#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ২
অফিস থেকে ফিরলাম রাত ৯টা। প্রতিদিনের মতো মা দরজা খুলে দিলো, আমি চুপচাপ আমার ঘরে চলে গেলাম। বেশ গরম পড়েছে, জামা প্যান্ট খুলে গামছা পরে একটা বিড়ি ধরিয়ে বিছানায় বসলাম ফ্যান এর নিচে। মা ঘরে এসে বললো,
- কি রে বাবু, আজ টিফিন খেয়েছিস? টিফিনবক্স বের করে দে, আবার ধুয়ে রাখবো তো। আর এত বিড়ি খাস না সো না, যা গা ধুয়ে আয়।
আমি বিড়ি টানতে টানতেই বললাম,
- আরে দাড়াও না, যাচ্ছি। আর ওই ব্যাগ থেকে টিফিন বক্সটা বের করে নাও।
মা আবার বলল,
- না আর দেরি করিস না বাবা, সারাদিন বাদে কাজ করে ফিরলি, নিশ্চয় খিদে পেয়েছে, আয় আমি খাবার গরম করি, তুই গা ধুয়ে নে।
- ধুর বা ড়া, এই তোমার এক তাড়া দেওয়া স্বভাব। শান্তিতে বসার উপায় নেই।
বলে বিরক্তি হয়ে উঠলাম বাথরুম এর জন্য মুখ খি স্তি করেই। মা তখন বলল,
- ই শ বাবু, তোর মুখ থেকে কি যে সব নোং রা নোং রা গালি বেরোয় না।
আমি এবার আরও রেগে বললাম,
- ধুর বা ল, যাও তো, খাবার গরম করার করো, এখানে দাঁড়িয়ে অযথা বক বক করো না।
বলে সটান গিয়ে বাথরুম এ স্নান করতে ঢুকে গেলাম। একটু বাদে স্নান করে বেরিয়ে এলাম, মা খাবার গরম করে খাবার টেবিলে দিয়েছে। একটা ছোট টেবিল আর দুটো চেয়ার, মার ঘরের মধ্যেই এক কোনায়। খেতে খেতে দু একটা দরকারি কথা হলো মার সাথে, সংসারের টুকিটাকি জিনিস কেনা এই সব।
আমি তো আমার স্বভাব মতো হু হ্যা করে কম কথা বলেই চালাই। মাও আমাকে বেশি ঘাটায় না, জানে লাভ নেই। আর কারণটা বুঝে মারও মনে মনে কষ্ট হয় আমার জন্য, সেটা মার মুখ দেখলেই বোঝা যায়। নিম্নবিত্ত বাঙালি পরিবারের সাধারণ বয়স্কা মহিলা, ছেলে আর সংসার অন্ত প্রাণ। তাই এটাই তো স্বাভাবিক।
যাই হোক, খাওয়া সেরে হাত মুখ ধুয়ে আমি রোজকার মতো মার পাশের ঘরে মানে আমার ঘরে ঢুকে গেলাম। আবার বিড়ি ধরিয়ে মোবাইল নিয়ে খুটখাট করছি। ওদিকে আওয়াজ পাচ্ছি, মা রান্নাঘরে গোছগাছ করছে। আসলে আমি ওয়েট করছি, মা শুলে আমি দরজা বন্ধ করে রোজ কার মতো আমার ডেস্কটপটা চালিয়ে প র্ন দেখবো। একটু বাদেই মার কাজ শেষ হলো, আমার ঘরে এসে মা বলে,
- বাবু তাহলে আমি শুলাম, তুই ও শুয়ে পড়িস সময় মতো, জলের বোতল তা ওই যে তোর খাট এর পাশে রেখে দিয়েছি।
আমি মোবাইল দেখতে দেখতে আর বিড়ি টানতে টানতেই বললাম,
- হুম, ঠিক আছে।
যাই হোক, মা নিজের ঘরে যেতেই আমি দুই ঘরের মাঝের সংযোগকারী দরজাটা আর রান্নাঘরের দিকের আমার ঘরের আর একটা দরজা বন্ধ করে দিয়ে কম্পিউটার চালালাম।
আমাদের বাড়িটা পাড়ার শেষ দিকে হাওয়ায় আশেপাশে তেমন বাড়িও নেই আর পাশে ছোট ঝোপ ঝাড় আর একটা খাল আছে। তাই জানালা গুলো খোলাই রাখি। এমনিতেও অবশ্য পাড়ার লোকদের সাথে বেশি বনিবনা নেই, কারণ বাবা একসময় লাল পার্টি করতেন বলে এই পাড়াটা যেহেতু বর্তমান সরকারি সবুজ পার্টি অধ্যুষিত, তাই কারো সাথে তেমন কথা বার্তা নেই আমাদের।
যাই হোক, কম্পিউটার চালিয়ে ঘরটা অন্ধকার করে একটা মি ল্ফ প র্ন চালালাম, যেরকম আমার বেশি ভালো লাগে। বিড়ি খেতে খেতে জমিয়ে দেখছি মুভিটা। আহা, কি দারুন আর চরম প র্ন, যেমন চটকা চটকি, খাবলা খাবলি, তেমন ই চু দ ছে ছেলেটা মি ল্ফ টাকে। আর মি ল্ফ টাও ও স্তা দ চো দা নী মা গি, একদম খেলিয়ে খেলিয়ে চো দা খাচ্ছে।
প্রায় ১ ঘন্টার মুভি, দেখতে দেখতে লুঙ্গি নামিয়ে ধো ন বের করে খেঁ চ ছি। বেশ গরম হচ্ছি আর আমার নিকষ কালো জোয়ান পুরুষালি প্রায় ৮ ইঞ্চি বা ড়া টা আমার হাতের মধ্যে আরো মুসল আকার ধারণ করছে, বা ড়া র গায়ে মোটা শিরাগুলো স্পষ্ট ফুটে উঠছে।
বেশ কিছুক্ষন খেঁ চে এবার আমার মা ল বেরোবে, তাই অভ্যেস মতো পাশের আলনা থেকে আমার কোনো একটা জা ঙ্গি য়া বা কিছু টেনে নিলাম মা ল ঢালবো বলে, যে আলনা তে আমার জামাকাপড়ের সাথে সাথে মার কিছু জামা কাপড়, ব্লাউস, সায়া ও থাকে। হাতের কাপড়টা তেই অন্ধকারের মধ্যে ভলকে ভলকে মা ল ঢেলে দিলাম। প্রায় এক কাপ ঘন তাজা বী র্য ঢাললাম। এমনিতেই আমার ধো ন থেকে বেশি মা ল বেরোয়।
যাই হোক, বিচি খালাস করে মা ল ঢেলে কম্পিউটার তা বন্ধ করে উঠে ঘরের লাইট জ্বালালাম। 'যা বা ড়া! একি! এতো মার একটা সাদা হাতকাটা ব্লাউস, যেটাতে আমি অন্ধকারে না বুঝেই পুরো মা ল আউট করেছি!
