#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ৩
আন্টি বিষম শক খেলেন আমার কথায়। মনে হয় রাগ করলেন। নাকি লজ্জা পেলেন? একদম লাল হয়ে গেলেন তিনি আর বললেন,
- আমি এতটা আশা করিনি তোমার কাছ থেকে। এই বয়সে এরকম হতেই পারে। কিন্তু তাই বলে নিশ্চয় তুমি বন্ধুর মায়ের সাথে এসব করতে পারো না। বন্ধুর মা তো নিজের মায়ের মতই। তোমার মায়ের নাভি দেখলেও কি তোমার লালা ঝরা শুরু করে?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আন্টি, আমি শুধু আব্বুর বিয়ে করা মহিলাকেই মা ডাকি। আপনি আমার আব্বুকে বিয়ে করুন। বিয়ে না করলেও অন্তত সে ক্স করুন, তাহলেও হবে। আমি আপনাকে সেক্ষেত্রে মা মনে করতে রাজী আছি। নইলে আপনাকে ভাবী হিসেবেই দেখি।
বলে আমি আন্টিকে অর্থ পূর্ণ ভাবে একটা চোখ মারলাম। এবার আন্টি সত্যিই রাগ করলো আর বলল,
- কি বেহায়া ছেলে রে! তোমার একটু লজ্জাও করেনা এসব বলতে?
আমি বললাম,
- লজ্জা করলে যা চাই, তা কখনোই পাব না। পেটে খিদে রেখে আমার পক্ষে ভাল থাকা সম্ভব না।
আন্টি তখন কিছুটা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
- কিসের খিদে?
আমি আন্টির বুকের দিকে তাকিয়ে বললাম,
- আপনার দু ধ আর নাভির খিদে।
আন্টি এবার আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে বলল,
- হে ভগবান!
আন্টির কথা শুনে আমি বলি,
- সত্যি আন্টি। আপনার ঠোট আর বুকের স্বাদ পাওয়ার পর থেকে আমার সবকিছুই কেমন বিস্বাদ। অমৃত খাওয়ার পর যেমন আর অন্য কিছু ভাল লাগেনা ঠিক তেমনই।
আন্টির মুখ এবার লাল হয়ে গেল। তা কি লজ্জায়, রাগে না অপমানে বুঝা গেলনা।
- কি বলতে চাও?
আন্টির কথা শুনে আমি বললাম,
- আন্টি, আমার আপনার নাভিতে চু মু খেতে হবে। নাভীর গন্ধ শুকতে হবে। এত কাছে এসে এত সুন্দর নাভিটা দেখবনা এটা মেনে নিতে পারবনা আন্টি, প্লিজ।
আন্টি তখন কিছুটা অবাক হয়ে বলল,
- এই বয়সে এত সাহস!
- আন্টি, আপনার বয়সি মহিলাদের কা ম আংকেল পূরন করতে পারবে না। আপনি নিজেই তো বুঝেন ব্যাপারটা। আপনার জন্য দরকার আমার বয়সি, মানে ইয়ং ছেলে…
এই কথা বলতে বলতে আমি বেল্ট খুলে প্যান্টের বোতাম খুললাম, জিপার নীচে নামালাম, এবং জাঙিয়া সহ পেন্ট একটানে হাঁটুর কাছে নামিয়ে নিলাম। এতক্ষণের কথাবার্তায় আমার বা ড়া ফুলে তার আসল রুপে চলে এসেছে। তাই হঠাৎ ছাড়া পেয়ে বা ড়া টা এক প্রকার ফোঁস করে বেরিয়ে এল।
সাত ইঞ্চি লম্বা, আর দুই ইঞ্চি মোটা বা ড়া টা সরাসরি আন্টির গু দে র দিকে তাক করা। শিরাগুলো ফুলে আছে। এতে বা ড়া টা আরো ভয়ংকর দেখাচ্ছে। আন্টি এবার আরো একটু উচ্চ স্বরে বলল,
- হে ভগবান
বলেই আমার বা ড়া র দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে রইল। আমি তখন বললাম,
- কি আন্টি, পছন্দ হয়? আচ্ছা আংকেলের বা ড়া কি এরকম? সত্যি করে বলেন?
