Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মাকে খেয়ে দিলাম ( পর্ব ১ )


 আমার নাম দিপু। আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। আমার বয়স এখন ১৯ বছর। আমি এখন কলেজে পড়ি। এই গল্পটি আমার এক বন্ধুর মায়ের সঙ্গে, আমার বন্ধুর নাম বিকাশ ও আমার সঙ্গে কলেজে পড়ে। বিকাশ আমার খুব ভালো বন্ধু। বিকাশের বাবা চাকরি করে ও বেশিরভাগ সময়ই দেশের বাইরে থাকে।

বিকাশের মায়ের নাম মায়া। আমি ওর মাকে আন্টি বলে ডাকি। আন্টির বয়স ৩৫ এর মতো কিন্তু দেখে মনেই হয়না। আন্টি দেখতে সুন্দরী না হলেও গতর দেখে চো*দার ইচ্ছা হবেই। যেমন বড়ো বড়ো তালের মতো মা*ই তেমনি ভারী পা*ছা। আন্টি সবসময়ই শাড়ি পরে থাকে।

আমার এরকমই মহিলাদের বেশি ভালো লাগে। যাই হোক আমি বিকাশের বাড়িতে প্রায়ই যাই। আন্টি কোনো কাজের কথা বললে আমি করে দিই। আমরা একই সঙ্গে কম্পিউটার শিখি। বিকাশ চাকরির জন্য নানা জায়গায় চেষ্টা করছে। আমার এখন চাকরি করার ইচ্ছা নেই।

শেষে বিকাশ একটা কোম্পানিতে জয়েন করে। ওকে কাজের জন্য কলকাতার বাইরে যেতে হয়। আমি তখন ও কিন্তু ওর বাড়িতে প্রায় যাওয়া আসা করি। আন্টি বলে ওনার বাড়িতে যেতে ও কোনো কিছু বাজার থেকে আনার হলে এনে দিতে। যাই হোক একদিন সকালে আন্টির ফোন আসে,

আমি - ফোন ধরে বললাম হ্যা আন্টি বলো কি জন্য ফোন করেছো।

আন্টি - না মানে দিপু আমাকে বাজার থেকে একটা জিনিস এনে দিতে হবে।

আমি - বলো কি আনতে হবে?

আন্টি - না মানে ইয়ে...

আমি - আরে আন্টি বলো,  না বললে আমি কি করে আনবো।

বুঝলাম আন্টি বোধহয় বলতে লজ্জা পাচ্ছে।

আন্টি বললো - না মানে আমার জন্য দুটো ব্রা এনে দিতে পারবি আগের গুলো সব ফেটে গেছে। আর আসলে আমার সময় হচ্ছে না কিনে আনার।

আমি আন্টির কথাটা শুনেই চমকে উঠলাম। তারপর মনে সাহস এনে বললাম,

আমি -  কতো সাইজের আনতে হবে বলো?

আন্টি -  ৩৮ সাইজের দুটো নিয়ে নিবি।

আমি — কি কি রঙের নেবো?

আন্টি — লাল ও কালো নিয়ে নিবি। আর একটা কথা এই কথাটা প্লিজ কাউকে বলবি না।

আমি — ঠিক আছে আন্টি আমি এনে দেবো কিন্তু একটা শর্তে।

আন্টি — ওমা শর্ত আবার কি ?

আমি (সাহস করে ) আমাকে ব্রা টা পরে দেখাতে হবে?

আন্টি — ইশশ দিপু কি বলছিস তুই ?

আমি — যদি তুমি রাজী থাকো তবেই আমি এনে দেবো।

আন্টি — আচ্ছা আগে কিনে এনে দে তারপর দেখা যাবে ।

ঐ দিন সন্ধ্যা বেলা আমি দুটো ব্রা কিনে নিলাম ও রাতে ভাবতে লাগলাম যে আন্টি কি সত্যিই ব্রা পরে দেখাবে। পরের দিন সকালে আন্টির ফোন এলো আমাকে জিজ্ঞেস করল যে আমি কখন যাবো। আমি বললাম আর একটু পরে মানে ১০ টার সময় যাবো। আন্টি বললো ঠিক আছে চলে আয় আর দুপুরে এখানেই খেয়ে নিস।

