Type Here to Get Search Results !

সুখ নাকি ধর্ম ( পর্ব ৮ )


 #গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম 

#পর্বঃ ৮

মা নিরুপায় হয়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে প্রথমে শাড়ি, তারপরে ব্লাউজ, শায়া খুলে লাল রঙের ব্রা পান্টি তে দাড়ালো। বাবা সিগারেট খেতে খেতে মাকে দেখতে লাগলেন আর এক হাতে নিজের ধো ন টাকে কচলাতে লাগলেন।

মাকে লজ্জা পেতে দেখে  বাবা নিজের লুঙ্গি টা খুলে বিছানার পাশে রেখে দিলেন। ওনার ভারী কালো অসুরের মত চেহারা আর বিশাল বড় আর মোটা ধো ন টা খাড়া হয়ে আছে, মোটা সুন্নতী করা ধো নে র মাথাটা ফুলে আছে, বড় জামরুল সাইজের কালো বি চি দুটো ঝুলে আছে। তখন বাবা আবার বলল,

- ব্রা পেন্টি টা খোলো আর পিছন ফিরে ঝুঁকে দাড়াও।

মা বাধ্য মেয়ের মতো তাই করলো। বাবা এমন ভাবে মায়ের গোল নধর ফরসা পো দ টাকে দেখতে লাগলেন, দুই উরুর মাঝে মায়ের কমলার কোয়ার মত গু দ টাকে দেখে ধো ন কচলাতে লাগলেন। এরপর বাবা মাকে বললেন,

- কাছে এসো।

বলেই বাবা বিছানার সাইডে পা ঝুলিয়ে বসলেন। আর মা কাছে আসতেই বলল,

- হাঁটু গেড়ে বসে আমার ধো ন আর বি চি দুটো কে চু ষ তে থাকো।

মা লজ্জায় জানালার দিকে যেখানে আমি দাঁড়িয়ে আছি সেখানে তাকিয়ে বাবার পায়ের কাছে বসে পড়লো। বাবার মোটা ধো ন টা চু ষ তে মায়ের মুখ পুরো হা করে নিতে হলো। মা ধো ন টা কোন রকমে মুখে ঢু কি য়ে বি চি দুটোকে আলতো হাতে আদর করতে লাগলো।

বাবা মায়ের মাথার পিছনে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে মায়ের মুখটা আগু পিছু করতে লাগলেন। কিছুক্ষণ এভাবে ওনার ধো ন চো ষা র পর ওনার কালো ধো ন টা আরো বড় হয়ে গেলো, যেনো অজগর সাপের মত ফুঁসে উঠলো। কবির মির্জা আমার নতুন বাবা মায়ের মুখ টা দুহাতে ধরে উপরে তুলে ঠোঁটে একটা চু মু খেলেন আর বললেন,

- ঘরের বাইরে তুমি আমার রাণী গো সো না, কিন্তু ঘরের ভিতরে তুমি আমার পোষা মা গী, তোমাকে খুব গা লা গা লি করব আর মারতে মারতে চো দ ন দেবো, সহ্য করতে পারবে তো?

মা বলল,

- আপনি যা বলতে চান বলুন, যাতে আপনার সুখ সেটাই আমি করবো।

নতুন বাবা মার কথা শুনে খুব খুশি হলেন আর বললেন,

- এই না হলে আমার সো না বউ, এসো বিছানায় ওঠো, চিৎ হয়ে শুয়ে পা দুটো দুদিকে ফাঁক করে কেলিয়ে শুয়ে পড়ো।

মা একবার আমার দিকে তাকিয়ে বাধ্য মেয়ের মতো তাই করলো। বাবা মায়ের পা দুটো নিজের কাঁধে তুলে নিলেন। মায়ের ফরসা গু দে র পাপড়ি দুটো আঙ্গুল দিয়ে র গ ড়া তে লাগলেন, ফাঁক করে লাল টক টকে গু দে র ভিতরের অংশ টাকে র গ ড়া তে লাগলেন। মা কা ম উ ত্তে জ না য় পো দ ওঠাতে লাগলো।

বাবা আরেকটু এগিয়ে বসে মায়ের দুটো মা ই কে ময়দার তালের মত ঠা স তে লাগলেন। যার ফলে মার মুখ থেকে উ ম ম ও ম উ ম্ম উ ম ম উ ম্ম আওয়াজ বের হলো। বাবা এটা শুনে হাত বাড়িয়ে মায়ের চুলের মুঠি টা ধরলেন আর মায়ের গালে চ টা স করে একটা চ ড় মেরে বললেন,

- খা ন কি মা গী খুব র স না? শা লী বে শ্যা র বাচ্ছা বে শ্যা।

বলতে বলতে গালে আর মা ই তে আবার দুটো চ ড়। মা আ হ করে ককিয়ে উঠলো। তখন বাবা বললেন,

