#গল্পঃ পল্লীবধূর কামবাসনা
#পর্বঃ ২
ভাবীর দুই স্ত*নে চাঁদনী রাতের পাহাড়ের সৌন্দর্য। আমি মাংসের পিন্ড দুইটা টিপলাম, পিষলাম আর বার বার মুচড়াতে লাগলাম। আঠালো দু*ধে হাত দুইটা মেখে গেলো। ফিনকী দিয়ে বেরিয়ে কিছু দু*ধ গালে-মুখেও পড়লো। এর মধ্যেও টের পেলাম আমার খাড়া-মোটা ধো*ন মালতি ভাবীর দুই জাঙ্গের মাঝে অন্ধকার চিপা গলিতে হারিয়ে যাচ্ছে।
ভাবীর স্ত ন সুধা পান করার সুযোগ পেলাম না। ওদুটো এখন আমার বুকে দলিত মথিত হচ্ছে। যুবতী বধুর গরম নিঃশ্বাস আর উষ্ণ ঠোঁটের চঞ্চল আদর গালে-মুখে অনুভব করছি। মালতি ভাবী বর্ষায় স ঙ্গ ম রত সো না ব্যাঙের মতো আমার সাথে যৌ ন স*ঙ্গ মে ব্যস্ত। সোজা বাংলায় ভাবী এখন আমাকে চু*দছে।
চু*দা চু*দির সিনেমায় দেখা নায়িকাদের মতো তার কোমর উঠানামা করছেনা মোটেই। তবে আমার ধো*ন তার গু*দের ভিতরে নিয়ে অনবরত ঘষছে। ধো*নের মাথা গু*দের ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছে। গু*দের দেয়ালে অনবরত ঘষাখাচ্ছে। মাঝে মাঝে ধো*নের মাথা গু*দের আরো গভীরে নরম ভুমিতে আঘাত করছে।
মালতি ভাবীর শরীর আমার উপর প্রচন্ড আক্রোশে দাপাদাপি করছে। কানের কাছে জোরে জোরে নিঃশ্বাস ছাড়ছে। এমন করতে করতে ভাবী প্রচন্ড শক্তিতে আমাকে বিছানার সাথে চেপে ধরলো। সেই চাপে ধো*নের মাথা অন্ধগলির শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেলো।
ধো*নের চারপাশে গু*দের প্রচন্ড চাপ তারপর ধারাবাহিক স্পন্দন টের পেলাম। গু*দের দেয়াল চারপাশ থেকে ধো*ন টাকে চেপে ধরছে আর ছাড়ছে.. ধরছে আর ছাড়ছে। সাথে সাথে আমার মা*ল বেরিয়ে গেলো। আনন্দে খাবি খেতে খেতে আমিও মালতি ভাবীকে দুই হাতে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে থাকলাম।
ধীরে ধীরে দুজনের শরীর শান্ত হলো। এরপর মালতি ভাবী আমার গালে-ঠোঁটে হালকা কা*মড় দিয়ে শাড়ী, জামা গুছিয়ে কিছু না বলেই চলে গেলো।
পরের দিনটা আমরা খুব ফুরফুরে মেজাজে কাটালাম। সবার চোখের আড়ালে একে অপরকে চিমটি কাটলাম। মাঝে মাঝে চুমা চুমি করলাম। ব্লাউজের ভিতর হাত ঢুকিয়ে টিপতে গিয়ে উষ্ণ দু*ধে হাত ভিজিয়ে ফেললাম। রাতে তোমার দু*দু খাবো বললে মালতি ভাবী জিভ ভেংচালো। নেট থেকে চু*দা চু*দির ছবি ডাউনলোড করে তাকে দেখালাম।
কয়েকটা বাংলাদেশী মেয়ের নেং*টা ছবি দেখে গম্ভীর মুখে জানতে চাইলো এরা আমার বান্ধবী কি না। যখন বুঝিয়ে বললাম তখন ভাবীর মুখ খুশীতে ঝলমল করে উঠলো। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ছবিগুলি দেখে মন্তব্য করলো ‘বেহায়া মেয়ে। নেং*টা নেং*টা ছবি তুলেছে’। ধো*ন চুষার ছবি দেখে বললো ‘মা গো কি অসভ্য’।
আমি আরো ছবি দেখালাম যেখানে ছেলেরা মেয়েদের গু*দ চাঁটছে। কোনো কোনো ছবিতে ছেলেদের মা*ল বেরিয়ে মেয়েদের মুখে পড়ছে। মালতি ভাবী এসব ছবি দেখে মন্তব্য করলো ‘ছি ছি ঘেন্নাঘাটি ব্যাপার। তুমি খুব খারাপ’।
