Type Here to Get Search Results !

কাকিমার গুপ্তধন ( পর্ব ১ )


 আমার নাম দীপু আমি এখন কলেজে অনার্স পড়ছি । আমি বাবা মার একমাত্র সন্তান। আমার বয়স এখন ২১ বছর। আমি কিছু প্রাইভেট টিউশনি করে নিজের হাত খরচ চালাই। উঠতি বয়সের কারণে একটু ফাঁক পেলেই চো দা র সুযোগ খুঁজি। কিন্তু সুযোগ হয়ে উঠছে না। আমার বয়স্ক মহিলাদের একটু বেশি ভালো লাগে।
আমি যে ছাত্রকে পড়াতে যাই গল্পটা সেই ছাত্রের মাকে নিয়েই। ছাত্রের নাম ভোলা বয়স ৮ বছর। কাকিমার নাম উমা বয়স ৩৮ হবে। গায়ের রঙ খুব ফর্সা কোমল ত্বক। শরীরে একটা ফোঁটা লোম নেই। শরীর রসে টলমল করছে। বেশ কাজে পারদর্শী মহিলা।
বুকটা বেশী চওড়া ৩৮ হবে আর মা*ই গুলোর কাপ সাইজ ডাবল সি। কোমর ৩৪ হালকা সরু কিন্তু পা ছা ৩৮ কি ৪০ হবেই। নাভির নিচে শাড়ি পরলে সাদা ধবধবে পেটিটা বেরিয়ে থাকে। শাড়ির লাগোয়া তলপেটের জায়গাটায় সিজার হওয়ার কাটা দাগ দেখা যায়। দেখতে খুব মিষ্টি ঘরোয়া বউ বউ লাগে।
আমি রোজ পড়াতে গিয়ে ভোলার মাকে দেখতাম। শুধু আমি না বাকি বন্ধুদেরও ফ্যান্টাসি ছিল ভোলার মা। কিন্তু আমার সাথে ঘটে যাওয়া কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা আমি এই গল্পে তুলে ধরছি।
সেদিন আমি ভোলাকে পড়াতে গেছি। সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠলাম ধীরে ধীরে। সিঁড়ির ধারেই বাথরুম ওদের। ঘরের কাছে যেতেই একটা ফর্সা পেট চোখে পরলো। শাড়িটা বেশ অনেকটা নাভি থেকে নিচে পরা। সাদা ধপধপে পেটি, কোমল, মোলায়েম ঠিক যেন মাখন।
একটু ওপরে চোখ তুলতেই শাড়ির আঁচলের ফাক দিয়ে ব্লাউজে ঢাকা বাঁম মা*ইটা চোখে পড়লো। বেশ বড়ো বড়ো মা*ই ব্লাউজের খাঁজে আটকে আছে। এসব দেখতে দেখতে বুঝতেই পারিনি আমি ঘরের মধ্যে ঢুকে পরেছি আর ভোলার মা আমার দিকে দেখছে। আমি আর একটু চোখ তুলতেই ওর মার চোখে চোখ পরে গেলো। ভোলার মা হেসে বলল,
- দীপু তুই খাটে বস, ভোলা এখুনি চলে আসবে।
কাকিমা বয়েসে অনেক বড়ো বলে আমাকে তুই করে কথা বলতো। আমি লজ্জায় চোখ নামিয়ে খাটে গিয়ে বসলাম। সেদিন আমার চোখ ওনার পেটিতে ছিল সেটা উনি ভালোই বুঝেছিলেন তাই তারপর থেকে উনি নাভির ওপরেই শাড়ি পরতেন।
আমি মনে মনে ভোলার  মার উ ল ঙ্গ শরীর কল্পনা করে হস্ত মৈ থু নও করতাম বাড়িতে। উঠতি বয়সে আমার যৌ ব নের শুরু। তখন আমার সারা শরীরে চলছে হর মনের উচ্ছাস। যাকে পাবো তাকেই চু*দে দেবো এরকম একটা মনোভাব। আর ভোলার মার মতন রসালো মা গী পেলেতো সারা দিন-রাত এক করে চু*দবো।
কিন্তু আমার সাথে ঘটে যাওয়া কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা আমি এতো সব কিছুর মধ্যেই আরও একটা ঘটনা ঘটে গেলো। একদিন ভোলাকে পড়ানোর পর আমি সিঁড়ির সামনে এসে জুতো পরছি।
পাশেই বাথরুমে ভোলার মা গা ধুচ্ছিলেন। গরম কালে কাকিমা বিকেলে একবার গা ধোয়। আমার বেরোনার শব্দ পেয়ে ওর মা বাথরুমে থেকে আমায় দাঁড়াতে বললেন। আমি তাই তখন আর জুতো পরলাম না। একটু দাঁড়িয়ে তারপর আবার জুতো পরতে শুরু করলাম।
হঠাৎ ভোলার মা বাথরুম থেকে বেরিয়ে আমার সামনে দাঁড়ালেন । আমি নিচু হয়ে জুতো পরতে পরতে মাথা তুলে তাকালাম। আমার চোখ আটকে গেল ভিজে শাড়ির আঁচলে ঢেকে থাকা ওর মার বু কের ওপর। ৩৮ সাইজের মা*ই গুলো ওই ভিজে শাড়ির আঁচলের ফাঁক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
বোঁ টা গুলো শাড়ির আঁচলের মধ্যে দিয়ে উঁচু হয়ে রয়েছে। এক ঝলক দেখেই আমি লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে আবার জুতোর ফিতে পরতে থাকলাম। ভোলার মা আমায় জিজ্ঞাসা করলো,
- এই দীপু ভোলা কেমন পরছে রে? সব ঠিক আছে তো?
