Type Here to Get Search Results !

সুখ নাকি ধর্ম ( পর্ব ৯ )


 #গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম 

#পর্বঃ ৯

বাবা মার চুলের মুঠি ধরে পো দে র মধ্যে থাপড়াতে থাপড়াতে চু দ তে লাগলেন। এমন চু দ নে মা গলা ছেড়ে চিৎকার করছিল ও মা গো বাবা গো মরে যাবো গো আ হ উ হু মা আ হ আসতে আ হ ও উ জ্বলে আ হ আসতে ও মা গো বাবাগো আহ বলে।

এদিকে বাবা উ ফ ফ খা ন কি মা গি রে, আমার বে শ্যা মা গি রে, আরো চেঁচা মা গি, তোর ছেলেও শুনুক তার নতুন বাবা তার মাকে কিভাবে নিজের রে ন্ডি বানাচ্ছে। মা যত চেঁচায় বাবা তত মজা পান। হটাৎ বাবার মাথায় কি এলো, উনি আমার নাম করে ডাকলেন,

- অজিত, কোথায় আছো?

আমি বাইরে থেকে বললাম,

- জি বাবা, বলেন?

বাবা মাকে চো দ তে চো দ তে বললেন,

- শুনচ্ছো

মা ই শ আ হ ও মা আ হ ও বাবা আ হ বলে কোঁকাতে কোঁকাতে অনুরোধ করলো যে আবার ছেলেকে কেন ডাকছেন। তখন বাবা বললেন,

- আরে ওর ও তো জানার দরকার, নাকি তুই চাস ও ওর বাপের মত তৈরি হোক।

মা চুপ করে গেলো। তখন বাবা আমাকে বললেন,

- শুনতে পাচ্ছো তোমার মা কেমন চিল্লাচ্ছে। ভিতরে এসো।

বলেই বাবা মাকে ছেড়ে এসে দরজা খুলে দিল। আমি মার রুমে প্রবেশ করতেই বাবা গিয়ে আবার মার পো দে ধো ন ঢু কি য়ে দিল। দেখলাম মা চার হাত পায়ে কুকুরের মত অবস্থায় আর উনি মায়ের চুলের মুঠি ধরে ঘ পা ঘ প পো দে র ফু টো য় ঠা প লাগাচ্ছে। আর মা প্রতিটা ঠা পে আ হ মা গো আ হ বাবা গো ই শ মা আ হ করে চেচাচ্ছিল তাই দেখে বাবা আমাকে বলল,

- অজিত বাবা, তোমার মার খুব ব্যাথা লাগছে। তুমি একটু নারকেল তেল আমার ধো নে ঢেলে দাও তো।

আমিও বাধ্য ছেলের মতো তেলের শিশিটা নিয়ে, বাবা মাকে পো দ মারার সময় তার ধো নে তেল ঢেলে দিলাম। আর বললাম,

- আপনি আরো জোড়ে নিজের কাজ করুন, আমি গেলাম।

বাবা বললেন,

- যা বেটা।

এরপরে উনি প্রায় এক নাগাড়ে ৪০-৪৫ মিনিট মায়ের পো দ মেরে গেলেন নানা স্টাইলে। মা চেচিয়ে ক্লান্ত হয়ে চিল্লানো বন্ধ করে দিল। কিন্তু উনি মাকে ছাড়লেন না। মায়ের ক্লান্ত নিথর শরীর টাকে উল্টে পাল্টে ভো গ করতে লাগলেন। শেষে যখন ওনার মা ল আউট হলো মায়ের পো দে র ভিতরে, তখন উনি মাকে আদর করে বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিলেন। মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে বলতে লাগলেন,

- সো না বউ আমার, আমাকে তুমি অনেক খুশি করেছো আজকে রাতে। তোমাকে খুব খুব ভালোবেসে ফেলেছি সো না। এসো তোমায় ঘুম পাড়িয়ে দি।

বলে মায়ের গায়ে একটা খ্যাতা চাপা দিয়ে জড়িয়ে নিয়ে শুলেন। আমার ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল বিধায় নিজের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম। সকালে আমার যখন ঘুম ভাঙে তখন ৮ টা বেজে গেছিল। আমি ঘুম ঘুম চোখে বিছানা থেকে নেমে মার রুমের সামনে গেলাম।

জানালায় দাঁড়িয়ে থেকে দেখলাম, ভিতরে মা আর বাবা নেং টা হয়েই জড়াজড়ি করে শুয়ে আছে। দুজনেই চো দা চু দি করে অনেক ক্লান্ত হয়ে গেছিল তাই এখনো ঘুমাচ্ছে। আমি আর দাঁড়িয়ে না থেকে বাথরুমে চলে গেলাম। বাথরুম করে গোসল শেষ করে একেবারে বের হলাম।

অফিসে যাওয়ার সময় হয়ে যাচ্ছিল তাই রেডি হয়ে মার রুমের কাছে গেলাম জিগ্যেস করতে নাস্তা করার মতো ঘরে কিছু আছে কিনা। মার রুমের কাছাকাছি যেতেই রুমের ভিতর থেকে মার আ হ ও উ ম্ম আ হ মা আ হ আসতে আ হ ও জান আ আসতে করো আ উ আমি তো না করছি না করো তবে আ হ উ আসতে উ উম্ম চাপা চিৎকার আর কথা কানে আসতে লাগলো।