আন্টি কিছুই বললেন না। একবার আমার দিকে একবার বা ড়া র দিকে তাকাচ্ছেন। আমি আন্টির দিকে এগোতে লাগলাম। আন্টি অসহায় ভাবে দেখতে লাগল তার ছেলের বন্ধু তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দুই পায়ের মাঝে উদ্ধত বা ড়া টা ফনা তুলে ফোঁস ফোঁস করছে যেন।
আমাকে বাধা দেয়ার শক্তি আন্টির নেই। তার নাকের ছিদ্র বড় হয়ে গেল আমাকে এগিয়ে যেতে দেখে। আমার বা ড়া কি তাহলে আমার বন্ধুর মায়ের দুপায়ের মাঝের ব দ্বীপে শিহরণ জাগাতে পেরেছে? আমি তার কাছে পৌছে গেলাম। আন্টির আচলে হাত রাখলাম আর বললাম,
- আন্টি, জাস্ট নাভিটা একটু দেখব। প্লিজ।
- রাফি, তুমি আমার ছেলের মত।
বলেই এক ঝটকায় আন্টি আমার হাত নামিয়ে ফেললেন।
- জ্বি আন্টি, আমি ছেলে। আর আপনি মেয়ে। এখন শুধু নাভিটা দেখব। জাস্ট দেখব, আর কিছু না, প্লিজ।
বলে আমি পেটের উপর থেকে আচলটা উপরে টান দিলাম। আচল উঠে নাভির উপরে উঠে আসবে এমন সময় আন্টি আবারো আমার হাত এক ঝটকায় সরিয়ে দিল।
- রাফিইইই, প্লিজ।
আন্টি প্রায় কাঁদো কাঁদো হয়ে গেল। আমার বুক ধকধক করছে। আন্টির শাড়িতে হাত রাখার সময় মাথাও ঘুরে উঠছে। তারপরও আমার এখন শক্ত থাকতে হবে। গলা চড়াতে হবে। আন্টিকে বুঝাতে হবে আমিই এখন ড মি নে ন্ট। নাহলে অভিষ্ট সিদ্ধি সম্ভব নয়। তাই এবার আন্টিকে বললাম,
- আন্টি, ঘরে আপনি আমি ছাড়া আর কেউ নেই। আমি চাইলেই এখন এক টানে পুরো শাড়ি খুলে ফেলতে পারি। আপনার মত সুন্দরী নারীর দেহ দেখার সুযোগ পেলে কেউই ছাড়বে না। তারপরও বন্ধুর মা বলে আমি এতটুকু সম্মান তো দিচ্ছি। নইলে আমি এখন শাড়ি ধরে টান দিলে আপনি কি করতে পারবেন? চিৎকার করবেন! শান্তকে কি জবাব দেবেন এরপর? ওর স্ট্যাটাস কি হবে এরপর? অনুমতি নিয়ে নাভি দেখতে চাচ্ছি। প্লিজ আন্টি, জাস্ট নাভিই তো দেখতে চাইলাম। আর কিছু না।
এই বলে আমি আবারো আন্টির আচলে হাত দিলাম।
- আ হ! ছাড়!