তখন প্রায় রাত ১২টা বাজে। এবার একটু ঘুমোতেও হবে, কি আর করবো, এই ব্লাউস তা নিয়ে যা হবার হয়েই গেছে। অতো ভেবে লাভ নেই, মা ল শুকিয়ে গেলে মা বুঝতে পারবে না বোধহয়, এই ভেবে অতো বেশি চিন্তা না করে ব্লাউসটা আবার আলনা তেই ভাঁজ করে রেখে দিলাম। বাথরুম এ গিয়ে ধো ন টা ধুয়ে এসে শুয়ে পড়লাম।
পরের দিন সকালে ঘুম ভাঙলো। রোজ এর মতো স্নান, খাওয়া, দাওয়া করে আর মার সাথে টুকটাক কথা বলে অফিসে চলে গেলাম। কাল রাতের ব্লাউসের কথা অতো মাথায় রাখিনি। ওদিকে মাও আমি বেরিয়ে যাবার পর রোজ দিনের মতো ঘরের কাজ করতে লাগলো।
সেদিন রাত ৯টা। রোজ দিনের মতো অফিস শেষে ঘোরাঘুরি করে বাড়ি ফিরলাম। মা দরজা খুললো। মা ঘরের সব কাজ শেষ করে আমার জন্য অপেক্ষায় ছিল। আমি ঘরে ঢুকতেই মা বলল,
- কি রে বাবু, আজ এত দেরি হলো? আজ তো বৃহস্পতিবার রাত। আগামীকাল শুক্রবার অফিস ছুটির দিন। আজ দেরিতে ফিরলি?
আমার চরম বিরক্ত উঠল মায়ের প্রতি। তাই বললাম,
- ধুর বা ড়া, বাড়ি ফিরতে না ফিরতেই শুরু করলে? বা ল আমার ঘরে পা রাখতে না রাখতেই ভাঙা রেকর্ডার শুরু হয়ে গেল?
মা বলল,
- না না, খোকা, রাগ করিস না।। আসলে তোর তো বৃহস্পতিবার দেরি হয় না, তাই জিজ্ঞাসা করছিলাম।
আমি তখন বললাম,
- শোন মা, বাড়ি ফিরতেই এই বা লে র কথা তুমি জিজ্ঞাসা করবে না। আমার এখন থেকে যা ইচ্ছা আমি তা-ই করবো। যতসব বা লে র আলাপ করবা না আমার সাথে।
মা লজ্জিত মুখে বলল,
- আচ্ছা বাবু, ঠিক আছে। যা, তোকে বিরক্ত করবো না, কিন্তু দোহাই লাগে মায়ের সাথে এমন মুখ খারাপ করিস না খোকা।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে সোজা নিজের ঘরে চলে গেলাম। জামা প্যান্ট খুলে গামছা পরে রোজ দিনের মতো বিড়ি খেলাম। তারপর বাথরুমে গা ধুয়ে এলাম। আর এদিকে মা খাবার গরম করে টেবিলে বেড়ে দিয়েছে। স্নান করে ফ্রেশ হয়ে এখন মাথাটা একটু ঠান্ডা।
মা খাবার টেবিলে আমাকে খেতে দিচ্ছে। ভাত তরকারি প্লেটে ঢালতে ঢালতে আমার দিকে তাকিয়ে আদর মাখা হাসি দিয়ে বলে,
- আয় বাবু, আরাম করে খেতে বোস। আজ তোর পছন্দের চিকেন করেছি বেশি তেল, মশলা দিয়ে। খেয়ে দেখ, কেমন হলো।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- চিকেন কখন আনলে তুমি?
মা হাসি দিয়ে বলল,
- বিকেলে কিনে এনেছি, ওই যে তুই তো চিনিস, রাস্তার মোড়ের পাশের দোকানটা থেকে।
আমি তাড়াতাড়ি খেতে বসলাম, লুঙ্গি পরে খালি গায়ে আছি রোজ দিনের মতো। মায়ের হাতের রান্না করা আমার খুবই পছন্দের চিকেন একটু মুখে তুললাম। আর বললাম,
- বাহ তোমাকে তো আজ অনেক সে ক্সি লাগছে মা।
#চলবে