#গল্পঃ বন্ধুর মাকে খেয়ে দিলাম
#পর্বঃ ২
আন্টি আরামে মাথাটা এপাশ-ওপাশ করছে । বুঝলাম আন্টির জীবনে এই প্রথম আমিই গু*দ চুষে খাচ্ছি। আমার বা*ড়া*টা আন্টির মুখের সামনে কিন্তু আন্টি মুখে নিচ্ছে না।
আমি — আন্টি বা*ড়া*টা একটু চুষে দাওনা ।
আন্টি — না না আমি কোনো দিন ওটা মুখে নিইনি ।
আমি — প্লিজ এক মিনিটের জন্য চুষে দাও ।
আন্টি রাজী হয়ে মুখে ঢুকিয়ে চুষতে লাগলো । কিছুক্ষণ চোষার পর আমি মুখ থেকে বা*ড়া*টা বের করে আবার গু*দ চাটতে লাগলাম।
আন্টি – দিপু আর চুষতে হবে না আমি আর পারছি না এবার ঢো*কা।
আমি — আমি আন্টিকে চিত করে শুইয়ে আন্টির পাছার কাছে বসে দুপা দুদিকে ফাঁক করে ওর কোমরটা চেতিয়ে দিয়ে বা*ড়া*টাকে গু*দে*র ফুটোতে সেট করে হালকা চাপ দিতেই কিছুটা ঢুকলো । দেখলাম আন্টি চোখ বন্ধ করে দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরে আছে। তারপর কোমরটা ধরে আবার একটা ঠা*প দিতেই পচ করে পুরোটা ঢুকে গেল। আন্টি চোখ বন্ধ করে অ ক ক ক করে উঠলো।
আমি বা*ড়া*টা ঢুকিয়ে রেখে আন্টির বুকের উপর শুয়ে আস্তে আস্তে ঠা*পা*নো শুরু করলাম। উ ফ ফ মাখনের মতো নরম ও খুব টাইট গু*দ আর ভিতরটা খুব গরম। গু*দের ভেতরের মাংসল দেওয়াল গুলো বা*ড়া টাকে কামড়ে কামড়ে ধরছে ।
এতো বয়স হলেও গু*দের ফুটোটা আলগা হয়ে যায়নি। ভালোই টাইট আছে মনেই হচ্ছে না যে আমি এতো বড়ো আমার বয়সী একটা ছেলের মাকে চু*দছি ।
আ হহ ঘপাত ঘপাত ঘপাত করে ঠা*পাতে লাগলাম । আন্টি ও নীচে থেকে পাছা তুলে তুলে তলঠাপ দিচ্ছে । আমার বা*ড়ার মুন্ডিটা আন্টির জরায়ুতে গিয়ে ঠেকছে। আমি দুহাতে মা*ই দুটো টিপতে টিপতে ঠোঁটে ঠোঁট ঘষে লম্বা লম্বা ঠা*প মেরে বা*ড়া টাকে গু*দের ভেতর ঠেসে ঠেসে ধরে চু*দ*ছি।
প্রতি ঠা*পে পচ পচ করে সারা ঘরে আওয়াজ হচ্ছে । আন্টি মাঝে মাঝেই কেঁপে কেঁপে উঠছে আর গু*দ দিয়ে হরহর করে রস বেরোচ্ছে। গু*দ টা খুব খাবি খাচ্ছে আর আমার বা*ড়া র মুন্ডিটাকে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর ছাড়ছে। আ হহহ আন্টিকে চু*দে খুব আরাম পাচ্ছি । আমি চো*দার নেশায় ভুলে গেছি আমি একজন মায়ের বয়সী মহিলাকে চু*দছি।
যাই হোক ১৫ মিনিট ঠা*পা নোর পর আন্টি পাছাটা ঝাঁকুনি দিয়ে হরহর করে জল খসিয়ে দিলো। এবার আমার মনে হচ্ছে মা*ল বের হবে আর আমি ক ন ড ম পরতে ভুলে গেছি। এই সময় আমার ক ন ড ম পরে চো*দার আর ইচ্ছা হলো না। কারন ক ন ড ম পরে চু*দে আসল মজা পাওয়া যায় না । আসলে চামড়ার সঙ্গে চামড়ায় ঘষা না খেলে চো*দার আরাম কিসের। আর কথাতে আছে "চামড়ায় চামড়ায় যুদ্ধ,, ধুয়ে নিলেই শুদ্ধ" যাই হোক আমি আন্টির কানে ফিসফিস করে বললাম,
আমি — আন্টি আমার বেরোবে “ভেতরে ফেলবো”?
আন্টি –(চমকে উঠে ) না না “ভেতরে ফেলিস না” পেটে বাচ্ছা এসে গেলে মুখ দেখতে পারবো না সর্বনাশ হয়ে যাবে তুই “বাইরে ফেল”।
আমি –ঠিক আছে তাহলে মুখে নাও।
আন্টি — এমাঃ ছিঃ আমার ঘেন্না করে না না আমি মুখে নেবো না তুই বের করে আমার পেটের উপরে ফেলে দে।
আমি কোনো কথা না বলে শেষ কয়েকটা রাম ঠা*প মেরে বা*ড়া টাকে গু*দ থেকে বের করে হাতে নিয়ে কয়েকবার নাড়াতেই চিরিক চিরিক করে ঘন থকথকে বী*র্য ছিটকে ছিটকে আন্টির বুক পেটের উপর পরলো। আন্টি এক দৃষ্টিতে আমার মা*ল পড়া দেখছিলো।
মা*ল ফেলা শেষ করে আমি আন্টির পাশে শুয়ে হাঁফাতে লাগলাম। আন্টি পাশে থেকে একটা কাপড় নিয়ে নিজের পেটের উপরের ফেলা মা*ল মুছে আমার বা*ড়াটা ও মুছে দিলো। তারপর আমাকে আন্টি বললো দেখ দিপু আজকের এই কথা যেনো কেউ না জানে।
আমি বললাম কেউ জানবে না আন্টি ।
আন্টি বললো তুই আমাকে ভুলে যাবি নাতো?
