Type Here to Get Search Results !

এলাকার ভাবীর ভালোবাসা ( পর্ব ১ )


 পাড়ার এক ভাবি নাম সেলিনা স্বামী বাইরে চাকরী করে।ভাবির বয়স আনুমানিক ৩০ বছর হবে কিন্তুু এখনও বাচ্চা হয়নি এইজন্য সব সময় কেমন মন মরা চিন্তায় মগ্ন থাকে।আমি রকি বয়স ১৮ সবেমাত্র ১২ ক্লাসে পরীক্ষা দিয়েছি এখন একদম ফ্রি সময় কাটাচ্ছি, হাতে কোনো কাজকর্ম নেই সারাদিন মোবাইল ল্যাপটপ টিভি আর বিকেলে ঘোরাঘুরি করে কাটছে দিন।

প্রিয় পাঠকগন প্রথমেই জানিয়ে রাখি এটা আমার জীবনে ঘটে যাওয়া সত্যি কারের গল্প তাই অন্য চটি গল্পের মত রস কম পাবেন তবে ধৈর্য্য ধরে পুরোটা পড়লে অবশ্যই ভালো লাগবে।তো একদিন বিকেলে হাটতে বের হয়েছি ৫ টা বেজে ৩০ মিনিট ফিরে আসার সময় সেলিনা ভাবির সাথে পরিচয়,ভাবিও আমার মত বিকেলে হাঁটাহাটি করে বাড়িতে বসে থেকে নাকি ভালো লাগো না আসলে শহরের কোলহলে সারাদিন বসে শুয়ে কাটানো সত্যি বিরক্তিকর তাই পাড়ার সকলেই পার্কের মধ্যে ঘুরতে যায়।

সকাল বিকেল হাটাহাটি করে।ভাবি আমাকে আমার নাম জিজ্ঞেস করলেন আমি বললাম আমার নাম রকি আমি এবার ১২ ক্লাসে পরীক্ষা দিয়েছি, ভাবি বলল খুব ভালো,আসলে আমার এখানে কারোর সাথে যোগাযোগ হয়নি তেমন আমার স্বামী একজন চাকরীজীবি সে বাইরে বেশী থাকে,তা তোমার বাড়ি কোন পাড়ায় আমি বললাম ভাবি বলল আরে আমিরাও ওখানেই থাকি তাহলে তো ভালোই হল এবার থেকে একা আসতে হবে না দুইজন একসাথে আসব আমি বললাম তা অবশ্যই ঠিক বলেছেন এবার ভাবি বলল তুমি আমাকে আপনি করে বলবে না ভাবি বলে ডাকবে যদি তোমার আপত্তি না থাকে,আমি বললাম না না আপত্তি থাকবে কেন এখন থেকে ভাবি বলেই ডাকব।

সেদিনের মত আমরা বাড়িতে ফিরে আসলাম তবে ভাবি আমার ফোন নম্বর টা নিয়ে সেভ করো রাখল অথচ ভাবির নম্বর টা দিল না।একদিন রাতে ভাবি আমাকে ফোন করে বলল কি করছো? আমি বললাম শুয়ে আছি কিন্তুু আপনি কে?সে বলল আমি সেলিনা ভাবি।আমি বললাম হঠাৎ কি মনে করে ফোন করলে ভাবি?ভাবি বলল এমনিতেই তোমার সাথে কথা বলা হয়নি ফোনে সেদিন নম্বর নিলাম আমার নম্বর দিলাম না তাই ফোন করলাম আজকে।আমি সৌজন্যবসত ভাবিকে বললাম ভাবি কালকে আসেন আমাদের বাড়ি ঘুরে যান ভালো লাগবে,ভাবিও বলল ঠিক আছে চেষ্টা করব।এইবলে কেটে দিল।

