Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১ )


 আমি সজিব। সাধারণ বাঙালি নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারে আমার জন্ম। বাবা খুব সাধারণ একটা চাকুরি করতেন।  যা আয় হত কোন রকমে আমাদের সংসার চলে যেতো। একটা সাধারণ গভমেন্ট স্কুল থেকে আমার পড়াশোনা। আমাদের বাসা ঠাকুরগাঁও জেলা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের অন্তর্গত খিদিরপুর এলাকায়।

এখানে একটা নিম্ন-মধ্যবিত্ত পাড়ায় দুই রুমের ছোট একটা বাসায় থাকি। এক রুমে আমি অন্য রুমে বাবা মা থাকে। বাসায় বাথরুম একটাই সেটা কমন। হাফ বিল্ডিং ছোট বাসাটা বাবা অনেক কষ্টে তৈরি করেছে। বাবার আর্থিক অবস্থা খারাপ ছিল তাই কোনমতে টেনেটুনে আমাদের দিন কাটতো।

ছোট বেলা থেকে যদিও আমি ই ন্সে স্ট মানসিকতার ছিলাম না, তবে অল্প বয়স থেকে একটু বয়স্কা নারী শরীরের উপর একটা আকর্ষণ অনুভব করতাম। সেই অনুভূতি থেকেই মাঝে মাঝে মার শরীরটা দেখতে ভাল লাগতো। তখন মার বয়স আরো অল্প।

মার শরীরের গঠন আরো মজবুত ছিল। একটু ভারী শরীরে মার স্ত ন যুগল আর ভারী নি ত ম্ব দেখতে বড়ই ভাল লাগতো। লুকিয়ে মার স্নান করা দেখতে, ন গ্ন ভারী আর ভেজা মার শরীরটা দেখতে দেখতে আমার ওই বয়সের ছোট শিশু দ ন্ড টাও শক্ত হয়ে উঠত।

রাতে আমি, মা ও বাবা এক বিছানাতেই শুতাম। তখন ক্লাস 7/8 এর কথা। আমি মাঝ খানে আর মা বাবা দুপাশে। গরমকালে রাতে মা অনেক সময়ই শাড়ি খুলে পাতলা হাতকাটা ব্লাউজ আর সায়া পরে শুতো। আমি ইচ্ছা করেই জেগে থাকতাম ওরা ঘুমিয়ে পরা অবদি।

তারপর মার দিকে ঘুরে কখনও একটা হাত মার ব্লাউজের উপর দিয়ে আস্তে করে বোলাতাম। কখনও হাতও ঢোকাতাম অল্প। একটা পা ইচ্ছে করে মার কোমরের উপর তুলে দিয়ে আমার ছোট শিশু দ ন্ড টা মার নি ত ম্বে র উপর দিয়ে অল্প ঘষে উ ত্তে জ না বোধ করতাম।

কখনো মা চিত হয়ে ঘুমোলে মার সায়াটা উপরে উঠে যেতো আর মার ঘন চুলে ভরা যো নি প্রদেশ উন্মুক্ত হয়ে যেতো। আমি সেই সুযোগে একটা পা মায়ের থাই এর মাঝে গুঁজে একটা চরম যৌ ন উ ত্তে জ না অনুভব করতাম।

মা ঘুমের মধ্যে কিছু বুঝতে পারত না। হয়তো অনেকেই অল্প বয়সে মার শরীর নিয়ে এরকম যৌ ন উ ত্তে জ না অনুভব করেছে। এটা নতুন কিচ্ছু নয়। এভাবে আমার অল্প বয়সে কিছু বছর মার শরীর নিয়ে ফ্যা ন টা সি করে কেটেছে।

মা আমার সামনে দাঁড়িয়ে শাড়িও চেঞ্জ করত। সেটা দেখতেও খুব ভাল লাগতো আর পাশে রান্নাঘরে গিয়ে যখন শাড়ী ব্লাউস পাল্টাত, লুকিয়ে মার ন গ্ন দেহটা দুচোখ ভরে উপভোগ করতাম। যখন থেকে হ স্ত মৈ থু ন করতে শিখেছি মার ভারী হস্তিনী শরীরটার কথা ভেবে বী র্য পা ত ও করতাম।

একবার ক্লাস 9 এ পড়ার সময় মা আমাকে লুকিয়ে শাড়ি পাল্টানোর দেখার সময় দেখে ফেলেছিল। আমার ভয়ে আধমরা অবস্থা। কিন্তু মা ঘরে এসে সেরকম কিছু বলেনি। যদিও বুঝিয়ে বলেছিল যে "ছেলে হয়ে এভাবে মাকে দেখতে নেই" সাধারণ ঘরের সতী রমণীরা যেমন বলে থাকে। আমি অনেকদিন ভয়ে আর লজ্জায় মার সাথে ঠিক করে কথাও বলতে পারতাম না।

