Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১৬ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১৬

মাকে ধামসাতে থাকা অবস্থায় মার চওড়া কোমরটাকে জড়িয়ে ধরে, পাগলের মতন চুমু খেতে খেতে দুজনেই খাটের উপর শুয়ে পড়ি। দুজনে বিছানায় জাপ্টাজাপ্টি করে চুমুতে চুমুতে বিছানার এপাশ থেকে ওপাশ, ওপাশ থেকে এপাশে গড়াতে থাকি। একসময় বিছানার মাঝে এসে থামি, এসময় চিত হয়ে শোয়া ছেলে, তার উপরে মা। জাপ্টাজাপ্টির ফাঁকে কখন যেন মায়ের পুরনে থাকা লাল ডুরে শাড়ি ও আমার লুঙ্গি খুলে দু'জনেই তখন সম্পূর্ণ উ ল ঙ্গ।

নিজের ন গ্ন বুকে মায়ের নরম ভরাট দু ধে র স্পর্শ পেতেই আমার দেহটা ছটফট করে ওঠে, কোমরের নিচে জেগে ওঠা ভীষণ উ ত্ত প্ত পৌ রু ষ মায়ের তলপেটের লোম জড়ানো যো নি মুখে ঠেসে ধরি। মায়ের গরম ও ষ্ঠ খানা ছেড়ে, গাল বেয়ে ছেলের ঠোঁট এসে পড়ে মায়ের নরম গ্রী বা র কাছে। দাঁত চেপে নিমগ্ন মনে শোষণ করতে থাকি।

মায়ের ঘরের ডিম লাইটের নরম নীলচে আলোয় মায়ের উদোলা স্ত ন গুলোকে দেখে বামদিকের স্ত নে র বোঁ টা টায় নিজের মুখটা চেপে ধরি, সজোরে টেনে টেনে চু ষ তে থাকি আদিম এক জান্তব পিপাসায়। তখন মায়ের হাতটা আমার মাথাটাকে আরও যেন বুকের সাথে চেপে ধরে, আরও বেশি করে সন্তানের শোষণ কামনা করে।

কিসমিসের রঙের কালো বোঁ টা য় তৃষ্ণার্ত আমার জিভটা এসে পড়তেই মা যেন ভীষণ জোরে কেঁ পে উঠলো, তার গো প ন অ ঙ্গে র ভেতর যেন অনেকগুলো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্ফোরণ হয়ে চলেছে। যেন অনন্তকাল ধরে কখনো মায়ের ডান দিকের স্ত ন আর কখনো বাম দিকের স্ত ন টা সমানে চু ষে চললাম আমি।

ন গ্ন স্ত নে র নীচে চেপে থাকা ছেলের মাথায় ধীরে ধীরে বিলি কেটে দেয় মা। আমাকে যেন নীরবে আরো চু ষ তে ও কামড়াতে উৎসাহ দিচ্ছে মা। মার চোখে নিশ্চুপ কোমল আমন্ত্রণ, "খোকারে, যত পরিস মায়ের দু দু খা, লক্ষ্মীটি। ছোটবেলার মত মনপ্রাণ উজাড় করে মায়ের দু দু তে আদর কর, সোনামণি।"

আমার ঠা টি য়ে থাকা বাঁ ড়া টা মায়ের দুপায়ের ফাঁকে ঢো কা র চেষ্টা করছিল। ফুলে যাওয়া পৌ রু ষ কে যেন এখন একটা গাছের গুঁড়ির মতন মনে হচ্ছে। মা তার কোমল একটা হাত কোনভাবে নামিয়ে মুঠো করে ধরল ছেলের বাঁ ড়া টাকে।

