#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ১৭
আমাদের দুজনের সম্মিলিত বী র্য যো নি রসের মিশ্রণ মার গু দ থেকে বের হয়ে বিছানার প্লাস্টিকের উপর জমা হচ্ছে। মা নিজেও সেটা দেখতে পেয়ে বিছানায় উঠে বসে পাশে খুলে রাখা নিজের সুতি শাড়ি দিয়ে রসগুলো মুছে নেয়। গু দে র ভেতর শাড়ির কাপড় ঢুকিয়ে গু দ খানা পরিস্কার করে মুছে নেয়। এরপর আমার ধো ন টাও ভালো মতো মুছে দিয়ে শাড়িটা বিছানার নিচে ফেলে দেয়।
মায়ের যখন বিছানায় ঝুঁকে ঝুঁকে নিজের গু দ-পোঁ দে জমা কা ম রস মুছে নিচ্ছিলো তখন মার যো নী র মাংসল বে দী টাকে দেখতে পেলাম আমি। মায়ের চো দা খাওয়া গু দে র প্রশস্ত কোয়াগুলো দেখে আমার গলাটা যেন শুকিয়ে কাঠ হয়ে আসে। হাতের দুলুনিতে মায়ের পা ছা টাও একটা মধুর তালে দোদুল্যমান। লাউয়ের মাচা থেকে যেমন লাউ ঝো লে, সেইরকম মায়ের স্ত ন গুলিও দুলে দুলে আমার চোখের সামনে শোভা পাচ্ছে। ছেলের কা মু ক দৃষ্টি মার নজর এড়ায় না। পাশে বসা ছেলের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে মুচকি হাসি দেয় মা বলে,
- কিরে, মায়ের গর্তটা কি ওমন হাঁ করে গিলছিস? খেতে ইচ্ছে করছে বুঝি?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- হ্যাঁ মা ঠিক ধরেছো। সেই স্কুলে পড়ার সময় থেকে তোমার গু দে র গর্তের লাল চে ড়া টা আমার ভালো লাগে। তুমি ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় কতরাত তোমার গর্ত দেখে হা ত মেরেছি!
মা লজ্জা পেয়ে বলল,
- হুম দুষ্টু ছেলে কোথাকার। তা এখন বড় হয়ে খালি দেখবি নাকি ওখানটাতে মুখ দিয়ে আদর করবি?
আমি কি জবাব দেব ভেবে পাচ্ছি না। আমার নজর এখনো মায়ের ওই বড় বড় মা ই গুলোর দিকে, আর জলে ভিজে থাকা গু দ টার দিকে। ততক্ষনে মোছামুছি শেষ করে সস্নেহে হাত দিয়ে ছেলের মাথাটা তলপেটের কাছে টেনে আনে মা, ছেলেকে ছেনালি করে বলে,
- কিরে, আর কত দেখবি? খেতে ইচ্ছে করলে খা, কে মানা করেছে তোকে?
আমার মাথাটা ধরে টেনে নামিয়ে আমার মুখের ওপর গু দ টাকে বসিয়ে দেয় মা। উবু হয়ে বসে থাকায় মার গু দের ওপরের পরদার মত জায়াগাটা আমার ঠোঁট স্পর্শ করছে। কেমন যেন একটা সোঁ দা সোঁ দা আঁ শ টে গন্ধে মাথাটা ঘুরে যেতে থাকে। বিছানার মধ্যে হাঁটু মুড়ে মা নিজেও বসে পড়ে। মায়ের মোটাসোটা সাদা জ ঙ্ঘা দুটো আমার মাথাটাকে সাপের মত আ লি ঙ্গ নে জাপটে ধরেছে। মায়ের গু দ খাওয়ানোর কুট কুটানি টের পেলাম আমি। মার গু দ টা ঠিক আমার ঠোঁটের ওপরে বসানো। গু দে র ফুটোটা যেন মাগুর মাছের মত খাবি খাচ্ছে, গু দে র রসে চিট চিটে হয়ে যাচ্ছে আমার নাক মুখ।
- জিভ দিয়ে ঘসে দে সো না"
মায়ের কথা শুনতে পেলেও ছেলের মাথাতে ঢো কে না কি করবে। এতবড় গু দ জীবনে কখনো সে চা টে নি। জিভটা দিয়ে গু দে র দুপাশের অংশে বোলালে মা ফের বলে ওঠে,
- না, না খোকা বাইরে না, বাইরে না! ভেতর দিকে কর, জিভটাকে মাঝখানে নিয়ে আয়!