বলেই এক ঝটকায় আমার হাত সরিয়ে আন্টি দ্রুত দরজার দিকে যেতে চাইলেন। অবস্থা বেগতিক। আমি দ্রুত সামনে এগিয়ে উনাকে বাধা দেওয়ার ট্রাই করলাম। ফলাফল উনার মাখন নরম শরীর আমার সাথে লেপটে গেল। উনার নরম দু ধ, পেট আর আমার পেটানো শরীর।
তবে আসল কথা হল, আমার খাড়া হয়ে থাকা বা ড়া টা ঠিক আন্টির দুই পায়ের মাঝে শাড়ির ভাজের ভিতর ঢু কে একদম গু দে র সাথে ধাক্কা খেল। বা ড়া র মুন্ডি আর গু দে র মাঝে শুধু শাড়ি আর পেটিকোট এর দেয়াল। আমি জরিয়ে ধরতে যাব এমন সময় উনি পিছু হটলেন। এবার উনার রুমের দিকে দৌড় দিলেন।
আমিও পিছু ছুটলাম। উনার রুমে ঢুকে দেখলাম জানালার সব পর্দা টানা। ঘটনা কি! যাওয়ার সময় তো মনে হয় পর্দা সব খোলাই ছিলো। আন্টি তাড়াতাড়ি রুমের দরজা লাগিয়ে দিতে চাইল। কিন্তু এবারো আমার সাথে শক্তিতে পেরে উঠল না। আন্টি এক পা এক পা করে পিছু হাটতে লাগল। আমিও রুমে ঢুকলাম। এবং আমার চোখ চলে গেল বিছানার দিকে।
এই বিছানাতেই আংকেল আন্টিকে চু দে ছে এতদিন। এই বিছানাতেই আন্টির ন গ্ন দেহের গন্ধ এখনো শুকলে হয়তো পাওয়া যাবে। তবে বিছানায় আমার দৃষ্টি যাওয়ার কারন ছিল দুটো বস্তু। একটা ব্লাউজ, আর একটা ব্রা। এবং দেখা মাত্রই আমি চিনতে পারলাম এই ব্লাউজ আর ব্রা দুটোই আন্টি আজকে পরে ছিল।
রান্নাঘরে যখন আন্টির আচল আমার হাতে চলে আসে তখন এই ব্লাউজ, এবং ব্লাউজের নিচে ব্রা এর ফিতা স্পষ্ট দেখা গিয়েছিল। তার মানে আন্টি সত্যিই চেঞ্জ করছিল। সবে ব্লাউজ আর ব্রা খুলেছে, এমন সময় কলিং বেল। আন্টি হয়তো মনে করেছিল শান্ত এসেছে। তাই শাড়ি পেঁচিয়ে দরজা খুলতে গিয়েছে।
তার মানে আন্টির শাড়ি এত যত্নে পেঁচিয়ে রাখার কারন এটাই। শাড়ি খুললেই তিনি ন গ্ন ব ক্ষা। কি ভাগ্য আমার! আমার শরীরে আবারো আসুরিক শক্তি চলে এল। এতক্ষন অনেক কাকুতি মিনতি করেছি। এবার বল প্রয়োগের পালা।
আন্টি বুঝতে পারলেন আমি বুঝে গেছি শাড়ির নীচে তার দু ধ জোড়া এখন অনাবৃত। এদিকে তিনি রুমে ঢুকে ফেসে গেছেন। পালাবার কোন পথ নেই। তিনি কিছু একটা বলতে শুরু করেছিলেন, কিন্তু আমি আর সেই সুযোগ দিলাম না। ঝাপিয়ে পড়লাম আন্টির উপর।
আন্টির পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেল। আর আমি আচল থেকে আন্টির হাত সরালাম। একটু ধস্তাধস্তি হল। আন্টি জান প্রান দিয়ে চেষ্টা করছে নিজের ইজ্জত বাচাতে। কিছু একটা বললেন ও। কিন্তু সেটা আমি শুনিনি। আচলের মাথা আন্টির হাত থেকে খুলে এনে আমি সজোরে টান মারলাম।
টানের জোরে আন্টিও লাটিমের মত ঘুরে গেল আর তার শরীরের উপরের অর্ধেক আবৃত করে রাখা শাড়ির প্যাচ খুলে আমার হাতে চলে এল। অনাবৃত হয়ে গেল তার মাথা থেকে শাড়ির কুচি পর্যন্ত। বের হয়ে এল তার দু ধ, মসৃণ পেট আর পেটের ঠিক মাঝে সেই গোলাকার গর্ত, আমার এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাভি।
বয়স আর এতদিনের চো ষা চু ষি র ফলে আন্টির মা ই জোড়া এখন ডাব এর আকৃতির হয়ে গেছে। আন্টি এখনো সামনে ঝুকে আচল ধরে আছে। তাই দু ধ দুটো ঝুলে আছে। আন্টি এবার আবারো বললেন,
- হে ভগবান
বলে সোজা হয়ে দাড়িয়ে দুই হাতে দুই দু ধ ঢাকল আর চোখ বন্ধ করে ফেলল। তার মুখ লাল হয়ে গেছে, লজ্জায় অথবা অপমানে। তবে এত কিছু ভাবার সময় নেই। আমি সেই বহু প্রতিক্ষীত নাভীর দিকে এগিয়ে গেলাম। নিচু হয়ে আন্টির পেট জড়িয়ে ধরে আন্টিকে পিছনে ধাক্কা দিয়ে দেয়ালের সাথে চেপে ধরলাম।
#চলবে

