Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ১৬ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ১৬

আমি দ্রুত রেডি হয়ে গেলাম। আর বাইক নিয়ে পাঁচ মিনিটেই আমি আন্টিদের এলাকায় চলে গেলাম। আন্টির বাসা থেকে বেশ খানিকটা দূরে বাইক রেখে দিলাম। তার পাঁচ মিনিট পর আমি আন্টির বাসার দরজার সামনে।

শান্তর থেকে চুরি করা  চাবিটা তালায় ঢুকিয়ে একটু ঘুরাতেই খুট শব্দ করে তালা খুলে গেল! তাহলে আমার আন্দাজ সঠিক। আমি বাসায় ঢুকে আস্তে করে দরজা বন্ধ করলাম যেন শব্দ না হয়। সাথে খিলটাও লাগালাম। শান্ত যদি হুট করে এসে ঢুকে দেখে যে তার মায়ের মধুভক্ষণ করছে তার বন্ধু, তাহলে একটা কেলেংকারি হবে।

 ড্রইং রুম এ একটা লো পাওয়ার লাইট জ্বলছে। তবে আলো ভালই। কেউ নেই। ড্রইং রুম এর পাশেই ডাইনিং। কেউ নেই। ডাইনিং এর বাম পাশে বাথরুম আর কিচেন পাশাপাশি। এখানেও কেউ নেই। তবে কিচেনে চুলার আগুন হাল্কা জ্বলছে।

ডাইনিং এর ডানে দুইটা ঘর এর একটা শান্ত এর। আরেকটা আমার তমা আন্টির। এই ঘর দুটোতেও কেউ নেই! কি ব্যাপার! হঠাৎ আন্টির রুম এর বাথরুম থেকে শব্দ পেলাম। তাহলে আন্টি বাথরুম এ। সময় এত অল্প, আর এদিকে সময় আরো চলে যাচ্ছে। আন্টি করছেটা কি ভিতরে! আমি রুম এ ঢুকলাম। এই রুম এই প্রথম দিনের সেই অ্যাডভেঞ্চার। আর একটা ঐতিহাসিক ভুল। নাহয় ওইদিনই আন্টি তার সতীত্ব হারাত।

আন্টি বের হচ্ছেনা কেন! রুম এ লুকানোর মত একটা জায়গা পাচ্ছিনা। আন্টি যদি আমাকে দেখে আবার সতীপনা করে বাথরুম এর দরজা আটকে দেয়? তাই একটু লুকিয়ে থেকে তাকে চমকে দিলে ভাল হয়। এদিকে সময় চলে যাচ্ছে। বাজার করতে এত সময় লাগেনা এখন। যেকোন সময় শান্ত আর আংকেল চলে আসবে। আমি রুম থেকে বের হয়ে শান্ত এর রুমে ঢুকে অপেক্ষা করতে থাকলাম।

সময় চলে যাচ্ছে। এদিকে সেদিকে দেখতে দেখতে পাঁচ মিনিট চলে গেল! অবশেষে বাথরুম এর দরজা খুলল। আন্টিও বের হয়ে এলেন। আমি উকি দিলাম৷ কাপড় ধুচ্ছিলেন উনি। সেই হরিনী এখন আবার এই সিংহের সামনে। আজও ম্যাক্সি পড়েছেন। অপূর্ব লাগছে। কাপড়গুলো নিয়ে উনার রুম এর বারান্দায় চলে গেলেন।

আর কাপড় শুকাতে দিতে লাগলেন। একটা একটা করে কাপড় নিচ্ছেন আর বারান্দার ঝুলান তারে দিচ্ছেন। অনেক কাপড়। সময় চলে যাচ্ছে। আমি আবার আন্টির রুম এ ঢুকলাম। বারান্দার কাছাকাছি গেলাম। শেষ কাপড়টা শুকাতে দিচ্ছেন। ইচ্ছা করছিল বারান্দা থেকে টেনে এনে আন্টিকে ভিতরে ঢুকাই। কিন্তু উনি বাইরে থাকা অবস্থায় এরকম কিছু করা বিপদ।

