ইন্টারে দুই দুইবার ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েও ফেইল করে আদু ভাইয়ের মতো একি ক্লাসে পড়ে আছি। আমি রাফি, বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান হওয়ায় পরীক্ষায় ফেইল করলেও মা বাবা তেমন শাসন করে না। আর পড়াশোনা করেই বা কি হবে, বাবার তো টাকা পয়সার অভাব নেই।
যাইহোক অবশেষে করোনা ভাইরাসের কারণে অটোপাশ নিয়ে অনার্সে ভর্তি হওয়ার সুযোগ হলো। ক্লাস শুরু হওয়ার পর নতুন নতুন বন্ধু পেয়ে গেলাম। বন্ধুদের নিয়ে এখানে সেখানে খাওয়া দাওয়া, ঘুরে বেড়ানো। সাথে কলেজের ক্লাস, প্রাইভেট। সব মিলিয়ে অনেক ব্যস্ততা।
বাবার টাকা পয়সা ক্ষমতার জন্য কলেজে আমার একটা আলাদা পাওয়ার ছিল। যার জন্য বন্ধু বান্ধব সবার কাছেই আমি সেরা। আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু হলো শান্ত সাহা, ওর সাথে না আছে আমার ধর্মের মিল, না আছে বয়সের মিল। শুধু মিল আছে ওও আমার মতো একমাত্র সন্তান।
ফেইল করে আদু ভাইয়ের কেতাব পাওয়াই শান্ত আর আমার মাঝে ৪ বছরের একটা ব্যবধান আছে। তবুও পনেরো বিশ দিনের পরিচয়ে শান্ত আমার কাছের বন্ধু হয়ে গেছে। ওকে নিয়েই ইদানীং বাইকে বেশি ঘুরাঘুরি হয়। শান্ত ছিল সাধারণ মধ্যবৃত্ত পরিবারের তাই হয়তো আমার সঙ্গ ওর বেশি ভালো লাগতো।
দেখতে দেখতে রোজা চলে আসল। একেক দিন একেক বন্ধুর বাসায় ইফতারের দাওয়াত খেতে যেতাম। আমার নতুন সাত বন্ধুর মধ্যে দুজন হিন্দু। তারাও সবসময় আমার সাথে সব ইফতারের দাওয়াতে থাকত। একদিন শান্তর বাসায় ইফতারের দাওয়াত ছিল তাই আমরা সবাই গেলাম।
শান্ত তার বাসায় অভ্যর্থনা জানাল। বাসায় ঢুকেই বুঝতে পারলাম, রান্নার আয়োজন বেশ ভালই হয়েছে। বেশ ভাল ঘ্রান আসছে। আমরা সবাই গল্প করছি, এর মধ্যেই শান্তর মা আসল। আমরা গল্প থামালাম আন্টির সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য। আমরা তিনটা সোফায় ভাগ হয়ে বসেছিলাম।
শান্ত আন্টির ডান দিক থেকে বসা বন্ধুদের একে একে পরিচয় করিয়ে দিছিল। কিন্তু আমার কানে তাদের কথার কিছুই ঢুকছিলনা। কারন এই বয়সেও আন্টির মায়া কাড়া চেহারা। কেন জানি মনে হল, আন্টির অনেক কম বয়সে বিয়ে হয়েছে। কারন ছেলে অনার্সে পড়ে, সে হিসেবে আন্টির চেহারায় এখনো তেমন বয়সের ছাপ নেই।
খুব বেশি হলে ৪০-৪২ হবে। আমি ছিলাম আন্টির বাম পাশে। উনি আমার সামনে দাঁড়ানো। বাকীদের সাথে পরিচিত হচ্ছেন। আন্টি চুলগুলো পনিটেইল করে বেঁধেছেন। তার ফর্সা চেহারার সাথে বেশ মানিয়েছে। চোখ ফেরানো দায়!!
কিন্তু চোখ ফেরাতেই হল। কারণ আমার সাথে পরিচয় এর পালা আসছে। চোখ নামাতে যাব, এমন সময় চোখ চলে গেল তার কোমরের দিকে। তার ব্লাউজ এবং শাড়ির কুচির মাঝের দুরত্ব এক হাত তো হবেই। মসৃণ ফর্সা, পেটের চামড়া। কোমরের নিচের দিকে যে খাঁজ আছে তারও প্রায় তিন আঙুল নিচে পড়েছেন শাড়িটা। সে হিসেবে নাভীর প্রায় পাঁচ থেকে ছয় ইঞ্চি নিচে।
আমার বুকটা ধক করে উঠল। এরকম সুন্দরি নারীর নাভী দেখতে পারাটা অনেক সৌভাগ্যের ব্যাপার। আমি নাভি দেখার জন্য ব্যাকুল হয়ে গেলাম। রোজার সংযমের কথা একদমই মাথায় ছিলনা আর এমন সময় হঠাৎ খেয়াল করলাম আন্টি আমাকে বলছে,
- আর এই সালমান খান টা কে?
