#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ১৯
আমি দ্রুত আবার ফ্রেশ হয়ে, রেডি হয়ে নিলাম। দামী একটা বড়ি স্পে দিলাম। তারপরে বাইক নিয়ে বের হলাম আন্টির ক্লিনিকের উদ্দেশ্যে। সেখানে গিয়ে মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করতেই দেখলাম, আন্টি কিছু কাগজ পত্র নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমার কাছে এসেই বাইকে উঠে পড়লো আর বলল,
- যাও, কোথাও গিয়ে একটু বসি।
আমি সাথে সাথেই বাইক চালিয়ে কাছের একটা কাপল রেস্তোরাঁতে নিয়ে গেলাম। এখানে আন্টিকে নিয়ে আশার বিশেষ কারণ হলো এখানে ছোট ছোট কুপ পাওয়া যায়। আমি আন্টিকে নিয়ে একটা কোণের কুপে ঢুকে পড়লাম। কুপ টা বাঁশের বেত দিয়ে সুন্দর করে সাজানো, যার ফলে দূর থেকে ভিতরে কি হচ্ছে বুঝার উপায় নেই। তাছাড়া রোজার মাস আর দুপুর হওয়াতে এখন কোন মানুষ নেই। শুধু রেস্তোরাঁর কর্মচারি ছাড়া। এর মাঝেই এক ছেলে এসে জানতে চাইলো,
- স্যার কি দিব?
আমি কিছু বলতে যাব তার আগেই আন্টি বলল,
- দুটো কফি, আর একটা বার্গার দেন পার্সেল।
- ঠিক আছে ম্যাম।
বলেই ছেলেটি চলে গেল। আমি তখন বললাম,
- শুধু কফি খেতে এখানে আসছি, আমি তো ভাবছিলাম অন্য কিছু খাব।
বলেই মুচকি হাসি দিলাম। আমার কথার মানে আন্টি বুঝতে পারলো। তাই বলল,
- সেতো আমিও কিছু খাব।
আমি তখন বললাম,
- খেতে গেলে তো, আমার কাছে আসতে হবে।
আন্টি তখন আমার সামনের দিক থেকে উঠে আমার পাশে এসে বসলো আর বলল,
- কাল তুমি চলে আসার পর থেকে তোমাকে অনেক মিস করতেছিলাম তাই ভাবলাম এই দিকে যখন আসবো তখন দেখা করি।
- সত্যি মিস করছিলে?
বলেই আমি খুশি হয়ে আন্টিকে জড়িয়ে ধরলাম। আন্টিও আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- হুম সত্যি, রাতে আমার ঠিক করে ঘুম পর্যন্ত হয়নি।
আমি তখন বললাম,
- ঘুম হয়নি কেনো? আমার নু নু টাকে মিস করছিলে নাকি?
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- সেতো করছি এই।
বলেই আন্টি আমার ঠোঁটের দিকে তার ঠোঁট এগিয়ে দিল। তখন আর আমাকে পায় কে? আমি আন্টিকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে লিপলক কিস করতে শুরু করলাম। আন্টিও আমার সাথে সমান তালে কিস করছিল। আমাদের দুজনের জিভ এক সাথে খেলা করতে লাগলো।
আন্টি তার সুবিধার জন্য আমার হাত দুটি নিয়ে তার পা ছা য় ধরিয়ে দিল। আর চোখ বন্ধ করে কিস করতে করতে আমার শরীরে হাত বুলিয়ে আদর করতে লাগলো। আমিও আন্টির ঠোঁট চু ষ তে চু ষ তে তার পা ছা টিপতে শুরু করলাম।
হঠাৎ কারো হেটে আসার শব্দ কানে আসলো। বুঝতে পারছিলাম কেউ এদিকেই আসছে। তাই দুজন দুজনকে ছেড়ে দিলাম। আন্টি বসে বসে একটু হাঁপাচ্ছিল, বোধহয় কিস করা বন্ধ হওয়াতে বিরক্ত হলো। খেয়াল করে দেখলাম তার ঠোঁটের আশা পাশ কিছুটা লাল হয়ে গেছে। তখনি একটা ছেলে এসে আমাদের কফি আর বার্গার দিয়ে গেল। আমি তখন বললাম,
- ছেলেটা আসার আর সময় পেল না।
আন্টিও তখন বলল,
- হুম, কাবাবে হাড্ডি।
আন্টির কথা শুনে আমি হেসে দিলাম। তখন আন্টি আমার পেন্টের ভিতরে জেগে থাকা বা ড়া র দিকে তাকিয়ে বলল,
- পেন্ট এমন উঁচু কেন? দাঁড়িয়ে গেছে নাকি?
