#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ১১
কাজের মাসির বয়স মায়ের কাছাকাছি হবে। মার থেকে ৩/৪ বছরের ছোট হবে, প্রায় ৪৭ বছর বয়সী কাজের মাসি। তারা দুজনে ঘরের কাজ করছে। তখনি কাজের মাসি মাকে জিজ্ঞেস করে,
- দিদিমণি, আজ সকালে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বুঝি? আমি অনেকক্ষন ধরে ডাকছিলাম।
মা তখন বলে,
- হুম, না মানে, ওই কাল শুতে একটু দেরি হয়ে গেছে, তাই আর কি। আচ্ছা, তুমি রান্নাঘরে যাও, বাসনগুলো ধুয়ে নাও। আমি স্নান করে আসি।
কাজের মাসি তখন আবার বলে,
- আপনি সকালে চান করবেন? প্রতিদিন তো দুপুর বা বিকালে করেন?
মা তখন আমতা আমতা করে বলে,
- মানে মানে এই একটু অভ্যাস পাল্টানোর চেষ্টা করছি। আসলে সকালেই চান করা ভালো, শরীর সতেজ থাকে।
মাসি তখন বলে,
- হুম, তাহলে যান, চান করে নিন। আমি রান্নাঘরে কাজ করি।
ওদের কথা কানে আসতে আসতে চোখটা একটু লেগে এলো। মাকে গা দ ন দিতে দিতে রাতে ঠিক করে ঘুম হয়নি। প্রায় ঘন্টা খানেক ঘুমিয়ে নিলাম। রান্না ঘরের বাসন আর রান্নার আওয়াজে ঘুম ভেঙে গেলো। ঘড়িতে দেখি প্রায় সকাল ৮ টা ৩০ মিনিট। ধড়মড় করে উঠলাম, নাহ আজ অফিসে দেরি হয়ে যাবে। তাড়াহুড়ো করে ঘর থেকে বেরোলাম, মুখ ধুয়ে স্নানে যাবো। মা আর কাজের মাসি রান্নাঘরে ব্যস্ত। মার চোখ আমার দিকে পড়তেই বলল,
- কিরে খোকা, দেরি হয়ে গেছে তোর? অঘোরে ঘুমাচ্ছিলি বলে ডাক দেইনি। যা তাড়াতাড়ি স্নান করে আয়, আমি ভাত দেব।
মা স্নান শেষে একটা নীল কালো ছাপা শাড়ি আর মেরুন রং এর হাতকাটা ব্লাউজ পড়া। সাথে মেরুন সায়া, কিছুটা খাটো করে পরা সায়াটা, যেন রোজদিনের সাংসারিক কাজে সুবিধা হয়। মাকে দেখেই মনে পড়লো, ওই শাড়ি ব্লাউজের নিচে মার ল্যাং টো ন ধ র শরীরটা। শাড়ি কাপড় ছাপিয়ে মায়ের সমৃদ্ধ গতরের র সা লো সব অঙ্গের উপস্থিতি বোঝা যায়। মার কথার জবাবে মুচকি হেসে আমি বললাম,
- হ্যাঁ, জানোই তো মা, গতকাল কত রাত হয়েছে শুতে। আর কেনই বা দেরি হয়েছে।
মা চোখ পাকিয়ে বলে,
- হ্যাঁ আর পাকামো করতে হবে না। যা এখন, তাড়াতাড়ি স্নান করে আয়।
আমি বাথরুমে চলে গেলাম। বাইরে শুনতে পাচ্ছি মা আর কাজের মাসির কথা। মাসি মাকে জিজ্ঞেস করছে,
- কেন গো দিদি? গতকাল রাতে ছোট কর্তার শুতে দেরি হয়েছে কেন? কোথাও ঘুরতে গেছিলেন কি? অফিসে যেতে তো ছোট কর্তার কখনো দেরি হয় না।
কাজের মাসির কথায় মায়ের প্রশ্নের উত্তর দিতে কিছুটা লাজরাঙা হয় মার মুখ। নিজেকে সামলে নিয়ে যতটা সম্ভব স্বাভাবিক কন্ঠে বলে,
- না মানে, তোমার ছোট কর্তা গতরাতে কম্পিউটারে নিজের অফিসের কিছু কাজ করছিলো আর টিভি দেখছিলো। কি যেন একটা তামিল সিনেমা। ওটা দেখে শেষ করে ঘুমাতে দেরি হয়েছে।
কাজের মাসি তখন বলে,
- তাহলে তো আপনার নিজেরও ঠিক মতন ঘুম হয় নাই দিদি। কারণ টিভিটা তো আপনার ঘরে। ছোট কর্তার সাথে আপনিও রাত জেগে সিনেমা দেখেছেন বুঝি?
