#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ১৭
দারোয়ান নাকি বাড়ি চলে গেছে ঈদ উপলক্ষে। তাই আসতে পারবেনা। তাদের কথায় বুঝলাম বাড়িওয়ালা এই বিল্ডিং এ থাকেন না। তিনি এই এলাকা থেকে বের হয়ে সামন্য হাটা দূরত্বে নিজ বাড়িতে থাকেন। আংকেল রাজী হলেন। কারণ এই গরমে যত কম বের হওয়া যায় ভাল। এক কাপড়েই গিয়ে কাজ শেষ করে আসতে পারলে ভাল।
আন্টি এরপর শান্তকে ডাক দিলেন। সে তখনো ওয়াশরুম এ। বললেন ইলেকট্রিক বিল দিয়ে আসতে। ঈদের বন্ধের পর প্রথম যে দিন খুলবে সেদিন বিল দেয়ার শেষ দিন। ওইদিন অনেক ভীড় থাকতে পারে। তাছাড়া শেষ দিনে কোন কিছু করা উচিত না। শান্ত একটু পর বের হল। বলল বিল এর কাগজ আর টাকা দিতে। ঠিক সেসময় আংকেল বের হয়ে গেল বাসা ভাড়া দেয়ার জন্য।
ভাবলাম আন্টি আসলেই বস! এত উপস্থিত বুদ্ধি তো আমার ও নেই। এরমধ্যে শান্ত তার মাকে ডাকল। বলল সে রুম পরিষ্কার করেছে কাল রাতে। কিছু জিনিস ফেলতে হবে। রান্নাঘরের প্যাডল বিন এ যদি কিছু জমে থাকে দিয়ে দিতে। যাওয়ার সময় ফেলে দিয়ে যাবে। আন্টি বলল যে কিছু ময়লা জমেছে ফেলে আসতে।
আন্টির এই কথায় আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। কারন প্যাডল বিনটা ঠিক আমি যে দরজার পেছনে লুকিয়েছি তার পাশেই! আন্টি কি বুঝতে পারছে উনি কি বলেছেন। হঠাৎ শুনলাম আন্টি বলছে, একটু অপেক্ষা কর। আমি একটু দেখি আর কিছু ফেলতে হবে কিনা। এই বলে আন্টি সাথে সাথে রান্নাঘরে চলে আসল আর বলল,
- তুই তোর রুমের ময়লা গুলো দরজার সামনে রাখ। আমি একটু রান্নাঘরটা দেখি।
আমি শুনলাম শান্ত পা দিয়ে ধাক্কা দিয়ে ব্যাগ বা পলিথিন জাতীয় কিছু একটা সামনের রুমের দিকে নিচ্ছে। এরমধ্যে আন্টি চাপা গলায় বলছে,
- শান্ত এখন এদিকে আসতে পারে, তুমি তাড়াতাড়ি বাথরুমে চলে যাও।
আমি কান পেতে শুনে থাকলাম। যেই মনে হল ব্যাগ বা পলিথিন এর শব্দটা এখন ড্রইং রুমে ঢুকেছে সাথে সাথে বেরিয়ে এলাম। দেখি আন্টিও খেয়াল রাখছে শান্ত কোথায় আছে এখন। আমাকে দেখে ঈশারা করল দাঁড়াতে। 'সে দরজার কাছে যাক, তারপর।
যদিও আমি আর এসব শোনার মুডে নেই। আমি আমার প্ল্যান অনুযায়ী আন্টির হাত ধরে ঈশারা করলাম যেন উনি চুপ থাকে। আর সাথে সাথে নীচে ঝুকে গিয়ে উনার ম্যাক্সিটা তুলে ধরে কোমর পর্যন্ত তুলে নিলাম। আন্টি চোখ বড় বড় করে ফেলল। বুঝতে পারছেন না কি করছি। এখনই বুঝবেন। আন্টির ম্যাক্সি এখন কোমরের কাছাকাছি। আর আমি নীচে ঝুকে বসে পড়লাম উনার পায়ের কাছে। আর ম্যাক্সিটা ছেড়ে দিলাম। সেটা পড়ে গেল।