তাই বারান্দার দরজার পিছনে লুকালাম। বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলনা৷ উনি কাপড়টা দিয়ে মাত্র ভিতরে ঢুকে গেল। আমি সাথে সাথে দরজাটা ভেজিয়ে দিয়ে আন্টির হাত থেকে বালতিটা এক ঝটকায় নিয়ে বাম হাতে আন্টির হাতটা ধরে এক ঝটকায় আন্টিকে আমার দিকে টান দিলাম।

'উ উ আর কিছু বলতে পারলনা আন্টি। আমি উনার গোল হয়ে থাকা ঠোটটা কে আমার ঠোটে বন্দী করলাম। বালতিটা ছেড়ে দিলাম৷ হালকা শব্দ করে বালতিটা ফ্লোরে পড়ল। আমি ডান হাত আন্টির বাম গালে রাখলাম। আর এভাবেই লিপলক অবস্থায় আন্টিকে পিছনে ঠেলে নিয়ে গেলাম এবং ধুপ শব্দ করে বিছানায় পড়লাম। তখনো লিপলক। বিছানায় পড়ার পর ঠোট ছাড়লাম। তখন আন্টি বলল,

- তুমি! কিভাবে ঢুকলে ঘরে?

আমি তখন বললাম,

- এখনও কি আপনি বুঝতে পারছেন না আপনার জন্য আমি কি কি করতে পারি আন্টি?

আন্টি তখন কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে বলল,

- তোমার আংকেল আর শান্ত এখনই চলে আসবে।

- আরে আগে আসুক। কোথাও লুকিয়ে পড়ব আসা মাত্রই।

বলেই আবার চুমু। আর এক হাতে দিলাম বাম দু ধে। উনি মনে হয় কোন ব্রা পড়েননি। এত নরম তুলতুলে দু ধ। ঠোঁট চেপে ধরে রাখলেও উনি 'আ হ' করে উঠলেন। এবার আমি দুই হাত দুই দু ধে নিয়ে কচলানো শুরু করলাম। আর চু ষ তে লাগলাম এই সুমিষ্ট ঠোঁট জোড়া। সময় অনেক কম। দু ধ, ঠোঁট অনেক হয়েছে। এবার আমার গু দ চাই, গু দ। তাই তাড়াতাড়ি হাত দুটো উনার পেটের কাছে নিয়ে ম্যাক্সিটা তোলার চেষ্টা করলাম।

তখনি টিং টং টিং টং শব্দে কলিংবেল বেজে উঠল, এবার আমিও সত্যি সত্যিই চমকে উঠলাম। আন্টিরও চোখে মুখে আতংক। তবে আমি পরক্ষণেই সামলে উঠে বললাম,

- ভয় নেই। আমি খিল দিয়ে দিয়েছি। ওরা কেউ ঘরে ঢুকতে পারবেনা।

আন্টি তখন বলল,

- কিন্তু তুমি এখন লুকোবে কোথায়? আমার ঘরে তেমন কোন জায়গা নেই লুকানোর মত। মানুষ এত পাগল হয়?

আমি বললাম,

- সমস্যা নেই। রান্নাঘরের দরজার পেছনে লুকানো যাবে। তারা নিশ্চয়ই রান্নাঘরে খুব একটা যাবেনা। তবে আরেকটা সেইফ জায়গা আছে। সেটাতে আপনি দরজা খুলে আসার পর ঢুকা যাবে।

আন্টি তখন জানতে চাইলো,

- কোথায় সেটা?

আমি তখন বললাম,

- আপনি দরজা খুলে রান্নাঘরে আসলেই বুঝবেন সেটা কোথায়। শুধু অনুরোধ সে সময় সতীপনা দেখানোর জন্য না না করে চিৎকার করে উঠবেন না।

বলেই আমি আন্টির ম্যাক্সিটা কোমর পর্যন্ত তুলে দিলাম। আন্টির পা থেকে তলপেট পর্যন্ত আমার সামনে বের হয়ে এল। কিন্তু গু দ মাতাজী এখনো প্যান্টির ভেতর। আন্টি ব্রা পরেনি, কিন্তু প্যান্টি পরেছে ঠিকই। আন্টি পরক্ষণেই আবার ম্যাক্সি নামিয়ে নিলেন আর বললেন,

- তাড়াতাড়ি লুকাও প্লিজ।

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- এত তাড়াহুড়োর কি আছে? বলবেন আপনি কাপড় শুকোতে দিচ্ছিলেন।