- আবার আ হ করা হচ্ছে গু দ মা রা নি মা গি, তোর সব র স আজ বের করবো হা রা মী।

বলেই বাবা মায়ের গু দে নিজের ধো ন টা সেট করে একটা সজোরে গো তা দিল। বাবার এক ধাক্কায় নাভি পর্যন্ত ঠে লে ঢু ক লো ধো ন। ও মা গো বলে চোখ কপালে উঠলো মায়ের। তারপরে বাবা মায়ের চুলের মুঠি ধরে মাকে পুরো ধনুকের মত বেঁকিয়ে গ দা ম গ দা ম করে ঠা পে র পর ঠা প।

মা জানালার দিকে তাকিয়ে আ হ ও মা গো আ হ ও ই শ ও মা গো আ হ ও ই শ ও মা করে চাপা চিৎকার করে যাচ্ছিল। যন্ত্রণায় মায়ের মুখ চোখ শরীর কাঁপতে লাগলো। এটা দেখে বাবার আরো জোশ বেড়ে গেলো। মুখ থেকে গা লি র ফোয়ারা বেরুতে লাগলো। বাবা মাকে বলতে লাগলেন,

- বল তুই আমার খা ন কি মা গি, বল তুই আমার পো ষা বে শ্যা।

মা বাবার কঠিন চো দ ন খেয়ে কাঁদো গলায় বলতে লাগলো,

- হা আমি আপনার বে শ্যা, আপনি আমার মালিক, আমি আপনার কু ত্তি।

এভাবে প্রায় বিশ মিনিট একনাগাড়ে চো দা র পরে উনি হটাৎ মায়ের পা দুটো কাঁধ থেকে নামিয়ে মায়ের উপরে শুয়ে পড়ে মি শ না রী স্টাইলে ঠা পা তে লাগলেন আর সজোরে কামড়াতে থাকলেন মায়ের গাল, গলা আর মা ই দুটো। মায়ের ফরসা শরীরে ওনার দাঁতের দাগ বসতে লাগলো লাল লাল। মায়ের কানের কাছে মুখ নিয়ে বলতে লাগলেন,

- বল মা গী, আমার বাচ্ছা তোর পে টে দেবো কি না?

মা কোঁকাতে কোঁকাতে বলতে লাগলো,

- প্লিজ আমার পে টে আপনার বাচ্ছা দিয়ে আমাকে ধন্য করুন।

বাবা আরো মিনিট তিনেক এভাবে চো দা র পর শরীর কাঁপিয়ে মায়ের গু দে র ভিতরে নিজের মা ল আউট করলেন।

এরপর দুজনেই ১০ মিনিট রেস্ট করলেন। তারপরে মা টলতে টলতে উঠে বাথরুম থেকে গু দ টা ধুয়ে এলো। বাথরূম থেকে আসার পর উনি মাকে শুতে দিলেন না। নিজে শুয়ে রইলেন আর মাকে বললেন ওনার ধো ন টা হতে নিয়ে মু খে নিয়ে আবার চু ষে বড়ো করতে। মা বলল,

- মাথা টলছে, একটু রেস্ট করি।

বাবা সপাটে মায়ের গালে একটা চড় মেরে বললেন,

- শু য়ো রে র বাচ্ছা রে ন্ডি, রেস্ট করবি তুই খা ন কি, আজকে রেস্ট তোর পো দ দিয়ে বের করবো রে মা গি, যা বলছি সেটা কর।

মা নিরুপায় হয়ে শরীরের যন্ত্রণা নিয়ে বাবার ধো ন টা কে আবার বড়ো করতে লাগলো জিভ দিয়ে চে টে চে টে। খানিক্ষন পরে ওনার ধো ন আবার ডাং হয়ে দাড়িয়ে গেলো। এবার বাবা মাকে উল্টো করে বিছানার মধ্যে ফেললেন।

বিছানার পাশের থেকে নারকেল তেলের শিশি টা নিয়ে মায়ের পো দে র ফুটোয় তেল লাগালেন ভালো করে। তারপরে নিজের ধো নে ও তেল লাগিয়ে সেটা সেট করলেন পো দে র ফুটোয়। মা কিছু বলার আগেই এক ধাক্কা। পো দে র চামড়া ফেটে ঢু কে গেলো অর্ধেক ধো ন চড়াৎ করে। মা গলা ফাটিয়ে চিৎকার করতে লাগলো বাবা গো মা গো করে। বাবা মার চিৎকারে কোনো কান না দিয়ে দিল আবার এক ধাক্কা, এবার পুরো টা ঢু কে গেলো। তারপরে শুরু হলো মায়ের পো দ মারা।

বাবা মার চুলের মুঠি ধরে পো দে র মধ্যে থাপড়াতে থাপড়াতে চু দ তে লাগলেন। এমন চু দ নে মা গলা ছেড়ে চিৎকার করছিল ও মা গো বাবা গো মরে যাবো গো আ হ উ হু মা আ হ আসতে আ হ ও উ জ্বলে আ হ আসতে ও মা গো বাবাগো আহ বলে।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area