আমি এখন আন্টির ম্যাক্সির ভেতর, উনার দুই পায়ের মাঝে! এদিকে শান্ত দরজা খুলে তার জমানো ময়লাগুলো বাইরে নিল। এদিকে আমি ছেলেটা আন্টির ম্যাক্সির নীচে, আন্টির পায়ের দিকে ম্যাক্সিটা ফুলে আছে। তাই আমি ম্যাক্সির ভেতরেই এবার উঠে দাড়াতে শুরু করলাম আন্টির কাপড় ঠিক রেখে যতটা দ্রুত পারা যায়।
আমার নাকের ডগা, তারপর ঠোঁট প্রথমে প্যান্টির উপর দিয়ে আন্টির গু দ, এরপর নাভি ছুয়ে ঠিক আন্টির বুকের দুই দু ধে র খাজের মধ্যে উপস্থিত হল। নিজেকে আন্টির শরীরের সাথে মিশিয়ে ফেলার জন্য আমি দুই হাতে আন্টিকে জড়িয়ে ধরলাম। তবে সবচেয়ে সুবিধা করেছে আন্টির দু ধ দুটো।
ওগুলা আমার সাথে চুমো চুমির কারণে কিংবা গত দুই দিন যাবত অতৃপ্ত যৌন কামনার কারণে এখন এত বড় বড় ফুটবল সাইজ হয়েছে যে ওগুলোর কারণে ম্যাক্সিটা অনেক সামনে চলে এসেছে। তাই আমি মোটামুটি বেশ ভালমতই আন্টির ম্যাক্সির ভেতর তার শরীরের সাথে ফিট হয়েছি। আমি শুনতে পাচ্ছি আন্টির হার্ট বিট বেড়ে গেছে। তিনি একটু একটু কাপছেন। যৌন কামমায় অবশ্যই। শান্ত রান্নাঘরে এল। আন্টি বলল, যে তেমন নতুন কিছু ফেলার নেই, তাই এখন যেটুকু জমেছে ওগুলো নিয়ে যেতে।
সে বিন খুলে ময়লার ব্যাগটা তুলে নিল। আর বের হয়ে গেল। ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারল না তার বন্ধু এখন তার মায়ের শরীরের সাথে মিশে আছে। শান্ত দরজা খুলল। আন্টি চাপা গলায় বলল,
- তোমার আংকেল খুব দ্রুতই চলে আসবে। তাড়াতাড়ি বের হয়ে চলে যাও।
তবে আমার মাথায় অন্য প্ল্যান। শান্তর দরজা খোলার শব্দ শোনার সাথে সাথেই আমার হাত জোড়া আন্টির প্যান্টিতে নেমে এল। আমি ওই অবস্থাতেই হাত দুটো এবং তার সাথে প্যান্টি নীচে নামানো শুরু করলাম। আন্টি আবার চাপা গলায়,
- 'রাফি, কি করছো এসব, প্লীজ না।
কে শোনে কার কথা। আমি প্যান্টি নীচে নামতে নামাতে উনার উরুর কাছে নিয়ে এলাম। এবার আমিও নীচে নামতে থাকলাম উনার গা বেয়ে। আমি নামছি, আমার হাত নামছে, সাথে উনার প্যান্টি। যখন এটা হাটুর কাছাকাছি আসল, তখন আমার মুখ আন্টির নাভিতে। চুমু খেলাম একটা সাথে সাথে। তবে এর বেশি কিছু না।
আমি আবারো নামতে থাকলাম। উনার তলপেটে আসলাম, প্যান্টি তখন হাটুর নীচে। একটা মিষ্টি গন্ধ পেলাম। আমি আরো নীচে নেমে এলাম, এখন আমার নাক আন্টির ভগাং কুর এ, আর মুখ ঠিক যো নী বরাবর, প্যান্টি তখন গোড়ালিতে। আন্টি তখন চাপা গলায় ভেঙে ভেঙে বলছে,
- রাফি, প্লীজ না, প্লীজ, ওহ শিট!
