Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ৫ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ৫

মায়ের দেহটা স্বচক্ষে জরিপ করে আর এসব পুরনো স্মৃতি মনে করে তখন আমার লুঙ্গির তলায় বড় ধো ন টা মোচড় দিতে শুরু করেছে। একটা শয়তানি মাখা লালসা এবার ধীরে ধীরে আমাকে গ্রাস করতে শুরু করেছে। মায়ের দেহের প্রতি সেই দুর্নিবার লালসা গোপন না করেই মার চোখে তাকিয়ে কথা বললাম,

- হ্যাঁ মা, কি এমন নোং রা কথা বলেছি? আমার যে সমস্যা হচ্ছে, সেটার ব্যাপারে তোমাকে বলেছি কেবল, তাই না? শোনো ভালো করে, বিয়ে আমি আর করবো না। কিন্তু আমার যেটা দরকার তুমি যদি চাও সেটা আমাকে দিতে পারো। সেজন্য আমার বৌ না থাকলেও হবে, কারণ আমার একটা মহিলা হলেই চলবে। তুমি আমার মা হলেও তুমি নিজে একজন মহিলা, তাই না? তাই, বুঝতেই পারছো আমি তোমার কাছে কি চাইছি?

ততক্ষণে নিজেকে পুরোপুরি সামলে নিয়ে আরো জোরে হেসে চলেছি আমি। পুরো ঘটনাটা রীতিমতো এনজয় করছি। মায়ের ঘরে খোদ মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে বলতে ড্যাম কেয়ার ভঙ্গিতে একটা বিড়ি ধরালাম। জ্বলন্ত বিড়ি টান দিয়ে একরাশ ধোঁয়া ছাড়লাম মায়ের ঘরে, কিছুক্ষণ আগেও যেটা আমার জন্য অকল্পনীয় ছিল!

মা সব কথা শুনে হতবাক। আমার কথায় লজ্জায়, রাগে, অপমানে বিছানায় বসে নিজের কান চেপে ধরেছে দু হাতে। পুরো ব্যাপারটা অবাস্তব মনে হচ্ছে মার কাছে।

- চুপ কর, কুলাঙ্গার, চুপ কর! তোর এসব কথা আমি আর নিতে পারছি না!

বিড়ি টানতে টানতে ওদিকে আমি তো হাসি হাসি মুখ নিয়ে আবারো বলে চলেছি,

- কেন মা? এতক্ষন তো অনেক কথা বলছিলে, যেমন বললে তুমি মা, আমার জন্য কত কষ্ট পাও, চিন্তায় তোমার রাতে ঘুম আসে না? তা তোমার ছেলের কি দরকার, কি সমস্যা জানোই যখন, বোঝোই যখন, একটু না হয় পূরণ করে দিলেই? তবেই তো আমি বুঝবো তুমি আমাকে কত কেয়ার করো, কত ভালোবাসো।

মা তখন রেগে বলল,

- দোহাই লাগে তোর, চুপ কর এবার প্লিজ চুপ কর বাবু। এসব কথা শোনাও পাপ। আমাকে আর পাপের ভাগী করিস না তুই। তোর মতো ছেলে জন্ম দিয়েছি এটা আমার দুর্ভাগ্য। তোর মত অসভ্য ছেলের মা হয়ে ঘৃণা হচ্ছে নিজের উপর।

মা যেন রেগে যাবার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলেছে। রাগের চরম সীমানায় পৌঁছে কেমন অবসন্নতা নিয়ে মা তার ঘরের বিছানায় বসা। আমার বিড়ির ধোঁয়ায় পুরো ঘর আচ্ছাদিত। বিড়ির কড়া ধোঁয়ায় মায়ের নিজেকে আরো বেশি আচ্ছন্নের মত লাগছিল। আমি তখন আবার বললাম,

