#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ১২
মা মনে মনে সব বুঝতে পারলো। তার জোয়ান ২৮ বছরের ছেলে তার বয়স্কা শরীরের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে৷ গত রাতের পর থেকে ছেলের মাথায় যে কেবল মা রুবিনা বেগমকে নিয়ে স ঙ্গ মে র ইচ্ছে ঘুরপাক খাচ্ছে, সেটা মাঝবয়েসী মা দিব্যি বুঝতে পারে।
তবে যাক বাবা, মার সাথে ঘ নি ষ্ঠ হয়ে ছেলের আজে বাজে সব নে শা এক দিনের মধ্যেই দূর হয়েছে দেখি! তাহলে ছেলেকে নিজের দে হ মেলে দেয়ার সিদ্ধান্ত পুরোপুরি সফল বলা যায়।
আমি ফ্রেশ হয়ে এসেই মাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরি। মার পেটে হাত বুলিয়ে মার সে ক্সি কোমড় উপভোগ করতে করতে আবদার করে বলি,
- মা, ওগো মা, আমার আবার করতে ইচ্ছে করছে। আজকে অফিসে কোন কাজে মন বসেনি আমার জানো। সবসময় তোমার কথা মনে ঘুরপাক খেয়েছে। পুরোটা সময় অফিসে ছটফট করেছি কখন আমি বাসায় যাবো, কখন আবার মামনিকে কাছে পাবো।
মা লজ্জা পেয়ে মুচকি হেসে বলল,
- ই শ মা গো তোর শখের বলিহারি। এই ভর বিকেলে কিভাবে করবি? যে কোন সময় তোর পাশের বাড়ির কাকি চলে আসবে আমার সাথে আড্ডা দিতে।
আমি তখন বললাম,
- মা চলো না আমার ঘরে, কাকি আসার আগেই একবার ঝটপট গাদন দিয়ে নেই।
মা লজ্জা মাখা কন্ঠে বলল,
- সারাদিন এসবই ঘোরে না মাথায়? যাহ এখন তোর ঘরে! কাজ করতে দে, দেখি কি করা যায়।
আমি বললাম,
- মা আমি অপেক্ষায় থাকলাম।
মিনিট পাঁচেক পরেই মা আমার রুমে এসে দরজা বন্ধ করে তার ঘর্মাক্ত মুখটা কাপড়ের আঁচল তুলে মুছে। তার পিঠের উপর থাকা দীঘল কালো খোলা চুল দুই হাত মাথার উপর তুলে বড় খোঁপা করে ফেলে। বিকালের আলোয় মার পরনে থাকা ঘামে ভেজা হাতকাটা ব্লাউজ দেখে আমি আর স্থির থাকতে পারলাম না। ঝাঁপিয়ে পরলাম মার উপর। মাকে এক ঠেলা দিয়ে খাটিয়াতে ফেলেই মার ঘাড়ে মুখে চু মু আর কামড় দেওয়া শুরু করলাম। মা তখন হকচকিয়ে গিয়ে মৃদু স্বরে ফিসফিস করে বলল,
- এই খোকা, সাবধানে করিস, আস্তে আস্তে করবি, কোন শব্দ হয় না যেন।
কে শুনে কার কথা। মার শরীর থেকে এক এক করে সব কাপড় খুলে আমি মাকে উ ল ঙ্গ করে দিলাম। সাথে সাথেই কপ করে মার মা ই কামড়ে ধরলাম। মা ও হ আ হ উ ম ম মা গো বলে কাতরে উঠল। আমি যেন সেই সকালের আমি নেই, এ এক অন্য অসুর। অথচ মার স্বপ্ন ছিল ওকে দিয়ে ধীরে ধীরে আদর করে খেলাবে।
আমার সাথে শক্তিতে মা পেরে উঠছে না। আবার পাছড়া-পাছড়ি করলে খাটিয়াও ভেঙ্গে যাবে। আমি এতক্ষনে উন্মাদের মত মার দু ধে র বিভিন্ন জায়গায় কামড়িয়ে দাঁতের দাগ বসিয়ে দিয়েছি, মার চোখ দিয়ে পানি চলে এসেছে। এবার লুঙ্গি খুলে আমিও উ ল ঙ্গ হলাম। থু তু নিয়ে ভালো করে ধো নে মাখিয়ে গাদন দিতে প্রস্তুত হলাম।
