#গল্পঃ মায়ের পরকীয়া প্রেম
#পর্বঃ ২
তুমি আরেকটা বিয়ে করলে তো করতে পারো, তোমার বৌদিকে এখনো সপ্তাহে চার পাঁচ দিন দিতে হয় নয়তো ঘরে হুলুস্থুল কান্ড ঘটে আর তুমি এতদিন না নিয়ে আছো কেমনে?
কাকুর কথা শুনে মা অনেকটা লজ্জা পেয়ে বলল,
- না দাদা বিয়ে আর করবো না, তাছাড়া আমার ছেলেকে আমি অনেক ভালোবাসি।
আমি পর্দার ফাঁক দিয়ে দেখলাম, মা একটু ইমোশোনাল হয়ে গেছিলো দেখে কাকু মার পাশে বসে মাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলো আর সেই সুযোগে মার খোলা পিঠে হাত বুলাতে বুলাতে মাকে কাছে টেনে নিলো আর বললো,
- মন খারাপ করোনা রুবিনা, ইচ্ছে থাকলে বিয়ে না করেও আশা আকাঙ্খা পূরণ করা যায়।
বলেই মার মাথাটা কাকুর ঘারে ওপর রাখতে দিলো। মার শাড়ির আঁচল কখন পড়ে গিয়েছে মা বুঝতে পারেনি আর ক্লি ভে জ কিছুটা বের হয়ে আছে কাকু সেদিকে গভীর ভাবে তাকিয়ে আছে। একটু পর মা নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
- বসুন দাদা আমি আপনার জন্য চা নিয়ে আসি।
কাকু তখন মার বুকের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল,
- চা খাব না, পারলে দু ধ থাকলে দাও খাই।
মা তখন কাপড় দিয়ে বুক ঢেকে লজ্জা মাখা কন্ঠে বলল,
- বাসায় তো দাদা দু ধ নাই, আমি বরং অন্য কিছু আনি।
কাকু তখন বললো,
- আরে না তুমি বসোতো আমার পাশে একটু গল্প করি।
তারপর আরো কি সব গল্প করছিলো ওরা কাকুকে দেখলাম মাঝে মধ্যেই মায়ের গায়ে হাত দিচ্ছিলো কিন্তু মা কিছু মনে করছিলো না। বিকালে হলে কাকু চা টা খেয়ে বললো,
- থাকো রুবিনা, কাকলির আসার সময় হয়েছে আমি আজ উঠি।
মা বললো,
- ঠিক আছে দাদা আপনি মাঝে মধ্যে আসবেন তাহলে আমারো ভালো লাগবে গল্প করা হবে।
কাকু বললো,
- হুম, গল্প করার পাশাপাশি অন্য কোন কাজ করতে পারলে আরও মজা হতো।
মা তখন কাকুকে জিগ্যেস করলো,
- কি কাজ দাদা?
কাকু মুচকি হেসে বললো,
- এই ধরো কোথাও নলকূপ গেড়ে দিলাম আর খাটে শব্দ করলাম।
মা কাকুর কথার মানে বুঝতে পারলো না। তখনি কাকু আবার বলল,
- ঠিক আছে আসি আর তোমার কোনো সমস্যা হলে বা কিছু লাগলে আমায় বলবে কিন্তু।
তার পর মা কাকুকে বিদায় দিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলো। সেদিন মাকে একটু খুশি খুশি লাগছিল, মা মাঝে মাঝেই মুচকি হাসছিলো। এভাবে চলতে থাকলো কাকু মাঝে মধ্যে বাসায় আসতো। এই ঘটনার এক সপ্তাহ পর একদিন বিকালে মা বললো,
- বাবা তুই বাসায় থাক আমি একটু তোর কাকলি কাকিমাদের বাড়ি গেলাম।
মা যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই হটাৎ বৃষ্টি শুরু হল। ঘন্টা খানেক পর বৃষ্টি থামলে মা ফিরল। আমি তখন ডাইনিংয়ে বসে টিভি দেখছিলাম মার দিকে চোখ যেতাই দেখলাম মার চুল গুলো এলো মেলো হয়ে আছে কান, গলায় হাল্কা লাল লাগছে আর ঠোটের লিপষ্টিক নেই কিন্তু মা যাওয়ার সময় লিপষ্টিক দিয়ে বের হয়েছিলো, আর মায়ের শাড়িটাও দেখলাম একটু অগোছালো হয়ে গিয়েছে।
