Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ৮ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ৮

আমি বাঁ হাতটা আরো নিচে নামিয়ে এবার ঠিক শাড়ি আর পেটের মাঝ দিয়ে আঙুল ঢুকানোর চেষ্টা করলাম। এবং একে একে চারটা আঙুল ঢুকিয়ে ফেললাম। আন্টি বিপদ বুঝে ছাড়া পেতে প্রচুর ধাক্কা ধাক্কির চেষ্টা করল। কিন্তু আমার জীম কর দুহাতের শক্ত বাঁধন আর পিছনে সেই টেবিলের কারনে খুব একটা সুবিধা করতে পারল না।

শুধু কোমর থেকে উপরের অংশ পেছন দিকে হেলে গেল। আর আমিও সামনে ঝুঁকলাম। আমার বাঁ হাতের আঙুল আন্টির সায়ার ভেতর। কিন্তু খুব একটা সুবিধা করতে পারলাম না। সায়ার গিট খুজে পেলাম না। তাই ডান হাত আন্টির কাঁধ থেকে সরিয়ে এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে কোমরের পেঁচিয়ে থাকা শাড়ির অংশ ধরলাম। বাম হাত সায়া থেকে বের করে এনে কোমরের শাড়ির পেঁচে ধরলাম।

আর দু হাতে দিলাম হেঁচকা টান। আন্টি প্রতিরোধ করতে চাইল। কিন্তু তাতে আমার সুবিধাই হল। টান খেয়ে শাড়িটা আবার আন্টিকে তিন পাক ঘুড়িয়ে আন্টির ইজ্জত রক্ষার দায়িত্বে ইস্তফা দিয়ে আমার হাতে চলে এল। আন্টি ও ভারসাম্য রাখতে না পেরে পিছন দিকে গিয়ে টেবিলের সাথে ধাক্কা খেয়ে আবার দাঁড়াল।

চূড়ান্ত সময় হয়ে আসছে। আমি কিন্ত আসার সময় একটা স্পোর্টস পেন্ট পরে এসেছিলাম। কোন বেল্ট, চেইন এর ঝামেলা নেই। আ হ! কি ভাল কাজটাই না করেছি এখন বুঝলাম। জাস্ট জাঙিয়া সহ পেন্ট আবারো হাঁটু পর্যন্ত নামালাম। আমার বা ড়া ফনা তুলা অবস্থাতেই আবার বের হয়ে এল।

মু ন্ডি ঠিক আন্টির সায়ার দিকে মুখ করা। তাকে আর অপেক্ষায় রাখা ঠিক হবে না। আমি টি শার্টটা একটানে খুলে আন্টির দিকে এগিয়ে গেলাম। বুঝতে পারলাম আন্টি প্রমাদ গুনছেন। সোজা গিয়ে আন্টির পেটে হাত রাখলাম। এত কাছে গেলাম যে আমার ঠা টা নো বা ড়া সায়ার উপর দিয়ে আন্টির গু দে একটা ঠা প দিল।

আন্টি, আমার বন্ধুর মা, শ্রীমতী তমা সাহা এখন শুধুই সাদা ব্লাউজ আর সাদা সায়াতে দাঁড়িয়ে। আন্টির চোখ তার সায়াতে লেগে থাকা আমার বা ড়া র দিকে। আর আমার চোখ আন্টির সেই নয়নাভিরাম নাভিতে। আবারো কোন বাধা নেই সামনে। এত সুন্দর তার নাভি, আমার প্রকাশ করার ভাষা নেই।

মহান আল্লাহ অনেক কিছুই দিয়েছেন এ ছোট্ট জীবনে। কিন্তু বন্ধুর মায়ের ব্লাউজ এর নীচ থেকে সায়ার ঠিক উপর পর্যন্ত, এই পেট আর নাভি আমার এখন পর্যন্ত আল্লাহর দেওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার। আমি মনে মনে শোকরানা আদায় করে বা হাতে আন্টির পেট জড়িয়ে ধরলাম। আর ডান হাতের তর্জনী আন্টির নাভিতে ঢুকালাম।