যাই হোক, এসবই হল আমার অল্প বয়সের কথা। তারপর বড় হওয়ার সাথে সাথে জীবনের স্রোতে বন্ধু বান্ধবের সংস্পর্শে। তারপর গার্ল ফ্রেন্ড হওয়ার সাথে সাথে মার শরীর নিয়ে আকর্ষণটাও প্রায় বন্ধই হয়ে গেল। আস্তে আস্তে কলেজে পড়লাম। তারপর একদিন একটা ছোট কোম্পানির চাকরি কোন মতে জুটিয়ে ফেললাম। ইনসুরেন্স কোম্পানি, আমি ইনসুরেন্সের একজন মামুলি দা লা ল। বাসার কাছে খিদিরপুরেই অফিস।

আপনাদের একটা কথা বলা হয়নি। আমি এখন বিবাহ বিছিন্ন যুবক। চাকরি পাবার কয়েক বছর বাদে মা বাবা আমার জন্য বিয়ের ব্যবস্থা করে। মা ই চেনা পরিচিত লোক জনের সাথে কথা বলে আমার বৌ জোগাড় করেছিল। তখন আমার ২৮ বছর বয়স।

যদিও আমার তখনই বিয়ের ইচ্ছে ছিল না। তবুও প্রধানত মার জোরাজুরিতেই আমাকে বিয়েতে রাজি হতে হয়েছিল। বাবা তখন বেঁচে ছিলেন, যদিও ক্যানসার এ ভুগছিলেন। আমার বিয়ের কয়েকদিন বাদেই বাবা পৃথিবী থেকে বিদায় নেন।

আজ থেকে ২ বছর আগে মানে তখন আমার ২৮ বছর বয়স। মায়ের চাপাচাপিতে বিয়েটা করলাম। বৌ আমার থেকে ৭ বছরের ছোট। বিয়ের প্রথম মাস ভালই গেল। রোজ দিনে রাতে ২/৩ বার করে বৌকে উল্টে পাল্টে চু দে মোটামুটি সুখ পাচ্ছিলাম।

যদিও বৌ এর শরীরটা একটু রোগাই ছিল, তবুও গু দে ধো ন ঢু ক লে মজা তো হবেই। তো প্রথম মাসটা চো দা চু দি করে মন্দ গেল না। কিন্তু সমস্যা শুরু হল তার পর থেকে। প্রথম প্রথম শাশুড়ি বৌ এর মধ্যে একটু মনোমালিন্য তারপর আস্তে আস্তে সেটাই বড় আকার নিতে থাকল।

আমি বিধবা মায়ের পক্ষ নিতাম বলে এমনকি আমার সাথেও বৌয়ের চরম ঝগড়া শুরু হল। আমাকে চাপ দিতে থাকল মাকে ছেড়ে আলাদা থাকতে হবে, এমনকি মাকে ঠিক করে খেতে দেয়াও বন্ধ করে দিলো। একমাত্র সন্তান হিসেবে নিজের বয়স্কা বিধবা মাকে সংসার থেকে বিচ্ছিন্ন করাটা অমানবিক, তাই বৌয়ের দাবী মানতে পারছিলাম না।

কিছুদিনের মাঝেই পরিস্থিতি এমন বাজে জায়গায় পৌঁছল যে, মাকে নিয়ে আমাদের স্বামী-স্ত্রী দুজনের মধ্যে খি স্তি দিয়ে ঝগড়াঝাটি শুরু হয়ে গেল। এরপর একদিন বৌ বাপের বাড়ি চলে গেল। সেখান থেকে ফোন করে জানালো যে, আমাদের সম্পত্তি এখনই মাকে আমার নামে লিখে দিতে হবে।

আমার শ্বশুরবাড়ির লোকের ইন্ধনও এর মধ্যে যথেষ্ট ছিল। সম্পত্তি মা লিখে না দিলে সে আর আমার সাথে ঘর করবে না। কিন্তু এই অন্যায় দাবি মেনে নেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না। শেষমেশ লোয়ার কোর্টে ডিভোর্স কেস করা হল আমাদের দুই পক্ষের তরফ থেকেই।

কিছুদিন মামলা চলার পর দুই পক্ষই কোর্টের বাইরে নিস্পত্তির ব্যবস্থা করলাম। কিছু টাকা এক কালীন খোরপোষ এর বিনিময়ে বিয়ের ৬/৭ মাসের মধ্যেই আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেল। বিচ্ছেদের পর কয়েকদিন মনে হল "যাক বাবা, এবার শান্তি" কিন্তু অন্য সমস্যা শুরু হল কয়েক দিন পর থেকে৷