বাঁ ড়া র গায়ে জেগে থাকা শিরাগুলো কী ভীষণভাবে ফুলে রয়েছে। ছেলের মাথাটা নিজের স্ত ন থেকে সরিয়ে দিতে ইচ্ছে করছিল না মার। তবুও আমার মাথাটা তার স্ত ন থেকে কোনমতে সরিয়ে দিয়ে বিছানায় আমার কোমরের উপর ভর দিয়ে বসে মা। আমি এখন অবাক চোখে মায়ের দিকে তাকিয়ে আছি। আমাকে ওভাবে উৎসুক নয়নে তাকিয়ে থাকতে দেখে নারীসুলভ লজ্জায় মায়ের গালটা হালকা লাল হয়ে গেলো। আড়চোখে আমার ন গ্ন দেহে নজর বুলোয় মা।

এতদিন বোধহয় চোখেই পড়েনি, মা এখন লক্ষ্য করল ছেলের জোয়ান বয়স আর অফিসে ইন্সুরেন্সের দালালি করার খাটাখাটুনিতে ছেলের শারীরিক গঠনটাই পুরো বদলে গেছে। হাতের মজবুত পাঞ্জাটা দিয়ে মা রুবিনা বেগমের স্ত ন গুলোকে যখন ছেলে মুঠো করে ধরে, মনে হয় কেউ যেন ঢেঁকিতে করে পিষছে তার স্ত ন টাকে।

সেই মধুর অত্যাচারে হয় না কোন ব্যথা, তাতে কেবল যো নি র ভিতরে ঘুমিয়ে থাকা আদিম নারীত্ব যেন জেগে ওঠে! আমি জানি দুই আঙুলের ফাঁকে মায়ের স্ত ন বৃন্তটাকে চেপে মোচড় দিলে মা পুরো ছটফটিয়ে ওঠে। তাই, এখন ঠিক এই কাজটাই করলাম আমি, তাতে বিছানার উপর মায়ের দেহটা যেন সাপের মতন কিলবিলিয়ে ওঠে, আর চোখ দিয়ে যেন আমাকে আদর করে বকে দেয়, "বলি, হচ্ছেটা কি, বাবুউউউ!"

মা তার মস্তবড় ভারী পা ছা টাকে আমার কোমর থেকে একটু ওপরের দিকে তোলে। তার একহাতে তখনো আমার ৭.৫ ইঞ্চি বাঁ ড়া টাকে মুঠো করে ধরা। মার মোটা থামের মত দু'হাঁটু আমার কোমরের দুপাশে, আর যো নি দেশ-সহ গোলাকার পশ্চাৎদেশ এখন কিছুটা তফাতে ভাসমান।

ক্ষেপণাস্ত্রের উপরের দিকে তাক করা আমার বাঁ ড়া র লাল মু ন্ডি খানা। মা তার কোমরটাকে নামিয়ে যো নী র প্রবেশদ্বারে মু ন্ডি টা সেট করে। ছেলের দিকে তাকিয়ে যেন নীরব ইশারায় জিজ্ঞেস করে, "কিরে সো না মানিক, ভার সইতে পারবি তো?" আমি নীরব চোখে সম্মতি-সূচক হ্যাঁ উত্তর দেয়া মাত্রই মা নিজেই নিজের কোমরটাকে ঝট করে উঠিয়ে-নামিয়ে বাঁ ড়া টাকে মায়ের যো নী পথে প্রবেশ করিয়ে নেয়।

আমার পুরো ধো ন খানা গু দ স্থ করে সুখের আতিশয্যে সজোরে শীৎকার দিয়ে উঠে মা। একটু পরেই, প্রাথমিক সুখের রেশ কাটিয়ে উঠে মা উঠা-নামার ডন বৈঠক শুরু করে। এই ভঙ্গিতে আমার পৌ রু ষ আরও বেশিকরে যেন মায়ের যো নী তে প্রবেশ করছিল। মায়ের মুখ থেকে একটানা আ হ হ ও হ হ উ ম ম ই শ শ করে শীৎকার বেরিয়ে আসে। মায়ের দোদুল্যমান স্ত ন টাকে হাতে ধরে রাখা দায়।