এই শিট বলার সময় দুটো ঘটনা ঘটল। প্রথমত, শান্ত বাইরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। দ্বিতীয়ত, আমি নাকটা আন্টির ভ গা ঙ্কু র এ চাপ দিয়ে মুখটা একটু উঁচিয়ে জীভ যত লম্বা করে পারা যায় বের করে আমার বন্ধুর মা শ্রীমতী তমা সাহার গু দে র চেরার পেছন থেকে সামনে ভ গা ঙ্কু র পর্যন্ত চেটে আনলাম।
আন্টির গু দ আগে থেকেই ভেজা ছিল। তাই আমার জিভের উপর আন্টির গু দ এর কিছু রস চলে এল। আমি পরম তৃপ্তি নিয়ে গিলে ফেললাম৷ অবশেষে চার দিন ধরে যেটার পিছে ছুটছি সেই বন্ধুর মায়ের গু দ আমি বাগে আনতে পারলাম। জীবনের প্রথম গু দ, এক হিন্দু নারীর গু দ।
এই স্বাদ এর বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবেনা। যেমন গু দে র গন্ধ, তেমন তার রসের স্বাদ! আন্টির গু দে জীভ লাগা মাত্রই আপনা আপনি তার পা দুটো বাকা হয়ে গিয়ে গু দ টা আরো খুলে দিল। আমি আমার দুই হাত এর বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে আন্টির লে বি য়া দুটো আরো ফাক করে জিভটা বন্ধুর মায়ের গু দে লাগিয়ে একদম গু দে র ভিতর ঢুকিয়ে দিলাম। আর ভিতরে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চাটতে লাগলাম। আন্টি এবার শিৎকার দেয়া শুরু করল,
- আ হ হ আ হ হ রাফিই ই ই ই।
আমি জীভটা কয়েকবার ঘুরিয়ে এনে আবার ভ গাং কুর এ বসিয়ে ডানে বামে করতে লাগলাম। আন্টির পা দুটো এখন আরো ছড়িয়ে গেছে। টান খেতে খেতে আর সামলাতে না পেরে উনার প্যান্টিটা ছিড়ে গেল। আর উনি সামনে ঝুকে নীচের দিকে নেমে আসতে লাগলেন সুখের চোটে। উনার শরীরের ভার আমার উপর পড়তে থাকল। খুব একটা সুবিধা করতে পারছি না। তারপরও জীভটা দিয়ে ভগা ঙ্কু র চে টে যাচ্ছি যতটা পারি।
রসের স্রোত আমার থুতনিতে পরতে লাগল। এখন বুঝতে পারছি এভাবে আর পারা যাবেনা। আমি মুখটা সরিয়ে নিয়ে ম্যাক্সি থেকে বের হয়ে উঠে দাড়ালাম। আন্টি দুই হাতে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমি আবারো আমাদের দুই ঠোটের আলিঙ্গন ঘটালাম। আর উনাকে নিয়ে পিছন দিকে হাঁটতে লাগলাম। আন্টির রুমে চলে গেলাম।
এরপর আবারো তাকে নিয়ে খাটের উপর পড়লাম। আবারো চো চো করে চু ষ তে লাগলাম তার ঠোট, জীভ। আর দুই হাতে টিপতে থাকলাম তার ৩৬ সাইজের দু ধ জোড়া। এরপর উনাকে শুইয়ে রেখে আমি আবার নীচে নেমে এলাম। খাটের কিনারায় নীচে বসে আন্টির উরু জোড়া ধরে তাকে আমার দিকে টান দিলাম৷ তার গু দ টা এখন খাটের কিনারে চলে আসল।
এবার আন্টি নিজেই তার উরু দুইটা দুই পাশে ছড়িয়ে গু দ টা আমার জন্য খুলে দিল। এতক্ষণ ম্যাক্সির ভিতর তার গু দ টা চুষতে পারলেও ভালমত দেখার সৌভাগ্য হয়নি। এখন বুঝতে পারলাম আমি কতটা সৌভাগ্যবান। আন্টির যেমন চেহারা তেমন তার গু দ। আমার হিন্দু বন্ধুর মায়ের সতী সাবিত্রী, শেভ করা, পরিষ্কার, ঝিনুকের চেরার মত গু দ টা এখন আমার সামনে উন্মুক্ত।
আন্টির খাটের পাশেই একটা ছোট টেবিল এ আংকেল আন্টির একটা যুগল ছবি এখন আমাদের দিকে তাকিয়ে দেখতে লাগল যে সেই ছবির নায়িকা এখন তার ছেলের মুসলমান বন্ধুর সামনে গু দ কেলিয়ে শুয়ে আছে। আমি আবারো মুখ গুজে দিলাম বন্ধুর মায়ের গু দে। শুকলাম, চাটতে লাগলাম, রস খেতে লাগলাম আর আন্টির শিৎকার শুনতে লাগলাম,
- আ হ হ হ, আ হ হ হ আ হ হ হ ভগবান...
