Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১৮ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১৮

মায়ের বিশাল দু ধ গুলোকে এক হাতের পাঞ্জায় কোনভাবেই হাতের মুঠোয় নিয়ে কুলিয়ে ওঠা সম্ভব না। আমার আঙুলের কঠিন চাপে ম্যা না দুটোয় লাল ছোপ পড়ে যাচ্ছে, ঠা পে র পর ঠা প খেতে খেতে মায়ের মুখটা হাঁ হয়ে আছে, চোখের মনিটা উলটো হয়ে আছে।

এমন লাগাতার চো দ নে মা পুরো মূর্তির ন্যায় স্থির হয়ে আছে, আগের মতন আর পা ছা টাকে দুলিয়ে নাড়িয়ে বা ড়া টা ভেতরে নেবার চেষ্টা করছে না মা। গু দে র ভেতর মাংসগুলো তখন পুরো কামড়ে ধরলো আমার বাঁ ড়া র মাথাটাকে, হলহল করে গু দে র নোনতা র সে স্নাত হয়ে যায় ছেলের উ দ্ধ ত পৌ রু ষ।

আমিও বুঝতে পারি আমার যৌ ন ক্ষমতার শেষ সীমায় এসে দাঁড়িয়েছি। এই বুঝি মায়ের ওখানে বিষের মত ফ্যা দা উগরে দেবে ওর ধো ন টা। কিন্তু একি! মা হঠাৎ করে তার হাত দিয়ে আমার ধো ন টাকে ওখান থেকে বের করে আনলো। আঙুল গুলোকে ওপর নিচ করে, বেশ কয়েকবার কচলে নিল। এখুনি ঝরে যাওয়ার যে অদম্য ইচ্ছেটা জেগে উঠেছিলো, মায়ের নরম হাতের স্পর্শে সে ইচ্ছেটা এখন অনেকটাই স্তিমিত।

মা এবার শোয়া থেকে বিছানার উপর বসলো, তার হাতে এখনও আমার বাঁ ড়া টাকে মুঠো করে ধরা। আমি নিজের মুখটা মায়ের স্ত নে র ওপরে রেখে মুখে করে চু ষে কামড়াতে শুরু করলাম আর আয়েশ করে বা ড়া র উপর উপভোগ করতে থাকলাম মায়ের হাতের স্পর্শ। বার পাঁচেক এভাবেই উপর-নিচ করে খিঁ চে দিয়ে বা ড়া টাকে শান্তি দেয় মা, ছেলের মাথাটা বুক থেকে সরিয়ে নেয়। আর মুচকি হেসে মা বলে,

- আয় সো না, এবার আমার পালা। দ্যাখ তোর এটা কিভাবে মুখে নিয়ে চু ষে দেই। তুই চুপচাপ শুয়ে থাক আর উপভোগ কর।

একথা বলেই মা আমার কোমরের কাছে বিছানায় হাঁটু গেড়ে বসে আমার ক লা টাকে গপ করে মুখে পুরে নেয়। জিভ দিয়ে বাঁ ড়া র মাথাটাকে কিছুটা খেলানোর পর পুরো বা ড়া টা মুখে পুরে মুখের লা লা থু তু মাখিয়ে আয়েশ করে চু ষ তে থাকে মা।

বাঁ ড়া র ওপরে শো ষ নে র তীব্রতা বাড়তেই আমার মাথার ভেতরটাতে যেন সুখের ঢেউ এসে আছড়ে পড়ে। আমার পু রু ষা ঙ্গে র বিঘত আয়তনটা মুখের মধ্যে মানিয়ে নিতেই, বা ড়া র উপরে তার ঠোঁটটা আরও বেশি করে চেপে ধরে মা। মায়ের মুখের চো ষ ণে আমার মনে হলো যেন ওটা যেন আরো বেশি করে ঠা টি য়ে উঠেছে।

জীবনের সেরা সুখ পাচ্ছিলাম মাকে দিয়ে ধো ন চু ষি য়ে। সারা ঘরটা হাপুস হুপুস চো ষ নে ন শব্দে মেতে রয়েছে। বা ড়া র মু ন্ডি টা মা ভিজে জিভটা দিয়ে গোল করে চা ট ছে, সুখের আবেশে আমার চোখটা যেন বন্ধ হয়ে আসে। ঘরেই এমন সুখ মিললে কোন বোকা চো দা বাইরে রাস্তাঘাটের মা গী র খাটে যায়!