- এর মধ্যে আবার পাপের কি আছে? ছেলের সমস্যা হয়েছে, মা সমাধান করবে, এটাই তো নিয়ম! আর বুঝতেই পারছো, বিয়ে যখন আমি আর করবো না, এটাই একমাত্র সমাধান। কেবল তুমিই পারবে আমার বিছানায় সেই জায়গাটা পূরণ করতে৷

মায়ের মুখে না-বোধক মাথা নাড়ানো দেখে বুঝলাম এবার অন্য লাইনে কথা বলতে হবে,

- তুমি রাজি না হলে যেমন চলছে চলতে দাও। এখন থেকে তোমার জামা কাপড় এরকম মাঝে মাঝেই নষ্ট হবে। এতে কিছু মনে কোরো না। মনে করলেও আমার অবশ্য কিছুই আসে যায় না। আর কোনো উপায় যখন নেই তখন মাঝে মাঝে আমাকে বে শ্যা পাড়াতেও যেতে হবে। এখন যেমন যাই। সামনে আরো ঘন ঘন যেতে হবে।

আমার বে শ্যা বাড়ি যাবার স্বীকারোক্তিতে মা বেশ ধাক্কা খেল। আমার দিকে চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে থাকলো। অবিশ্বাসে, অস্বস্তিতে চরমভাবে বিস্মিত মা রুবিনা বেগম বলল,

- কিইইইই তুইইইই ঐসব নোং রা জায়গায় যাওয়াও ধরেছিস? এখন আমি কি করবো গো? এ ছেলেকে নিয়ে কি করবো? ই শ শ শ ছি ই ই ই ছি ছি কি লজ্জা কি লজ্জা!

আমি তখন বললাম,

- কি আর করবে? যেটা বলছি সেটাই দাও আমাকে। তাহলেই তো আমাকে আর ওসব মা গী পাড়ায় যেতে হয় না। আর এতো ভাবার কি আছে বোলো তো, মা? কি এমন ব্যাপার এটা? নিজের জোয়ান ছেলে, বৌ নেই। তাই মা হয়ে ছেলে যখন চাইবে ছেলের শরীরের খি দে মিটিয়ে দেবে, এটা এমন কি ব্যাপার? তোমার তো আর এই বয়সে আর বাচ্চা-কাচ্চা হবে না, তাই নয় কি? এছাড়া, তুমি ঘরের ভেতর জোয়ান ছেলের খি দে মিটাচ্ছো না কি করছো কে জানতে যাচ্ছে বলো?

মার সাথে এসব কথা বলতে বলতে আসলে নিজেই ভেতরে ভেতরে উ ত্তে জি ত হচ্ছি। আমার লুঙ্গির নিচে আমার কালো ধো ন টা শক্ত হয়ে ফুঁসে উঠতে শুরু করেছে। আসলে সেই বাক্যটাই চিরকালীন প্রযোজ্য "রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে" ছোটবেলার সেই মাকে নিয়ে করা আমার যৌ ন কল্পনা, মায়ের প্রতি সেই ই ন্সে স্ট প্রীতি সুপ্ত আগ্নেয়গিরির মতো আমার ভেতরেই গোপন যৌ ন কা ম না হিসেবে ছিল।

জীবনের ঘটনা প্রবাহে যেটা এত বছর অবদমিত হয়েছিল আমার ভেতরে, আজ সেটাই সুযোগ পেয়ে লাভা স্রোতের মতো ফুটে বেরোতে চাইছে। আর তাই বোধহয় আমি বিয়ে করেও বৌয়ের সাথে সেই ডিজায়ার্ড চো দ ন সুখ পাইনি। কারণ হয়তো এটাই যে আমি চিরকালই মনে মনে মায়ের ডবকা শরীরটা কল্পনা করে এসেছি।

আমাকে অন্যমনস্ক দেখে মা আরো আতকে উঠে। মা বুঝতে পারে আর যাই হোক ছেলে অন্তত কোন মিথ্যে কথা বলছে না। যা বলছে সব সত্য বলছে। আমাকে এতটা ডেসপারেট দেখে মা আরো ঘাবড়ে যায় আর বলে,

- বাবুউউউউ, কি হয়েছে তোর? তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? কি যা-তা বলছিস, তোর মাথা ঠিক আছে? এতটা খারাপ হলি কিভাবে তুই? শেষে ওসব নোং রা জায়গায় যাওয়া শুরু করেছিস? ভদ্র ঘরের ছেলে হয়ে ন ষ্টা নারীর কাছে কিভাবে যাস তুই? তোর কি রুচিতে বাঁধে নারে সজিব?

