#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ১০
আজ যে করেই হোক এই মা*গিটাকে চু*দে খাল করতেই হবে নাহলে জীবনটাই ব্যর্থ। ৬ মিনিট টানা গু*দ মারার পর কাকিমা আমায় জড়িয়ে ধরল বলল,
- এখন থামিস না যেমন লাগাচ্ছিস লাগিয়ে যা।
আমি কাকিমার মা*ই দুটো দুই হাতে টিপতে টিপতে কাকিমাকে চুমু খেতে খেতে কাকিমার মুখে জিভ ঢুকিয়ে দিলাম। কাকিমাও বাধা দিলো না, বাধা না পেয়ে আমি কাকিমার ঠোঁটদুটো চুষতে লাগলাম। চুষতে চুষতে ভরিয়ে দিলাম কাকিমার ঠোঁট দুটো। কাকিমাও আমার ঠোঁট চুষে চুষে খাছিলো। হঠাৎ কাকিমা উ হ হহ উ হ হ হ আ হ হ ও হ উ হ উ ম্ম ও হ আ হ শব্দ করে কেঁপে কেঁপে উঠলো। আমি অনভিজ্ঞ মেয়েদের অর্গাজম নিয়ে অতটাও কিছু জানিনা তখন।
কাকিমার গু*দের নরম পাপড়িগুলো বা*ড়াটাকে কামড়ে কামড়ে ধরছে আর ছাড়ছে। কাকিমার গু*দ খুব টাইট নয় তবে চু*দে আমি খুব আরাম পাচ্ছি। ভচভচ করে পুরোটা ঢুকছে আর বের হয়ে আসছে। গু*দের ফুটোটা ফাঁক হয়ে আছে। কাকিমা আমায় চেপে ধরে বলতে লাগলো,
- একদম থামবি না। আরো জোরে চো*দ। আরো জোরে। হার্ড কোর দে।
আমি পা এর ওপর ভর দিয়ে চো*দার গতি বাড়িয়ে গেলাম। হঠাৎ আমার ও শরীরে শিহরণটা বেড়ে গেলো। আমি ও বুঝলাম এইবার আমার মা*ল পরবে। কিন্তু গু*দ বা*ড়া বের করতে ইচ্ছাই করছে না। আমি কাকিমাকে কিছুই বললাম না, ভাবলাম যা হয় হবে মা*লটা কাকিমার ভেতরেই ফেলবো। নিশ্চয়ই কাকিমা কিছু ব্যাবস্থা করে নেবে।
কাকিমা তো বিবাহিত এক ছেলের মা তাই আমি ভয় পেলাম না। এদিকে কাকিমা চরম অর্গাজম পেয়ে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। কাকিমার সারা শরীর দরদর করে ঘামছে। বাইরে বৃষ্টির ঘরে ঘর্মাক্ত শরীর আমার উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিলো।
আমি আর ধরে রাখতে পারলাম না, সারা শরীরটা শনশন শনশন করছিলো বিচি টনটন করছে। বর্শায় পাইপ দিয়ে যেমন জল পরে কলকল করে ঠিক তেমনই আমি বা*ড়াটাকে গু*দের গভীরে ঠেসে ঠেসে ধরে কোমর তুলে তুলে ভক ভক করে কাকিমার গু*দের মধ্যেই আমার গাঁঢ় থকথকে আঠালো বী*র্য ঢেলে দিলাম।
আমি মা*ল ফেলার সময় কেঁপে কেঁপে উঠলাম। কিন্তু ঠা*পানোর গতি কমালাম না। কাকিমাও বুঝতে পারলো না, আমার বা*ড়ার ঠা*পে আমার বী*র্য কাকিমার গু*দ থেকে জরায়ুতে প্রবেশ করছিলো আমি মনে মনে ভাবলাম হয়তো পরের মাসে শুনবো কাকিমা আমার বাচ্চার মা হতে চলেছে!
হা হা কি সব ভাবছি দূর। আমি কাকিমাকে শেষে দম থাকা পর্যন্ত চু*দে গেলাম। আমারও বা*ড়াটা হালকা নেতিয়ে পড়লো। বা*ড়াতে আর কোনো রকম সার পাচ্ছিলাম না ঠা*পের সময় তাই থামলাম। তখন কাকিমা বলল,
- এই“কি হলো, তোর পরে গেছে নাকি?