২৮ বয়সের বিবাহ বিচ্ছিন্ন যুবক আমি, বিয়ের মাস ছয়েকের মধ্যেই ডিভোর্স হয়েছে। মনের শান্তি অন্য ব্যাপার আর শরীরের খি দে অন্য ব্যাপার, র ক্তে র স্বাদ পাওয়া বাঘ আমি। এই যুবক বয়সে বিয়ের পর বউয়ের সাথে শারীরিক সুখের ও যৌ ন স ঙ্গ মে র স্বাদ তো পেয়েছিলাম।

কিন্তু এখন তো আবার সবই বন্ধ হয়ে গেল। এটাই আমাকে ভেতর থেকে পাগল করতে লাগলো। চাকুরি তো একই রকম করছি.অফিসে যাছি. কিন্তু দিনদিন মেজাজ খিটখিটে হতে শুরু করেছে। সামান্য কথাতেই মাথা গরম হয়ে যায়।

মা অল্প কিছু বললেই মাকে চিৎকার করে দু'চার কথা শুনিয়ে দেই। বেশি রেগে গেলে কখনও মুখ থেকে ২/১টা খি স্তি,বা ল, বা ড়া, এসব মুখ ফস্কে বেরিয়ে পরে। আমার মা রুবিনা বেগম এমনিতে একটু নরম স্বভাবের মহিলা, সরল সোজা আর স্বামী সন্তান অন্ত প্রাণ।

মা বুঝতে পারে যে ছেলের আজকাল মাথা গরমই থাকবে তাই বেশি কিছু বলে না। চুপচাপ সব সহ্য করে নেয়। ওদিকে আমার শরীরের খিদে তো আর বাঁধ মানছে না মাঝে মাঝে অফিসের পর মা গী পাড়া যাওয়া শুরু করেছি।

এক দুবার মা গী ভাড়া করে হোটেল এও নিয়েও যাই। কিন্তু তাতে কি আর আঁশ মেটে! প্রায়ই ম দ খাওয়াও ধরেছি। ড্রি ঙ্ক করে বাড়ি ফিরলে মা আমার মুখ থেকে গন্ধ পায়। কিন্তু মা কি আর বলবে! এই বয়সের ছেলে, তার উপর জীবনে এত বড় দুর্যোগ ঘটে গেছে আর নিজেই তো দেখে বিয়ে দিয়েছিল, তাই বোধহয় ভেতরে একটা অপরাধ বোধও কাজ করে। তাই আমার অত্যাচার আর মাথা গরমের সাথে নিজেকে চুপচাপ মানিয়ে নিচ্ছে।

আজকাল বাড়ি ফিরেও আমি খাওয়া দাওয়ার পর আমার ঘরে ঢুকে আমার ডেস্কটপ চালিয়ে দরজা বন্ধ করে সিগারেট বিড়ি খেতে খেতে প র্ন দেখি অনেক রাত অবধি আর হ স্ত মৈ থু ন করে বী র্য পা ত করি। এভাবেই চলছিল। মা কখনও কিছু বুঝেছে কিনা জানি না আর বুঝলেও আমি আর কাউকে থোড়াই কেয়ার করি।

এমনকি আজকাল কখনও কখনও আমি মার সামনেই সিগারেট বিড়ি ধরাই। মা প্রথম প্রথম একটু বিধি নিষেধ করার চেষ্টা করেছে কিন্তু আমি কিছু শুনি না বা মাথা গরম করি দেখে নিজেই চুপ করে গেছে। ৫০ বছর বয়স তো হয়ে গেল মায়ের, এই বয়সে এসে ছেলের জীবনের দুঃখটা মাকেও যথেষ্ট চিন্তায় রেখেছে।

এভাবেই আমার ডিভোর্স এর পরের দিনগুলো কাটছিলো। কিন্তু হঠাৎ করেই আমার জীবনের সেই অপ্রত্যাশিত মোড় এসে গেল একদিন। যেই ঘটনা থেকেই আমার এই কাহিনির সুত্রপাত।

সেদিন অফিস থেকে ফিরলাম রাত ৯টা। প্রতিদিনের মতো মা দরজা খুলে দিলো, আমি চুপচাপ আমার ঘরে চলে গেলাম। বেশ গরম পড়েছে, জামা প্যান্ট খুলে গামছা পরে একটা বিড়ি ধরিয়ে বিছানায় বসলাম ফ্যান এর নিচে। মা ঘরে এসে বললো,


#চলবে


#গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area