#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ৪
মার কথায় আমি আকাশ থেকে পড়লাম। আমার কোন বাজে কাজের প্রতি ইঙ্গিত করছে মা! তাই আরও রেগে বললাম,
- নোং রামি? কি করেছি আমি? কিসের কথা বলছো তুমি?
আসলে তখনো মায়ের ব্লাউজে হাত মেরে মা ল ঢালার কথাটা মনেই আসেনি আমার।
- কি নোং রামি করছিস, সেটা তুই নিজেকে জিজ্ঞেস কর। রাতে ঘরে বসে কি করিস তুই ভালো জানিস! আর তার উপর আমার জামাকাপড় গুলো পর্যন্ত নোং রা করছিস। কোন লজ্জা নেই তোর।
মা একটু ইতস্তত করে বলেই ফেললো শেষমেশ। ছেলের নোং রামো সরাসরি জানিয়ে দিল। আমি একটু ভ্যাবাচাকা খেলাম। মনে পড়লো মায়ের ব্লাউজে মা ল ঢালার কথা। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডে নিজেকে সামলে নিলাম। নাহ, ওটা অন্য বিষয়। ওটা অপরাধ হয়েছে ঠিক কিন্তু তাই বলে নিজের বিয়ের ব্যাপারে সেটার সম্পর্ক নাই। মা যেটা বলছে আমি কোনোমতেই রাজি না। আমাকে দূর্বল করতে মা এসব টোপ দিচ্ছে তাই বললাম,
- এখন এইসব কথা বলে না কোনো লাভ নেই বুঝলে তো মা? তুমি আমাকে এত বড়ো বোকা চো দা পাও নি যে তুমি এসব বলবে বলবে, আর আমি তোমার সব কথা মেনে নেবো। এসব চো দ না মো ছাড়ো।
আমার মুখে ক্রমাগত বাজে ভাষায় মা এবার অল্প রেগে গেল আর বলল,
- এ্যাই, আবার মুখ খারাপ করছিস বাবু? এইসব কি নোং রামি তোর ঘরের মধ্যে বল তো? কোথায় একটা সুস্থ জীবন আবার হবে তোর, বৌকে নিয়ে সুখে থাকবি, তাহলেই তো আর তোর এত সমস্যা হয় না।
পরক্ষণেই মা বুঝে ছেলের উপর রাগ করলে বরং ছেলেকে বোঝানো কঠিন হবে। তাই এবার একটু গলার স্বর নরম করে বলে,
- দ্যাখ সজিব, তোর কষ্টটা কি আমি বুঝতে পারিনা বুঝি? শোন খোকা, আমি তোর মা। তুই এই বয়সের একটা শক্ত সমর্থ পুরুষ মানুষ, এই বয়সে তোর শরীরের চাহিদা গুলো সবই থাকবে। আর দেখবি, একবার ভালো একটা মেয়ে ঘরে আসলে সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার বয়স হচ্ছে, আজ তোর বাবাও নেই। তুই একমাত্র ছেলে। তোর কথা ভেবে ভেবে চিন্তায় রাতে আমার ঘুম আসে না রে বাবু। আমি তো মা, তার কি বুঝবি তুই? সন্তানের কথা ভেবে বুকের ভেতরটা আমার কেঁদে ওঠে। তাই বলছি সোনা, আমার কথাটাকে গুরুত্ব দিয়ে একবার দ্যাখ। এবারে সত্যিই একটা ভালো মেয়ে দেখে তোর সংসার তা গুছিয়ে দেব। প্রতিজ্ঞা করলাম আমি।
মা নরম হয়ে বললেও কথাটা তবু আমার মাথায় আগুন জ্বালিয়ে দিলো। আপত্তি সত্ত্বেও বারবার মা আমাকে পুনরায় বিয়ে করার কথা বলছে, এটাই আমাকে আরো উ ত্তে জি ত করে দিচ্ছে। জোর গলায় আমি চিৎকার করে উঠলাম আবার আর বললাম,
- তোমার এই সব বা লে র কথা না তুমি তোমার কাছে রাখো! সেই মা গী একবার এসে আমার জীবনটা তছনছ করে দিয়ে গেল, আবার আরেক মা গী কে ঘরে তুলে জীবনটা আরো ঝামেলা পাকানোর কোনো ইচ্ছা আমার নেই। আর শোনো এই সমস্ত কিছুই হয়েছে তোমার জন্য। তখন প্রথমে বলেছিলাম, আমি বিয়ে করবো না। জোর করে রাজি করালে। খানকিটাকে দেখিয়ে বললে, এই মেয়ে ভালো, তোর সংসার আলো করে রাখবে! খুব করেছে না? আমার হো গা য় লাল-নীল লাইট জ্বালিয়ে চলে গেছে!