নগ্ন মার নাভিতে একটা চু মু দিয়ে তার পা দুইটিকে দুই দিকে সরিয়ে লোমশ চিতল মাছের পেটির মত গু দে আমি কোন ধার না ধরেই একটা মোক্ষম সপ্তম ঠা প দিয়ে ধো নে র একেবারে অর্ধেক ঢু কি য়ে দিলাম। গু দে রস থাকায় ফ চা ত ফ চা ত করে বা ড়া গু দ স্থ হলো। এমন ঠা পে মা মুখ চেপে গুমড়ে উঠল। এবার আরেক ঠা পে বাকি অর্ধেক গু দে পুড়ে দিলাম। আমার বড় বা ড়া টা গু দে নিয়ে মা কঁকিয়ে উঠলো,
- আ হ হ হ উ হ হ হ উ ফ ফ ফ মা গো ও ও ও উ ম ম ম ম উ উ উ ই ই ই ই মা আ আ আ আ আস্তে ঢু কা রে সজিব আস্তে উ হ হ হ ই শ শ শ শ
আমি তখন বললাম,
- আ হ ও ও হ হ মাগো রে ও ও মা, তোমার ভিতরে ঢু ক লে আমার হুঁশ থাকে না। এত কোমল গরম তোমার ভেতরটা মামনি আ হ হ হ উ ফ ফ ফ ফ"
বলেই মাকে ঠা পা নো শুরু করলাম তখন মা বলে উঠে,
- আ আ হ হ হ ও হ হ হ উ ম ম ম কিন্তু খোকা দোহাই লাগে এমন দিন দুপুরে শব্দ করিস না। শব্দ কেউ শুনলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে রে বাবু উ উ উ উ ম ম ম ও হ হ হ"
মায়ের কথা শুনে মুখ দিয়ে শব্দ যেন নাহয় সে ব্যবস্থা নিলাম। মার দেহ থেকে খুলে ফেলা গোলাপী ব্লাউজ টা নিয়ে মার মুখে গুঁজে দিলাম। আমি নিজে মার বুকে মুখ ডুবিয়ে মার ম্যা না র বোঁ টা মুখে কামড়ে ধরে ঠা প কষানো শুরু করলাম। ধীরে ধীরে ঠা পে র বেগ বাড়ছে।
ঠা পে র সাথে সাথে খাটিয়ার ক্যাঁ চ ক্যাঁ চ শব্দ আর মাঝে মাঝে দেয়ালের সাথে লেগে ঠু ক ঠু ক শব্দ হচ্ছে। আমি মার বুকে, গলায় কামড় দিয়ে দাঁত বসিয়ে দিয়েছি। আর সেইরকম ভাবেই মার পাকা কিন্তু অনেকদিন চো দ ন না খাওয়া যো নি র পাড় ছিঁড়ে আমি মেরেই যাচ্ছি টানা।
আমি বুঝতে পাচ্ছি মা হালকা ব্যাথা পাচ্ছে, কারন আমার ধো ন টা বেজায় টাইট হয়ে মার গু দে গেঁথে আছে। গতরাতে ও সকালের মত ওই পরিমাণ যো নি র স বেরোচ্ছে না বলে গু দ টা সামান্য কম পিচ্ছিল। আসলে পঞ্চাশোর্ধ মার জন্য দিনের মধ্যে এতবার এত বেশি পরিমাণ যো নি র স খসানো একটু কঠিন। মেনোপজ হবার জন্য এমনিতেই মার গু দে রস তৈরি একটু কম হওয়াই স্বাভাবিক।
তাই আমি ধো ন টা বের করে আবার ভালোমত থু তু দিয়ে নিলাম। নিজেদের গায়ের ঘাম মাখালাম। তারপর পুনরায় মার গু দে ভরে ঠা পা তে থাকলাম। এবার যো নি র স ছেড়ে আরো পিচ্ছিল করলো মা তার গু দে র রাস্তা। অনায়াসে ধো ন এখন ভেতর বাহির হচ্ছিল। মার মুখে কাপড় গোঁজা বলে আরামে উ ম্ম ম্ম ম্ম উ ম্ম ম্ম ম্ম ও ম্ম ম্মু ম্ম ধরনের ফোঁপানো শব্দ করছে মা।
