#গল্পঃ মায়ের পরকীয়া প্রেম
#পর্বঃ ৫
কাকু মায়ের রিকুয়েস্ট এ বা ড়া টা বের করে নিল। কাকু এবার মায়ের ড্রেসিং টেবিলের ওপর থেকে তেলের বোতল টা নিয়ে আসলো তারপর মায়ের পায়ের কাছে বসে অনেকখানি তেল মায়ের গু দে র ওপর ঢেলে দিলো আর দুই আঙ্গুলে একটু তেল নিয়ে মায়ের গু দে র ভিতর ঘষে দিলো।
তারপর কিছুটা তেল নিজের বাঁ ড়া য় মাখিয়ে নিল। এবার তেলের বোতলটা সাইডে রেখে দিয়ে, দুই হাত দিয়ে মার থাই দুটো ধরে পা দুটো একটু ফাঁক করে ধরলো তারপর বাঁ ড়া টা মায়ের গু দে সেট করে একটা ধাক্কা দিলো। তাতে প্রায় অর্ধেক বাঁ ড়া সহজেই মায়ের গু দে ঢু কে গেল।
মায়ের ও তেমন কোন কষ্ট হলো না মনে হলো। কাকু এবার আরেকটু জোরে আরেকটা ধাক্কা দিলো এতে প্রায় পুরো বাঁ ড়া টা মায়ের গু দে ঢু কে গেল। মা এবার হয়তো একটু ব্যথা পেলো, দেখলাম পাশে মুখ ফিরিয়ে ই শ মাগো বলেই বালিশ কামড়ে ধরল।
কাকু এবার বাঁ ড়া কিছুটা বের করে আবার আস্তে আস্তে ঢু কা তে লাগলো। মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখলাম মায়ের চোখে জল, মা হয়ত একটু বেশি ব্যাথা পেয়েছে। কাকু মার মুখের কাছে মুখ নিয়ে এসে মায়ের ঠোট চু ষ তে লাগলো আর আস্তে আস্তে বাঁ ড়া টা ঢু কা তে আর বের করতে লাগলো। আর মা উ ম্ম উ হু ও হ উ ম্ম উ ম্ম করে ঠা প খাচ্ছিলো।
একটু পর দেখলাম মা দুই হাত কাকুর পিঠের উপর দিয়ে কাকুকে জড়িয়ে ধরলো আর দুই পা দিয়ে কাকুকে বেড় দিয়ে ধরলো। কাকু এবার বুঝতে পারলো মার এখন ভালো লাগছে তাই কাকু আরও জোরে মায়ের ঠোঁট চু ষ তে লাগলো আর একটু জোরে জোরে ঠা প দিতে লাগলো।
একটু পর কাকু মার ঠোঁট চু ষা বন্ধ করে মায়ের গলায়, দু ধে র ওপর, আর ব গ লে, চু মু খেতে লাগলো আর আস্তে আস্তে ঠা পা তে থাকলো। মা সুখে গো ঙা চ্ছি লো আর আ হ উ ই শ মা আ হ ও উ ম্ম ও আ হ ই শব্দ করছিলো।
কাকু এবার ঠা পা নো র গতি কিছুটা বাড়ালো একটু জোরে ঠা পা চ্ছি লো। হটাৎ মা কাকুকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কয়েক বার কেঁপে উঠলো তারপর ছেড়ে দিল বুঝতে পারলাম জোরে ঠা পা নো র ফলে মা জল খ সি য়ে দিলো। কাকু এবার দুই পা দু দিকে ছড়িয়ে দিয়ে মাকে কোলের ওপর বসালো তারপর আবার ঠা পা তে লাগল। মাও কাকুকে দুই হাতে দিয়ে জড়িয়ে ধরলো আর কাকুর ঘাড়ের ওপর মাথা হেলিয়ে দিয়ে ঠা প খেতে লাগলো। কিছুক্ষন এভাবে ঠা পা নো র পর মা কাকুকে বললো,
- এই একটু আস্তে করো ভেতরটা কেমন যেন করছে।
এই কথা শুনে কাকু মাকে আবার শুইয়ে দিলো তারপর আবার তেলের বোতল টা নিয়ে মার গু দ আর কাকুর বা ড়া য় অনেক টা তেল ঢেলে দিলো কিছুটা তেল মায়ের গু দে র পাশ বেয়ে গড়িয়ে পড়লো বিছানায়। কাকু এবার তেলের বোতল টা রেখে দিয়ে, মার গু দে বাঁ ড়া ঢু কা লো আর বিছানায় দুহাতে ভর দিয়ে জোরে জোরে ঠা পা তে লাগলো।
মা দেখলাম বিছানার চাদর খামচে ধরে ঠা প খাচ্ছে আর উ হ হ আ হ হ মা আ হ ও ই শ আ হ হ উ ম্ম ও মা আ হ ও আ ই শ আ হ করে সুখের জানান দিচ্ছে, ঠা পে র তালে তালে মায়ের দু ধ দুটো উপর নিচে শুধু লাফাচ্ছিলো। ঠা প খেতে খেতে মা আবার জল খ সা লো। কিছুক্ষণ পর কাকু অনেক জোরে জোরে মাকে ঠা পাতে লাগলো। তখন মা আ হ ই শ ও হ করতে করতে বলল,
- এই ভিতরে দিওনা, বাহিরে ফেলবা বলছো কিন্তু...
