Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ২ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ২

হঠাৎ আন্টি এক টানে আচল টা আমার হাত থেকে বের করে নিয়ে নিল। আর খুব দ্রুত আবারো ঢেকে দিল। আর তখনি তার চোখ গেল আমার প্যান্টের তাঁবুর দিকে। তিনি একটু দেখে দ্রুত চোখ নামিয়ে ফেললেন। সেই চোখে কোন রাগ নেই। আছে শুধু লজ্জা। আমিও সম্বিৎ ফিরে পেলাম। কেউ কিছু টের পাইনি।

কতগুলো সময় কেটেছে এর মধ্যে জানিনা। শুধু জানি জীবনের সবচেয়ে সাহসি কাজটা কোন ঝামেলা ছাড়াই শেষ করলাম। নো রিস্ক, নো গেইন। পিছনে হাসাহাসির শব্দ পাচ্ছি। আমি তিনটা বাটি নিয়ে রওনা দিলাম। বাম হাতে দুটো বাটি নিলাম। আর তা বা ড়া র প্রসারন লুকানোর জন্য নীচু করে ধরলাম। অবশেষে কোন ঝামেলা ছাড়াই টেবিলে পৌছলাম। তখনি জুয়েল আমাকে বলল,

- এই দেখ, খাওয়ার সময় সব সময় আগে আগে।

ভালই বলেছে। এইমাত্র যা যা খেয়ে আসলাম! তখনি শান্ত বলে,

- তুই কেন এগুলো আনতে গেলি?

আমি তখন বললাম,

- আরে ধুর,  বাকিগুলা নিয়ে আয়, যা।

শান্ত বাকি গুলো আনতে গেল। আর আমি মনে মনে বললাম এরকম ঢা সা মা ল সামনে থাকতে তুই সামলাস কিভাবে ভাই! এই ঠোট আর দু ধ তো শান্তও খেয়েছে ছোটবেলায়! আর ওর বাবা। আর কেউ কি খেয়েছে! শান্তর মায়ের গায়ের গন্ধটাতে আমি আবিষ্ট হয়ে রইলাম।

রোজা তো ভেঙে চুড়ে খানখান ততক্ষনে। আন্টির জন্য রোজা ভাঙতে আমার বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই। আমি আস্তে ধিরে উথে বাথরুমে গেলাম। এতকিছুর পর আর থাকা যাচ্ছে না। আমি কল্পনা করলাম, আন্টি সম্পুর্ন বি ব স্ত্র। উপরের অংশের ছবি তো মনে গাঁথাই ছিল।

নীচের গু দ টা কল্পনা করে নিলাম। আন্টির  কুসুম কোমল গু দে ঠা প দিচ্ছি, আর আন্টি যন্ত্রণায় কেপে কেপে উঠছে। নরম শরীর টাকে কল্পনায় ফেড়ে দিতে লাগলাম আমার তরবারি দিয়ে। আমার তখন পর্যন্ত করা সবচেয়ে সেরা হ স্ত মৈ থু ন করে বাথরুম থেকে বের হলাম।

সবাই ইফতারের টেবিলে বসলাম। একটু পরেই আযান দিল। আমরা দোয়া পড়া শুরু করলাম। তবে আমি দোয়ার পরে ছোট্ট একটা প্রার্থনাও করলাম। আন্টির ধানের জমিতে আমি যেন বীজ রোপন করতে পারি! আর যেদিন বীজ রোপন করতে পারবো সেদিন রাস্তার ৫-১০ জন ফকিরকে বিরিয়ানি খাওয়াবো।

ইফতার করছি এমন সময় আন্টি এসে জিজ্ঞেস করল,

- খাবার কেমন লাগছে।

সবাই প্রশংসা করল। আন্টিকে দেখেই বুঝা যাচ্ছিল তার ভিতর কিরকম ঝড় বইছে। তবে আমি ছাড়া তা আর কেউ বুঝেছে বলে মনে হয়না। তার হাসিটা এখনো আছে। যেন কিছুই হয়নি। আমি বললাম,

- আন্টি, জাস্ট অসাধারণ! মনে হচ্ছে যেন বেহেস্ত এ আসছি।

বলেই আমি আন্টির দিকে চেয়ে মৃদু কিন্তু অর্থপূর্ণ হাসি দিলাম। আন্টিও হাসল। একটু আগেই আমার হাতে কচুকাটা হয়েছেন। কিন্তু তারপরও নরমাল আচরন করতে হচ্ছে। ছেলের বন্ধু বলে কথা! এটা তো আর যে সে স্ক্যা ন্ডা ল না!