আমার হঠাৎ ঘোর ভাঙল। বুঝতে পারলাম আমাকেই বলা হয়েছে কথাটা। কিন্তু যা বলার শান্তই বলল,
- ও রাফি। আমাদের বডিবিল্ডার এবং আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু।
শান্ত কথা শুনে আমি আন্টিকে সালাম দিলাম,
- স্লামালাইকুম আন্টি, কেমন আছেন
আমার কথা শুনে আন্টি বলল,
- আমি ভালই। তুমি ভালো আছো?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- এই মুহূর্তে একটু অধৈর্য, আন্টি। কখন আযান দিবে। যে খুশবু আসছে ভিতর থেকে।
আন্টি খুব সুন্দর করে হাসলেন। আমি এক ফাঁকে তার পেটের দিকে এক মুহুর্তের জন্য তাকালাম। শাড়ির ভিতর দিয়ে নাভি উঁকি দিচ্ছে কিনা দেখলাম। কিন্ত হতাশ হতে হল। কারন খুব আবছা ভাবে দেখা যাচ্ছিল ভিতরটা। তবে আমি নাভিটা বুঝতে পারলাম, কারন ফর্সা পেটের মাঝে গোলাকার কালো একটা ছায়া ছিল। বুঝলাম এটাই তার নাভি। তবে এত আবছাভাবে দেখে মন ভরল না। আমার একদম পরিষ্কার দেখা চাই। তখনি কানে এলো আন্টি বলছে,
- এইতো সময় তো হয়ে এল। তা তুমি কি পড়াশোনা পাশাপাশি কিছু করো নাকি?
আমি আবারও মুচকি হেসে বললাম,
- আমি আন্টি পড়াশোনার পাশাপাশি জিম করি।
আন্টি এবার আরো সুন্দর করে হেসে বলল,
- তাই! এসব আরও পরেও করতে পারবে আগে জীবন গঠন কর
আমি তখন বলি,
- ওটাও মাথায় আছে আন্টি। আমি অলরাউন্ডার।
আমার কথা শুনে আন্টি হৃদয়কাড়া হাসি দিয়ে বলল,
- এইতো চাই।
আমি আবারো মুচকি হাসলাম। তখন আন্টি শান্তকে বলল,
- শান্ত আয় তো, খাবারগুলো এনে দে। আর তোমরা সবাই হাত মুখ ধুয়ে নাও।
এই বলে তিনি ভিতরে গেলেন। আমি বুঝতে পারলাম আমি একটা ইম্প্রেশন তৈরি করতে পেরেছি। আন্টির সাথে কথা বলাতে এখন খুব একটা সমস্যা হবেনা। আন্টির নাভি দেখতে হলে আমাকে অবশ্যই বাম পাশের আচলের পাশ থেকেই দেখতে হবে।
আন্টি যখন ইফতার এনে টেবিলে রাখবে, ওই সময়টা সবচেয়ে ভাল সুযোগ। সবাই একে একে ফ্রেশ হয়ে আসল। সবার শেষে আমি ফ্রেশ হতে গেলাম। বাথরুম থেকে রান্নাঘর স্পষ্ট দেখা যায়। দেখলাম আন্টি টুলে বসে প্লেটে খাবার বেড়ে নিচ্ছেন।
এবার আন্টির কোমরের পেছন দেখতে পেলাম। এত সুন্দর পিঠ! ব্লাউজ অনেক লো কাট। পিঠের অর্ধেক টাই দেখা যাচ্ছে। আর কোমর তো আছেই। সংযমের বাঁধ ভেঙে আমার বা ড়া টা দাঁড়িয়ে যেতে লাগল বন্ধুর মা কে দেখে। শান্তর বাবা এরকম অপ্সরীকে এত দিন ধরে চু দ ছে ভেবেই ঈর্ষা হল।
আন্টি পাত্র থেকে খাবার ডান পাশের প্লেট এ নিচ্ছে। প্লেট একটু নিচে থাকায় উনাকে একটু নিচু হয়ে রাখতে হচ্চে। এবার আন্টির বুকের জাদু দেখলাম। এতক্ষণ ধরে বারবার নিচু হয়ে খাবার রাখার কারনে আচলটাও বুকের কিছুটা নিচের দিকে নেমে গেছে। এবং সেই সুযোগে তার লো কাট ব্লাউজ এবং ব্লাউজের নিচের দুই দু ধে র ই প্রায় এক তৃতীয়াংশ এবং মাঝখানে একটা গভীর খাঁজ এখন উন্মুক্ত।