কাকু মার কথার জবাবে কিছু না বলে রাম ঠা প দিতে লাগলো। প্রতিটা ঠা পে মা যেন একবারে কেঁপে কেঁপে উঠছিল আর মুখ দিয়ে উ ম্ম ও মা আ হ ও উ ম্ম ও ই শ আ হ আওয়াজ করছিল। এভাবে কিছুক্ষন ঠা পা নো র পরে মা আবারও জল খ সি য়ে দিল।
কাকু আরও কুড়ি বিশেক রাম ঠা প দিয়ে হঠাৎ তার বাঁ ড়া মার গু দ থেকে বের করে নিল আর আ হ আ হ করতে করতে মার তলপেট আর নাভির উপরে মা ল আউট করলো। মা ল আউট করে কাকু মার এক পাশে শুয়ে পড়লো আর মার দিকে ফিরে বললো,
- কেমন লাগলো সো না?
মা কাকুর বুকে মাথা রেখে বলল,
- আমি জানিনা।
কাকু তখন অভিমান করে বললো,
- তার মানে কি তোমার ভালো লাগেনি সো না?
মা তখন মুচকি হেসে বললো,
- না অনেক ভালো লেগেছে।
মার কথা শুনে কাকু মুচকি হাসলো তবে আর কিছু বললো না, চুপচাপ মাকে জড়িয়ে ধরে চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলো। আমিও নিজর রুমে চলে আসলাম। একটু শুতেই কথন ঘুম চলে এসেছে বুঝতে পারেনি। বুঝতে পারি যখন ঘুম ভাঙ্গল উঠে দেখি বিকাল হয়ে গেছে ৫:০৫ টা বাজে।
এই সময় রোজ খেলতে যায় বাইরে। আমি খেলতে যাবার জন্য আমার রুম থেকে বের হয়ে ডাইনিংয়ে এসে দেখলাম কেউ নেই। মায়ের ঘরের দরজা লাগানোই আছে তার মানে ওরা বের হয়নি এখনও। আমি আস্তে আস্তে জানালার কাছে আসতেই মার গো ঙা নি র আওয়াজ পেলাম।
ভেতরে উঁকি দিলাম দেখি মা বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে আছে। আর কাকু মার পাশে শুয়ে মার মা ই চু ষ ছে আর একটা হাত দিয়ে মায়ের গু দে আঙ্গুলি করছে আর মা চোখ বন্ধ করে আ হ হ ও হ করছে। কাকু মার গু দে আঙ্গুলি করছে আর একবার করে দুটো আঙ্গুল দিয়ে গু দে র পাপড়ি দুটো ঘুরাচ্ছে।
একটু পর কাকু উঠে বসলো তারপর জোরে জোরে আঙ্গুলি করতে লাগলো। কাকু তার হাতটা আরেক হাত দিয়ে ধরে গু দে র ভিতর জোরে জোরে ঝাঁকাতে লাগলো এতে মা থাকতে না পেরে ছটফট করতে লাগলো আর জোরে জোরে শিৎকার দিতে থাকল।
এক পর্যায়ে মা প্রায় জোর করেই কাকুর হাত টা টেনে বের করে দিলো আর হাঁপাতে লাগলো। তারপর কাকুকে এক ঝটকায় কাছে টেনে ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দিলো। কাকুর আঙ্গুল দুটো মায়ের গু দে র রসে চ্যাটচ্যাট করছিলো।
মা একটু পর কাকুকে ছেড়ে দিলো। কাকু এবার মাকে চিৎ হয়ে শুতে বলল, মা বাধ্য মেয়ের মত শুয়ে গেল। তারপর কাকু হাঁটুতে ভর দিয়ে বসে মার পা দুটো তার কাঁধের উপর দিয়ে তুলে দিলো আে মার গু দে বাঁ ড়া সেট করে আস্তে আস্তে ঢুকাতে আর বের করতে লাগলো। মার মুখ টা একটু কেমন হয়ে গেলো কাকু র বুকে হাত দিয়ে বললো,
- এ একটু আস্তে করো, প্লিজ ব্যাথা লাগছে।
কাকু তখন বললো,
- ঠিক আছে সোনা আস্তেই করছি, অনেক দিন ধরে করোনি তো তাই এরকম হচ্ছে।
কাকু আস্তে আস্তে বা ড়া ওঠা নামা করতে থাকলো। একটু পর মা শিৎকার দিতে লাগলো আ হ ও হ উ ফ করে। কাকু তখন ঠা পে র গতি আস্তে আস্তে বাড়াতে থাকলো। তারপর জোরে জোরে ঠা পা তে লাগলো। ঠা পে র তালে তালে থ প থ প শব্দ হচ্ছিলো আর মার মুখ দিয়ে আ হ ই ও হ উ ম্ম ও আ হ ই স আ হ ও করে এক অদ্ভুত সুখের আওয়াজ বের হচ্ছিলো।
হটাৎ মা বিছানার চাদর খামচে ধরে পা ছা উঁচু করে জল খসিয়ে দিল। কাকু এবার ঘুরে নিজে হেলান দিয়ে বসে মাকে তার কোলের উপর বসালো। এরপর মার পা ছা শক্ত করে ধরে তার বা ড়া র উপরে সামনে পিছনে করতে লাগলো। এভাবে আরো কিছুক্ষণ চো দা র পর মা আবার জল খসাল। কাকু এবার মাকে চিৎ করে শুইয়ে দিয়ে কয়েকটা বড় বড় ঠা প দিয়ে মা ল ঢেলে দিল মার গু দে।
#চলবে