মার রুমের জানালা দিয়ে ভিতরে থাকাতেই দেখি মা আর কবির মির্জা সকাল সকাল আবার শুরু করে দিছে। মাকে বিছানায় উপর করে রেখে ঠাশ ঠাশ করে কবির মির্জা মায়ের পো দ মেরে যাচ্ছিল আর মা আ হ ও ই শ বাবা আ হ গো আ ই উ মা আ হ আসতে আ হ ও করে চাপা চিৎকার করছিল।

আমি আর মাকে বিরক্ত না করে চুপচাপ বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম বাহিরে নাস্তা করার জন্য। হোটেল থেকে নাস্তা করে মা আর কবির মির্জা নামক নতুন বাবার জন্যও নাস্তা পার্সেল করে নিয়ে আসলাম। বাসায় ফিরে নাস্তা খাবার টেবিলে রেখে মার রুমে গেলাম।

মা তখন নেং টা অবস্থায় খ্যাতা গায়ে দিয়ে চোখ বন্ধ করে শুয়ে ছিল। মার কাছে গিয়ে দেখি মার ঘাড়ে গলায় বুকের উপরে অনেক জায়গা লাল লাল হয়ে গেছে। সারা রুমে কেমন একটা অদ্ভুত গন্ধ ছড়িয়ে ছিল আর বিছানার চাদরে অনেক ভেজা ভেজা দাগ পড়ে ছিল।

কবির মির্জাকে রুমে কোথাও দেখতে ফেলাম না, মনে হয় বাথরুমে গেছে। আমি তখন মাকে ছোট করে একটা ডাক দিতেই মা চোখ খুলে তাকালো, আমাকে দেখে অনেক লজ্জা পাচ্ছিল মা। তখন আমি আবার বললাম,

- অনেক সকাল হয়ছে মা, উঠে নাস্তা করো। আমি হোটেল থেকে নাস্তা নিয়ে আসছি।

মা তখন একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলল,

- সরি বাবাই, আজকে ঘুম থেকে উঠতে দেড়ি হয়ে গেছে।

আমিও তখন মুচকি হেসে বললাম,

- সে তো নিজ চোখেই দেখছি, ঘুম থেকে উঠতে দেড়ি হয়ছে নাকি আরেকবার T20 ম্যাচ খেলছো।

আমার কথা শুনে এবার মা অনেক লজ্জা পেলো। তাই দেখে মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলাম,

- তা মা, কয়বার হলো?

এবার মা লজ্জায় আমাকে আলতো একটা চড় দিলো। চড় দেওয়া সময় মায়ের হাতের নাড়া খেয়ে খ্যাতা মার বুকের উপর থেকে সরে একটা দু ধ বের হয়ে গেল। মার পুরো দু ধ কিছুটা লাল হয়ে রইছে, দেখেই বুঝা যাচ্ছে রাতে অনেক চাপ গেছে দু ধের উপর দিয়ে। আমার সামনে মায়ের দু ধ বের হয়ে যেতেই মা সাথে সাথেই খ্যাতা দিয়ে ঢেকে নিয়ে লজ্জা মাখা কন্ঠে বলল,

- তোর অফিসের দেড়ি হয়ে যাচ্ছে, অফিসে যা।

আমি তখন আবার মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলাম,

- আগে বলো কয়বার হয়ছে?

মা তখন বাধ্য হয়ে হাতের আঙুল দিয়ে পাঁচ বার বুঝালো। আমি তখন মুচকি হেসে অবাক হয়ে বললাম,

- পাঁচ বার!

মা তখন মাথা নাড়িয়ে হুম বলল। তা দেখে আমি বললাম,

- আমি অফিসে গেলে তো ফাঁকা বাসায় আরও হবে?

মা তখন লজ্জায় বুকে খ্যাতা চাপা দিয়ে আমাকে ঠেলে দিল অফিসে যেতে। আমিও অফিসে যেতে যেতে বলে গেলাম,

- মা আজকে তোমার খবর হবে।

বলেই মুচকি হেসে অফিসের দিকে চলে গেলাম। সারাদিন অফিস করে, বিকালে বাসায় ফিরে আসলাম। বাসায় এসে মাকে তার রুমে দেখতে ফেলাম কিন্তু কবির মির্জাকে কোথাও দেখতে পেলাম না। আমি আমার রুমে গিয়ে শার্ট প্যান্ট পরিবর্তন করে মার রুমে গেলাম।

আমাকে দেখে মা বিছানা থেকে উঠে বসলো। মার পরনে ছিল তখন শাড়ি ব্লাউজ পেটিকোট। খেয়াল করলাম মার ঠোঁট কিছুটা ফুলে ফেঁপে আছে আর গলার কাছে বুকের উপরে খুলা অংশে অনেক নকের দাগ লাল হয়ে আছে। তাই দেখে মাকে জিজ্ঞেস করলাম,

- মা এই অবেলায় শুয়ে আছো কেনো?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area