#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ১১
আমি কাকিমার পো*দের ফুটোয় থুথু দিলাম। দিয়েই ঠাটানো বা*ড়াটা আমি ইচ্ছা করেই কাকিমার গু*দ আর পো*দের ফুটোর মাঝে চেপে ধরলাম আর থুতুর জন্য বা*ড়াটা স্লিপ করে পো*দের ফুটোয় পক করে কিছুটা ঢুকে গেলো। কাকিমা কঁকিয়ে উঠলো। পোঁ*দ ধরে মা*গি বিছানায় শুয়ে পড়ল।
আ হঃ আ হ্হ্ মাগো বলে কাঁদতে লাগলো। আমি কাকিমার কষ্টটা বুঝলাম। কাকিমাকে জড়িয়ে ধরলাম । দেখি কাকিমার চোখে জল। আমি কাকিমাকে চুমু খেতে লাগলাম। আমি বললাম,
- সরি আমি বুঝতে পারিনি।
কাকিমাকে লিপকিস করতে থাকলাম। কাকিমা ছলছল চোখে আমায় দেখতে থাকলো। কাকিমা বলল,
- এত ভালো মুডটা নষ্ট করলি তো?
আমি বললাম,
- তুমি কিছু ভেবো না আমি আবার সব পূরণ করে দিচ্ছি। শান্ত হও।
কাকিমা বলল,
- আজ অবধি আমি কাওকে পোঁ*দ মারতে দিইনি।
আমি বললাম,
- বিশ্বাস করো আমি তো পোঁ*দ মারতে চাইনি স্লিপ করে ঢুকে গেলো।
কাকিমা পোঁ*দে হাত দিয়ে উঠে বসলো । আমি কাকিমার মা*ই গুলো চুষতে লাগলাম। আবার কাকিমাকে ডগি পজিশনে এনে গু*দে আঙ্গুল ঢোকাতে থাকলাম। সারা আঙুলে সাদা সাদা ফ্যা দা ভরে যেতে থাকলো। কিছুক্ষনেই কাকিমা আবার রেডি হয়ে গেলো। কাকিমা নিজেই বলল,
- সাবধানে ঢোকা এবার।
আমি এবার হারামিগিরি বাদ দিয়েই বা*ড়াটাকে গু*দে সেট করে ভিতরে চাপতে লাগলাম। কাকিমা, “উ হ হ উ উ উ উ ” করে উঠলো। বা*ড়াটা পুরোটা ঢুকে গেলো। আ হ কি আরাম। কি গরম গু*দের ভিতরটা। রসে হরহর করছে। মনে হচ্ছে আমার বা*ড়াটাকে গু*দের পাপড়িগুলো দিয়ে কামড়ে ধরে রেখেছে।
এই বর্ষার দিনে গরম গরম গু*দ বা*ড়া টাকে উষ্ণতা দিতে লাগলো। গু*দে বা*ড়া ঢুকিয়ে মনে হচ্ছিলো গু*দের মধ্যে বক্রেশ্বরের উষ্ণ প্রস্রবণ চলছে। ডগি তে বা*ড়াটা গু*দের গভীরে অঁনেকটা ভিতরে ঢোকে সেটা আরো মজার।
গু*দের গভীরে গরম ভাবটা বা*ড়াতে আরো বেশি মনে হচ্ছে। পুরো বা*ড়াটা ঢু*কিয়ে চো*দার মজাই আলাদা। আমি বুঝতে পারছি এবার আমার বা*ড়ার মু*ন্ডিটা কাকিমার বাচ্ছাদানিতে গিয়ে ঠেকছে কাকিমাও খুব মজা পাচ্ছিলো।
পো*দের যন্ত্রনা ভুলে কামে মজলো কাকিমা। বা*ড়াটা যখন গু*দ দিয়ে বের করছিলাম তখন গু*দের ভিতর থেকে লাল মাংসল চামড়াটাও বেরিয়ে উঁকি মারছিলো। পুরো বা*ড়াটা রসে রসে ভরে গেয়েছিলো। তাই ঠা*প দেওয়াটাও অঁনেকটা সহজ হচ্ছিলো। লুব্রিকেশন ভালো হলে ঘর্ষণ কম হয় এটা ফিজিক্সে পড়েছিলাম আজ বাস্তবে পরীক্ষা ও করে নিলাম। কাকিমা ও পা*ছাটা পিছনে ঠেলে ঠেলে নিজের গু*দের ভিতরে বা*ড়াটাকে ঢুকিয়ে নিচ্ছে।
ঠা*পের তালে তালে কাকিমার মা*ই গুলো এদিক ওদিক দুলছে।গু*দের পাপড়িগুলো বা*ড়াটাকে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর ছাড়ছে। আমি ঠা*প দিতে দিতে কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকিমা তুমি “বিয়ের আগে থেকে চো*দা চু*দি করছো?
কাকিমা বলল,
- একথা কেন বলছিস হঠাৎ?
আমি বললাম,
- মনে তো হচ্ছে গু*দের পর্দাটা বিয়ের আগেই ফাটিয়েছো?
