#গল্পঃ নানীর কাছে যৌন শিক্ষা
#পর্বঃ ৩
নানীর মুখের দিকে তাকালাম, চোখ বুজে গেছে, জীভটা বেরিয়ে এসছে, কুকুরের মত হাফাচ্ছে, হ্যা হ্যা কর কর, দে ভাল করে, আরো ঢুকা আরো, ঢুকিয়ে দে, ঢুকিয়ে দে, মার মার ভাল করে মার, ফাটিয়ে দে চু*দে ফাক করে দে আমার ভো*দা, ওরে আমার নাঙ মারনি রে আমাকে চো*দ চো*দ, মেরে ফ্যাল, এই সব বলতে বলতে চোখ বন্ধ করে পিছন দিকে এলিয়ে গেল।
দেখলাম নানীর পেটের নিচের দিকটা কেপে কেপে উঠছে, নানী একটু পরে ধাতস্থ হল, তারপরে আমাকে জড়িয়ে ধরে মুখে চুমু খাতে লাগল। আমি বুঝতে পারলাম নানীর খুব একটা আরাম হল। আমার হাতটা ধরে তারপর নানী আঙুল গুলো চা*টতে লাগল, চা*টা হয়ে গেলে তারপর আমায় ছাড়ল, বলল, রাতে আবার হবে কেমন?
আমি তখন বললাম,
- নানী কালকে তুমি যা দেখছিলে আজ আমাকে দেখাবে?
- ওওওওও শখ মন্দ নয়,
- দেখাও না নানী, দেখাও না, আমিতো কাউকে কিছু বলবো না, দেখাও না নানী।
- আচ্ছা রাতে দেখা যাবে। এখন চল কাপড় জামা পরে নি।
এই বলে আমার নু*নুতে একটা চুমু দিয়ে নানী কাপড় চোপড় পরে নিল, আমকেও পরিয়ে দিলো। আমি জানতাম রাতে নানী আবার আম্মার ঘরে উকি দেবে, আমিও তক্কে তক্কে ছিলাম, যখন দেখলাম নানী জানলার ফাকে চোখ রেখেছে, তখন গিয়ে নানীকে ফিসফিস করে বোললাম,
- আমিও দেখবো
নানী একবারে চমকে উঠলো, আমাকে হাত নাড়িয়ে চলে যেতে ইসারা করল, আমিও নাছোড় বান্ধা, কোন কথাই শুনব না, নানী আমাকে বাদ্ধ হয়ে জানলার কাছে নিয়ে গেল, আমি জানলায় চোখ রেখে ঘরের ভিতরে তাকালাম।
ঘরের ভিতরে অল্প আলোয় যা দেখলাম তাতে তো আমার মাথা ঘুরে গেলো, মা বিছানার শোয়া। খাটের ধারে পা দুটো ঝুলছে, শাড়ী সায়া কোমোর পর্যন্ত গোটানো, জামার বোতাম খোলা, আব্বা মেঝেতে দাড়ান পুরো ঊদোম, পায়ের কাছে লুঙ্গীটা পরে আছে।
মায়ের দু পায়ের মাঝখানে দাড়িয়ে আব্বা জোর দমে কোমর নাড়াচ্ছে, দুজনেরই শরীর ঘামে ভেজা, মা শুয়ে শুয়ে তার মাথাটা দুদিকে নাড়াচ্ছে, আর মুখ দিয়ে ঊ আ হ ঊ রি মা রে, মরে গেলাম, আ হ আ হ আ হ আস্তে দাওনা গো ওওওওও
এই সব শব্দ করছে, আমি ভাবলাম মার বোধহয় খুব কষ্ট হচ্ছে, মা বোধ হয় মরে যাবে, আব্বার মুখের যা হাল, দেখে মনে হচ্ছে মাকে বোধহয় আর ছাড়বে না। আমি ভয় পেয়ে নানী কে হাত ধরে টানলাম, নানী আমার দিকে তাকাতে আমি হাত নেড়ে সরে আসতে বললাম। নানী বিরক্ত মুখে সরে এলো তারপর আমাকে ফিসফিস করে জিজ্ঞাস করল,
- কী হল?
আমি কান্না কান্না ভাবে বললাম,
- নানী মা বোধহয় মরে যাবে, তুমি কিছু একটা কর।
নানী বললো,
- চুপ করতো, নয়তো যা এখান থেকে।
আমি আবার বললাম তখন নানী আমাকে নিয়ে ঘরে এলো, তারপর বলল, তোকে বলেছিলাম না, ওসব না দেখতে, কথা শুনতে খুব কষ্ট হয় না? আমি ভয় ভয় গলায় জিজ্ঞাসা করলাম, আব্বু আর মা ওরকম করছিলো কেন? মা কে আব্বু কষ্ট দিচ্ছিল কেন?