যো নি দেশের ঘন চু লে র জঙ্গলে আমার গলার আওয়াজটা কেমন থিতিয়ে আসে। কোনমতে বলে ওঠি,
- তোমার এতবড় গু দ খাবো কি করে, মা!
মা তখন বলে,
- ধুর গান্ডু ছেলে, কোনদিন বুঝি ব্লা ডা রে ফুঁ দিস নি? ঠোঁটটাকে গোল করে ফুটোতে লাগিয়ে দে আর জিভটা ঠেলে দে ভেতরে। তারপর জোরে জোরে ভেতরের বাতাস টেনে চু ষ তে থাক।
মা এবার খেপেই গেছে যেন। ৫০ বছরের মা নিজেও বহুদিন পর গু দে পুরুষের মুখের স্পর্শ পেতে চলেছে। মার তড়পানি দেখে আমি আর দেরি না করে আমার জিভটাকে সু চা গ্র করে মায়ের গু দে র গর্তটাতে ক্রমাগত ঠেলে দিতে থাকি। মা তার দু'হাতে আরো শক্ত হয়ে আমার মাথাটাকে গু দে চেপে ধরেছে। জিভটাকে ওপর নিচ করে ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে গু দ টাকে চুদতে থাকি।
ভর দেবার জন্যে দুহাতে মার দুই উঁরু আঁকড়ে ধরি আমি। গু দে র মধ্যে মুখ দিয়ে বাতাস টেনে ভেতরে ভ্যা কু য়া ম বানিয়ে গু দ চু ষে দেই। গু দে র রসে আঁশটে মিষ্টি রসে আমার গোটা মুখটা ভরে গেছে।
মাকে এখন পুরো পাগলিদের মতন দেখতে লাগছে, মায়ের পা টা যেন মৃগী রোগীদের মতো কাঁপছে, দুহাত দিয়ে ছেলের মাথাটাকে খালি ওঠাচ্ছে আর নামাচ্ছে। "খা, ভালো করে খা সো না মনি", মায়ের গলা শুনতে পাই আমি, গলার সুর শুনে আমার মাথায় ঢো কে না ওটা মার অনুযোগ না আদেশ!
- এই তো, বেশ হচ্ছে, আমার লক্ষী ছেলে।
মা চিৎকার দিয়ে কঁকিয়ে ওঠে যখন আমার জিভটা মার কথামতো আরও ঠেলে ভেতরে ঢু কি য়ে দিচ্ছিলাম। মায়ের শরীরে যেন একটা ঝ ঞ্ঝা বয়ে যাচ্ছে, যেটা আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছি। মায়ের শরীরে যেন একটা কা মু কী মা গী ভর করেছে, ওর শান্ত শিষ্ট মা এই পাগলী মা গি র মধ্যে কোথাও যেন হারিয়ে গেছে! অকস্মাৎ একটা কাঁপুনি দিয়ে হল হল করে গু দে র র স ছেড়ে দিয়ে ছেলের গোটা মুখমণ্ডল ভিজিয়ে দেয় মা।
র স খ সা নো র পর আমার মাথাটা নিজের গু দ থেকে সরিয়ে এবার বালিশে মাথা দিয়ে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে মা। দুপা দুদিকে হাঁটু মুড়ে ছড়িয়ে দিয়ে গু দ টা কেলিয়ে ধরে৷ গু দে র চে রা টা লাল রাগান্বিত। আমি বুঝলাম আমার গু দ চো ষ ণে হিটে উঠে আবার আমাকে দিয়ে চো দা তে চাইছে মা। তখনি মা বলল,
- কিরে, আবার বোকা চো দা র মত তাকিয়ে কি দেখছিস? নে শুরু কর।
আমি মায়ের কোমরটাকে জড়িয়ে বিছানার উপর তার দুই হাঁটুর মাঝে বসে ধো নে র মু দো টাকে দিয়ে গু দে র ঠোঁট গুলোকে নাড়িয়ে দিলাম, মার গু দে র ভেতর থেকে একটা যেন গরম ভাপ বেরিয়ে আসছে। মার শরীরে আমার মতই দীর্ঘদিনের অভুক্ত কাম বাসনা জমে আছে যেন।