পরের দিন সকালে যথারীতি ভাবি উপস্থিত আমাদের বাড়িতে আমি তো ভাবিকে দেখো একদম অবাক এ কি অবস্থা মনে হচ্ছে কোনো অপ্সরা দাঁড়িয়ে আছে একটা মানুষ এত সুন্দরী হয় কি করে। ভাবি আমাকে বলল কি দেখছো এত আমি থতমত খেয়ে বললাম তোমাকে দেখছি এত সুন্দরী কেন তুমি? ভাবি বলল মজা করছো আমার সাথে? আমি বললাম সিরিয়াস বলছি মজা না ভাবি সত্যি আপনি অনেক সুন্দর, এবার ভাবি বলল আচ্ছা ঠিক আছে।ভাবি বলল বাড়িতে কেউ নেই এর মধ্যে মা এসে বলছে কে এসেছে,আমি বললাম মা এই যে সেলিনা ভাবি আমাদের পাড়ায় নতগন এসেছে উনার স্বামী চাকরী করে আমার সাথে বিকেলে হাটতে গিয়ে কিছুদিন পরিচয় হল, মা আমাকে বলল বসতে তো বলবি না দাঁড়িয়ে রাখবি এটা শুনে ভাবি একটা হাল্কা হাসি দিল আমি পুরো পাগল হয়ে গেলাম কি সুন্দর দাঁত।আমি ভাবি গল্প করছি এর মাঝে মা চা দিয়ে গেল আর সিঙ্গারা এনে আমাদের সাথে গল্পে যোগ দিল।

বেশ হাসিখুশি ভাবে আমাদের আড্ডা চলল ঘন্টাখানেক।এর মাঝে ভাবি বলল বাড়িতে যাবে মা বলল সেকি কিছু খেয়ে যাও আমিও বললাম তাইতো ভাবি তুমি এই প্রথম আসলে আমাদের বাড়িতে কিছু তো খেয়ে যাও ভাবি বলল চা সিঙ্গারা খেলাম তো।অন্যদিন এসে বাকি খাওয়া দাওয়া করব আজ উঠি আর মাকে মাসিমা বলে বলল আপনি আর রকি আসুন আমাদের বাড়িতে আমি সারা দিন একা থাকে কেউ আসলে ভালো লাগে।আচ্ছা আজ উঠি বলে হাটা শুরু করলেন।

আমিও ভাবিকে এগিয়ে দিতো আসার জন্য পিছন পিছন আসছিলাম ভাবি বুঝতে পেরে বলল বা তুমি তো দেখছি খুব দায়িত্ব বান ছেলে তোমার গার্লফ্রেন্ড খুব লাকি আমি বললাম ভাবি আমার সেরকম কেউ নেই তবে খুঁজছি পেলে তোমাকে আগে জানাবো আর তোমার যদি কোনো বোন থাকে আমাকে বলবো আমি খোঁজা বন্ধ করে দেবো,ভাবি বলল আমার বোন কেন তখন আমি বললাম তুমি যে পরিমান সুন্দরী তোমার বোন তোমার থেকে কোনো অংশে কম হবে না তাই থাকলে বলবে ভাবি হেঁসে উত্তর দিল তুমি তো দেখছি কথায় খুব পটু,আর আমার বোন আছে তবে সে তোমার থেকে বড়ো এবার কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।এটা বলে চলে গেল আর বলল মাসিমাকে নিয়ে এসো কিন্তুু আমি অপেক্ষায় থাকব।

সেদিন রাতে আমি ভাবিকে কল্পনা করে হাত মারি অনেক দিনের জমানো বী*র্য বের হল অনেকখানি বাথরুমের দেওয়ালে হেলান দিয়ে কিছু সময় চোখ বন্ধ করে ভাবিকে কল্পনা করছি এর মাঝে মায়ের ডাক যে ফোন করেছে কে তাড়াতাড়ি ধো*ন ধূয়ে প্যান্ট পরে এসে দেখি ভাবি কল করেছে,ভাবি বলল গত পরশুদিন আমি আর মা যেন ওনার বাড়িতে যায়,আমি বললাম ঠিক আছে।