ছেলের মানসম্মান ও এর সাথে জড়িত। যদি কোনভাবে ছড়ায় শান্তের মায়ের ঠোট আর বুকের স্বাদ নিয়েছে তার বন্ধু রাফি, তাহলে তার গলায় দড়ি দেয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। সব দিক থেকেই আমি সুবিধাজনক অবস্থানে। শুধু আন্টিকে একটু একা পেতে হবে। বাকি কাজ সহজ। আন্টিকে খুব একটা চালাক মনে হচ্ছেনা। একটু বাজাতে জানতে হবে। এরপর যেভাবে বাজাব, সেভাবেই বাজবে।

- আপনি বসলেন না কেন আমাদের সাথে?

আমার কথা শুনে আন্টি বলল,

- না না। তোমরা নিজেরা নিজেরা খাও।

আমি তখন মৃদু হেসে জিজ্ঞেস করলাম,

- আংকেল কোথায় আন্টি?

আন্টি তখন বলল,

- সে টিউশনে গেছে। আসতে আসতে ন’টা বাজবে।

বলেই আন্টি ভিতরে চলে গেল। আমি তার কোমর আর পিঠ আবার দেখলাম। এবার আন্টি আচল হাতের পাশ দিয়ে ফেলে রাখায় আর পেট দেখা গেলনা। আমরা খাওয়া দাওয়া শেষ করলাম। আন্টি এসে হালিম দিয়ে গেল। তবে এবার আগের মতই আচল কাঁধে আছে। স্বাভাবিক।

আন্টি টেবিলে প্লেট রাখার সময় পেটের সামনের আঁচল সামনের দিকে ভাঁজ হয়ে গেল। এবং বাম দিকে বসার কারনে শুধুমাত্র আমিই সেই উপবৃত্তটি আবার দেখলাম। পেটে হালকা মেদ থাকার কারনে নাভিটা একটু গভীর। অপূর্ব! তাকিয়েই থাকলাম।

হঠাৎ আন্টির দিকে চোখ গেল। তিনি দেখলেন আমার দৃষ্টি কোথায়। তাই প্লেট রেখেই আচলটা দিয়ে পেট ঢাকলেন আর চলে গেলেন। আর আমি ভাবতে লাগলাম কি কাজটা করলাম। বন্ধুর মাকে চু মু খেয়েছি! বন্ধুর মায়ের গায়ের মিষ্টি গন্ধটা আবারো নাকে আসল যেন!

এরপর কথায় কথায় জানতে পারলাম আন্টি একটা ছোট ক্লিনিকে নার্স হিসেবে চাকরী করেন। ঠিকানাও জানা হয়ে গেল। কি কপাল! ক্লিনিক আমাদের বাসা থেকে মাত্র এক ব্লক দুরে। বরজোড় তিন মিনিটের রাস্তা। তবে ছোট ক্লিনিক হওয়ায় কখনো যাওয়া হয়নি। আগে যদি জানতাম এই ক্লিনিকে এমন একটা মা ল আছে তাহলে কবেই রোগী হিসাবে চলে যেতাম।

আন্টির সপ্তাহে দুদিন নাইট, দুদিন ইভিনিং, আর একদিন মর্নিং ডিউটি। নাইট ডিউটির কথা শুনে যে কি আনন্দ হল বলে বোঝাতে পারবনা! রাত বিরাতে হানা দিতে হবে এখন থেকে। কেন জানি মনে হতে লাগল নিয়তিই যেন আমাকে টেনে টেনে আন্টির কাছে নিয়ে যাচ্ছে।

যাওয়ার সময় হয়ে এল। আমরা বাসা থেকে বের হলাম এক ঘন্টা পর। শান্তও বের হল। ঘুরব প্ল্যান করলাম। আন্টি এসে বিদায় দিল আমাদের। খুব যত্ন করে নিজেকে পেঁচিয়ে রেখেছে। কিছুই দেখা যাচ্ছেনা। আমার মনে হল আন্টি আমাদের বিদায় দিয়ে বাঁচতে চাচ্ছেন। কিন্ত আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল আন্টির সাথে নিভৃতে কিছু কথা বলার জন্য। তৎক্ষণাৎ একটা বুদ্ধি বের করে ফেললাম।

বাসা থেকে বের হয়ে প্রায় পাঁচ মিনিট দুরত্ব এগিয়ে গেছি। হঠাৎ পকেট হাতড়াতে হাতড়াতে বললাম,

- এই দোস্ত, আমার মোবাইল ফেলে এসেছি।

আসলে আমি ইচ্ছে করেই ফেলে এসেছি। তখন শান্ত বলল,

- বেকুব, যা নিয়ে আয়।

হাদারামটা বুঝতেই পারলনা আমার মতলব কি! আরো আমাকে বলে বেকুব! শা লা নিজেই আমাকে পাঠাচ্ছে তার মায়ের নাভি চু ষে আসার জন্য। ভাবলাম, সুযোগ পেলে গু দ টাও চে টে আসব। তবে মুখে কোন অভিব্যক্তি রাখলাম না। বললাম,