কাউ গার্ল পজিশনে এইভাবে বার পঞ্চাশেক ঠা প দিতে দিতেই মা এবার অনেকটা ঝুঁকে যায়, নিজের ন গ্ন স্ত নে র চুড়া চেপে ধরে ছেলের মুখের ভেতরে। স্ত ন চো ষ নে র সুখের তীব্রতায় মায়ের দেহবল্লরী উপচে ওঠে। মা তার পা ছা টাকে আরও তীব্রবেগে ওপর-নিচ করে করে ছেলের লি ঙ্গ টা কে সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করতে থাকে। তার সুখের প্রাচুর্য এবার যেন সীমা অতিক্রম করে যায়। মায়ের মুখ দিয়ে জান্তব শীৎকার বেরিয়ে আসে, গু দ টা আরও বেশি করে কলকলিয়ে ওঠে। আ হ হ আ হ হ মা গো ও ও শব্দে যো নী র র স প্রবাহ দিয়ে ভিজিয়ে দেয় ছেলের লি ঙ্গ টাকে।

আমি অনুভব করি মায়ের যো নী র ভেতরটা যেন ক্রমে সঙ্কুচিত আর প্রসারিত হচ্ছে, গু দে র দেয়াল চেপে আমার বাঁ ড়া টাকে যেন অদ্ভুতভাবে কামড়ে ধরেছে মা। এতক্ষন হয়ে গেছে, তবুও আমার ওইটা জাহাজের মাস্তুলের মতন শক্ত হয়ে আছে। যো নি রস খসানো মায়ের শরীরের কাঁপুনিটা থেমে যেতেই মা ইশারা করে আমাকে তার দেহের উপরে আসতে।

মা-ছেলের এই স ঙ্গ ম ক্রীড়ায় এখন ভূমিকা পরিবর্তনের পালা। এবার আমি ওপরে, আর মা আমার বুকের নীচে। মাঝে পালা বদলের সময় আমার লি ঙ্গ টা গু দ থেকে বের হয়ে এসেছিল। খানিকক্ষণের এই বিরামও যেন আমার সহ্য হয় না! এক বিশাল জোরে কোমর দোলানো রাম ঠা পে বা ড়া খানা পুনরায় মায়ের ভো দা র অভ্যন্তরে আমূল বিঁধিয়ে দিলাম।

মায়ের উজ্জ্বল শ্যামলা পা'দুটো তখন আমার কাঁধে শোভা পাচ্ছিল। আমার কোমর দোলানো সর্বশক্তির প্রতিটা ঠা পে র সাথে আমার ঝুলন্ত বি চি দুটো বারবার এসে মায়ের গু দে র নিচের অংশটাতে সপাৎ সপাৎ ধাক্কা মারছিলো। বী চি দুটো যেন জীবন্ত, ওরাও যেন আশ্রয় নিতে চায় মায়ের নারীত্বের গভীরে!

বেশ কিছুক্ষন এভাবে সজোরে স ঙ্গ ম করার পর আমি বুঝতে পারি, আমার সাধ্যের সীমা শেষ হয়ে আসছে। মিশনারী ভঙ্গিতে পূর্ণ গতিতে ঠা পা তে ঠা পা তে ই আদিম নেকড়ের মতন গর্জনের সাথে মায়ের গু দ টাকে নিজের সাদা সাদা বী র্যে ভাসিয়ে দিয়ে প্রবল ক্লান্তিতে ঢলে পড়লাম মায়ের বুকে।

মা নিজেও পুনরায় কলকলিয়ে যো নি র স খসিয়ে দেয়। শ্বাস নিতে নিতে নিজের মুখটাকে মায়ের স্ত ন বৃন্তের ওপরে সমর্পন করে দিলাম। চো দা চু দি র প্রশান্তিমাখা ক্লান্তিতে মায়ের ডবকা বুকে শুয়ে থাকা অবস্থায় কখন আমার চোখের পাতাটা বুঁজে আসে টের পাই না।

- কিরে সো না, মাকে ভো গ করে ভালো লেগেছে তোর খোকা? আমার মত ভরা গতরের মহিলাকে সামলাতে কষ্ট হচ্ছে না তো সোনামনি?