আন্টি তখন বলল,

- আচ্ছা। আর তোমার মোবাইল বন্ধ কর। ওটা বেজে উঠলে আমি শেষ।

আমি তখন আন্টিকে বললাম,

- ওটা আমি এখানে আসার আগেই সাইলেন্ট করে নিয়েছি। আমি এত কাচা কাজ করিনা। আপনাকে কিন্তু ওদের দুইজনকেই কোন কাজের বাহানা দিয়ে আবার বাইরে পাঠাতে হবে। নাহয় আমি বেরোতে পারবনা।

আন্টি তখন বলল,

- আচ্ছা ঠিক আছে। আমি দেখছি।

আমরা দুজনে উঠলাম। আন্টি তার ম্যাক্সি ঠিকঠাক করতে করতে সামনের রুমের দিকে যেতে লাগল। আমিও যেতে থাকলাম। ড্রইং রুম এ গিয়ে আমি আবার আন্টির হাত ধরে তাকে থামালাম। উনি অবাক হলেন আর চাপা গলায় বললেন,

- আবার কি হল?

আমি উনাকে টেনে আবার কাছে নিয়ে এলাম আর বললাম,

- যদি আজ আর কিছু করতে না পারি। তাই এখন সামান্য কিছু করে নিব'।

বলেই আমি তাকে সোফায় ফেললাম। উনি বাধা দিতে চাইল। কিন্তু শব্দ করতে পারল না। কারণ দরজার ওপাশেই সম্ভবত স্বামী আর ছেলে দাড়িয়ে। আমি তার উপর চড়ে বসলাম। আর দুই হাতে তার দুগালে ধরে প্রবল আবেগে তাকে চুমু খাওয়া শুরু করলাম। গালে, কপালে, নাকে, থুতনিতে, গলায়। আন্টি চোখ বন্ধ করে ফেললেন। এরপর আমি তার ঠোঁট এ আমার ঠোঁট মিশিয়ে দিলাম। শুরু করলাম চো ষা।

জিভ ঢুকিয়ে দিলাম তার মুখের ভিতর। আন্টিও আমার জামা দুই হাতে ধরে তার জীভ দিয়ে আমার জীভ এর সাথে কোলাকুলি করতে থাকল। দুজনেরই নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এল। আমরা প্রবল আবেগে একজন আরেক জনকে চুমু খেতে থাকলাম। এমন সময় আবার টিং টং। আমাদের সম্বিত ফিরল। আমি উঠে গেলাম। আন্টিও উঠল। তখন বললাম,

- ওদেরকে ঢুকিয়ে তাড়াতাড়ি রান্নাঘরে আসুন। আর কোন বাহানা বের করুন তাদের আবার বাহিরে বের করার।

বলেই আমি রান্নাঘরে গিয়ে দরজার পেছনে দাড়ালাম। মোবাইলটা বের করে আরেকবার দেখে নিলাম সাইলেন্ট মুড এ আছে কিনা। দরজা খুলার শব্দ পেলাম। আন্টি বলল কাপড় শুকাতে দেয়ার কথা। তারা দুজনেই ঘরে ঢুকল। বাজারের ব্যাগ রাখল। একজন সম্ভবত ডাইনিং এর পাশের বাথরুম এ ঢুকল। আর আন্টি আর কেউ একজন ভিতরে গেল।

শুনলাম আন্টি তাদেরকে কাপড় চেঞ্জ করতে মানা করছে। আংকেলকে বলল, দারোয়ান নাকি ফোন করেছিল। বাড়িওয়ালার বাসায় গিয়ে বাসা ভাড়া দিয়ে আসতে বলেছে। দারোয়ান নাকি বাড়ি চলে গেছে ঈদ উপলক্ষে। তাই আসতে পারবেনা। তাদের কথায় বুঝলাম বাড়িওয়ালা এই বিল্ডিং এ থাকেন না। তিনি এই এলাকা থেকে বের হয়ে সামন্য হাটা দূরত্বে নিজ বাড়িতে থাকেন। আংকেল রাজী হলেন। কারণ এই গরমে যত কম বের হওয়া যায় ভাল। এক কাপড়েই গিয়ে কাজ শেষ করে আসতে পারলে ভাল।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area