Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ২১ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ২১

দুপুরের খাওয়া দাওয়া শেষে বেরাতেও যেতে হবে। কোথায় যাব সেই জায়গাও ঠিক হল। শান্তকেও বলা হল। সে দুই হাত তুলে রাজী। তার মানে কালকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুধু আন্টি আর আমি। রাতে ঘুমানোর আগে আন্টিকে মেসেজ দিলাম,

- কাল সারাদিন শুধু তুমি আর আমি আন্টি। কালকে তোমার আমার মা লে র গন্ধে ঘর ভরে যাবে।

আন্টিও একটু পর ফিরতি মেসেজ দিল,

- হুম, সেই অপেক্ষাতেই আছি।

আন্টি পুরোনো দিনের মানুষ, এ কারনে মেসেজে কোন ক্রিয়েটিভ কিছু নেই। আমিও আর রাত না জেগে শুয়ে পড়লাম। কালকে আবার অনেক পরিশ্রম করতে হবে।

পরদিন, মানে ঈদ এর দিন সকালে উঠলাম। স্নান করে নামাজে গেলাম। নামাজ থেকে বাসায় আসলাম। সেমাই খেলাম। এরপর অপেক্ষা। সাড়ে দশটা বাজল তখন শান্ত কে ফোন দিলাম। সে বের হচ্ছে বলল। পৌনে এগারটার দিকে আমি শান্তর কিনে দেওয়া ওষুধ দুটো একসাথে খেয়ে নিলাম আর পকেটে ক ন ড ম নিয়ে বের হলাম।

অতঃপর সিএনজি নিয়ে রওনা দিলাম আন্টির বাসার দিকে। এগারটায় আমি আন্টির বাসার কাছে পৌঁছে গেলাম। শান্ত ইতিমধ্যে মনে হয় আরাফাত এর বাসার দিকে চলে গেছে। তবুও কনফার্ম হওয়ার জন্য শান্তকে কল দিলাম। শান্ত কল রিসিভ করতেই বললাম,

- দোস্ত কই তুই?

শান্ত বলল,

- আমি তো আরাফাতের বাসায়, তুই কই?

আমি তখন বললাম,

- একটা তো ঝামেলা হয়ে গেছে দোস্ত!

শান্ত সাথে সাথেই জানতে চাইলো,

- কি হয়ছে?

আমি তখন বললাম,

- আজকে তোর ভাবীর বাসা ফাঁকা, তাই আমাকে ডাকছে।

শান্ত তখন খুশি হয়ে বলল,

- ঈদ তো দেখি তোর মামা, আজকে কিন্তু মিষ্টি মুখ করাতে হবে।

আমি তখন বললাম,

- সে তো অবশ্যই করাবো।

শান্ত তখন বলল,

- এখন এই কি যাচ্ছিস নাকি?

আমি বললাম,

- হুম, আমি রাস্তায় আছি।

শান্ত তখন বলল,

- আচ্ছা সাবধানে যা, অল দ্যা বেস্ট।

আমি তখন বললাম,

- দোস্ত, তোদের সাথে যেতে না পারার জন্য আমি দুঃখিত।

শান্ত তখন বলে,

- আরে সরি বলতে হবে না। যা ভাবীর কাছে গিয়ে ঈদ এর দিনটা সরণীয় করে রাখ।

আমি তখন বললাম,

- থ্যাঙ্ক ইউ দোস্ত, আর বাসায় ফিরার আগে আমাকে একটা কল দিছ। তোকে মিষ্টি খাওয়াতে হবে।

শান্ত তখন বলল,

- আচ্ছা ঠিক আছে।

বলেই কল কেটে দিল। শান্ত হয়তো ভাবতেই পারছে না, সে আমাকে আজকে কি সুযোগ করে দিল। আমি দ্রুত হেটে শান্তর বাসার দরজার চলে গেলাম। আর আমার কাছে থাকা চাবিটা দিয়ে ঘরের দরজা খুলে ভিতরে ঢুকেই দরজায় খিল দিয়ে দিলাম। সারা ঘরে কেউ নেই৷

আন্টি এবারও তার রুমের বাথরুম এ৷ আজ বোধহয় উনি গোসল করছেন। শাঁখা পলা গুলো একটা আরেকটার সাথে লেগে একটা সুন্দর শব্দ আসছে ভেতর থেকে। আমি দ্রুত আমার কাপড় চোপড় সব খুলে ফেললাম। ওষুধ কাজ শুরু করেছে। বাঁ ড়া ফুলে টং হয়ে এক সমকোণে দাড়িয়ে আছে।