নানী হেসে বলল, বোকা কোথাকার, কষ্ট দেবে কেন তোর আব্বু তো তোর মা কে আদর করছিল, ঐ রকম আদোর করলে মেয়েদের খুব আরাম হয়, মেয়েদের পেটের মধ্যে বা*চ্ছা তৈরী হয়, ওটাকে চো*দা চূ*দি বলে, বুঝলি হাদারাম?
সব মেয়ে জামাই ই এ সব করে। তোর নানাও আমাকে করতো। তুই ও করবি তোর যার সাথে নিকা হবে তাকে। এই বলে আমাকে বলল আয় কাছে আয়, বলে আমার দু গালে চুমু দিল নানী, তারপর পাশে শুইয়ে ফিস ফিস করে বলল।
এসব কথা তুই যেন কাউকে বলিস না, কেমন? বললে আর কেউ তোকে ভাল বোলবে না। এই বলে আমার গায়ে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল, আমি এবার আস্তে আস্তে নানীকে বললাম,
- তুমি আমার নু*নুটা ধরবে না?
নানীর কী মনে হল বলল,
- না, আজ থাক।
এই বলে দুজন দুজনকে ধরে আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে পরলাম। পরদিন সকালে আবার সবকিছু ঠিকঠাক, যেন গতকালের রাত টা ছিলই না।
এরপর নানীর শুরু হল আমাকে যত্নআত্তি, প্রায় দিন ই চানের সময় আমাকে বলতো চল তোকে চান করিয়ে দি। আর গোসোল খানায় ঢুকে আমায় উদোম করে আমার নু*নু টাকে আগে খানিক চুষত, তারপর নারকেল তেল দিয়ে আমার নু*নু টাকে নানী মালিস করত। মালিসের চেয়ে টানতই বেশী, যাই হোক বেশ আরাম লাগত আমার। গাটা কেমন সির সির করত। রাতে নানীর ভো*দা চাটা, মা*ই চোষাও চোলছিল নিয়মমত।
আর আব্বু যে কয়দিন থাকতেন নানী রাতে গিয়ে জানলায় চোখ রাখত। আর সেইসব রাতে নানী অনেক বেশী ছটফট করত, আমাকে দিয়ে বেশী করে ভো*দা চাটাত। আমি ভয়ে আর মা আব্বুর ঘরের দিকে রাতে নানীর সাথে যেতাম না। নানী একাই দেখত। বেশ ভালই কাটছিল দিনগুলো।
তারপর যা হয়, সব কিছুই এক সময় আকর্শন হারাতে পারে যদি অন্য রকম কিছু না হয়। ঐ বয়সে আমার নু*নু টানাটানি করেও তো আর এতো বড় করা সম্ভব নয় যা দিয়ে আমার পক্ষে নানীর ভো*দার জ্বালা মেটান সম্ভব।
তাই নানীর দু*ধের স্বাদ ঘোলে মেটান ছাড়া অন্য কিছু করা সম্ভব ছিল না। তারপর বেশ কয়েক বছর বাদে একদিন দেখি নানী খুব খুশী, আমি জিজ্ঞাসা করাতে নানী বলল তোর ভাই হবে। বাকি সবতো আমি জানি তাই আর নানী খোলসা করে কিছু বলল না।
খালি একটা মিচকে হাসি দিয়ে চলে গেল। রাতে ওই খেলা আবার, তবে নানী আজ বেশ আগ্রাসী, আমার হাত নিয়ে ভো*দার ভিতরে ঢোকানোর জন্য বলল, আমিও হাতটা সরু করে গায়ে যত জোর ছিল ততো জোর লাগিয়ে ঠেলে ঢুকিয়ে দিলাম নানীর ভো*দার ভিতরে।
আ আ আ হ আ কী নরম আর কী সুন্দর গরম। এক ঠেলায় প্রায় কব্জী পর্যন্ত ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়াতে নানী ও ক করে মুখ দিয়ে আওয়াজ করে উঠল। তারপর বলল আস্তে কর, ভো*দাটা ফাটিয়ে দিবি না কী? এই বলে আমাকে ঘুরিয়ে নিলো, আর আমার নু*নুটা মুখে নিয়ে চু*ষতে লাগল। আর আমি আমার হাত দিয়ে নানীর ভো*দা এফোড় ওফোড় করতে লাগলাম।
নানীর ভো*দার ভিতরটা ক্রমশ রসে ভিজে পিচ্ছিল হয়ে যাচ্ছিল। খানিক বাদে নানীর সমস্ত শরীর কেপে কেপে উঠল, তারপর স্থির হয়ে গেল, তারপর আমার নু*নুটা মুখ থেকে বার করে দিল। একটু বাদে আমায় আদর করে বলল আজ দারুন আরাম দিলি সোনা।