আমি হেসে বললাম আন্টি এবার থেকে আমি তো রোজই আসবো আর তোমাকে চু*দবো।
আন্টি — ধ্যাত অসভ্য ছেলে নে আমার ব্রা আর প্যান্টিটা দে।
আমি — আন্টি এসো আমি তোমাকে পড়িয়ে দিই। এরপর আমি আন্টিকে ব্রা আর প্যান্টিটা পরিয়ে দিলাম। আন্টি বললো তুই বসে টিভি দেখ আমি চা নিয়ে আসছি বলে উপরে গাউনটা পরে কিচেনে চলে গেলো চা করতে ।
আমি বসে টিভি দেখতে লাগলাম ।
কিছুক্ষন পর আমি উঠে ল্যাং টো হয়েই কিচেনে গেলাম। দেখলাম আন্টি গাউন পরে চা করছে। আমি পিছন থেকে গিয়ে আন্টির মা*ই দুটোকে চেপে ধরলাম ও আমার বা*ড়া টা আন্টির পাছাতে ঘষতে লাগলাম ।
আন্টি — বললো এই দিপু কি করছিস ?
আমি — আমি আর একবার চু*দবো খুব ইচ্ছা করছে বলেই পকপক করে মা*ই টিপছি।
আন্টি — কিন্তু দিপু আমি খুব ক্লান্ত হয়ে গেছি আমি আর নিতে পারবো বলে,, আন্টি পিছনে হাত এনে বা*ড়া টাকে ধরে বললো এই তো একটু আগে চু*দে অতোটা মা*ল ফেললি এটা আবার খাড়া হয়ে লাফালাফি করছে ?
আমি — তোমার ওখানে ঢুকবে বলে লাফাচ্ছে ।
আন্টি না না করছে কিন্তু আমি আন্টির কোনো কথা না শুনে গাউনটা উপরে তুলে প্যান্টিটা নীচে নামিয়ে আন্টিকে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে গু*দের ফুটোতে বা*ড়ার মুন্ডিটাকে ঠেকিয়ে চাপ দিতেই হরহর করে বাঁ*ড়াটা ঢুকে গেলো।
আন্টি উ ফফফ আ হহহ আস্তে ঢোকা বলে শিত্কার দিয়ে উঠলো। আমি আন্টির কোমরটা ধরে আস্তে আস্তে ঠা*পানো শুরু করলাম । আন্টি ও পাছাটা পিছনে ঠেলে দিয়ে ঠা*প নিতে লাগল । আমি বুঝতে পারছি আমার বা*ড়াটা প্রতি ঠা*পে আন্টির বাচ্ছাদানিতে ঠেকছে। আমি ঘপাত ঘপাত করে ঠাপাতে লাগলাম আন্টি ও শিত্কার দিয়ে মাথাটা এপাশ-ওপাশ করছে ।
মিনিট পাঁচেক পরেই আন্টি গু*দ দিয়ে বা*ড়া টাকে কামড়ে ধরে হরহর করে জল খসিয়ে দিলো । আমি না থেমে ঘপাত ঘপাত করে গু*দটা চু*দতে লাগলাম । সারা কিচেনে শুধু পচ পচ পচাত পচাত করে আওয়াজ হচ্ছে । ঠা*পের তালে তালে আন্টির মা*ই দুটো এদিক ওদিক দুলছে।
আন্টি অদ্ভুত কায়দায় গু*দের পেশি দিয়ে বা*ড়া টাকে কামড়ে ধরছে। আমি এবার সামনে ঝুঁকে আন্টির পিঠে চুমু খেতে খেতে দুহাতে মা*ই দুটো ধরে পকপক করে টিপতে টিপতে ঠা*পাতে লাগলাম । যতই ঠা*পাচ্ছি ততই গু*দ দিয়ে হরহর করে রস বেরোচ্ছে ।
আরো কিছুক্ষন পর আন্টি আর একবার জল খসিয়ে দিলো ।যেহেতু কিছুক্ষণ আগেই আমার একবার বী*র্য পাত হয়েছে সেজন্য মা*ল পরতে দেরী হচ্ছে । কিন্তু আন্টির গু*দের কামড়ে আর মা*ল ধরে রাখা যাচ্ছে না।
শেষের দিকে কয়েকটা রাম ঠা*প মেরে আমি গু*দ থেকে বা*ড়া বের না করেই আন্টির গু*দের গভীরে বা*ড়া টাকে ঠেসে ধরে কেঁপে কেঁপে উঠে চিরিক চিরিক করে গরম গরম বী*র্য বাচ্ছাদানিতে ফেলে আন্টির পিঠে এলিয়ে পড়লাম ।
আন্টির গু*দে বী*র্য ছিটকে ছিটকে পরতেই আন্টি কেঁপে কেঁপে উঠে বললো না না এই দিপু কি করছিস ভেতরে ফেলিস না বের করে নে বলে আমাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে চাইল কিন্তু আমি শক্ত করে আন্টির কাঁধ চেপে ধরে রইলাম। যখন পুরো মা*লটা ভেতরে ফেলে আমি আন্টির পিঠে এলিয়ে পড়লাম আন্টি রেগে গিয়ে বলল,
আন্টি — এটা কি করলি ? তুই ভেতরে ফেলে দিলি ?
#চলবে

