#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ২০
আন্টি আমার কথা শুনে বা ড়া ছেড়ে সোজা হয়ে বসলো। তারপরে দুজনে জায়গা বদল করলাম। আমি আন্টির জায়গায় গিয়ে কুপের মুখের দিকে পিঠ দিয়ে দাঁড়ালাম, যাতে কেউ আসলে ভিতরে কি হচ্ছে সহজে দেখতে না পারে। আর এই ভাবে দাঁড়ানোতে আন্টির সুবিধা হলো, আমার বা ড়া তখন দাঁড়িয়ে আন্টির মুখের কাছে ছিল। তখন আন্টি আবার বা ড়া মুখে নিয়ে আরামছে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। তখন আমি বললাম,
- জিভ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাথায় চু ষে দাও।
আন্টিও আমার কথা মতো, সুন্দর করে জিভ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চু ষে দিতে লাগলো। আমি আরামে জোরে জোরে শ্বাস ছাড়ছিল আর আন্টি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে বা ড়া চু ষে তে চু ষ তে আমার মুখের রিয়েকশন দেখছি। খেয়াল করলাম আন্টি বা ড়া চু ষা র সময় মিটিমিটি হাসছিল তাই দেখে আমি বললাম,
- সম্পূর্ণ মুখে নাও।
আন্টি তখন মুখ থেকে বা ড়া বের করে বলল,
- এত বড় নু নু সবটা মুখে যাবে না।
বলেই আবার বা ড়া চু ষা শুরু করলো। এদিকে আমারো মা ল বের হবে হবে ভাব তাই বললাম,
- আমার মা ল বের হবে, মুখের ভিতরে পেললে কি রাগ করবে?
আন্টি তখন বা ড়া চু ষ তে চু ষ তেই মাথা নাড়িয়ে না বুঝালো। তাই দেখে আমি আন্টির মাথা ধরে মুখের ভিতরে ছোট ছোট ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। যার ফলে আন্টির মুখ থেকে ওয়াক অক ওয়াক অক শব্দ আসছিল। হঠাৎ করেই আমি আমার বা ড়া য় আন্টির মুখ চেপে ধরে তার গলার ভিতরে বা ড়া ঢুকিয়ে দিলাম আর আ হ আ হ করতে করতে মা ল আউট করতে লাগলাম।
আন্টি দেখলাম চো খ বড় বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে বমি করার মতো ভঙ্গি করছিল। আমার বা ড়া তখন আন্টির মুখে ৮০% ঢুকে ছিল। আন্টি বমি করে দিবে দেখে আমার বা ড়া র মুন্ডিটা রেখে বাকি টুকু বের করে নিলাম আর আন্টির জিভে চোখ বন্ধ করে মা ল ফেলতে লাগলাম।
কতক্ষণ চোখ বন্ধ করে ছিলাম তার কোন হিসাব নেই। হঠাৎ করে হুশ ফিরলো আন্টির বা ড়া চু ষ নে। চোখ খুলে তাকিয়ে দেখি, আন্টি আমার বা ড়া র মাথার মাঝে চুমুক দিয়ে টান দিল যাতে বা ড়া র ভিতরে অবশিষ্ট মা ল টুকুও বের হয়ে আসে।
আমার অনেক ক্লান্ত লাগছিল তাই আন্টির মুখ থেকে আমার বা ড়া টা বের করে নিলাম। আন্টিও তখন তার ঠোঁট জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে নিল। আমি তখন আন্টির পাশে বসে বললাম,
- জান আমার এত চেটেপুটে কি খেল?