চো দা র আসন পাল্টে খাটিয়ার কোণে এনে নিজে বসলাম। মাকে আমার কোলের দুপাশে পা বিছিয়ে বসিয়ে মার ভারী দেহটা কোলে নিয়ে মাকে চু দ তে থাকলাম। আমার কোলে বসে মা তার পাছা জোড়া উপর নিচ করে ঠা প দিচ্ছিল। নিচ থেকে আমি কোমর উঠিয়ে উঠিয়ে দানবিক শক্তিতে উর্ধ ঠা প মেরেই যাচ্ছি। মায়ের তার দুইহাত তার মাথার উপরে তুলে মার খোলা, লোমজড়ানো ব গ লে মুখ ডুবিয়ে চু ষ তে চু ষ তে একমনে ঠা পা চ্ছি আমি।
গরমে দু'জনেই ঘেমে নেয়ে একাকার। এতটাই ঘেমেছি যে আমাদের দেখলে মনে হবে দু'জনেই মাত্র পুকুর থেকে গোসল করে এসেছি বোধহয়। মার পুরো দেহ থেকে ঘামের মিষ্টি সৌরভ বেরোচ্ছে। সাথে যো নি রসের সুবাসিত ঘ্রান। সব মিলিয়ে সারাটা ঘর জুড়ে যৌ ন তা র সোঁদা সোঁদা কড়া গন্ধে মোহনীয় পরিবেশ। এমন ঘ্রানে আমার ধো ন বাবাজি আরো ক্ষেপে গেল যেন।
মাকে এবার খাটিয়ার উপর ড গি স্টাইলে হাঁটুতে ভর দিয়ে পা ছা উঁচিয়ে বসালাম। মার বিশাল পোঁ দে র দাবনায় কতগুলো চড় মেরে পা ছা টার কোমলতা অনুভব করি। এবার মার পা ছা র ফুটোয় একটা আঙুল ভরে পা ছা র গর্তের পরিধি মাপি। হুম, মা গী র পোঁ দে র গর্ত ভালোই প্রশস্ত। আমার ধো ন নিতে তেমন অসুবিধা হবার কথা না। মার পাছা চো দা র পরিকল্পনা মা নিজেও টের পেল যেন। মুখ থেকে ব্লাউজের কাপড় সরিয়ে মা আকুতি করে বলল,
- উ ম ম খোকা শোন বাবা, আর যাই করিস, পা ছা র ফুটোতে ধো ন দিস না সোনামনি। আমি জীবনে কোনদিন ওই ফুটোয় ধো ন নেইনি। তোর এতবড় বা ড়া কখনোই ঢু ক বে নারে সজিব।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- ধুর বা ল, এত কথা চো দা স কেন তুই মা? বা ড়া র এই আলাপ ভালো লাগে না। আমার যেভাবে খুশি, যেই ফুটোয় খুশি আমি করবো। তুই শুধু মুখ বুঁজে আরাম নে।
মা তখন বলে,
- উ ম আ হ খোকারে পা ছা য় দিলে তো আরামের চেয়ে তোর মা কষ্ট বেশি পাবে রে সোনামানিক।
আমি তখন রেগেমেগে বললাম,
- আ হা চুপ কর তো মা। তুই খানদানি মা গী। তুই তোর পোঁ দে সব নিতে পারবি। চুপচাপ মুখে কাপড় গুঁজে দ্যাখ, কিভাবে তোর পা ছা মারি আমি।
ছেলে তার পেছনের ফুটো মারবেই। প্রতিবাদ করে কোন লাভ নেই। মা তাই মুখে কাপড় দিয়ে দুহাতে পা ছা র ফুঁটো দুদিকে যতটা সম্ভব টেনে ছড়িয়ে দিল, যেন ঢো কা নো র সময় ব্যথা কম পায়। ওদিকে আমি মার পা ছা র ফুটোতে ভালো করে থু তু লা লা ঘামের মিশ্রণ ঢু কি য়ে পোঁ দে র ফুটো পিছলা করে নিলাম। এরপর মার গু দ থেকে যো নি র স নিয়ে আমার ৭.৫ ইঞ্চি বা ড়া ও পোঁ দে ভালোমত মাখালাম। ব্যস, মেশিন এবার নতুন ফুটো জয় করতে রেডি।
#চলবে
বিঃদ্রঃ কমেন্ট বক্সে ১০ টা কমেন্ট পড়লে পরবর্তী পর্ব আজকেই দিয়ে দিব।
Dan vai ajka
উত্তরমুছুনDen vai
মুছুনDen
মুছুন১০ টা হয়ে গেছে দেন এবার
উত্তরমুছুন