আমি বারান্দার দরজার কাছে দাঁড়ালাম আবার। হঠাৎ বের হয়ে আন্টিকে চমকে দেব। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে আন্টি বের হল। একটা সুঘ্রাণ এ ঘর ভরে গেল। আমি তখন বারান্দার দরজার পিছনে। আন্টি গোসল করে বের হয়েছেন, গায়ে শুধু একটা টাওয়েল জড়িয়ে।

ভেজা চুলগুলো পিঠের উপর ছড়িয়ে আছে। আন্টি সতর্কতার জন্য জানালার পর্দাটা দিয়ে দিলেন। যদিও তার দরকার নেই। এই দিকে কোন বিল্ডিং নেই। এরপর আন্টি রুমের দরজাটা ভেজিয়ে দিয়ে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাড়ালেন। এরপর যা করলেন তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।

আন্টি টাওয়েলটা খুলে নিজের চুল মুছতে লাগলেন। আমার সামনে আন্টি এখন সম্পুর্ন ন গ্ন। এদিকে আমিও ন গ্ন। না আর অপেক্ষা না। আমি দরজার পিছন থেকে বের হয়ে এসে দরজাটা দ্রুত বন্ধ করে দিলাম। আন্টি চমকে ঘুরে দাড়াল।

আন্টি এতটাই ভয় পেয়ে গেছিলেন যে, টাওয়েলটা ও হাত থেকে পড়ে গেল। আন্টি তাড়াতাড়ি এক হাত দু ধে র উপর আর এক হাত গু দে র উপর রাখলেন। আমাকে দেখে একটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন আর বললেন,

- তুমি বাসায় কিভাবে ঢুকে যাও বলতো?

আমি তখন বললাম,

- বলব অবশ্যই। কিন্তু তার আগে আমার সাপটাকে পৃথিবীর সবচাইতে সুস্বাদু মধুটা খাইয়ে নিতে হবে যে।

আমরা দুজনেই সম্পুর্ন ন গ্ন। আমার বা ড়া ভা য়া গ্রা র কারনে এখন প্রায় ১৮০ ডিগ্রি কোণ তৈরি করে একদম আন্টির নাভির কাছে উঠে এসেছে। সাত ইঞ্চি লম্বা বা ড়া টা দেখে তমা আন্টির দুই পা যেন অবচেতন ভাবেই একটু ফাঁক হয়ে গেল।

আমি এবং আন্টি এখন এক হাত দূরত্বে। আমি আন্টির দুই বাহু ধরতেই আন্টি আমার কাছে চলে এলো। আজ কোন তাড়া নেই আমাদের। দুজনেরই শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক। আন্টি এবার আরো কাছাকাছি চলে এল তার ফলে আমার বা ড়া র মাথা এখন আন্টির নাভির ঠিক নীচে ঠেকেছে।

আন্টির চুল থেকে শ্যাম্পুর ঘ্রাণ, গা থেকে স্যান্ডালিনা সাবানের চন্দনের সুবাস। আমি চোখ বন্ধ করে লম্বা দম নিয়ে মিষ্টি গন্ধটা দুই ফুসফুসে নিতে লাগলাম। যদিও এরচেয়ে মিষ্টি গন্ধ গতপরশু আমি পেয়েছি, এবং সেই মিষ্টি রসও খেয়েছি। আন্টির গু দে র মিষ্টতার কাছে খেজুরও যে হার মানবে। আন্টি তখন হেসে বলল,

- কি হচ্ছে এসব?

আমি তখন বললাম,

- তোমার নিশ্বাসের ঘ্রাণ নিচ্ছি আন্টি।

আন্টি তখন বলল,

- গতপরশু এত ঘ্রাণ নেয়ার পরও তোমার এখনো হলনা! বন্ধুর মায়ের ঘ্রাণ বেশি মধু, না?

- শুধু তুমিই মধু আন্টি। শুধু তুমি।

বলেই আন্টির ঠোঁটে ঠোঁট মিলালাম। প্রবল আবেগে জড়িয়ে ধরলাম একে অপরকে। আমার পিঠে আন্টির হাত আর আন্টির পিঠে আমার হাত। আন্টির সুউচ্চ স্ত ন জোড়া আবার ফিরে পেয়েছে তাদের আসল রুপ। আন্টি একদম আমার বুকের সাথে চেপে রয়েছে। এদিকে আমার বাঁ ড়া আন্টির তলপেটের সাথে খেলছে কুস্তি তার আসল জায়গায় যাওয়ার জন্য। তখন আমি আন্টির গালে একটা চুমু দিয়ে বলি,

- আন্টি চলো তাহলে চো*দা চু*দি শুরু করে দেই?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area