আমি জানি কাকু বাড়ি নেই আর বিকাশ ও বাইরে মানে বাড়ি পুরো ফাঁকা । একটু সুযোগ নিলেই আন্টিকে চো*দা যাবে। বাইক নিয়ে বেরোলাম । ভাবলাম এক প্যাকেট ক ন ড ম কিনে নিয়ে যাই যদি দরকার লাগে। যদিও আমি জানি ক ন ড ম পরে চো*দার মজা পাওয়া যায় না তবুও প্রোটেকশন এর জন্য এক প্যাকেট কিনেই নিলাম।

১০টার সময় আমি আন্টির বাড়িতে গেলাম। দরজা খুলতেই আমি দেখলাম আন্টি নাইট গাউন পরে আছে। এই প্রথম আমি আন্টিকে এই ড্রেসে দেখছি । গাউনের ভিতরে কিছু পরে নেই তাই ওনার বড়ো বড়ো মা*ই গুলো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আন্টি আমাকে বসতে বলে সোজা কিচেনে চলে গেল ও মিস্টি ও সরবত এনে দিলো। আমি খেয়ে বললাম এই নাও তোমার জিনিস। আন্টি মুচকি হেসে প্যাকেটটা নিয়ে চলে গেল। এরপর আন্টি আমার সামনে এসে বসলো।

আমি — আন্টি পড়ে দেখে নাও সব ঠিক আছে কিনা ।

আন্টি — ও পরে দেখে নেবো নে।

আমি — না আন্টি তুমি বলেছিলে যে ওটা পড়ে আমাকে দেখাবে।

আন্টি — আমি আবার একথা কখন বললাম?

আমি আর কোনো কথা বললাম না মন খারাপ করে বসে রইলাম ।

আন্টি — কি হলো দিপু কিছু বলছিস না কেনো?

আমি — মাথা নিচু করে বললাম আমি কতো আশা করেছিলাম যে তুমি নতুন ব্রা পরে আমাকে দেখাবে তা আর হলো না ।

আন্টি — তুই টিভি দেখ আমি এখুনি আসছি বলেই আন্টি ঘরের ভিতর চলে গেল ।

৫ মিনিট পর আন্টি আমার কাছে এসে বলল নে কি দেখবি দেখ বলেই গাউনটা উপরে তুলে কিছুক্ষন ধরে রেখেই আবার নামিয়ে দলো।

আমি তো আন্টিকে এই অবস্থায় দেখে চমকে উঠলাম ।

আমি – এইটুকু সময় দেখালে কি করে বুঝবো যে তোমাকে কেমন লাগছে একটু ভালো করে দেখাও।

আন্টি — এই তো দেখালাম আবার কতো ভালো করে দেখাবো ?  আমি আর পারবো না ।

আমি – এবার উঠে বললাম আমি সামনে থেকে দেখবো।

আন্টি — না না আমার লজ্জা করছে ।

আমি – এবার গাউনটা ধরে উপর দিকে তুলতে লাগলাম ।

আন্টি বলল না না দিপু অমন করিস না। এবার আমি ওনার কোনো কথা না শুনে আন্টিকে বিছানাতে শুইয়ে গাউনটা আস্তে আস্তে উপরে তুলে দিলাম।

আন্টি শুধু একটা লাল ব্রা ও কলো প্যা*ন্টি পরে আছে। আন্টি চোখ বন্ধ করে গাউনটা নীচে নামানোর চেষ্টা করছে আর বলছে দিপু আমাকে ছেড়ে দে। আমি আর থাকতে না পেরে ব্রা এর উপর দিয়েই আন্টির মা*ই দুটোকে টিপতে টিপতে মাইতে মুখ ঘষতে লাগলাম।

আন্টি: এই দিপু কি করছিস ছাড় আমাকে বলে বাধা দিয়ে সরিয়ে দিতে চাইলে। আমি বললাম আন্টি প্লিজ আজ বাধা দিওনা, দেখবে তোমার ভালো লাগবে। আন্টি বললো কিন্তু দিপু এটা ঠিক নয় আমি তোর মায়ের বয়সী তুই আমার ছেলের মতো এমন করতে নেই বাবা ছেড়ে দে আমাকে।

আমি মা*ই দুটো টিপতে টিপতে ঠোঁটে ঠোঁট ঘষে বললাম আন্টি আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি প্লিজ আন্টি যা করছি করতে দাও। আন্টি আর কিছু না বলে শরীরটা আলগা করে দিলো। আমি বুঝলাম আন্টি ও চো*দা*তে চায়।