আবার সেই যৌন কামনার আধারে আমার আঙুল। আন্টি যতই বিরোধিতা করুক, নাভিতে আঙুল পরা মাত্রই তিনি কেঁপে উঠলেন। নাকের ছিদ্র আবার প্রসারিত হল তার। আমি নাভিতে আঙুল ঘুরানো শুরু করলাম। আর বা হাতে কোমর টেপা টিপি।

আন্টির কামনা আবার জেগে উঠছে এটা নিশ্চিত। তিনি চোখ বন্ধ করে ফেললেন। যেন একটা অযাচিত সুখ তাকে আচ্ছন্ন করেছে। আমি নাভিতে আঙুল ঘুরানো অব্যাহত রাখলাম। আর মনে মনে একবার আল্লাহ কে ডাকলাম। প্লিজ আল্লাহ, প্লিজ। আর কত!

আন্টি চোখ বন্ধ অবস্থাতেই মাথা আমার ঘাড়ে রাখল। আর একটু একটু করে ফোঁপান শুরু করল। কাজ হচ্ছে তাহলে। আমার বুকে ড্রাম বাজা শুরু হল। আমার পা আবার অবশ হয়ে যাচ্ছে মনে হল উত্তেজনায়। কি করব বুঝতে না পেরে আমি আন্টির ঠোটে আমার ঠোট স্পর্শ করালাম। আন্টি বিদ্যুৎ শক খেল মনে হয়।

কামনার তাড়ায় তার চেহারাই পাল্টে গেছে এখন। কিন্তু ঠিক পরক্ষনেই তিনি আবার আমাকে অবাক করে সব কিছু ঝেড়ে ফেলে আবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে চোখ খুলে তাকালেন। কাধ থেকে মাথা তুলে সাথে সাথে আমাকে এক ঝটকা মারলেন। এত জোরে যে আমি অপ্রস্তুত অবস্থায় একটু পিছিয়ে গেলাম।

কিন্তু আন্টির দুই হাত ধরে ফেললাম তাই পড়ে না গিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম। আন্টি আর আমার মধ্যে এখন দুই হাত দূরত্ব। আন্টির গায়ে সাদা ব্লাউজ, সাদা পেটিকোট। আর আমি মাথা থেকে হাঁটু পর্যন্ত সম্পূর্ণ ন গ্ন। আমার নু নু তার সম্পূর্ণ প্রসারণ ক্ষমতা নিয়ে আন্টির সাথে সম্মুখে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। তখন আন্টি বলল,

- অনেক হয়েছে। আমি এবার লোক ডাকব। ছাড় আমাকে। অনেক ব্ল্যাকমেইল করছিস। এখন হাত ছাড়।

আন্টি বেশ জোরেই বলল। মোটামুটি বাইরে কেউ থাকলে ঠিকই শুনবে। সাথে এক ঝটকায় হাত ছাড়িয়ে নিতে চাইল। কিন্তু আমি হতবুদ্ধি হয়ে গেলেও আন্টির হাত ছাড়াতে দিলাম না। শক্ত করে ধরলাম আরো। রীতিমত বেকায়দায় পড়ে গেলাম। কেউ শুনে চলে আসলে কিন্তু ঠিকই সমূহ বিপদ। কিছু একটা করতে হবে। তাই বললাম,

- ঠিক আছে, লোক ডাকুন। আমিও চাই লোক আসুক। দেখুক এই বেহেশত এর হুরপরী কে। আর আমার সাথে আপনার বিয়ে দিয়ে দেক। আমার এতে কোন আপত্তি নাই।

আমিও সমান তীব্রতা কিন্তু চাপা গলায় বললাম। ওই মুহূর্তে এটা যে কিভাবে আমার মুখ থেকে বের হল জানিনা কিন্তু আমার আগ্রাসী কথা শুনে আন্টি নিশ্চয় ভয় পেল। তার সেই আগ্রাসী ভাব মুহূর্তেই অন্তর্হিত হয়ে গেল। আমি আন্টিকে দুই হাতে সামনে টান দিলাম। আন্টি এক ঝটকায় এসে আমার বুকে পড়ল। আমি বিদ্যুৎ গতিতে আন্টির কোমর জড়িয়ে ধরলাম। আর বললাম,