এমন মন্তব্য করলেও ভাবী এসব ছবি বার বার দেখলো। আমি পেটিকোটের নিচ দিয়ে হাত ঢুকিয়ে গু*দ চেপে ধরলাম। ভাবী দুই পা ফাঁক করে নাড়ার সুবিধা করে দিলো। গু*দ নাড়তে আর গু*দের জঙ্গলে হাত বুলাতে আমার খুবই ভালো লাগলো। নাড়তে নাড়তে পিচ্ছিল গু*দের ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম। মালতি ভাবী সরে গিয়ে বললো, ‘এখন না রাতে।’
ভাইয়া তার দোকানের মালসামান কিনতে বিকালের গাড়ীতে ঢাকা রওনা দিয়েছে। দোতলায় আমি আর ভাবী একা। মামা-মামী নিচে থাকে। বাতের ব্যাতার কারণে তারা দোতলায় উঠতে পারে না। ফলে সুবর্ণ সুযোগ। গ্রামে খুব তাড়াতাড়ি রাত লাগে। আমি ভাবীর ডাকের অপেক্ষা করছি। তার মোবাইলের মিসকলে আমার বুকের রক্ত লাফিয়ে উঠলো। দুই ঘরের মাঝের দরজা খুলে আমি ভাবীর রুমে চলে আসলাম।
ভাবীর রুমে দুইটা খাট। একটা খাটে মশারীর ভিতরে ভাবীর ছেলে ঘুমাচ্ছে। মেঝেতে পা ঝুলিয়ে ভাবী অন্য খাটে বসে আছে। কাছে গিয়ে তাকে দাঁড় করালাম। চোখে চোখ রেখে দুজন দুজনকে দেখছি। ভাবীর কাজল কালো চোখের তারায় ন*গ্ন আমন্ত্রণ। আমি চোখের পাতায় চুমা খেলাম। তারপর মুখ নামিয়ে আনলাম তার নরম ঠোঁটে। চুমা খেতে খেতে ভাবীর মুখের ভিতর আমার জিভ ঢুকিয়ে দিলাম। দীর্ঘ সময় একে অপরের ঠোঁট, জিভ চুষলাম।
এরপর আমি মালতি ভাবীর বস্ত্র হরণ শুরু করলাম। কলাবতী শরীরে পেঁচিয়ে থাকা শাড়ী খুলে নিলাম। খুব মনোযোগ দিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলে স্ত*ন দুইটা বাধন মুক্ত করলাম। আজকেও ভাবী ব্রা পরেনি। তার স্ত*নের দিকে তাকিয়ে আমার বিষ্ময় কাটেনা। এতো বড় দু*ধ (সাইজ ৩৪। ব্রা উপহার দেয়ার সময় জেনেছি) তবুও খাড়া হয়ে আছে। কুঁচকুঁচে কলো, টসটসে পাকা জামের মতো বোঁ টা। বোঁ টার নিচে অনেকটা অংশ কালো হয়ে স্ত*নের চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে।
আমি পেটিকোটের ফিতা খুলেদিলাম। পেটিকোট তার চওড়া কোমরের ভাঁজে আটকে আছে। টেনে পা*ছার নিচে নামিয়ে ছেড়ে দিতেই সেটা পায়ের কাছে গোল হয়ে পড়ে রইলো। গ্রামের পুকুর ঘাটে অর্ধ ন*গ্ন নারীদেহ দেখলেও সম্পূর্ণ ন*গ্ন নারী দেহ এই প্রথম দেখছি।
নারীর বস্ত্র হরণ- এটাও প্রথম। নিজের উপর আমার কোনো নিয়ন্ত্রণ নাই। ভাবীর দু*ধ টিপলাম, গু*দ খামচে ধরলাম। আমার শরীরে সিমাহীন উত্তে*জনা। উত্তে*জনায় ধো ন ফেটে পড়তে চাইছে। কোনো ভাবেই নিজেকে সামলাতে পারলাম না। আমার মা*ল বেরিয়ে গেলো। মা*ল বেরুনোর মূহুর্তে মালতি ভাবীকে জাপটে ধরলাম।
ভাবীকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে পেশাব করার বাহানায় নিজের রুমে চলে গেলাম। একটু পরেই লুঙ্গী খুলে সম্পূর্ণ উ ল*ঙ্গ শরীরে ভাবীর ঘরে চলে এলাম। মালতি ভাবী চোখ বুঁজে শুয়ে আছে। খাড়া স্ত*ন আর কালো বোঁটা দেখে আমার চোখ ধাঁধিয়ে গেলো।
