আমার নাম রিফাত। আমি মা বাবার একমাত্র আদরের সন্তান। আমি আজকে আপনাদের যে গল্পটি বলব সেটি আমার মাকে নিয়ে। আমার মা রুবিনা, এখন বয়স ৪৫ হবে, দেখতে সুন্দর ফরসা লম্বা একদম সে ক্সি চেহারা। এখনো মার শরিরে একটা সে ক্সি ভাব আছে, দেখলেই যে কারো বাঁ ড়া খাড়া হয়ে যাবে।
মার বয়স যখন ৪০ তখন বাবা মারা যায় একটি দূর্ঘটনায়। বাবা সরকারি একটি বড় পদে চাকরি করত তাই টাকা পয়সার কোন কমতি ছিল না। তাই মায়ের সংসার চালাতেও কোনো সমস্যা হয়নি, আর এমনিতেও বাবার অনেক সম্পত্তি ছিল।
সব মিলিয়ে ভালোয় চলতো, মাও আমায় বরাবরি খুব ভালোবাসতো আর শাসন ও করতো। শুধু একটা জিনিসে মার কমতি ছিলো সেটা হোলো মায়ের শা রী রি ক চা হি দা, মায়ের বিয়ের সময় বাবার বয়স একটু বেশিই ছিলো যার ফলে বাবা বেশি দিন মাকে সুখ দিতে পারেনি, আর বাবা মারা যাবার পরতো মায়ের পুরা খরা চলছিলো।
মা মাঝে মদ্ধ্যে এটা নিয়ে কিছুটা আপসেট থাকতো বুঝতে পারতাম। এবার আসল ঘটনায় আসি। ঘটনাটি ঘটে ছিল বাবার মৃত্যুর ২ বছর পরে তখন আমি কলেজে পরি। আমাদের পাড়ায় এক কাকু ছিলো। আমাদের বাড়ির কয়েক বাড়ি পরেই তার বাড়ি ছিলো। সেও সরকারি চাকরি করতো, রিটায়ার্ড করেছিলো। তো ঊনার বৌ মানে কাকিমা মাঝে মধ্যে আমাদের বাড়িতে আসতেন মার সঙ্গে কথা বার্তা বলতে গল্প গুজব করতেন।
একদিন দেখলাম কে যেনো ডাকছেন আমাদের বাড়ির দরজায়, তো মা তখন চান করছিলো তাই আমি দরজা খুলতেই দেখি কাকু, কাকিমা কে বাড়িতে না পেয়ে আমাদের বাড়িতে আছে নাকি দেখতে এসেছেন, আমাকে দেখে বললেন,
- রিফাত তোমার কাকিমা এসেছেন তোমাদের বাড়িতে?
আমি বললাম,
- কই না তো!
কাকু তখন বললো,
- ওহ রুবিনা কি করছে?
আমি বললাম,
- মা চান করছে আপনি ভেতরে আসুন।
মা ঠিক তখনি বাথরুম থেকে বের হচ্ছিলো। কাকু কে দেখলাম মার দিকে লে লু প দৃষ্টিতে মার দিকে তাকিয়ে ছিল, মা শুধু গায়ে একটা তোয়ালে জরিয়ে ছিলো, কাকু কে দেখে মা একটু লজ্জা পেয়ে বললো,
- আরে দাদা আপনি, কি খবর আসুন বসুন।
কাকু বললো,
- না রুবিনা আমি তো কাকলি কে খুজতে এসছিলাম তুমি হয়তো ব্যাস্ত আমি বরং যাই।
মা বললো,
- আরে না দাদা আপনি বসুন একটু, আমি আসছি।
বলে মা ভিতরে গেলো কাকু ডাইনিং এ সোফায় বসলো। একটু পরে মা কাপর পরে বেরিয়ে এলো। মাকে চান করে অনেক সুন্দর লাগছিলো। মা শাড়ি পরেছিল চুল মুছতে মুছতে বেরিয়ে এসে কাকু কে বললো,
- বসুন দাদা আমি আপনার জন্য নাস্তা আনছি।
আমি বসে টিভি দেখছিলাম একটু পর মা নাস্তার ট্রেতে কিছু বিস্কুট আর ঠান্ডা জল নিয়ে এসে কাকুর সামনে সোফার টেবিলের ওপর রেখে বললো নিন দাদা খান। ট্রে টা রাখার সময় মা নিচে ঝুকতে মার শাড়ির আচল অনেক ফাঁকা হয়ে গেছিল আর কাকু সেই দিকে তাকিয়ে মার ফর্সা দু ধ দেখতে ছিলো। মা পাশে একটা সোফায় বসলো। তখন কাকু বললো,
- এসবের কি দরকার ছিল রুবিনা, শুধু শুধু কষ্ট করতে গেলে তুমি।
মা বললো,
- আরে দাদা কিসের কষ্ট আর আপনি তো আমার বাসায় আসেন না কতো দিন পর এলেন আজ তাও আবার বৌদিকে না পেয়ে।
কাকু বললো,
- আরে না এমনিতেই আসা হয়না এইদিকে। তা বলো তোমার কি খবর কেমন যাচ্ছে দিন কাল।
মা বললো,
- এইতো চলে যাচ্ছে দাদা।
কাকু বললো,
- ওহ যাক ভালো, তা বাবু এবার কোন ক্লাশে?