কোমড় উঠিয়ে সমান তালে মায়ের মুখের ভেতরটা চু দে ই চলেছি আমি, বাঁ ড়া টাতে চেনা কাঁপুনিটা আবার ফেরত চলে আসে। বড়ই ইচ্ছে করছে এই অবস্থাতেই মায়ের মুখে ফ্যা দা ঢেলে দিতে। আমি যেমন মার গু দে র র স খেয়ে তৃপ্তি পেয়েছি, মাও তেমনি আমার ফ্যা দা খেয়ে তৃপ্ত হোক।

ঝড়ের মতো কোমর তুলে ঠা প দিয়ে গলগল করে পুরো বী র্যে র স্রোতটা মায়ের গলার মধ্যে শেষ বিন্দু অবধি ঢেলে দিলাম। আ হ হ ও হ হ হ, কলের জলের মত ফ্যা দা বেরিয়েই চলেছে। আমি চোখ খুলেই দেখতে পাই সে কি কান্ডই না করেছি! সাদা পায়েসের মতন প্রলেপ পড়ে গেছে মায়ের গোটা মুখটাতে। বেশ কয়েকটা ফোঁটা মায়ের কপালে গিয়েও পড়েছে। মায়ের মুখ থেকে বেড়িয়ে তার নরম বুকের আড়ালে আমার ধো ন টা এখন চাপা পড়ে গেছে।

বিছানার পাশে রাখা বড় আয়নাটার দিকে নজর পড়তেই মায়ের প্রতিবিম্বের মুখে হাসি ফুটে ওঠে। র সে ভেজা বিছানার প্লাস্টিকের ক্লথের ওপরেই অপার ক্লান্তিতে দেহটা এলিয়ে দেয় মা। মায়ের বুকের ওপরে আমি উঠে শুয়ে পড়ি। আমার মুখের ভেতরে মার ঝো লা মা ই গুলোকে নিয়ে ফের শুরু দিলাম চো ষ ণে র র তি খেলা। মা তখন মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলে,

- কিরে বাবু, এত চু ষ লে, দাগ পড়ে যাবেনা বুঝি!

আমি চু ষা বন্ধ করে বললাম,

- হুমম পড়ুক মা। তোমার পুরো শরীরে আমার আদরের চিহ্ন এঁকে দিবো আমি। তোমার এই র সে ঠা সা দেহটা এখন শুধুই আমার।

বলেই আবার চু ষা শুরু করলাম। তখন মা বলে,

- আ হ হ ও হ হ উ ফ ফ ফ কি সুখ রে সো না তোর সাথে বিছানায় এসে। উ ম ম ম তুই আমার শরীরের মালিক,  খোকা। তোর আদরে আমাকে ধন্য কর, আমার লক্ষ্মী ছেলে।

আমাকে বুকে চেপে আমার মাথার চুলে ধীরে ধীরে বিলি কেটে দেয় মা। ছেলের মুখে আরো বেশি করে স্ত নে র বোঁ টা গুঁজে দেয় মা। ছেলে যখন বোঁ টা সহ ম্যা না র চামড়া দাঁতে কামড়ে জোরে টান মারে মুখ দিয়ে, সুখে যেন মায়ের পরাণটাই বের হয়ে আসে। মায়ের দুহাত বালিশের দুপাশে নিজের দুহাতে চেপে ধরে মায়ের খানদানি লোমে আচ্ছাদিত ব গ ল তলীতে মুখ ডুবিয়ে পুরো বাহুমূল লা লা ভিজিয়ে কামড়ে লে হ ন করি।

আমার চো ষ ণে মায়ের বয়স্কা দেহটা কামানলে ছটফট করতে থাকে। মার নরম তলপেটের সাথে লেগে থাকা আমার ল্যা ও ড়া টা ক্রমশ শক্ত হয়ে আসে। পুরো ঠা টি য়ে যেতেই হাত নামিয়ে বাঁ ড়া র আগাটা আবারো সেট করে দিলাম মায়ের যো নি পথের গর্তের মুখে। মায়ের যৌ ব ন বতী দেহের উপর নিজের শক্তিশালী দেহ চেপে ধরে পুনরায় ঠা পে র পর ঠা প কষিয়ে ধীরলয়ে মাকে চু দ তে থাকলাম। মায়ের ঘর্মাক্ত মেয়েলি দেহের উ গ্র মধুর ঘ্রানে বা ড়া টা আরো ঠা টি য়ে উঠলো যেন।