আমি লজ্জায় ওর মার মুখের দিকে তাকিয়ে বললাম, 
- ভোলা তো ভালোই পরছে কাকিমা। ওর ব্রেন খুব ভালো।
ওর মা পড়ার বাপারেই আরো অনেক কিছু জিজ্ঞাসা করতে থাকলো আর আমি ওর মায়ের দিকে তাকিয়ে ওর মার শরীরটা গিলে খেতে থাকলাম। বড়ো বড়ো মা*ই গুলো স্পষ্ট ফুটে উঠছে ভিজে শাড়ির উপর দিয়ে। আর সাইড দিয়ে ভিজে পেটিটা। উ ফ ফ। পেটিটাতে হালকা জলবিন্দু লেগে।
ওর মা কি বলছিলো সেদিকে মনই ছিল না আমার। আমি শুধু দেখে যাচ্ছি ওর মার ভেজা শরীরটা। ভিজে শরীরে শাড়িটা শরীরের প্রত্যেক খাঁজ ভাঁজ মেপে মেপে সাটিয়ে বসে আছে। সিথিতে হালকা সিন্দুর নিয়ে কাম দেবী হয়ে উঠেছেন কাকিমা।
হালকা হাওয়ায় শাড়ির আঁচলটা দুলছে আগে পিছে আর সাইড দিয়ে মা*ইয়ের কিছুটা অংশ বার বার দৃশ্যমান হয়ে যাচ্ছে। সাথে সাথে নাভিটাও উঁকি মারছে মাঝে মধ্যে শাড়ির ফাঁক দিয়ে। যেন শরীরটা আমার সাথে এক লুকোচুরি খেলায় মেতেছে। নাভিটা যেনো আমায় ইশারায় ডাকছে বলছে, “আয় আমার চারি ধারে জমে থাকা জলবিন্ধু গুলো চেটে খা।” হঠাত আচমকা ওর মার ডাকে আমার হুঁশ ফিরলো। খেয়াল করলাম কাকিমা বলছে,
- কিরে কি দেখছিস ওই ভাবে তাকিয়ে?
আমি মাথা নেরে বললাম,
- না না কাকিমা কিছু না। কি জিজ্ঞাসা করছিলেন আপনি?
ভোলার মা বললো,
- বড্ড অন্যমনস্ক তুই! তখন থেকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখেই যাচ্ছিস আমার দিকে।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে আবার একবার মা*ইটা এক পলক দেখে নিয়েই আমি আজ আসছি কাকিমা বলেই সিঁড়ি থেকে নেমে গেলাম।
বাড়ি গিয়ে কাকিমার শরীর আর মা*ই গুলো ভেবে একবার হ্যা ন্ডেল মারলাম। কিছু দিনের জন্য আমার পড়াশোনা ঘুম সব মাথায় উঠলো। কিছুতে মন বসতো না। একটা খুব চলতি প্রবাদ মাথায় আসতে লাগল, “কম বয়েসে মা*গীদের মা*ই গু*দ দেখে নিলে আর পড়াশোনা হয় না!” আমারো সেই রকম অবস্থা আমি কম বয়সেই কাকিমার মা*ই দেখে ফেলেছি!