আমার কথায় আন্টি অনেক লজ্জা পেল। আর লজ্জা ঢাকতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- জানিনা
আমি আরো কিছু বলতে যাব তখনই খেয়াল করলাম বাহির থেকে আরো কিছু মানুষ রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করল, হয়তো একই পরিবারের সবাই হবে। কিছু মানুষ এসে আমাদের পাশের কোপে বসে পড়ল। বুঝতে পারলাম এখানে বসে আর তেমন কোন কথা বলা যাবে না। তাই আন্টিকে কফি শেষ করতে বললাম।
আমি কফির কাপে চুমুক দিয়ে দেখি ঠান্ডা হয়ে গেছে। তাই এক চুমুকেই কাপ ফাঁকা করে দিলাম। আমার দেখাদেখি আন্টিও কাপ ফাঁকা করে দিল। তারপরে বিল পরিশোধ করে রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে গেলাম। তখন আন্টি বলল,
- এই ভর দুপুরে আজকে যা হলো না।
বলেই আন্টি মুচকি মুচকি হাসছিল। তখন আমি বললাম,
- হুম, আজকেও তোমার ভিতরে ঢুকতে পারলাম না।
আন্টি তখন বলল,
- অপেক্ষা করো, অপেক্ষার ফল মিষ্টি হবে।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা দেখা যাক, কবে মিষ্টি ফল পাই।
বলেই আন্টিকে নিয়ে বাইকে করে রওনা দিলাম। আজও গতকালের মত আন্টিকে তার এলাকায়, বাসা থেকে বেশ খানিকটা দূরে নামিয়ে দিলাম। তারপর খুশি মনে বাসায় ফিরে আসলাম। একটা আলাদা আনন্দ কাজ করছিল মনে। মনে হচ্ছিল যেন জীবনে আর কোন চাওয়া পাওয়া নেই। সব পূর্ণ হয়ে গেছে।
সন্ধ্যায় বাসায় ইফতার করা করলাম। ইফতার করে রুমে এসে দেখি মোবাইলে মেসেজ এসেছে। তাড়াতাড়ি চেক করলাম,
- ঈদ মোবারক রাফি, দ্যা গ্রেট লাভার।
চাঁদ উঠে গেছে নাকি! টিভি ছাড়লাম। ঠিকই তো। ঈদের চাঁদ দেখা গেছে তাই আমিও আন্টিকে মেসেজ দিলাম,
- ঈদ মোবারক মিস ইউনিভার্স, তা আমার ঈদের গিফট কই?
এরপর অপেক্ষা। তবে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করা লাগলো না। আমার মেসেজ দেখা মাত্র আন্টি ফোন দিল। আমি রিসিভ করে হ্যালো বলতেই আন্টি বলল,
- ঈদের গিফট চাই তোমার, না?
আমি সাথে সাথেই বললাম,
- হুম। আর গিফট কি চাই সেটা নিশ্চয়ই বলতে হবে না।
আন্টি তখন বলল,
- সেটা নির্ভর করছে তুমি কালকে শান্তকে বাসা থেকে বের করতে পার কিনা তার উপর। আমি কালকে তোমার আংকেলকে আমার বাপের বাড়ি পাঠাচ্ছি।
আমি তখন খুশি হয়ে বললাম,
- শান্তকে নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা। শান্তকে বের করা আমার জন্য বাঁ হাতের খেল।
আন্টি তখন বলল,
- হুম দেখা যাক।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- এতো দেখতে হবে না। ধরে নাও, কালকে তোমার ভিতরে ঢুকে মা ল আউট করবো।
আন্টি সাথে সাথেই বলল,
- না না টুপি না পড়ে ঢুকানো যাবে না।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা ঠিক আছে।
- হুম, গুড লাক বেবী।
বলেই আন্টি ফোন রেখে দিল। এরপর আমি সকল বন্ধুদের সাথে ফোনে কথা বলতে শুরু করলাম। খুঁজে বের করলাম কে কে ঈদে শহরে থাকছে। তাদের মধ্যে একজন নিজ থেকেই বলল, তার বাসায় সবার দাওয়াত। আমি বললাম, শুধু দাওয়াত এ হবেনা। দুপুরের খাওয়া দাওয়া শেষে বেরাতেও যেতে হবে। কোথায় যাব সেই জায়গাও ঠিক হল। শান্তকেও বলা হল। সে দুই হাত তুলে রাজী। তার মানে কালকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুধু আন্টি আর আমি। রাতে ঘুমানোর আগে আন্টিকে মেসেজ দিলাম,
- কাল সারাদিন শুধু তুমি আর আমি আন্টি। কালকে তোমার আমার মা লে র গন্ধে ঘর ভরে যাবে।
চলবে...