আমি তখন বললাম, হুম। আন্টি তখন চারপাশটা ভালো করে দেখে আবার আমাকে জড়িয়ে ধরলো আর বলল,
- কই দেখি?
বলেই পেন্টের উপর দিয়ে আমার বাঁ ড়া হাতাতে শুরু করলো। আর আমার ঠোঁটে একটা চুমু দিয়ে বলল,
- বের করো তো দেখি?
আমি আন্টির কথা মতো পেন্টের চেইন খুলে, জাঙ্গিয়ার ফাঁক দিয়ে বা ড়া বের করলাম। আন্টি তখন আমার বা ড়া ডান হাত দিয়ে ধরে নাড়িয়ে ছাড়িয়ে সুন্দর করে দেখলো আর বলল,
- তোমার নু নু টা অনেক বড় আর নাদুসনুদুস।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- তোমার পছন্দ হয়ছে?
আন্টি তখন বলল,
- হুম, এমন বড় নাদুসনুদুস নু নু পছন্দ না হয়ে উপায় আছে।
আমি তখন আবার বলল,
- গতকাল তুমি চু ষে যে সুখ দিছো তা আমার কল্পনার বাহিরে। এত সুন্দর করে চু ষা শিখলে কি করে?
আন্টি তখন কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল,
- তোমার আঙ্কেলের টা চু ষে শিখছি।
বলেই আন্টি আমার বা ড়া উপর নিচ করে খেঁ চ তে শুরু করলো। তখন আমি বললাম,
- মুখের ভিতরে পেলে দিছি বলে কি রাগ করছো?
আন্টি তখন বলল,
- আরে না, এতে আমার অভ্যাস আছে। তোমার আঙ্কেল মাঝে মধ্যে এমন করে।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- আবার খাবে নাকি?
আন্টি তখন আশেপাশে ভালো ভাবে দেখে বলল,
- এইখানে? কেউ যদি এসে পড়ে!
আমি তখন বললাম,
- কেউ আসবে না, আমি খেয়াল রাখছি বাহিরে।
আন্টি আর কথা বাড়ালো না। চুপচাপ নিচে ঝুঁকে আমার বাঁ ড়া মুখে নিয়ে নিল। আর সুন্দর করে জিভ দিয়ে চেটে চুটে আবার মুখে নিয়ে জুস খাওয়ার মতো করে চু ষ তে রাগলো। আরামে আমার চোখ বারবার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, তবুও চোখ খুলে রাখলাম।
আন্টি কিছুক্ষণ পর পর আমার বা ড়া য় তার মুখ চেপে ধরে ধরে সম্পূর্ণ বা ড়া মুখে নেওয়ার চেষ্টা করছিল আর চু ষ ছিল। খেয়াল করলাম নিচু হয়ে বা ড়া চু ষা তে আন্টির অনেক অসুবিধা হচ্ছে তাই বললাম,
- আন্টি চলো আমরা একটা হোটেল যায়, এখানে তোমার অসুবিধা হচ্ছে।
আন্টি তখন আমার বা ড়া চু ষা বন্ধ করে বলল,
- নাহ, আমার হাতে বেশি সময় নাই। তোমাকে ঠান্ডা করে বাসায় ফিরতে হবে।
বলেই আন্টি আবার আমার বা ড়া চু ষা শুরু করলো। তখন আমি বললাম,
- তাহলে উঠো জায়গা পরিবর্তন করি। এইভাবে তোমার অসুবিধা হচ্ছে।
আন্টি আমার কথা শুনে বা ড়া ছেড়ে সোজা হয়ে বসলো। তারপরে দুজনে জায়গা বদল করলাম। আমি আন্টির জায়গায় গিয়ে কুপের মুখের দিকে পিঠ দিয়ে দাঁড়ালাম, যাতে কেউ আসলে ভিতরে কি হচ্ছে সহজে দেখতে না পারে। আর এই ভাবে দাঁড়ানোতে আন্টির সুবিধা হলো, আমার বা ড়া তখন দাঁড়িয়ে আন্টির মুখের কাছে ছিল। তখন আন্টি আবার বা ড়া মুখে নিয়ে আরামছে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। তখন আমি বললাম,
- জিভ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাথায় চু ষে দাও।
চলবে