তারপর আমরা কাপড় চোপড় পরে নিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম। দিন এগিয়ে যেতে লাগল, মায়ের অবস্থা জানান দিতে থাকল মায়ের পেট। আবার শীতের সময় এল, মাকে আবার হাস্পাতালে ভর্তি করতে হল, কী সব ব্যাপারের জন্য মাকে প্রায় এক মাস হাসপাতাল এ থাকতে হবে, যাই হোক আমি ছাতা অত বুঝি সুঝি না,
নানীর কাছেই থাকতাম বেশিরভাগ সময়, তাই থাকতে লাগলাম, আব্বু যথারীতি সপ্তাহ শেষে এলো, নানীর খাতির দারির কোন কমতিই দেখা গেল না। এভাবে কয়েক বছর পার হয়ে গেলো। এখনো আমি নানীর কাছে ঘুমাই রাত হলে। গভীর রাতের অপেক্ষায় আছি কখন নানী সুতে আসবে আসা মাত্রই ঝাপিয়ে পড়লাম।
নানীর কালো কিসমিসে মত বো*টা শক্ত হয়ে উঠেছে। মনের সুখে মা*ই দুটো টিপলাম আর চুসলাম। নানীর আমার চুল মুঠি শক্ত করে চেপে ধরেছে। নানীর পেটে সুড়সুড়ি দিলাম। এরপর সায়ার দড়িটা খুলে তাড়াতাড়ি সায়া খুলে দিলাম। নানী পা-দুটো দুপাশে ফাক করল। বাদ্ধ্য ছেলের মতো নানীর দুই থাই এর মাঝে বসে নানীর গু*দে দিকে চাইলাম।
কাচা-পাকা বা*লে ঢাকা, বহুকালের আমার যত্নে চো*দা খাওয়া একটা টাটকা গু*দ। সবকিছু কেমন মায়া ময় লাগছে। একটা কিস করলাম নানীর যো*নি দ্বারে। আমার মাথাটা দুহাত দিয়ে আকরে ধরে গু*দের সাথে চেপে ধরল। আমি পাগলের মত চাটতে লাগলাম নানীর গু*দ। কখনও আবার জীব ডুকিয়ে দিলাম গু*দের গভীরে। গু*দের স্বাদের সাথে দুনিয়ার কিছুরই তুলনা চলে না, এ এক অদ্ভূত জগত।
প্রচন্ড আরামে নানীর ছটফট করতে শুরু করল। বাম হাত দিয়ে পা*ছাটা চেপে ধরলাম। আমার লৈহ কঠিন দ*ন্ডটা প্যন্টের ভিতর থেকে খোচা মারছে নানীর গু*দে। নানীর যেন হঠাৎ করে মনে পড়ল যে আমার একটা জাদু কাঠিও আছে। নানীর হাটু মুড়ে আমার সামনে বসে প্যন্টেটা খুলে দিল। তৎক্ষনাৎ আমার সু পুরুষ কালো মোটা বা*ড়াটা বেরিয়ে এসে নানীর মুখের সামনে দুলতে শুরু করল।
নানীর বিছানায় উঠল। আমি আর এক মুহুর্ত আপেক্ষা করতে চাই না। ঘন কালো বা*লে ঢাকা গু*দ একটু ফাক করে ধরলাম। নানীর আমার বা*রাটা গু*দের ফাটায় সেট করে ধরল-‘নে…এবার ঢোকা। আমি আমার সম্পূর্ন বা*রাটা রসাল গু*দে ঢুকিয়ে দিলাম। হঠাৎ করে যেন আমি স্বর্গে পৌছে গেলাম।
নানী বললো চো*দ এবার’ কথাটা শুনেই চু*দতে শুরু করলাম। আমি এবার ধীরে ধীরে চু*দতে শুরু করলাম। নানীও নিচ থেকে কোমড় দুলিয়ে দুলিয়ে অদ্ভূত ছন্দে আমার চো*দন খেতে লাগল। আমার বা*ড়া গিয়ে ধাক্কা মারছিল নানী জ*রায়ুতে। নানী কামরসে এখন গু*দের ভেতরটা পিচ্ছিল হয়ে গেছে।
আমার প্রত্যেক ঠা*পে নানীর সমস্ত শরীর কেপে উঠছে। প্রচন্ড সুখে নানীর মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে চাপা গোঙানি আ আ আ আ …হ ফ চ ফ চ শব্দ আসছে গু*দের গভীর থেকে। ঘরের ভিতরে নানীর আ হ আ হ শিৎকার, চো*দা চু*দির ফ*চ ফ*চ, খাটের ক্যা*চ ক্যা*চ এর সাথে কাম রসের গন্ধ এসবের মাধ্যমেই চলছে আমার নানীর সেবা।