মা একটু অপ্রস্তুত হয়ে পড়ে। মনে মনে ভাবে, "ই স স রে দিদি, আমার পেটের ছেলে কাল রাত থেকে যে কি শুরু করেছে আমার সাথে, সে কথা যদি তোমাকে বলতে পারতাম!" মনের কথা মনেই রেখে মা বলল,
- না, মানে হ্যাঁ, মানে ওই আর কি। রাত পর্যন্ত তো ছেলে আমার ঘরেই ছিল, দুজনে সিনেমা দেখলাম। হঠাৎ দেখা আর কি। আমার গত রাতে ঘুমটা অল্পই হয়েছে। সে ঠিক আছে, অল্প ঘুমে আমার অসুবিধে হয় না। আচ্ছা এবার নাও, তুমি দাদার টিফিন রেডি করে দাও তো। রুটিটা সেঁকে দাও।
মা প্রসঙ্গ পাল্টাতে ইচ্ছে করেই কাজের কোথায় ঢুকে পড়লো। বস্তির ধুরন্ধর চালাক কাজের ঝি-দের সাথে এসব আলাপ চালানো বিপদজনক। কি বলতে কি বলে ফেলে পরে ধরা খাওয়া লাগতে পারে। এসব নিয়ে কথা কম বলাই শ্রেয়তর।
আমি তাদের কথা বাথরুমের ভেতর থেকে শুনছি আর মনে মনে হাসছি। "হে হে সিনেমা দেখছিলাম না ছাই। মা গি মা আমার, তোমাকে নিয়ে আমি বিছানায় নী ল ছবি বানাচ্ছিলাম গো চো দ ন রানী হে হে।" মনে মনে ভেবে পুলক অনুভব করি আমি।
এসব ভাবনার মাঝে আধ খাড়া ধো ন টা হাতে সাবান নিয়ে কচলাতে কচলাতে গায়ে জল ঢেলে স্নান সেরে নিলাম। তারপরে রুমে গিয়ে জামা কাপড় পরে নিলাম। অফিস যেতে হবে। মা খেতে দিলো। প্রতিদিনের মতো পেট ভরে ভাত ডাল খেয়ে মুখ ধুচ্ছি, কাজের মাসি তখন চলে যাচ্ছে।
কাজের মাসি চলে যাওয়ার পরে মা রান্নাঘরে বাসন রাখছে উপুড় হয়ে। আ হ কি ভরাট পোঁ দ এখনো মা গী র। মাকে আবার চো দা র জন্য মনটা উশখুশ করে উঠে আমার। তবে এখন না বেরোলে দেরি হয়ে যাবে অফিসে, নাহলে এখনই মা গী কে ভরে দেয়া যেত।
যাই হোক, আমি সোজা মার কাছে এগিয়ে গিয়ে মার পা ছা য় সজোরে থাপ্পড় মারলাম। উ ফ আ হ কি নরম ধুমসি পোঁ দ, থাপ্পড় খেয়ে থলথল করে নেচে উঠলো একেবারে। মা পেছন থেকে আচমকা পা ছা য় চড় খেয়ে চমকে উঠে বলল,
- ও মা গো ও উ ফ অসভ্য ছেলে, কি শুরু করেছিস আবার! ই স গতকাল রাত থেকে তোকে নিয়ে বড্ড জ্বালা হল দেখি।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- যা জিনিস তুমি এখনো মা! দেখলেই গাদন দিতে ইচ্ছে করে।
মার আপাদমস্তক চোখ দিয়ে ভক্ষন করতে করতে হাত তুলে সোজা মার বাঁ দিকের মা ই টা টিপে দিলাম স্লিভলেস ব্লাউজের উপর দিয়ে। আর বললাম,
- মা শোনো, আজ বিকালে পারলে রেস্ট করে নিও। আজ রাতে কিন্তু অনেক্ষন নেবো তোমায়, কেমন? এখন দেরি হয়ে যাচ্ছে, নাহলে এখনই নিতাম তোমাকে।
মা বেচারী এত নরম স্বভাবের মহিলা, আর কি করবে, আমার বেয়ারা হাতটা আলতো চড় মেরে সরিয়ে দিয়ে বলে,