আমি মুখ ধুতে ধুতে মন্ত্রমুগ্ধের মত এই দৃশ্য দেখছি। এবং আমার বা ড়া মহারাজ তার এত দিনের সংযম ভেঙে এখন সম্পুর্ন খা ড়া। প্যান্টের উপর একটা তাঁবু হয়ে গেছে। আমার পাশ দিয়েই উজ্জ্বল প্লেট নিয়ে গেল। আমার কি হল জানিনা, আমি সোজা আন্টির দিকে এগিয়ে গেলাম। আমার কানে তখন আর কোন শব্দ আসছিল না। সবকিছুর তোয়াক্কা বাদ দিয়ে আমি সোজা আন্টির কাছে চলে গেলাম।
যাই ঘটুক না কেন, আন্টি নিশ্চয় কাউকে কিছু বলবে না। কি ঘটবে আমি জানিনা। আমি আন্টির একদম কাছে চলে গেলাম। আন্টিও খাবার প্লেটে রাখতে রাখতে হঠাৎ খেয়াল করল তার খুব কাছে কেউ একজন এসেছে। তিনি মুখ তুলে তাকালেন। কিন্তু ততক্ষনে আমি উনার গাল দুটো শক্তভাবে ধরে নিয়েছি।
উনার নিশ্বাস আটকে যাওয়ার শব্দ আমি স্পষ্ট শুনতে পেলাম। আর ঠিক তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই উনার দুই ঠোটকে আমার দুই ঠোটে আবদ্ধ করলাম। মহাকাল যেন থমকে দাঁড়াল। আমি এত হাল্কা হয়ে গেলাম মনে হল যেন বাতাসে ভাসব। আন্টির মিষ্টি চেহারার মতই মিষ্টি তার ঠোট।
আন্টি শক খাওয়ার মত করে কেপে উঠলেন। এদিকে সময় খুব মূল্যবান। একটু দেরি হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই দেরি না করে আমি দ্রুত আন্টির ঠোট দুটো দুবার চু ষে নিলাম। এরপর ঠোট ছেড়ে সোজা বুকের দিকে এগিয়ে গেলাম। এবং দু ধে র খাঁজে মুখ গুজে দিলাম। একবার খাজে, আর একবার করে দুই দু ধে র অনাবৃত অংশে চু মু খেলাম।
দ্রুত এগোলাম নাভীর দিকে। আচলে হাত রাখলাম। কিন্তু এবার আন্টি সম্বিৎ ফিরে পেয়ে আমাকে একটা ঝটকা দিল। আচল হাতে থাকা অবস্থাতেই আমি পিছে সরে গেলাম। ফলাফল শরীর থেকে আচল খুলে চলে এল। আরেকটা বিষ্ফোরন যেন!
আন্টির বুক, পেট সব অনাবৃত হয়ে গেল। আর দু ধে র খাজ, মসৃণ ফর্সা পেট আর পেটের নিচের দিকে কালো, কুচকুচে, গোলাকার, এক ইঞ্চি বাই আধা ইঞ্চি উপবৃত্তটি আমার চোখের সামনে চলে এল। আমার এ জীবনে দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাভীর দিকে আমি অপলক চেয়ে রইলাম।
হঠাৎ আন্টি এক টানে আচল টা আমার হাত থেকে বের করে নিয়ে নিল। আর খুব দ্রুত আবারো ঢেকে দিল। আর তখনি তার চোখ গেল আমার প্যান্টের তাঁবুর দিকে। তিনি একটু দেখে দ্রুত চোখ নামিয়ে ফেললেন। সেই চোখে কোন রাগ নেই। আছে শুধু লজ্জা। আমিও সম্বিৎ ফিরে পেলাম। কেউ কিছু টের পাইনি।
#চলবে
#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ১