কিছু দিন পরেই আরও এক ঘটনা। ওদের বাড়ির যেই ঘরে আমি ভোলাকে পড়াই সেই ঘরের জানালা থেকে অন্য একটা ঘরের দরজার ভিতর পর্যন্ত সোজাসুজি দেখা যায়। সেরকমই একদিন আমি ভোলাকে পড়াচ্ছি। আমি বার বার জানালার দিকে তাকাচ্ছিলাম যাতে কাকিমার দর্শন পাই। হঠাতই আমার চোখ নিজে থেকেই চলে গেলো জানলার দিকে চোখে পড়লো একটা সাদা ধপধপে পিঠ।
পিঠটা এক দিকে কিছুটা শাড়ির আঁচলে ঢাকা বাকিটা পুরো উন্মুক্ত। ঘাড়ের চুল গুলো পিঠের ওপর এলোমেলো ভাবে কিছুটা ছড়ানো। কোমর অবধি পুরোটাই চোখে পরছে। আমি পান্টের ভিতর বা*ড়া টা শক্ত হতে অনুভব করলাম। পা দিয়ে সেটা চেপে লুকোনোর চেষ্টা করলাম।
ভোলার মা স্নান করে বেরিয়েছে ঘরেই ঢুকতে যাচ্ছে। শাড়িটা শুধু গায়ে জড়িয়ে নিয়েছে ভিতরে কিছু পরেনি। ঘরে গিয়েই পরবে হয়তো। আমি সেই দিকেই জিভ বের করে তাকিয়ে। ওর মা ঘরের ঢুকে দরজার কাছে গিয়ে সামনে ঘুরে দরজাটা বন্ধ করতে গেলো ওমনি বাঁ কাঁধের ওপর আঁচলের যেইটুকু অংশ লেগেছিল সেটা স্লিপ করে গেলো আর আঁচলটা পরে গেলো নিচে।
পাঠকগন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ঘটনাটা কি হলো! আমার চোখের সামনে ভোলার মায়ের দুটো মা*ই উন্মুক্ত হয়ে গেলো। এক মুহূর্তের জন্য মনে হলো আমি একটা থিয়েটারে বসে, সামনের পর্দাটা হঠাতই পরে গেলো আর সামনে আমার প্রিয় চিরাখাঙ্কিত কলাকুশলীরা আমারই দিকে তাকিয়ে হাসছে।
আজ পুরো জীবনটা আমি সার্থক মনে করছিলাম। ঠিক দুটো বড় বাতাবি লেবু আমার চোখের সামনে। নরম, কোমল, মাখনের মতন হাতে নিয়ে টিপলে আঙ্গুলের মাঝখান দিয়ে বেরিয়ে আসবে ঠিক যেমন ময়দা মাখার সময় বেরিয়ে আসে।
বোঁটা গুলো গোল গোল ডুমুরের মতন আর বোঁটা সমেত ওই বাদামী বলয়টার রঙ খুবই হালকা সাধারণত মেয়েদের গাঢ় বাদামী বা কালো হয় কিন্তু কাকিমার একদম হালকা একটা বাদামী ছাঁচ ঠিক তাল শাঁসের বাইরের খোসার মতন। মা*ই দুটো বড়ো বড়ো তাই তার ভারে ঝুলেও পরেছে সামান্য কিন্তু চামড়া এখনো টানটান। মা*ই দুটোর মাঝ দিয়ে একটা গভীর খাঁজ। জল জমে আছে খাজের মুখে।
মা*ই দুটো উন্মুক্ত হতেই কাকিমা হাত দিয়ে আঁচলটা তুলে নিজের খোলা মা*ই দুটো একবার দেখলেন আর তারপরেই সোজা জানালার দিকে তাকালেন। আমার চোখে চোখ পরে গেলো কাকিমার। কাকিমার ওই রকম অবস্থায় আমি হাঁ করে তাকিয়ে দেখছি দেখে কাকিমা নিজের জিভ কাটলো। আর দ্রুত দরজা বন্ধ করে দিলো।
ততক্ষণে আমার ছাত্রকে পড়ানো ও মাথায় উঠেছে আর বা*ড়াও রস ছাড়ছে । প্যান্টের কোনাটা ভিজে গেছে। ভোলার মাকে আমি চোখে হারাচ্ছিলাম। দিনরাত ওর মায়ের কথাই চিন্তা করতাম, যদি একবার ওই বাতাবি লেবুর মতন মা*ই গুলো চু*ষতে দিতো বা বলতো মা*ই গুলো একটু মালিশ করে দে তাহলে আমি সারাজীবন ওর মায়ের দাস হয়ে থেকে যেতাম। দিনে ১>২ বার করে হ্যা*ন্ডেল মারছিলাম ওর মাকে ভেবে। ভোলাকে পড়াতে গিয়ে আমি শুধু ওর মাকেই খুঁজতাম।

চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area