তো পরশুদিন আমি মাকে বললাম ভাবি যেতে বলেছে মা বলল হাতে অনেক কাজ সে পারবে না তাই আমিই রওনা দিলাম।গিয়ে দেখি ভাবি একটা কালো রংয়ের শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে ব্লাউজ পরেছে আমি তো ভাবিকে দেখে আবার অবাক,ভাবি বলল বসো আর মাসিমা কোথায় আমি বললাম মা কাজ করছে আসতে পারবে না।ভাবি বলল না খেয়ে যেতে পারবে না,আমি বললাম কি খাওয়াবে ভাবি বলল দেখি কি কি আছে বাড়িতে ভাবি বলল কি খেতে চাও আমি বললাম তোমার হাতে যা দেবে তাই খাবো।

তাই নাকি এই বলে ভাবি আমার গাল ধরে হাল্কা আদর করে বলল বসো আমি আসছি।বসার সাথে সাথে এক বোতল জল শেষ করে দিলাম কিছু সময় পর বাথরুম পেয়ে গেল বাথরুমে গেলাম গিয়ে দেখি ভাবির কাপড় ছায়া ব্লাউজ ব্রা প্যান্টি সব পড়ে আছে মানে স্নান করেছে ধূয়ে দেয়নি এটা দেখে আমার মাথা আরও খারাপ হয়ে গেল ভাবি পড়া ব্রা হাতে নিয়ে দেখলাম ৩৪ সাইজ নাকে ঘষতে একটা মেয়েলি গন্ধ পেলাম প্যান্টি হাতে নিয়ে দেখলাম কিছুটা ভেজা আছে হাতের আঙুল দিলাম আঠালো নাকে শুকনাম একটা মাদকতা গন্ধ মাতাল করে দিচ্ছে রীতিমতো আমার বা*ড়া দাড়িয়ে আমি বা*ড়া বের করে একহাতে হাত মারছি আর অন্যহাতে ভাবির ব্রা প্যান্টি নাকের সাথে চেপে ধরে আছি গন্ধ শুকছি আ হাঃ সে কি সুন্দর গন্ধ বলে বোঝানো সম্ভবনা এর মাঝে ভাবি আমাকে খুঁজতে আসছে দেখে তাড়াতাড়ি ধো*ন প্যান্টে ঢুকিয়ে চেন আটকাতে গিয়ে বিপত্তি।

জিপারে ধো*নের মাথা আটকে যায় আর আমি উ হঃ আ হঃ করে উঠি ভাবী বলে কি হল আমি বললাম কিছু না ভাবি বলল বাইরে এসো আমি আমার বাসি কাপড় গুলো ধূয়ে দেবো,আমি বললাম আসছি কিন্তুু ধো*ন ছাড়াতে পারছি না এবার ভাবি এগিয়ে এল এসে দেখে আমি এই কান্ড করে আছি এক হাতে ধো*ন অন্যহাতে প্যান্টের চেন ধরে আছি ভাবি মুচকি হেসে বলল আটকাতে গিয়ে এই হয়েছে আমি বললাম হ্যাঁ,ভাবি ঘর থেকে একটা ছুরি এনে চেনের সাইডে ঢুকিয়ে ভেঙে দিল চেনটা ধো*নের মাথার দিকে চানড়া অনেকটা ছিড়ে যায় কিছুটা রক্ত বের হয়।এটা দেখে ভাবি বলল তুমি আমার বেডরুমে গিয়ে শুয়ে থাকো আমি এসে মলম দিচ্ছি।

আমি বেডরুমে গেলাম ভাবি কিছু সময় পরে আসল এসে বলল দেখি কি অবস্থা আমি লজ্জা পাচ্ছিলাম ধো*ন দেখাতে ভাবি প্যান্ট ধরে নামিয়ে দিল বলল সমস্যা যখন হয়েছে লজ্জার কি আছে।ভাবি বলল বেশটায় কেটেছে মলম দিচ্ছি একটু জ্বলবে কিন্তুু ভাবি আমার ধো*নে মলম লাগিয়ে হাল্কা মালিশ দিল আমার শরীরের কেমন যেন অনুভূতি জেগে উঠল এই প্রথম কোনো মেয়ে আমার ধোন স্পর্শ পেল তবুও অনেক কষ্টে নিজেকে কনট্রোল করছিলাম কিন্তুু জ্বলার জন্য ছটফট করছি দেখে ভাবি তার একহাতে আমার ধো*ন ধরে মুখ ধো*নের কাছে এনে ফু দিচ্ছিল এতে শরীরে আরও উত্তেজনা আসে আমি আর নিজেকে ধরে রাখরতে পারিনি বা*ড়া লাফ দিয়ে উঠল ভাবি মুখে গিয়ে লাগল, ভাবি আমার দিকে তাকিয়ে একহাতে আমার ঠাঁঠানো ৭ ইঞ্চি বা*ড়া।