মা আমার রাগারাগির পেছনের কষ্ট বুঝে শান্ত হয়। ছেলের কষ্ট যে যৌক্তিক সেটা মানে। মা তখন আবার বলে,
- হ্যাঁ বাবা সো না, হ্যাঁ, মানছি আমি, আমার জন্যই আজ তোর এই অবস্থা। তাই তো আরো খারাপ লাগে রে খোকা। তাই তো মনে হচ্ছে, এবার একটা ঠিকঠাক মেয়ে দেখবো তোর জন্য। তোর কষ্টটা সত্যি আর দেখতে পারছি না আমি বাবু।
মায়ের অবুঝ তর্ক ও জেদ দেখে আমার আরো মাথা গরম হয়। এলাকা কাঁপিয়ে রাগে চিৎকার করে বলি,
- ধুত্তোরি, তোমার বা লে র কষ্ট আমাকে আর বুঝিও না। আমার কত প্রব্লেম হচ্ছে তুমি জানো? বোঝো? আবার যে মা গী কে আনবে সেও যে লাথি মেরে চলে যাবে না, তার কি গ্যারান্টি আছে! আর তখন? তখন কি হবে?
একটু থেমে দম নিই আমি। এরপর মায়ের চোখে চোখ ফেলে রাগত স্বরে মোক্ষম কথাটা মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় আমার।
- পরের মা গী ও ভেগে গেলে তখন কি তুমি শোবে আমার সাথে বিছানায়? না এখন শুচ্ছো? এতোই যদি চিন্তা করো আমার জন্য তাহলে নিজেই শুয়ে পড়ো আমার সাথে? ন টি র ঝিদের জন্য আবার এরকম নিজের জীবন উচ্ছন্নে পাঠানোর কোনো রিস্ক আমি নেবো না। এতই তোমার দরদ হলে নিজে আমার সাথে বিছনায় শোও?
আমার এমন অসম্ভব প্রশ্নে মা রুবিনা বেগমের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়লো! চোখ বড়ো বড়ো, মুখ থেকে কথা সরছে না তার। আমার মুখের দিকে অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো একটুক্ষণ। তার পরই যেন ঘরে প্রচন্ড শব্দে বজ্রপাত হলো!
- খবরদার সজিব, ছিহহহহহ। মাকে কি বললি এসব? এক থাপ্পড় মেরে এবার তোর গাল ফাটিয়ে দেব। কি বলছিস তোর খেয়াল আছে? আমি তোর মা। রাগ হয়েছে বলে যা মুখে আসবে বলে দিবি? মুখের কোনো আগল থাকবে না? এত অধপতন হয়েছে তোর?
আমিও ততক্ষনে বুঝেছি যে আমি কি কথা বলে ফেলেছি রাগের মাথায়! আর কোনোদিন জীবনে মায়ের এত রাগ দেখিনি আমি।। এমনিতেই মা একজন মহিলা হিসেবে জীবনে কারো উপর রাগ বা চিৎকার করেনি।। অন্তত আমি দেখিনি। বাবা চিৎকার করলেও মা কখনো পাল্টা চিৎকার করেনি। সেই মাকে জীবনে প্রথম বার তাও এতটা বেশি রেগে যেতে দেখে, কেন জানি, ওই হুলুস্থুল অবস্থায়ও আমার মুখ থেকে ফিক করে হাসি বেরিয়ে গেল। মায়ের রাগ দেখে ভয় পাবো কি বরং হাসছি! আমার হাসিতে মা আরো রেগে গেল। রাগে মায়ের পুরো নাদুসনুদুস মাঝবয়েসী দেহটা কাঁপিয়ে বলল,
- হাসছিস? তুই এখনো দাঁত বের করে হাসছিস?! নিজের মাকে এত বড়ো অন্যায় কথা বলে হাসার সাহস হয় তোর? এত বাজে ছেলে আমি পেটে ধরেছি?
মায়ের রাগ দেখে তখনো আমি দাঁত বের করে হাসছি। কোনমতে হাসি থামিয়ে বলি,
- মা শোনো, এত রেগে যাবার কি আছে তোমার? এমন কি বলেছি আমি?
মা তখন বলল,
- কি বললি? তুই জানিস না কি বলেছিস নিজের মাকে? মা গো মা, এমন নোং রা কথা ছেলে হয়ে কি করে তুই বলতে পারলি?