কাকিমা বলল,
তুই কি ভাবে বুঝলি?
আমি তখন বললাম,
- তোমার গু*দ চু*দে বুঝতে পারছি।
কাকিমা বলল,
- হুমমমমমম, এমন ভাবে বলছিস যেন পুরো সোনাগাছি চু*দে এসেছিস?
আমি হেসে ফেললাম। তখন কাকিমা বলল,
- বাছাধনের আজ সবে আমার গু*দে হাতেখড়ি হলো আর ও আমায় পর্দা ফাটানো শেখাচ্ছে।
আমি তখন বললাম,
- বলো না কাকিমা কবে ফাটিয়েছো প্রথম পর্দাটা ?
কাকিমা বলল,
- আমি তখন মোটে কলেজে উঠেছি। মামার বাড়ি। উ হ হ উ হ হ কর জোরে জোরে কর।
আমি তখন বললাম,
- হুমমমমমম এই করছি তো তুমি বলো।
কাকিমা বলল,
- উ হ হ উ হু উ ফ ফ ফ হ্যাঁ মামার বাড়ি গেয়েছিলাম তো এক মাসির ছেলে আইসক্রিম খাওয়ানোর নাম করে নিয়ে গেছিলো তার পর চু*দে দিলো।
আমি তখন বললাম,
- হো হো আইসক্রিম খাওয়াতে গিয়ে কি করে চু*দলো?
কাকিমা বলল,
- আরে ও প্রথমে মা*ই টিপছিলো আমার ভালোই লাগছিলো তাই কিছু বলিনি। তারপর গু*দে হাত দিলো তখন ও ভালো লাগলো। আমার ও খুব রস হয়েছিলো তখন !
আমি তখন বললাম,
- রাস্তায় চু*দলো নাকি?
কাকিমা বলল,
- না না একটা চালের গুদাম ঘর ছিলো। ওখানে নিয়ে গিয়ে আমার হাতে পায়ে পরে, খুব পটিয়েছিলো আমায়। তখন আমারও অল্প বয়েস পটেই গেলাম। তার পর দিলো সিল ফাটিয়ে।
আমি তখন বললাম,
- তুমি বাড়িতে বলোনি কাও কে?
কাকিমা বলল,
- উঃ না না না রে কি আর বলবো। আমার ও তো ইচ্ছে ছিলোই।
আমি তখন জানতে চাইলাম,
- মা*ল কোথায় ফেললো ভেতরে?
কাকিমা বলল,
- না না পাগল নাকি ওকে ভেতরে ফেলতে দিইনি। উঠতি বয়সে পেট হয়ে গেলে কি করবো। ও আমার পেটের উপর মা*ল ফেলেই প্যান্ট পরেই দৌড় দিলো। তবে খুরিয়ে খুরিয়ে আমি বাড়ি গেছিলাম সেদিন।
কিছুক্ষণ পরে কাকিমা আবার বলতে শুরু করলো,
- এই তুই “একদম থামবি না চালিয়ে যা। ভালো করছিস। উ ফ ফ অনেক দিন পর এরকম একটা বা*ড়ার চো*দা খাচ্ছি।
আমি জোরে জোরে ঠা*প দিতেই থাকলাম। হঠাৎ মনে হলো আমার মা*ল বেরিয়ে যাবে। তাই বললাম,
- কিগো কাকিমা কত দূর? তোমার হয় নি?
কাকিমা বলল,
- দূর মেয়েদের টাইম লাগে। মাঝ রাস্তায় এখন আমি।
আমি আমার মন ঘোরানোর জন্য জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকু যখন প্রথম চু*দলো, কাকু বোঝেনি যে তোমার গু*দের পর্দা ফাটা?
কাকিমা বলল,
- দূর স্বামীর কাছে প্রথম চো*দায় সব মেয়ে উ হু আ হ হ করে, ছেলেরা আলাদা করে বোঝে না যে কার সিল ফাটা কার জোড়া। আর আমার স্বামী ওতো বড় চো*দন খোর নয় যে গু*দে বাঁ*ড়া ঢুকিয়ে বলে দেবে সিল ফাটা না জোরা।
আমি তখন বললাম,
- আর আমি কাকিমা?
কাকিমা বলল,
- তুই একটা জাত চো*দনখোর তোর বৌ এর কপালে হেব্বি সুখ আছে।
তারপর হঠাত্ কাকিমা বললদে দে এবার ঘন ঘন ঠা*প দে জোরে জোরে ঢোকা থামবি না চালিয়ে যাবলেই পাগলা কুকুরের মতন কেঁপে কেঁপে উঠলো। আমার বা*ড়াটাকে গু*দের পেশি দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরে শীত্কার ছাড়তে ছাড়তে চোখ বন্ধ করে পা*ছাটা দুচারবার ঝাঁকুনি দিয়ে বিছানায় প্রায় শুয়েই পড়লো গাঁ*ড়টা উঁচু করে রেখে।
চলবে...