মায়ের স্নেহার্দ্র মেয়েলি গলার সুরে আমার চোখ খুলে। তখনো আমি মার বুকের উপর শোয়া। মাথা উঠিয়ে মার ঠোঁটে ঠোঁট চেপে আদুরে কি স করে বলি,

- মাগো তোমাকে চু দে যে কি সুখ কিভাবে বুঝাই মা! জগতের সবথেকে সেরা জিনিস তোমার এই ভরা যৌ ব নের গতরটা। বাকি জীবনভর তোমাকে ভো গ করলেও আমার সাধ মিটবে নাগো মা।

মা তখন আমার কথায় খুশি হয়ে বলল,

- আচ্ছা বেশ, তোর ইচ্ছেমতো আমাকে যখন খুশি করিস। তবে শর্ত একটাই, তোর সমস্ত রকম আজে বাজে অভ্যাস বাদ দিতে হবে। সেই আগের মত আমার লক্ষ্মী ছেলে হয়ে ঘরে থাকতে হবে, কেমন?

আমি তখন বললাম,

- ধুর বা ল, তোমার মত মা দী মেয়ে ঘরে থাকলে কোন বোকা চো দা ঘরের বাইরে থাকবে?! গতরাত থেকেই আমি মদ, নেশা, আড্ডা সমস্তকিছু বাদ দিয়েছি।

মা আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে,

- সত্যি বলছিস তো? ওসব বাজে জায়গার খারাপ মেয়ে মানুষের কাছেও কখনো যাবি নাতো?

আমি মায়ের গালে একটা চুমু দিয়ে বললাম,

- উ ফ এতটা গান্ডু না মা যে তোমাকে ফেলে ওসব মা গী পাড়ায় যাবো। তুমি ওদের থেকে কত বেশি সুন্দর, কত বেশি জাস্তি গতরের তুমি নিজেও জানো না, মামনি! ওসব নিয়ে তুমি কোন চিন্তা কোরো না। ওসব কিছুই এখন আমার জন্য অতীত।"

মা খুশি হয়ে বলল,

- আ হ খুব শান্তি পেলাম তোর কথায় খোকা। সবসময় মনে রাখিস, শুধুমাত্র তোর সুখের জন্যেই আমি মা হয়েও নিজেকে তোর কাছে সঁপে দিয়েছি। কখনো মাকে ছেড়ে কোথাও পালিয়ে যাবি না বাবা, কেমন?"

আমি মার কথা শুনে বলি,

- সে তুমি নিশ্চিন্ত থাকো মা। তোমাকে নিয়েই আমার বাকি পুরোটা জীবন হেসে খেলে সুখে শান্তিতে কাটিয়ে দেবো আমি।

আমার কথা শুনে প্রবল প্রশান্তিতে মার চোখের কোণে খুশির অশ্রু জমা হয়। মার মুখটা যত্ন করে তুলে ধরে মার পুরো মুখে চুমু খেয়ে মার চোখের পানি চেটে খেয়ে নিলাম। এমন আবেগ মথিত সময়ে হঠাৎ খেয়াল হয়, আমাদের দুজনের সম্মিলিত বী র্য যো নি রসের মিশ্রণ মার গু দ থেকে বের হয়ে বিছানার প্লাস্টিকের উপর জমা হচ্ছে। মা নিজেও সেটা দেখতে পেয়ে বিছানায় উঠে বসে পাশে খুলে রাখা নিজের সুতি শাড়ি দিয়ে রসগুলো মুছে নেয়। গু দে র ভেতর শাড়ির কাপড় ঢুকিয়ে গু দ খানা পরিস্কার করে মুছে নেয়। এরপর আমার ধো ন টাও ভালো মতো মুছে দিয়ে শাড়িটা বিছানার নিচে ফেলে দেয়।



#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area