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- দ্যাখো মা, এত বেশি জ্ঞানের কথা আমাকে বুঝিও না আমি বুঝবো না। শুধু এটুকু বুঝি, আমার ভেতরে যে খি দে আছে, আমি যেটা চাই, তার জন্য আমার মা গী চাই। এবার যেহেতু আমার বিয়ে করা বৌ নেই, তাই সেটার জন্য আমাকে যেখানে যাওয়ার যেতে হবে। আর মা হয়ে তুমি নাকি এত ভাবো আমার জন্য, তা এটুকুও করতে পারছো না কেন? আমার প্রয়োজন মতো আমার শরীরের খি দে মেটাবে, আর সেটা বাইরের কেউ জানতেও পারবে না, কারণ শুধু চার দেওয়ালের মধ্যের ব্যাপার এটা। তবু যখন তুমি এত নাটক মারছো, তাহলে ছেড়ে দাও। আমি যা করছি, যেখানে যাচ্ছি, সেখানে আমার চাহিদা আমি বুঝে নেবো।

মা যে কোনোভাবে আমাকে বোঝাতে চাইছে এবার। এমনকি আমার খি স্তি গুলোকেও এড়িয়ে গেলো। ছেলেকে সঠিক পথে আনতে মা মরিয়া হয়ে গেল।

- সজিব বাবু শুন আর যা করিস, ওসব বাজে জায়গায় যাস না। খুব খারাপ জায়গা ওসব। তুই একটা ভদ্র পরিবারের ছেলে, আমাদের পরিবার, তোর বাবা, আমি আর বাকি আত্মীয় স্বজন কখনো কোন খারাপ কিছু করেছে জীবনে, তুই-ই বল? তাহলে তুই কেন করবিরে খোকা? কেন তুই ওসব দিকে পা বাড়াবি?

আমি তখন আবার বললাম,

- কারণ তুমি বুঝতে পারছো মা, আমার শরীরের খি দে মেটাতেই হবে। আর সেই জন্যই তোমাকে বলছি যে তুমি আমার কথায় রাজি হয়ে যাও, ঘরের কথা ঘরেই থাকবে। বাইরের কেউ জানবে না, আর আমার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। কিন্তু তুমি তো আমার কথা মানছো না। তাহলে কি করবো বলো? অন্য আর কোন উপায় তো নেই?

- কি অলুক্ষণে আবদার! শোন বাবু, পাগল হোস না। দ্যাখ, আমি তোর মা। তুই যা বলছিস, সেটা সুস্থ স্বাভাবিক না৷ মা ছেলের মাঝে এসব অ জা চা র, এমন কথা ভাবতেও হয় না।

আমি তখন আরও রেগে বললাম,

- ধুররর বা ড়া, সেই ধো নে র প্যাঁচাল! আবার শুরু করলে ওসব ঢং চো দা নি কথা! এসব আচার বিচার কে বানিয়েছে বলো তো? মানুষ। আজ আমার এই প্রয়োজনে কেউ কি আমাকে সাহায্য করছে? না, করছে না। তাহলে মানুষের কথা এত বা লে র দাম দেবো কেন আমি?