মা বললো,
- সবে কলেজে ভর্তি হয়ছে।
কাকু বললো,
- রুবিনা আজ তাহলে আমি উঠি আরেক দিন এসে গল্প করে যাব।
এই বলে কাকু উঠতে যাচ্ছিলো তখন মা বলে,
- আরেকটু বসুন দাদা চা খেয়ে যান।
কাকু বললো,
- আজ না থাক আরেকদিন।
এই বলে কাকু উঠে গেলো। মা বললো,
- ঠিক আছে দাদা আবার আসবেন কিন্তু অবশ্যই।
কাকু মুচকি হেসে বলল,
- ঠিক আছে বাই।
তারপর কয়েকদিন কেটে গেলো, একদিন আমি কলেজ থেকে বাড়ি ফিরে দেখলাম বাইরের দরজা খোলা। ভেতরে ঢুকে দেখি দরজার কাছে বড়ো মানুষের স্যান্ডেল ভাবলাম কেউ এসেছে হয়তো। বাসার ভিতরে ঢুকে দেখি কাকু সোফায় বসে আছেন আমাকে দেখে বললেন আরে বাবু এসে গেছে, একটু পর দেখি মা রান্না ঘর থেকে শরবত এর গ্লাস নিয়ে আসল আমাকে দেখে মা বললো,
- বাবা এসেছিস যা জামা কাপর খুলে ফ্রেশ হয়ে নে।
তারপর শরবত টা টেবিলের ওপর রেখে কাকুকে বললো,
- নিন দাদা খান।
কাকু বললো,
- আরে খাচ্ছি তুমি বোসোতো।
মা পাশে একটা সোফায় বসলো আর রিমোট টা হাতে নিয়ে এসির পাওয়ার টা বাড়িয়ে দিয়ে বললো,
- রান্না ঘরে খুব গরম।
মা ঘেমে গিয়েছিলো যার ফলে মাকে একটু সে ক্সি লাগছিলো দেখতে আর কাকু সেটাই দেখতে দেখতে মাকে বললো,
- রুবিনা তুমি এতো গরমে মোটা শাড়ি ব্লাউজ পড়ে আছো গরম তো লাগবেই, একটু হাল্কা পাতলা খোলামেলা পোশাক পরবা তাহলে আরাম লাগবে এখনকার মর্ডান মহিলারা পরে ছোটো ছোটো স্লিভলেস নাইটি গুলা দেখো না তোমার বৌদি বাসায় পড়ে।
মা লজ্জা পেয়ে বললো,
- না দাদা থাক, আমার ওগুলো পরতে লজ্জা করে।
কাকু বললো
- বাড়িতে আবার কিসের লজ্জা।
মা আমাকে বললো,
- যা বাবা চান করে নে তারপর খাবি।
আমি ভেতরে আমার ঘরে গেলাম, ঘর থেকে শুনতে পেলাম মা কাকুকে বলছে,
- দাদা আজ কিন্তু খেয়ে যাবেন কাকলি তো নেই একা কি খাবেন না খাবেন।
কাকু বললো,
- না না রুবিনা আজ আমি উঠি দেরি হয়ে গেছে অনেক।
মা বললো,
- না দাদা, যদি না খেয়ে যান তাহলে খুব খারাপ হবে।
কাকু অবশেষে বললো,
- ঠিক আছে তুমি যখন এতকরে বলছো।
সেদিন দুপুরে খাওয়া দাওয়া শেষে আমি আমার ঘরে পড়তে বসলাম। মা আর কাকু আবার ডাইনিংয়ে সোফায় বসে গল্প করছিলো আমি শুনতে পাচ্ছিলাম কাকু মাকে বলছিলো,
- রুবিনা তোমার বর ছারা একা একা থাকতে খারাপ লাগেনা?
মা বললো,
- কি করবো দাদা বলেন, সবই আমার ভাগ্য।
কাকু মাকে বললো,
- তুমি আরেকটা বিয়ে করলে তো করতে পারো, তোমার বৌদিকে এখনো সপ্তাহে চার পাঁচ দিন দিতে হয় নয়তো ঘরে হুলুস্থুল কান্ড ঘটে আর তুমি এতদিন না নিয়ে আছো কেমনে?
#চলবে
#গল্পঃ মায়ের পরকীয়া প্রেম
#পর্বঃ ১