মেঝেতে হাঁটুতে ভর দিয়ে আমি খাড়া স্ত*নে মাথা রাখলাম। ভাবী আমার মাথা নেড়েদিলো। চুলে আঙ্গুল বুলালো, এরপর তার পাশে শুতে বললো। আমি নিরবে তার নির্দেশ পালন করলাম। মালতি ভাবীর গাল, মুখ, দু*ধ, গু*দ, তলপেট আর মাংসল রান চুমায় চুমায় ভরিয়ে দিলাম। শরীরের প্রতিটা বাঁকে আর উত্তে জক স্থানে নাক ঠেকিয়ে ঘ্রাণ নিলাম। তার শরীরে বৃষ্টিভেজা মাটির সুবাস।
‘ভাসুর কি করো তুমি?’ এই প্রথম ভাবী আমাকে তুমি বলে ডাকলো।
‘শরীরের গন্ধ নেই। তোমার শরীরে ভেজা মাটির ঘ্রাণ।’
‘আর..? তুমি বলো আমি শুনি.. আমার প্রাণ জুড়িয়ে যায়।’
‘মতিমালার শরীরে কচি লেবু পাতার সুবাস।’ আমি তাকে নতুন নামে ডাকলাম।
‘কি সুন্দর নাম দিলা তুমি আমার। পাগলা ভাসুর..তুমি আমার বুকে আসো।’ মালতি বিবি দুহাত বাড়িয়ে দিলো।
‘আমার মতিমালা, তুমি দেখতে কতো সুন্দর। তুমি একটা সুন্দরী পরী।’ আমি ওর নরম বুকে মাথা রেখে বললাম।
‘তুমি বললা কিন্তু তোমার ভাইএর তো চোখেই পড়েনা।’ অভিমানী কন্ঠ ভাবীর।
‘তোমার শরীরটা দূর্বাঘাষের মতো নরম..।’ স্ত*নে হাত বুলিয়ে বললাম, ‘মা ল সা দুইটা যেনো মাখনের দলা..।’
‘শরীরটা সারারাত আমাকে যন্ত্রণা দেয়.. আমার শরীর কাঁন্দে আর তোমার ভাই নাক ডেকে ঘুমায়।’ ভাবীর গলা থেকে ক্ষোভ ঝড়ে পড়ে।
আমার চুমুতে সেই ক্ষোভ হারিয়ে গেলো। আমারা অনেক্ষণ চুমা চুমি আর আদরে মেতে রইলাম। একটু পরে আমার ঠোঁটে দু*ধের বোঁটা চেপে ধরে মালতি ভাবী ফিস ফিস করে বললো, ‘তুমি আমার বু*নি চুষো, চুষে চুষে দু*ধ খাও।’
আমি দু*ধের বোঁটা মুখের ভিতর নিয়ে চুষতে লাগলাম। উষ্ণ দু*ধ বেরিয়ে আসছে। প্রতিটা চোষণে দু*ধের প্রবাহ বাড়ছে। আমি কোনো দ্বিধা না করে খেয়ে নিচ্ছি। প্রথমে শুধু বোঁটা চুষছিলাম। ভাবী আমার মাথা বুকের সাথে চেপে ধরলো। আমি এবার বোঁটার চারদিকে গোল হয়ে ছড়িয়ে থাকা কালো অংশ মুখের ভিতর নিয়ে চুষতে থাকলাম। আমি চুষছি আর মালতি ভাবী স্ত*ন মুঠিতে নিয়ে চিপছে।
ফলে প্রচুর দু*ধ বেরিয়ে আসছে। কয়েক মিনিটের মধ্যে তার একটা স্ত*ন চুষে দু*ধ শুন্য করে মুখ তুলে তাকালাম। ভাবী চোখ বুঁজে জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে। একটা সুন্দর দৃশ্য চোখে পড়লো। অপর স্ত*নের বোঁটা থেকে দু*ধ বেরিয়ে ঝর্ণাধারার মতো নেমে আসছে। ‘দু*ধ খেতে কেমন লাগে বললা না?’ ভাবী জানতে চাইলো।
‘টাটকা দু*ধের ক্ষীর আর পায়েশের স্বাদ তোমার দু*ধে।’
‘তাহলে আরো খাও।’ ভাবীর কা*মাতুর কণ্ঠে মদির আমন্ত্রণ।
মালতি ভাবী এবার আরেক স্ত*নের বোঁটা আমার মুখে গুঁজে দিলো। জোরে চোষণ দিতেই ভাবী একটু ফুঁপিয়ে উঠে শ্বাস নিলো। স্ত*ন থেকে চাক ভাঙ্গা মধুর মতো উষ্ণ তরল বেরিয়ে এসে আমার মুখে পড়ছে। আমি পরম তৃপ্তিতে বার বার ঢোঁক গিলছি। দু*ধ খাওয়াতে খাওয়াতে মালতি ভাবী আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগলো।
চলবে