এক ঠা পে আমার ধো ন টা মায়ের গ হ ন গভীরে আমূল গেঁ থে দিলাম। গু দে র ভেতরের পেশীগুলো যেভাবে আমার পৌ রু ষ টাকে আঁকড়ে ধরেছে, আমি ভালোই বুঝতে পারি এবার আরো বেশি সময় ধরে ফ্যা দা আটকিয়ে মাকে আস্তে ধীরে চো দ ন দিতে হবে।
ছেলেদের প্রথমবারের মতো ফ্যা দা বেরিয়ে গেলে দ্বিতীয়বার বেশ অনেকক্ষন ধরেই চু দ তে পারে, তাতে অবশ্য চো দা র খাটুনিটা বেশ ভালো রকম বোঝা যায়। মায়ের মত মধ্যবয়সী মহিলারা সেদিক থেকে আরো সরেস প্রকৃতির, তারা লম্বা রেসের ঘোড়া। বারে বারে অনেকবার র স ঝরাতে পারে, ক্ষনে ক্ষনে জল খ সি য়ে পুরুষের ধো ন গোসল করিয়ে একের পর এক সব বিশাল বিশাল ঠা প গু দে নিতে পারে।
সন্ধ্যা থেকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া মাকে দেখেই মনে হচ্ছে, মা রুবিনা বেগম এবার বেশ অনেকটা সময় নিয়ে আয়েশ করে গিলে খাবে ছেলের বা ড়া টাকে। "নে বাবা নে, তোর কাজ শুরু কর আবার সো না মানিক।"মায়ের তাড়া শুনে মার উপর শুয়ে মি শ না রী ভঙ্গিতে মাকে আবার ঠা পা তে আরম্ভ করলাম।
ঘড়ির কাঁটার ন্যায় নিয়ম মেনে শিলের মতো বা ড়া টা দিয়ে মায়ের গু দ টাকে ধু নে দিচ্ছি আমি। বাঁ ড়া র মু ন্ডি টা বৃত্তাকার গতিতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছি মায়ের গভীরে, মায়ের যো নী র ওই নাজুক কো য়া গুলোর ভেতরে আরো বেশি সুখ দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। হাত এগিয়ে এনে মায়ের বৃহৎ স্ত ন গুলোকে বাগে পাওয়ার চেষ্টা করে, চুনোট করে পাকিয়ে খামছে ধরলাম মা ই য়ে র বোঁ টা গুলোকে।
মায়ের গলা থেকে শীৎকার বেরিয়ে আসে। মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে আমি মনেপ্রানে কসরত করে যাচ্ছি মায়ের উ ত্তে জ না টাকে চরম সীমায় নিয়ে যেতে, মাকে এত হিট খাইয়ে দিতে যাতে মায়ের পুরো দেহ তো বটেই, তার পাগুলো অবধি যেন হাল ছেড়ে দেয়। মা যেন ঠা পে র চো টে আর দাঁড়াতেও না পারে।
- আ আ হ হ হ আ আ হ হ সো না আ বাবা আ হ আমার। ও হ ও হ হ মাকে দারুণ সু খ দিচ্ছিসরে খোকা আ আ আ আ আ আ হ আ উ উ উ ম ম ম কি দারুণ চু দ ছি স রে এ এ এ বাবু উ উ উ উ ম ম ম!
মায়ের বিশাল দু ধ গুলোকে এক হাতের পাঞ্জায় কোনভাবেই হাতের মুঠোয় নিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব না। আমার আঙুলের কঠিন চাপে ম্যা না দুটোয় লাল ছোপ পড়ে যাচ্ছে, ঠা পে র পর ঠা প খেতে খেতে মায়ের মুখটা হাঁ হয়ে আছে, চোখের মনিটা উলটো হয়ে আছে।
#চলবে