ভাবি বলল কি হচ্ছে এগুলো আমি বললাম ভাবি অনেক কষ্ট করেও পারলাম না কনট্রোল করতে ভাবি বলল তোমার বা*ড়া তো অনেক বড়ো আর মোটা শক্ত অনেক। আমি বললাম ভাবি ব্যাথ্যা করছে কাটা জায়গায়, ভাবি বলল দাড়ায় এই বলে এক হাতে বা*ড়া নাড়াতে থাকল আর আমি শুয়ে আছি, দেখলাম ভাবি যেমন কেমন কামাতুর হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে চোখ বন্ধ করে আমার বা*ড়া উপর নীচ করছে,আমি ধীরে ধীরে উঠে বসে ভাবিকে জড়িয়ে ধরলাম ভাবি প্রথমে ছাড়িয়ে নিতে চায়ছিল নিজেকে আমি ভাবি ঠোঁটে লিপ কিস করলাম চুষতে শুরু করলাম ।

ভাবি আমাকে ধীরে ধীরে সাহায্য করছে সেও আমার ঠোঁট চুষছে, আমি একটা ভাবি ৩৪ সাইজের দু*ধের উপরে রাখলাম কিছু বলছে না দেখে টিপতে শুরু করলাম ভাবিও আমাকে পুরোদমে সাপোর্ট দিচ্ছে, এবার আমি ভাবিকে খাটে শুয়িয়ে দিলাম ভাবি উপরে উঠে চুষতে শুরু করলাম ঠোঁট আর একহাতে ভাবির ব্লাউজ খুলতে লাগলাম পারছিলাম না দেখে ভাবি সরিয়ে দিল আর বলল আগে কখনও করেছো কারোর সাথে আমি বললাম না আজই প্রথম ভাবি বলল ধীরে ধীরে এগোবে না হলে মাঝ পথে হারিয়ে যাবে।আমি বললাম তুমি আমাকে সাহায্য করো,ভাবি বলল এই খেলায় কেউ সাহায্য করে না তোমাকেই খেলতে হবে,আমি যতটা পারব তোমাকে সাহায্য করব, এটা বলে ভাবি আবার শুয়ে পড়ল আমি এবার ভাবির ব্লাউজের বোতাম খুলছি এক এক করে আর ভাবির ঠোঁট চুষছি ভাবি হাল্কা উ হঃ আ হাঃ করে গোঙানি দিচ্ছে নিশ্বাস ভাবি হচ্ছে।

ব্লাউজ খুলে দেখলাম ভাবি লাল রংয়ের ব্রা আমি আর থাকতে না পেরে ভাবির দুই দু*ধের মাঝে মুখ ঢুকিয়ে দিলাম ভাবি আমার মাথা চেপে ধরল আমি এক হাত ভাবির কোমরের নীচে নিয়ে শাড়ি উপরের দিকে তুলতে থাকলাম, আরেক হাতে ভাবির ব্রা থেকে ৩৪ সাইজের দু*ধ বের করে চুষতে লাগলাম অন্যটা টিপছি।ভাবি গোঙানির আওয়াজ বেড়ে গেল আর বলল রকি প্লিজ জোরে জোরে টেপো আমি আর পারছি না এবার মুখে অন্যটা নিয়ে চুষছি আর এত সময় যেটা চুষছি সেটা টিপছি আর ডান হাত নিয়ে ভাবির ভো*দায় রাখলাম হাল্কা বা*ল আছে হাতটা দিয়ে ডলতে থাকলাম ভাবির ভো*দা।


চলবে


#গল্পঃ এলাকার ভাবীর ভালোবাসা

#পর্বঃ ১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area