মা বাসায় এসেই বাথরুমে ঢুকে গেলো আর অনেক্ষণ পর বের হোলো। বের হলো তখন দেখলাম মার শুধু ভেজা শাড়িটা গায়ে লেপ্টে রয়েছে। মা নিজের রুমে ঢুকে পর্দা টেনে দিলো বুঝতে পারলাম মা হয়ত চান করেছে। রাতে খাওয়ার পর দেখলাম মা আয়নার সামনে বসে চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে নিজেকে অনেক্ষণ দেখল আর মুচকি মুচকি হাসছিলো।
এর ২ দিন পর, সেদিন ছুটির দিন ছিলো আমার স্কুল ও ছুটি ছিলো তাই আমিও বাড়িতেই ছিলাম দেখলাম সকাল সকাল কাকু এসেছে তাই দেখে মা বললো,
- কি খবর দাদা আজ সকাল সকাল।
কাকু শুনে বললো,
- হুম আজ সকাল সকাল চলে আসলাম, কাকলি মেয়েকে নিয়ে ওর বাপের বাড়ি গেছে তাই বাড়িতে ভালো লাগছেনা তাই চলে এলাম তোমার সাথে আড্ডা দিতে।
মা বললো,
- যাক খুব ভালো করেছেন আজ কিন্তু তাহলে খাওয়া দাওয়া করে যাবেন আপনার আজকে দাওয়াত আমার বাড়িতে।
কাকু দেখলাম মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললো,
- তুমি বললে কি আমি না করতে পারি।
এরপর মা কাকুকে জল খাবার খেতে দিয়ে রান্না ঘরের দিকে গেলো রান্না করার জন্য। একটু পর দেখলাম কাকু ও রান্না ঘরের দিকে গেলো। আমি কিছুক্ষণ পর রান্না ঘরে উঁকি দিয়ে দেখলাম মা রান্না করছে আর কাকু দারিয়ে মাকে বলছে,
- রুবিনা, কি রান্না করছ?
মা বললো,
- আপনার জন্য হাঁসের মাংস রান্না করছি, আপনি তো আর গরু খাবেন না।
দেখলাম কাকু মায়ের গরমে ঘেমে যাওয়া পেট আর বুকের দিকে তাকিয়ে আছে একভাবে। কাকু দেখলাম মাকে বললো,
- আমি তোমার একটু হেল্প করি তাহলে।
মা হেসে বললো,
- ঠিক আছে।
একটু পর দেখলাম মা শেলফের ওপর থেকে মশ্লার কোটা নামাচ্ছিলো কাকু তখন দেখলাম বললো থামো আমি নামিয়ে দিই বলে মার পিছনে যেয়ে মায়ের পা ছা র সাথে ঘিশে হাত তুলে কোটা টা নামিয়ে দিলো মা দেখলাম একটু লজ্জা পেয়ে গেলো। মাকে রান্না করতে দেখে আমি একটু পর বাইরে খেলতে চলে গেলাম।
খেলে এসে দেখি কাকু ডাইনিংয়ে সোফায় বসে টিভি দেখছে মাকে দেখলাম না হয়তো রান্নাঘরের দিকে আছে। আমি চান করতে ঢুকলাম বাথরুমে দেখলাম মায়ের শাড়ি ব্লাউজ় আর সায়া পড়ে রয়েছে সায়ার দিকে চোখ যেতেই দেখলাম মাঝখানটা কেমন ভিজা হয়ে আছে হাত দিয়ে দেখলাম আঠালো রসের মতো মনে হলো বুঝলাম এটা মায়ের গু দে র রস হবে।
আমার এক বন্ধু আছে ও খুব পাকনা, ওর একটা মোবাইল ছিলো যেটাতে এ ক্স দেখতো তো আমাকেও মাঝে মদ্ধ্যে দেখাতো তাই আমি ততদিনে অনেক কিছু শিখে গেছিলাম। আর তা ছাড়া আমি লুকিয়ে মা বাবার করা করি কয়েকবার দেখেছিলাম।
তাই আমার মনে একটা খটকা লাগলো, কিন্তু আমি আর অতো কিছু না ভেবে চান করে বের হয়ে গেলাম। দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে একটু শুলাম। মা আর কাকু বসে গল্প করছিল। আমি শুয়ে ছিলাম ঘুম আসছিলোনা একটু পর মায়ের ঘরের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। আমি উঠে ডাইনিংয়ে উঁকি দিয়ে দেখলাম কেউ নাই, আমার দেখার ইচ্ছা হলো ওরা কি করছে।
#চলবে


পরের পর্ট দাও
উত্তরমুছুনপরের পর্ব গুলা দাও না কেনো
উত্তরমুছুন