- প্লিজ আন্টি, লোক ডাক। আমি দেখি এই সুযোগে তোমাকে বিয়ে করতেনি পারি। বিয়ে করলে তো রোজ তোমাকে পাব।

এই বলে তাকে ফ্রেঞ্চ কিস করা শুরু করলাম। কিন্তু আন্টি কিছুই করল না। নীরবে আমার কিস উপভোগ করতে থাকল। কিন্তু তাল মিলাল না। আমি তার ঠোট ছেড়ে আবার তার পেটে নেমে এলাম। সেই ভুবন মোহিনী নাভি আবার আমার সামনে। এক মুহূর্ত দেরী না করে আমি নাভি চো ষা শুরু করে দিলাম। মধু মাখা নাভির স্বাদে আবার পাগল হয়ে উঠলাম।

কিন্তু আজ আর ভুল করব না। নাভির মোহে ভুলে গেলে চলবে না। তাই আমি প্রায় সাথে সাথেই পেটিকোট এর গিটে হাত রাখলাম এবং একটানে খুলে নিলাম। পেটিকোট হালকা হয়ে গেল। আন্টির হাতও পেটিকোট এ চলে গেল। নিজের সবচেয়ে গোপন সম্পদ এর রক্ষায় শেষ চেষ্টা করলেন আন্টি। আমার হৃদপিন্ডের শব্দ মনে হয় আন্টিও শুনতে পাচ্ছেন। কিন্তু ঠিক সে সময়ই….

- ইয়াছিন। উপরে যাও অটোক্ল্যাভ এর কি অবস্থা দেখে আস।

মনে হয় নিচের তলায় সিড়ির ঠিক গোড়ায় পারভিন নামের সেই মহিলা কাকে আদেশ দিচ্ছেন। আর এর পরই একটা স্যান্ডেল পরা পায়ের আওয়াজ এগিয়ে এসে সিড়ি দিয়ে উঠতে লাগল। এবার আমিও মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। স্বীকার করতেই হল এবার আমাকে ইস্তফা দিতেই হবে। আন্টি তখনি বলতে শুরু করলো,

- রাফি, প্লিজ, ইয়াছিন আসছে। অটোক্ল্যাভ এর রুম এটার পাশেই। অনেক বড় বিপদ হয়ে যাবে। প্লিজ। শান্ত বিকেলে প্রাইভেট এ গেলে তুমি বিকেলে বাসায় আস। এখন ছাড়, প্লিজ।

বলে আন্টি আমাকে ঝটকা মারলেন। আমিও বিহ্বল ছিলাম বলে আন্টির ধাক্কায় এবার পড়ে গেলাম। আন্টি ডান হাতে পেটিকোট এর সামনের দিক ধরে বাম হাতে শাড়িটা তুলে নিল। আর সাথে সাথেই টেবিলের পাশে থাকা একটা দরজার দিকে দৌড়ে এগোলো। আমার খেয়ালই হয়নি এদিকে একটা দরজা আছে। এতক্ষণে নজরে এল।

আন্টির পেটিকোট লুজ থাকার কারনে পা ছা র উপর থেকে পেটিকোট নেমে গেল। ওই অবস্থাতেই আন্টি সেই ছোট দরজার দিকে এগোল। এদিকে আন্টির পা ছা বেরিয়ে গেছে। আর দা ব না দুইটির মাঝে একটা কালো পেন্টি পা ছা র ফুটোকে আড়াল করেছে। আমার আবার কি যেন হয়ে গেল!

সাথে সাথে উঠে দাঁড়ালাম, আর আন্টির দিকে প্রায় দৌড়ে এগিয়ে গেলাম। আন্টি এখন সেই দরজার হাতলে বাম হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। হাতে শাড়ির গোছা থাকা সত্ত্বেও বেশ দ্রুতই দরজা খুলে ফেলল। আমিও ততক্ষনে আন্টির কাছে পৌছে গেছি। উনি ভিতরে ঢুকতে যাবেন এমন সময় আমার দুই হাত তার নরম গদির মত পা ছা র দা ব না দুটিতে পরল।