আমি বললাম,
- হ্যাঁ গো কাকিমা এর মধ্যেই কখন পরে গেছে”।
কাকিমা বলল,
- সে কিরে তোর মা*ল পড়লো কখন আমি তো বুঝতেই তো পারলাম না।
আমি বললাম,
- আমিও বুঝতে পারিনি কাকিমা।
কাকিমা বলল,
- তুই ভেতরেই ফেলে দিলি ? বললাম তোর হবার আগে বের করে নিতে।
আমি বললাম,
- কিছু হবেনা কাকিমা তুমি “পিল খেয়ে নিও”
কাকিমা বলল,
- খুব শিখে গেছিস পিল নিয়ে উমমমমম। এসব অনেক রকম ব্যাপার আছে আমাকে শেখাতে হবে না”। এক বাচ্চার মা আমি বুঝলি?
আমি নিজে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম তাই কাকিমার এই খিটপিট কথা আমার কান অবধি পৌঁছোচ্ছিলো না। কাকিমার পাশেই ল্যাংটো হয়ে শুয়ে রইলাম কিছুক্ষন। বৃষ্টিও কমার নাম নেই। কাকিমা ও দিকে পশে শুয়ে শুয়ে গু*দে উংলি করছে আর বলছে,
- ইস কত মা*ল ফেলেছিস রে ভিতরে, সবতো চুঁইয়ে চুঁইয়ে বেরোচ্ছে।
আমি কিছুই না বলে হেসে শুয়ে রইলাম। কাকিমা বলল,
- তুই তো ভেতরে ফেলে দিলি, “এখন এই বয়সে আমি আবার মা হলে কি হবে!”এখন পেটে বাচ্চা এসে গেলে আমি কি করবো তুই বল?
আমি বললাম,
- কি আবার করবে বলবে তোমার বয়ফ্রেন্ড চু*দেছে।”
কাকিমা বলল,
- ওরে আমার বয়ফ্রেন্ড রে। খুব হিরো সাজা হচ্ছে।
আমি কাকিমার হাতটা ধরে বললাম,
- আরেক রাউন্ড হবে নাকি?
কাকিমা নিজের ঠোঁট কামড়ে বলল,
- তোর বন্দুকে তো আর গুলি নেই দেখছি।“সব তো বের করে দিলি ।
আমি বললাম,
- আছে অনেক গুলি আছে শুধু সময় মতো ফায়ার করলেই ভক ভক করে বেরোবে। এবার বা*ড়াটা“চুষে দাও একটু” দেখবে ফায়ার করার জন্য রেডি হয়ে গেছে।
কাকিমা হেসে আমার বা*ড়ার কাছে মাথাটা নিয়ে এলো। এসে বা*ড়াটা দু আঙুলে ধরে মুখে পুড়ে নিলো। চুষতে লাগলো আর বলল,
- বা*ড়ায় তো রস লেগে এখনো”
আমি বললাম,
- খাও প্রোটিন”
কাকিমা বলল,
- অনেক দিন পর এই টেস্টটা পেলাম।
কাকিমা হাত দিয়ে বিচির নিচের থলিটাও টিপতে থাকলো তাতে আমার বা*ড়া একটু বেশি উত্তেজিত হয়ে গেল আবার আগের মতন ঠাটিয়ে উঠলো। তখন কাকিমা বলল,
- নে ঢোকা তাড়াতাড়ি”
আমি বললাম,
- এবার শুয়ে শুয়ে করবো না ”
কাকিমা বলল,
- “তবে?”
আমি বললাম,
- ডগি স্টাইলে করবো”।
কাকিমা বলল,
- তুই তো আমায় যৌ*বনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিস”।
আমি হেসে বললাম,
- বাচ্চা ছেলে চো*দার উপকারিতা এটা।”
কাকিমা হেসে আমার গালটা টিপে দিলো। কাকিমা সটান ডগি পজিশনে চলে এলো । আমি কাকিমার পো*দের ফুটোয় থুথু দিলাম। দিয়েই ঠাটানো বা*ড়াটা আমি ইচ্ছা করেই কাকিমার গু*দ আর পো*দের ফুটোর মাঝে চেপে ধরলাম আর থুতুর জন্য বা*ড়াটা স্লিপ করে পো*দের ফুটোয় পক করে কিছুটা ঢুকে গেলো। কাকিমা কঁকিয়ে উঠলো। পোঁ*দ ধরে মা*গি বিছানায় শুয়ে পড়ল।
আ হঃ আ হ্হ্ মাগো বলে কাঁদতে লাগলো। আমি কাকিমার কষ্টটা বুঝলাম। কাকিমাকে জড়িয়ে ধরলাম । দেখি কাকিমার চোখে জল। আমি কাকিমাকে চুমু খেতে লাগলাম। আমি বললাম,
- সরি আমি বুঝতে পারিনি।
চলবে....