আমি এবার আরও জোরে জোরে চু*দতে লাগলাম। নানী পাকা চো*দন খা*নকির মত ঠা*প খেতে খেতে চিৎকার করতে লাগল-‘আ হ…আ হ…আ হ…আ হ…উ…উ…আ হ…’ নানীর চিৎকার আমার উত্তেজনা বহুগুন বাড়িয়ে দেয়। আমি পরম সুখে বিভোর হয়ে নানীর উপোষী যো*নির অপরিসীম খিদে মেটাতে থাকলাম।
আমার বা*ড়াটা বেরিয়ে আসছিল আর পরের মুহুর্তেই হারিয়ে যাচ্ছিল রসসিক্ত গু*দের অতল গহ্বরে। চো*দনের তালে তালে দুলে উঠছিল নানীর বাতাবি লেবুর মত মা*ই যুগল। আমার এই উত্তাল চো*দনের ধকল নানী বেশিক্ষন নিতে পারল না। দুই হাত দিয়ে আমার পিঠ খামচে ধরল। এরপর একটু ককিয়ে উঠল, বুঝলাম নানী এবার মা*ল খসাবে। আমার জাদুকাঠির পরশে স্বর্গীয় সুখের শেষ সীমায় পৌছে গেল। ছলাৎ ছলাৎ করে গরম মধু বেরিয়ে এল নানীর যো*নি পথ বেয়ে।
চোখে মুখে পরম তৃপ্তির ঝলক। আমিও আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না। একটা প্রকান্ড ঠা*পে বা*ড়াটা গু*দের প্রান্ত সীমায় ঠেসে আমার টগবগে বী*র্য ঢেলে দিলাম নানীর গু*দের গভীরে। নানী উঠে আমার থাইয়ের উপর চুমু খেতে খেতে বী*চিতে এসে থামল। বীচি চেটে, চু শে বা*ড়ার চামরায় কুটকুট করে কামড়ে আমার শরীরে কামনার আগুন জ্বেলে দিতে থাকল। আমি নানী মাথা ভরতি চুল মুঠো করে ধরলাম।
নানী দুই হাত, ঠোট আর জিব দিয়ে আমার বা*ড়াটা নিয়ে কামের খেলায় মেতে উঠল। পাগোলের মত চুসে, খিচে আর কামড়ে নানীর যেন মন ভরছে না। আমি কাটা পাঠার মত বিছানায় ছটফট করতে থাকলাম। নানী আমার তলপেটে, নাবিতে লকলকে জিব বোলাতে বোলাতে উপরের দিকে উঠে এল। আমার বাম দিকের দু*ধের ছোট্ট বোটায় কুট করে কামরে দিল।
নানীর বড় বড় মা*ই দুখানি লেপ্টে গেছে আমার বুকে। আমাকে আদর করছে, এ এক অন্য রকমের আদর। নানী উঠে বসল আমার উপর। আমার লৌহ দ*ন্ডটা গু*দের ফাটায় সেট করে, আস্তে চাপ দিতে বা*ড়ার মু*ন্ডুটা ডুকে গেল। এর পরের মুহুর্তে আমি নিচ থেকে তল ঠা*প দিলাম ধিরে ধিরে। নানীও বা*ড়ার উপর একটু চাপ বাড়াল। নানী এবার কোমর দোলাতে শুরু করল।
এক অদ্ভূত ছন্দে নানী কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে চো*দন সুখ নিচ্ছে। নানীর গতিটা, না আস্তে না জোরে। আমি দুচোখ মেলে দেখছি নানীর মা*ই গুলোও দুলছে তালে তালে। এবার মা আওয়াজ করতে শুরু করল-“ও ও ও ও……ও হ…আ আ আ…উ হ” চো*দা চু*দি যে একটা শিল্প এটা কোনও দিনো বুঝতে পারতাম না যদি না আমার এই চো*দন শিল্পী নানী আমাকে চু*দতে দিত।
আমি দুহাতে নানীর শরু কোমর ধরে নিচ থেকে ঠা*প দিতে থাকলাম। এত গুলো বছরে নানীর জীবনে আমি ছাড়া আর কেউ ছিলো না। বাম হাত দিয়ে একটা মা*ই টিপতে থাকলাম। অন্য মা*ইটা ডান হাতে সাবধানে ধরে বো টা চুসতে শুরু করলাম। এভাবেই অল্টারনেট করে মা*ই দুটোকে আদর করতে থাকলাম।
নানী আমাকে আমন্ত্রন জানাচ্ছে সাদরে। আমি আর পারছি না, বাবা। নানীর কাতর অনুরোধ কানে এল-“এবার বা*ড়া*টা ঢো কা রে বোকা চো দা”
[ সমাপ্ত ]