মা তখন বলে,

- যাহহহহ বাবা, একদম মাথা গেছে তোর। আচ্ছা যা, তোর বিয়ে নিয়ে আর চাপাচাপি করবো না। তবু আমার কথা মাথা থেকে তুই ঝেড়ে ফ্যাল।

আমি তখন আরও বললাম,

- নাহ, কেন ঝেড়ে ফেলবো? বারবার বলছি, একটাই মানুষ আছে আমার কাছে এই সময়, সেটা হচ্ছো তুমি। তুমিই পারো এখন আমাকে হেল্প করতে। আর এমন কি বেশি চাইছি আমি? শুধু চাইছি যে, যখনই আমার ইচ্ছা হবে, আমি তোমাকে ভো গ করে আমার শরীরের খি দে মেটাবো আর তোমাকেও অনেক সুখ দিব। ছেলের সুখের জন্য এটুকু করতে পারছো না, মা? কিসে তোমার এত আটকাচ্ছে, মা?

আমি ইচ্ছাকৃত ভাবে মাকে একটু ইমোশনাল টোপ-ও দিচ্ছি, আর মনে মনে হাসছি। লুঙ্গির ভেতর ধো ন টা বেশ খা ড়া হয়ে উঠেছে। লুঙ্গিটা একটু তাবু হয়ে উঠেছে। আমি মার সামনে দাঁড়িয়ে থাকায় মা নিজেও আমার ধো নে র তাবুখানা দেখতে পাচ্ছিলো। সেটা পাশ কাটিয়ে মা অন্যদিকে তাকিয়ে আমাকে বোঝানোর শেষ চেষ্টা করে,

- কিন্তু বাবু! এটা কি করে হয়? মানে আমি তোর মা হয়ে এসব কাজে জড়াবো....মানে...

মার মনে এবার যেন একটু দ্বিধা। তার মানে ধীরে ধীরে লাইনে আসা শুরু করেছে মা। সুযোগটা নিতে হবে আমার তাই দ্রুত বললাম,

- তাহলে বাদ দাও, মা। এত ধানাই পানাই এর তো দরকার নেই। আমি যেরকম যা করছি, সেটা করতে দাও। অযথা মা হিসেবে আমাকে স্নেহ, মায়া-মমতা দেখতে এসো না। তোমার ওসব স্নেহের আমি গুষ্টি চু দি।

মা তখন বলে,

- বাবু, ই স স আবার ওসব খারাপ কথা বলছিস! শোন বাবা, ওরকম করে বলিস না, বুকে লাগে। সেই ছোট থেকে কত স্নেহ, ভালোবাসা দিয়ে তোকে বড় করেছি, আর আজ তুই বলছিস এসব দরকার নেই! তুই ছাড়া আমি আর কি নিয়ে আছি বল তো?

আমি তখনো রেগেই বলি,

- বা ল, আমার ছোটবেলার কথা মাড়ানো এবার বন্ধ করো! এখন তো আর আমি ছোট নেই, বড় হয়েছি। এখন আমার যেটা চাই সেটা পারলে দাও, নাহলে চুপ করো। আজ আমার যে এই অবস্থা তার জন্য তোমার ১০০% অবদান। আজ আমার এই অবস্থা তৈরী করে তুমি তোমার দায়িত্ব ঝেড়ে ফেলতে চাইছো সেটা পাপ না, মা?

মা তখন বলে,

- হ্যাঁ সেটা ঠিক বাবু। তোর এই অবস্থার জন্য আমি এককভাবে দায়ী। তবুও..

- তবুও কি, মা? আরে বা ড়া, নিজের ছেলে তোমার শরীর তা নিয়ে একটু খেলবে, তোমাকে ভো গ করে একটু সুখ পাবে, এর মধ্যে এত ভাবার কি আছে? কি এত বা ল ছা ল চিন্তা করছো তুমি, বুঝি না?

মা তখন বলে,

- আচ্ছা দ্যাখ লক্ষ্মী বাবু, আমার এখন কত বয়স হয়ে গেছে! আর তুই জোয়ান মদ্দা ব্যাটা ছেলে। আমার সাথে কি এমন সুখ পাবি, তুই বল? তোর মত জোয়ানের সাথে আমি ওসব কাজ করে কুলাতে পারবো, বল?



#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area