আমার তখন মনের মধ্যে কি হলো জানি না। হঠাৎ করে আমি চোখের সামনে বিছানায় বসা নিজের মার দিকে তাকিয়ে তার দেহটা ভালো করে দেখতে শুরু করলাম। যেটা এত বছরে হয়তো খেয়ালই করিনি কখনো! মা রুবিনা বেগম সে রাতে একটা সুতির ছাপা শাড়ি পরে আছে। পুরানো একটা সাদা হাত-কাটা ব্লাউজ, বাঙালি বিধবা নারীরা যেমন চিরকাল পড়ে। ভেতরে ব্রা প্যান্টি পড়া নেই। মায়ের ৫ ফুট লম্বা (যদিও আমি নিজে ৬ ফুট উচ্চতার) একটু পৃথুলা শ্যামবর্ণা শরীরটা আর ৫টা সাধারণ বাঙালি রমণীর মতোই আটপৌরে হলেও মায়ের শরীর এখনো ভীষণই লদলদে!
মায়ের এই বয়সেও মাংসল পেট, কোমরের খাঁজ, মাংসল বাহুমূল, মাংসল কাঁধ, পিঠ। হাতাকাটা ব্লাউজের নিচে মার সেই তাল তাল পাহাড় চূড়ার মতো স্ত ন দুটো আজ বয়সের ভারে একটু ঝুলেছে ঠিকই, কিন্তু একজন অভুক্ত কামাতুর বাঙালি জোয়ান পুরুষের মনোহরণের পক্ষে আজও খারাপ না মোটেই। আর ওই লদলদে পেট, মাংসের ভাঁজে ওই গোল গভীর গর্তটা মানে নাভি। নিম্নাঙ্গে মার ওই পৃথুলা লদকা শরীরে পেঁচানো পাতলা সুতি শাড়ির নিচে পড়া সায়ার উপর দিয়েই, তানপুরার মতো গোল ভারী নি ত ম্ব আজও সত্যি দই মনোমুগ্ধকর।
যেহেতু মা চিরকালই নিজের দেহের প্রতি একটু এলোমেলো, অগোছালো, এমনকি সেটা নিজের জামা কাপড় পড়ার মধ্যেও তাই ওই সাদা স্লিভলেস ব্লাউজের উপর থেকে শাড়ীর আঁচলটা সরে গিয়ে মার ওই ভারী ম্যা না দুটোর মাঝের গভীর খাঁজটা বেশ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। মায়ের পেটের উপর থেকেও আঁচল সরে গিয়ে সুগভীর নাভিটাও আমার চোখের সামনে উন্মুক্ত। হাতকাটা ব্লাউস পড়ে বলে মার মাংসল বাহুমূলের ফাঁকে বগলের যৌ ন কেশের কিছুটা আভাসও পাওয়া যাচ্ছে। আর শাড়ি, সায়া হাঁটু অব্দি গুটিয়ে বসায় ছোট ছোট লোমে ভরা মার গোলগাল মাংসল পা দুটোও পরিস্কার দেখা যাচ্ছে।
আজ মাকে ওভাবে দেখে এক পলকে যেন সেই ছোটবেলার দৃশ্যপট গুলো চোখের সামনে ভেসে উঠছে! আহা! সেই লুকিয়ে মার কাপড় ছাড়া দেখা, ল্যাং টো হয়ে মার স্নান করা দেখে কিশোর বয়সে কতবার খেঁ চে বী র্য ফেলেছি। মার সেই হাত তুলে চুল আঁচড়ানো, বগলের বা ল দেখে আমার নু নু খাড়া হতো। রাতে ভূতের ভয়ে মার সাথে শোবার ভান করে গোপনে মা ঘুমালে পরে মার ওই লদকা গতরটায় হাত বোলাতাম, নু নু ঘষতাম।
মায়ের দেহটা স্বচক্ষে জরিপ করে আর এসব পুরনো স্মৃতি মনে করে তখন আমার লুঙ্গির তলায় বড় ধো ন টা মোচড় দিতে শুরু করেছে। একটা শয়তানি মাখা লালসা এবার ধীরে ধীরে আমাকে গ্রাস করতে শুরু করেছে। মায়ের দেহের প্রতি সেই দুর্নিবার লালসা গোপন না করেই মার চোখে তাকিয়ে কথা বললাম,
- হ্যাঁ মা, কি এমন নোং রা কথা বলেছি? আমার যে সমস্যা হচ্ছে, সেটার ব্যাপারে তোমাকে বলেছি কেবল, তাই না? শোনো ভালো করে, বিয়ে আমি আর করবো না। কিন্তু আমার যেটা দরকার তুমি যদি চাও সেটা আমাকে দিতে পারো। সেজন্য আমার বৌ না থাকলেও হবে, কারণ আমার একটা মহিলা হলেই চলবে। তুমি আমার মা হলেও তুমি নিজে একজন মহিলা, তাই না? তাই, বুঝতেই পারছো আমি তোমার কাছে কি চাইছি?
#চলবে