আমি আন্টির প্যা*ন্টির উপর দিয়ে গু*দে হাত বুলোতে লাগলাম আর মা*ই টিপতে লাগলাম। আন্টি চোখ বন্ধ করে আছে কিছু বলছে না বুঝলাম আন্টির শরীর গরম হচ্ছে আর এদিকে আমার ও বা*ড়া*টা খাড়া হয়ে লাফাচ্ছে ।

এরপর আমি প্যান্ট,, জামা,, জাঙ্গিয়া খুলে ল্যাং টো হয়ে গেলাম ও আন্টির উপর শুয়ে মা*ই টিপতে টিপতে গালে মুখে চুমু খেতে খেতে বা*ড়া*টাকে প্যান্টির উপর দিয়েই গু*দে ঘষতে লাগলাম ।

তারপর আমি আন্টির গাউনটা খুলে দিয়ে ব্রাটা ও খুলে দিলাম। আন্টির তালের মতো মা*ই গুলো দুলে বেরিয়ে এলো । উফ কি টাইট মাই মনেই হচ্ছে না যে এই বয়সী মহিলার এত টাইট মাই হতে পারে। রসালো টসটসে মা*ই গুলো দেখে আমি আর পারলাম না।  দুহাতে মুঠো করে ধরে পকপক করে টিপতে টিপতে মুখে বোঁটা নিয়ে চুষতে লাগলাম ।

আন্টি বললো প্লিজ দিপু একটু আস্তে টেপ আমার লাগছে উ ফ ফ আ হহ আস্তে ।

আমি মিনিট দশেক মা*ই দুটো বদলে বদলে চুষতে লাগলাম । একবার ডান দিকের বোঁটা একবার বাম দিকের বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে হালকা করে কামড়াতে লাগলাম।

মা*ই দুটো টিপে চুষে আন্টির ঠোঁট চুষে নীচের দিকে নেমে এসে পেটের নাভিতে জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম উফ কি গভীর নাভির গর্ত । আন্টির ফর্সা তলপেটে একটুও দাগ নেই। মনেই হচ্ছে না এই পেটের মধ্যে আমার বন্ধু বিকাশ দশমাস ছিলো। আমি পেট চেটে নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে গোল গোল করে ঘোরাতে লাগলাম ।

আন্টি শিত্কার দিয়ে মাথাটা এপাশ-ওপাশ করছে। এরপর আমি প্যান্টির উপর দিয়ে জিভ বোলাতে লাগলাম । এবার আন্টিকে আমি উপুর করে শুইয়ে আন্টির সারা পিঠে চুমু খেয়ে ভারী পাছাতে কিস করলাম তারপর পাছাটা কিছুক্ষণ টিপলাম। পাছাটা ঠিক যেনো ওল্টানো তানপুরা।


এরপর আমি আন্টিকে আবার চিত করে শুইয়ে প্যান্টিটা টেনে খুলে দিলাম । আহহহ কি গু*দ। একদম বাল কামানো পরিস্কার গু*দ। মনে হচ্ছে আজই বাল কামিয়েছে। গু*দের ফুটোটা একটু ছোট পাঁপড়িগুলো বেশি ফাঁক হয়ে নেই। বুঝলাম আন্টির গু*দ বেশি চো*দা খায়নি ।

আমি ৬৯ পজিশনে চলে এলাম । আমি গু*দের পাঁপড়ি সরিয়ে ফাঁক করে গু*দে জিভ দিতেই আন্টির শরীরটা থরথর করে কেঁপে উঠল। আমি গু*দ থেকে উত্তেজক এক ধরনের সোঁদা সোঁদা গন্ধ পাচ্ছি । ফুটোটা দিয়ে রস বেরোচ্ছে । এরপর গু*দের ফুটোতে একটা আঙুল ঢুকিয়ে জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম ।

আন্টি আরামে মাথাটা এপাশ-ওপাশ করছে । বুঝলাম আন্টির জীবনে এই প্রথম আমিই গু*দ চুষে খাচ্ছি। আমার বা*ড়া*টা আন্টির মুখের সামনে কিন্তু আন্টি মুখে নিচ্ছে না।

আমি — আন্টি বা*ড়া*টা একটু চুষে দাওনা ।

চলবে....

#গল্পঃ বন্ধুর মাকে খেয়ে দিলাম

#পর্বঃ ১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area