আমি এবার ডান হাতের মধ্যমা আর তর্জনীটা আস্তে আস্তে আন্টির গু দে ঢুকিয়ে দিলাম। আর উপর দিকে চাপ দিতে লাগলাম। শুনেছি এখানে জি স্পট নামের কিছু একটা থাকে। এখানে চাপ দিলে মেয়েরা চরম তৃপ্তি পায়। কথা সম্ভবত সত্য। এভার আন্টির শিৎকার এর সাউন্ড আরো বেড়ে গেল।
- উ ফ ফ ফ আ হ হ হ আরো একটু উ উ উ এত সুখ খ খ উ হ হ হ রাফি ই ই ই উ ম ম ম।
আমি জিভ দিয়ে ভগা ঙ্কু র চাটছি। আর ডান হাতের আঙুল দিয়ে আন্টির গু দে অংগুলি করছি। বাম হাতকেও বসিয়ে রাখলাম না। একবার ডান দু ধ কচলালাম, একবার বাম দু ধ কচলালাম, এরপর নাভীর ফুটোয় তিন চার গুতো দিয়ে আবার দু ধ এভাবে চক্রাকার এ করতে থাকলাম।
আর এদিকে ঠোট তখন আন্টির ভগা ঙ্কু র কে চেপে ধরেছে, আর জীভ ডানে বামে উপরে নীচে চাটছে। আমি একবার আন্টির দিকে তাকালাম। আন্টি চরম সুখে মাথা উচু করে রেখেছে। তার মুখের ভাব দেখতে পাচ্ছি না। আর দুই হাতে বেডশিট মুঠো করে ধরে রেখেছে। এই সময় হঠাৎ আন্টির হাত দুটো বেডশিট ছেড়ে আমার মাথায় চলে এল।
আন্টি এবার আমার চুল মুঠো করে ধরল। আর গু দে র উপর চেপে ধরল। উনি এবার গু দ টা উচু নীচু করে আমার মুখের সাথে ধাক্কা দিতে লাগলেন। এটা আমার জীবনের প্রথম গু দ চো ষা হলেও আমি কেন জানি বুঝে গেলাম যে আন্টির রাগ মোচন এর সময় হয়ে আসছে। আমি আরো জোরে জোরে চো ষা শুরু করলাম ভগা ঙ্কু র। এক ফাকে গু দে র ভিতর আবার জীভ ঢুকিয়ে দিলাম আঙুল দুটোর উপর দিয়ে।
- আ হ হ হ হ আ হ হ হ হ আ হ হ
আন্টির শিৎকার দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এমন সময় খেয়াল করলাম যে আমারও মা ল একদম বা ড়া র আগায় চলে এসেছে। কি করব এখন। প্যান্টে মা ল ফেলার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু এ অবস্থায় আন্টির গু দে বা ড়া দেয়ার সাথে সাথেই মা ল বের হয়ে যাবে। আন্টি আবার অতৃপ্ত থেকে যাবে। উনাকে অতৃপ্ত রাখা যাবেনা। আমি আন্টিকে ছেড়ে উঠে দাড়ালাম। তাড়াতাড়ি প্যান্ট খুললাম।
আন্টি হটাৎ সুখ বঞ্চিত হওয়ায় মাথা তুলে তাকাল। আমি প্যান্ট খুলে ফেললাম। আর তাড়াতাড়ি বিছানায় উঠলাম। আন্টি হয়তো ভেবেছে আমি গু দে বা ড়া ঢুকাব। আন্টি তখন নিজেই হাত দিয়ে লে বি য়া দুটো দুই পাশে টেনে গু দে র মুখ একদম পরিষ্কারভাবে খুলে দিল। কিন্তু উনি তো আর আমার তখনকার অবস্থা জানেন না।
আমি বিছানায় উঠে 69 পজিশন এ চলে গেলাম দ্রুত। আমার দুই পা উনার মাথার উপর ছড়িয়ে দিয়ে মুখটা আবার আন্টির গু দে নিয়ে গেলাম। আর শুরু করলাম চো ষা। বুঝতে পারলাম এই পজিশন এ আরো ভালমত গু দ চো ষা যায়। আমি গু দে র মধ্যে আবার জীভ গুজে দিলাম৷ চেটে নিতে থাকলাম বন্ধুর মায়ের জমে থাকা সব রস।
এরমধ্যে আন্টি আমাকে অবাক করে দিয়ে তার নরম তুলতুলে হাত দিয়ে ধরে আমার বা ড়া মুখে পুড়ে নিল। আমার শরীরে মনে হল যেন একটা বিষ্ফোরণ হল। সারা শরীর কাপা শুরু করল। আমি দুই পা দুই পাশে ছেড়ে দিয়ে সব ভাড় ছেড়ে দিলাম আমার বা ড়া র উপর। ফলাফল, আন্টির ঠোট আর জিহবার আদরে থাকা বা ড়া টা এবার ৬০% উনার মুখে চলে গেল।
চলবে...