- তোরা দাঁড়া, আমি নিয়ে আসছি।

বলেই আল্লাহর নাম নিয়ে দৌড় দিলাম। বুকের ভিতর ড্রাম বাজা শুরু হয়েছে। যত দ্রুত পারি বাসায় পৌছলাম। বেল চাপলাম। কয়েক সেকেন্ড পরেই আন্টি দরজা খুলে দিল। আন্টি মাথা দরজার বাইরে উঁকি দিল। আমি  স্পষ্ট বুঝলাম আমাকে দেখে তার মুখ থেকে রক্ত সরে গেছে। ফ্যাকাসে হয়ে গেলেন তিনি। চারপাশে দেখলেন আর কেউ আছে কিনা। কিন্তু কাউকে দেখতে না পেয়ে একদম অসহায় হয়ে ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করলো,

- কি হয়েছে রাফি?

- মোবাইল ফেলে গেছি আন্টি, সেটা নিতে এসেছি’।

বলেই আমি দরজায় প্রেশার দেয়া শুরু করলাম। কারন, হিসাব মতে তার এখন চেঞ্জ করার কথা। আর যেভাবে উনি শুধু মাথা বের করেছেন তাতে মনে হল, তিনি বোধহয় এখন সম্পুর্ন বি ব স্ত্র। স্নান করার মাঝখানে হঠাৎ যখন খেয়াল হয় টাওয়েল আনা হয়নি, তখন আমরা বাসার বাকি সদস্যকে বলে টাওয়েল আনিয়ে যেভাবে শুধু মাথা আর একটা হাত বের করে তা নেই, আন্টিও এখন ঠিক সেভাবে তাকিয়ে।

অথবা হয়তো তিনি শুধু সায়া আর ব্লাউজ পরে দাড়িয়ে। অথবা শুধু ব্রা পে ন্টি। আমি এই সুযোগ হারাতে চায়না। যদি উনি দরজা লাগিয়ে, পুরোপুরি চেঞ্জ হয়ে এসে মোবাইল নিজের হাতে দিয়ে দেয় তাহলে আমার এখানে আবার আসার প্ল্যানটাই নস্যাৎ হয়ে যাবে। তাই আমি দরজায় প্রেশার দিয়ে খুলে তাড়াতাড়ি ভিতরে ঢুকতে চাইলাম তখন আন্টি বলল,

- তুমি দাড়াও, আমিই এনে দিচ্ছি।

উনিও পাল্টা প্রেশার দিলেন দরজায়। গলায় আতংক। আমার আন্দাজ আরো দৃঢ় হল। বন্ধুর মায়ের ন গ্ন দেহ দেখার চিন্তায় আমার শরীরে তখন আসুরিক শক্তি চলে এল।

- না না আন্টি, আপনি পাবেন না। ওটা কোথায় রেখেছি আমারো ঠিক মনে নেই।

বলেই সজোরে ধাক্কা দিয়ে ঘরে ঢুকে গেলাম। আর তারচেয়ে দ্বিগুণ শক্তিতে দরজা বন্ধ করে দিলাম। উ ত্তে জ না র বশে একটু বেশি জোরেই বন্ধ করলাম। কিছুটা শব্দ হল। তবে তাতে কোন সমস্যা হবে না। আমি আন্টির দিকে তাকালাম।

কিন্তু হতাশ হতে হল। কারন আন্টি এখনো নিজেকে শাড়িতে পেঁচিয়ে রেখেছে। বাম কাঁধের উপর দিয়ে আঁচল উঠে গেছে, ফেলে রাখার কারনে কোমরও দেখা যাচ্ছে না। পিঠও না। ডান কাধের উপর দিয়ে আঁচল ঘুরিয়ে এনে প্রান্তটা বুকের উপর বাম হাতে ধরা। উনি কি আগেই ধরে নিয়েছিলেন যে আমি মোবাইল নেয়ার জন্য আবারো আসতে পারি? আমি সরাসরি একশনে নেমে গেলাম আর বললাম,

- আন্টি, আমি দুঃখিত। ওইসময় নিজেকে ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। আপনি যেরকম সুন্দরি, সেরকম সুন্দর আপনার ক্লি ভে জ আর আপনার নাভিটা আমার এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাভি আন্টি। অনেস্টলি বলছি।

আন্টি বিষম শক খেলেন আমার কথায়। মনে হয় রাগ করলেন। নাকি লজ্জা পেলেন? একদম লাল হয়ে গেলেন তিনি আর বললেন,

- আমি এতটা আশা করিনি তোমার কাছ থেকে। এই বয়সে এরকম হতেই পারে। কিন্তু তাই বলে নিশ্চয় তুমি বন্ধুর মায়ের সাথে এসব করতে পারো না। বন্ধুর মা তো নিজের মায়ের মতই। তোমার মায়ের নাভি দেখলেও কি তোমার লালা ঝরা শুরু করে?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area