ছন্দময় ঠা পে র সাথে সাথেই আবার শুরু হয় আমাদের দেহ র সে র আদানপ্রদান। এবারের স ঙ্গ ম যেন আরো মধুরতর, আরো তীব্র। পুরো ঘরে আমাদে৷ কা ম জড়ানো শীৎকার আর তার সাথে মায়ের হাতের রুপোর চুড়ি ও পায়ের রুপোর নূপুরের রিনরিনে ধ্বনি। নেহাতই বাড়ির কাছেপিঠে আমাদের কোনো প্রতিবেশী নেই।

নইলে আমার মায়ের গগনবিদারী শীৎকারগুলো ঠিক কারুর কানে গিয়ে পৌঁছে যেতই। মায়ের এই ঘরটা নির্জন কোণে থাকায় আমাদের মা ছেলের যৌ ন স ঙ্গ মে র পরিপূর্ণ প্রাইভেসি রয়েছে। আবারো মাকে উল্টেপাল্টে চু দ তে থাকি, আবারো মায়ের পোঁ দে র গর্তে বা ড়া ঢু কি য়ে ঘরের পুরুষের মত অধিকার নিয়ে ঠা পি য়ে চলি।

সেই মধুময় রাতে মায়ের দেহ আস্বাদনে এতটাই মশগুল হয়ে ছিলাম যে, রাতটা কখন গড়িয়ে আকাশে ভোরের আলো ফুটেছে সে খেয়ালই থাকে না আমাদের দুজনের। শেষবারের মত মাকে চু দে তার গু দ পোঁ দ ভাসিয়ে বী র্য ঢেলে পরম শান্তিতে মায়ের নরম মাংস ঠা সা বয়স্কা দেহ আঁকড়ে ধরে জড়িয়ে ঘুমের দেশে রওনা হলাম।

আমার ঠোঁটে, গালে, কানের লতিতে পরম আদরে চু মু খেতে খেতে, আমার প্রশস্ত বুকের মাঝে মুখ গুঁজে ঘুমোনোর আগে মা ফিসফিস করে বলে উঠে,

- খোকারে, আমার লক্ষ্মী ছেলে, মা হিসেবে আমার কারণে একসময় তোর জীবনে অশান্তি নেমেছিল। সেসব আমি ভুলিয়ে দিতে পেরেছি তো, সোনামণি?

আমি তখন মাকে জড়িয়ে ধরে বলি,

- হ্যাঁ মা, সেসব দুঃখের দিনগুলো তোমার দে হ সুখে সেই কখন সব ভুলে গেছি, মামনি। তোমায় নিয়ে আমার পরম শান্তির জীবন শুরু হলো গো মা।

মা তখন বলে,

- আ হ হ হ! কিযে শান্তি পেলাম তোর কথাটা শুনে, বাবু। তোর সাথেই এখন আমার জীবনের গাঁটছড়া বাঁধলাম রে খোকা। মাকে সবসময় এমন সুখে রাখিস রে সোনা।

আমি মুচকি হেসে বলি,

- হুমম এভাবে রোজ চু দে চু দে তোমায় সারাজীবন আগলে রাখবো গো, আমার লক্ষ্মী মা। তুমি শুধুই আমার, একান্তই আমার গো, মামনি।

মাও তখন মুচকি হেসে বলে,

- আবার দেখিস চু দে চু দে আমাকে পো য়া তি বানিয়ে দেইস না।

বলেই মা হেসে দিল। আমিও মার সাথে হাসতে শুরু করলাম। এমন প্রেমময় বাক্যালাপের পর আমরা মা-ছেলে দু'জনে পরম শান্তিতে ঘুমের অতলে তলিয়ে গেলাম।

এই দিনটার পর থেকে তাদের মা ছেলের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের যেটুকু বাঁধা নিষেধ ছিল, সেইসব বাঁধের আগল যেন বানের জলে ভেসে গেল। দিনে হোক বা রাতে, প্রতিদিন সবসময় কাজের ফাঁকে বিন্দুমাত্র সুযোগ হলেই তারা দু'জনে মিলে দে হ সুখ করে নিতো।

মেনোপজ হওয়া বয়স্কা মায়ের পক্ষে আবার পো য়া তি হবার কোন সম্ভাবনা না থাকায়, সমাজের চোখে ধুলো দিয়ে আরামে ছেলের চো দ ন সুখে দিন কাটতে থাকে তাদের।  পাঠক বন্ধুদের কাছে অনুরোধ, আপনারা তাদের মা ছেলের এই সুখী জীবনের জন্য প্রার্থনা করবেন।


(সমাপ্ত)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area