আন্টি তখন আর কিছুর ধার ধারছেন না। তিনি ঢুকতে থাকলেন। সাথে আমিও পা ছা খামচে ধরলাম। আন্টি চলে গেলেন দরজার ওপাশে। আর দরজা বাধার জন্য এপাশে ফিরলেন। আন্টির পা ছা তাই আমার হাতছাড়া হয়ে গেল। এদিকে আমিও প্রায় ঢুকে পড়েছি। বুঝলাম ওইটা একটা বাথরুম ছিল।

এদিকে আন্টি জীবন মরন সংগ্রাম করছেন নিজের সবচেয়ে গোপন সম্পদ বাঁচাতে। আমি ঢুকে পরছি দেখে তিনি বাম হাতের শাড়ির গোছা আর ডান হাতের পেটিকোট ছেড়ে দরজায় ধাক্কা দিলেন। তার শাড়ি আর পেটিকোট ফ্লোরে লুটিয়ে পরল।

আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না এর পরের দৃশ্যের জন্য। বন্ধুর মা এখন শুধু ব্লাউজ আর পেন্টিতেই যুদ্ধ করে চলেছে। আমার নিজের চোখকেও যেন বিশ্বাস হল না। এত অপূর্ব তার দেহ। এত নিখুঁত। শিরদাঁড়া বেয়ে একটা শীতল স্রোত বেয়ে গেল। এই রুপ দেখে আমি আর কোন জোড় দিতে পারলাম না দরজায়। তাই আন্টি আমার মুখের উপরেই দরজা বন্ধ করে দিতে পারল। এতে একটা সুবিধা হল।

আমার জন্য আন্টি বেশি জোরে দরজা বাধতে পারেনি। নইলে যে শব্দ হত তাতে ইয়াসিন বেটা কি হয়েছে দেখার জন্য এদিকে আসতই। এদিকে সেও প্রায় দোতলায় চলে এসেছে। আমি ঘোরের মধ্যেই পেন্ট টেনে উপরে তুললাম। টি শার্ট নেয়ার জন্য এগোতেই ইয়াসিন দোতলায় চলে এল।

আমি তাড়াতাড়ি টি শার্ট পরে দেয়ালের পাশে এমনভাবে দাঁড়ালাম যেন বাইরে থেকে দেখা না যায়। পরক্ষনেই বুঝলাম ইয়াসিন ডান দিকের করিডোর এ যাচ্ছে। আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। মনে পড়ল আমাদের পাশের দুইটা রুমই তালা দেয়া ছিল। ডান দিকের করিডোর এ মাঝের দরজা খোলা ছিল। সে ওটাতেই যাচ্ছে।

এখন উপায়! আন্টি আমাকে এভাবে বাঁশ দিল। এখন তো তিনি আর বের হবেন না কিছুতেই। বাথরুম থেকে তার শাঁখা পলার শব্দ আসছে। তিনি শাড়ি পরে নিচ্ছেন। এদিকে আমার প্যান্টে তাবু হয়ে আছে। নু নু বেচারার আজও ভাগ্য খারাপ! এত কাছে চলে গিয়েছিলাম অথচ এখন কত দূরে।

একটু আগের সেই দৃশ্যের কথা মাথায় ঘুরছে। কি ভাগ্য আমার। এত তাড়াতাড়ি আন্টিকে প্রায় বি ব স্ত্র করেই ফেলেছিলাম! অথচ আন্টিকে দেখেছি এখনো চব্বিশ ঘন্টাও হয়নি। যাই হোক আমি লেগে থাকব। আমার মত কপাল কয়জনের আছে!

বন্ধুর সুন্দরি মায়ের গু দ ছাড়া বাকি সবকিছুতেই আমার হাতের ছোয়া পড়েছে। কয়জন পারে এমন। তাই হতাশ হলে চলবে না। লেগে থাকতে হবে।

আমার বা ড়া র মু ন্ডি টনটন করছে এতক্ষণের উত্তেজনায়। তাই আন্টির দরজার কাছে গিয়ে দেয়ালের দিকে ফিরে পেন্ট নিচু করলাম। শুরু করলাম হ স্ত মৈ থু ন। দু ধে র স্বাদ ঘো লে মেটানোর মত। তারপরো সমস্যা হলনা খুব একটা। আন্টির গু দ টা ই শুধু কল্পনা করতে হল। বাকি সবকিছুই তো দেখা আছে।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area