- শয়তান ছেলে, দস্যি একটা। যা এখন সাবধানে অফিসে। যা শুরু করেছিস, তোর মাথায় একটু সুবুদ্ধি হউক।
মার কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- হে হে হ্যাঁ আর সাথে তোমার গাদন নেবার ক্ষমতাটাও আরো বাড়াও। আমি তবে আসি এবার।
বলে টিফিন বাক্সটা অফিস ব্যাগে ঢুকিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। ঘর থেকে বেরিয়ে হেঁটে আমি অফিসে পৌঁছেছি। ইন্সুরেন্সের দালালির কাজ শুরু করলাম। কিন্তু আজ কাজের ফাঁকে ফাঁকে বারবারই মনটা মার শরীরের কথা, কাল রাতে আর আজ সকালে মাকে ঠা পা নো র কথাগুলো মনে পরে যাচ্ছে।
আর তার সাথে আমার ধো ন টা জাঙ্গিয়ার ভেতরেই প্যান্টের নিচে একটু একটু শক্ত খাড়া হয়ে উঠছে। কোন রকমে নিজেকে বুঝিয়ে শান্ত করে কাজে মন দিচ্ছি। রাতের বেলা তো হবেই, আজ বিকালেও তাড়াতাড়ি অফিস থেকে বাসায় গিয়ে মাকে একবার গাদন দিতে হবে বলে মনস্থির করলাম।
সেদিন বিকেলে অফিস শেষে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরলাম। তখনো বিকেলের আলো ডোবেনি। ঘরে গিয়ে দেখি, মা একটা ঢিলেঢালা হাতাকাটা গোলাপী ম্যাক্সি পড়ে ঘরের কাজ করছে। আমাকে এত তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরতে দেখে মা খুব অবাক হলো। আমার বিবাহ বিচ্ছেদের পর গত দুই বছরে কখনোই আমি আজকের মত এত আগে বাসায় ফিরি নাই। তাই দেখে মা আমাকে জিজ্ঞেস করলো,
- কিরে খোকা, এত তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরলি? শরীর ঠিক আছে তো তোর?!
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- হ্যাঁ মা, শরীর বিলক্ষণ ঠিক বলেই না চলে এলাম। আজ থেকে ঠিক করেছি ওসব বাইরে বাইরে আড্ডাবাজি, ঘোরাফেরা সব বাদ। অফিস করেই দ্রুত বাসায় চলে আসবো।
মা কিছুটা অবাক হয়ে জিগ্যেস করলো,
- ওমা, এত সুমতি হলো তোর! বারে বসে ড্রিঙ্ক করা, আড্ডার ইয়ার দোস্তদের মিস করবি নাতো পরে?
আমি বললাম,
- নাহ মা, তুমি থাকতে ওসব ড্রিঙ্ক বন্ধু, আড্ডা কোন কিছুর দরকার নেই আর। তোমার সাথেই আশেপাশে ঘুরে বেড়াবো, তোমার সাথেই আড্ডা দেবো, মামনি।
মা লজ্জা পেয়ে বলল,
- বেশ, শুনে খুব খুশি হলাম। এবার যা, পোশাক পাল্টে নাস্তা কর। টেবিলে ডিমভাজি পরোটা রাখা আছে, খেয়ে নে।
মা মনে মনে সব বুঝতে পারলো। তার জোয়ান ২৮ বছরের ছেলে তার বয়স্কা শরীরের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে৷ গত রাতের পর থেকে ছেলের মাথায় যে কেবল মা রুবিনা বেগমকে নিয়ে স ঙ্গ মে র ইচ্ছে ঘুরপাক খাচ্ছে, সেটা মাঝবয়েসী মা দিব্যি বুঝতে পারে।
#চলবে