Type Here to Get Search Results !

মা থেকে বউ ( পর্ব ৭ )


 #গল্পঃ মা থেকে বউ

#পর্বঃ ৭

মায়ের দেহের প্রতি, ইচ্ছে করছে এখুনি ধরে করে দেই, কিন্তু যতই আমার মাকে শর্ত দিয়ে নিয়ে আসিনা কেন আমার মায়ের অমতে করার একদম ইচ্ছে নেই, দেখি মা রাজি হয় কিনা। আমি মাকে রাজি করিয়ে করব। মা শারিটা নিংড়ে আবার পড়ে নিল। তখন আমি বললাম,

- মা যাক সব জল বের করে দিয়েছি এখন আবার এক ঘন্টা রেস্ট থাকা যাবে। সব তো ভিজেই গেছে কি করবে পাল্টে নেবে নাকি।

মা তখন বলল,

- এখনই পাল্টাবো নিংড়ে তো নিলাম। আরেকবার না হয় পাম্প করে যাবো আমরা, তুই তো আমাকে কোন কাজ করতে দিচ্ছিস না, নিজেই করছিস সব।

আমি তখন বলি,

- কেন রান্না কে করল তুমি না, তুমি রান্না বান্না করবে মেয়ের আর আমার খেয়াল রাখবে তাতেই হবে।

মা তখন মুচকি হেসে বলল,

- তাহলে আমার খেয়াল কে রাখবে।

তখন আমি বলি,

- কেন আমি তোমার খেয়াল রাখবো বলেই তো নিয়ে এলাম না হলে আনতাম এখন থেকে তোমার সব দ্বায়িত্ব আমার বলেছিনা।

মা তখন খুশি হয়ে বলে,

- সত্যি বাবা তুই এত ভালো আর আমি কিনা সেই ছেলেকে ছেড়ে... না আমি নিজেকে ক্ষমা করতে পারছিনা।

আমি তখন বললাম,

- মা ওসব ভুলে যাও আমরা বাকী জীবন যাতে এক সাথে থাকতে পারি সেই নিয়ে ভাবো। এই দুর্যোগ শেষ হলে আমরা অন্য কিছু ভাববো, প্রয়জনে এখান থেকে চলে যাবো তোমাকে নিয়ে, তোমার মেয়ে আমি তুমি থাকবো।

মা তখন বলে,

- তুই ওকে বোন ভাবতে পারিস না তাইনা।

আমি বললাম,

- মা ওর বাবার কথা ভাবলে আর পারিনা সে আমার মাকে আমার কাছে থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছিল, কত কষ্টে আমার গত কয়েক বছর কেটেছে সে আমি ছাড়া কেউ জানেনা, এইরকম বোটে কত লোকের কত কথা শুনেছি, ওই লোক্টার জন্য তাই ভাবতে পারিনা।

মা তখন বলে,

- তুই আমার পেটে হয়েছিস আর ও আমার পেটে হয়েছে সেটা ভাবতে পারিস।

- আচ্ছা ঠিক আছে আস্তে আস্তে হয়ে যাবে।

বলতে বলতে মেয়েটা কেঁদে উঠল, বৃষ্টির ঝম ঝম শব্দের মধ্যেও ওর কান্না আমি শুনতে পেলাম। তাই মাকে বললাম,

- ও কাঁদছে উঠে গেছে মনে হয়।

মা তখন বলল,

- যাবো কি করে যা বৃষ্টি হচ্ছে।

আমি বলি,

- দাড়াও আমি ওদিক দিয়ে গিয়ে দরজা খুলে দিচ্ছি এখানে বসে দু*ধ দিতে পারবে।

বলে আমি উঠে গেলাম যেতে যেতে আবার ভিজে গেলাম। কারন সম্পূর্ণ খোলা উপরটা। এখান দিয়ে আমি উঠতে পারলেও মা পারবেনা অনেক উচু তাই। আমি গামছা দিয়ে গা মুঝে ভেতরে গিয়ে মেয়েটাকে তুলে দরজা খুলে মায়ের কাছে দিলাম। মা তখন বলল,

- তুই বাবা পাল্টে নে আর উপর দিয়ে যাওয়া আসা করতে হবেনা এখান দিয়ে আয়।

আমি বললাম,

- এই ব্যাগটা রাখ আমি আসছি।

বলে মায়ের হাতে আমার একটা ব্যাগ দিলাম। ওই ব্যাগে আমার কিছু ছোট প্যান্ট আছে কারন দুটো লুঙ্গিই ভিজে গেছে, একটা স্নান করেছি অবেলায় আর এখন একটা ভিজেছে।  আমি নেমে আসার আগে নিচের দুটো পাটাতন ইঞ্জিন গার্ড করা খুলে দিলাম যাতে নিচ দিয়ে যাওয়া যায়। এবং ওখান দিয়ে আমি ফিরে এলাম। এসে দেখি মা ওকে চুপ করানোর চেস্টা করছে। তাই দেখে আমি বললাম,

- কি হল ওকে দু*ধ দাও রাত কটা বাজে জানো এখন সারে বারটা বাজে ওর খিদে পেয়েছে না।

- হ্যা দিচ্ছি

বলে বসে আঁচল সরিয়ে একটা দু*ধ বের করে ওর মুখে দিল। মুখ দিয়ে চুষতে চুষতে ওর কান্না থেমে গেল। তখন আমি বললাম,

- দেখলে তো ওর খিদে পেয়েছে, সেই ৯ টায় ঘুম পারিয়েছে খিদে পাবেনা। আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে খাও আমার ছোট বুনু মায়ের দু*ধ খাও।

মা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল,

- তুই এবার লুঙ্গি পাল্টে নে, না হলে ঠান্ডা লেগে যাবে। তুই এখন আমাদের সব ভরসা তোর কিছু হলে আমরা এখানে বাঁচতে পারবো না।

আমি তখন বললাম,

- হ্যা পাল্টে নিচ্ছি তুমি বুনুর দু*ধ খাওয়া হয়ে গেলে তুমিও পাল্টে নেবে। ওকে ঘুম পারিয়ে দিয়ে নিচ দিয়ে গিয়ে রাখতে পারবে। ব্যাগটা কই দেখি।

মা বলল,

- ঐতো

আমি ব্যাগ হাতে নিয়ে মায়ের সামনে বসে একে একে সব বের করলাম। জামা কাপরের মধ্যে থেকে কয়েক প্যাকেট ক ন*ড ম বেড়িয়ে পড়ে গেল নিচে। মা ওদিকে তাকিয়ে আবার আমার মুখের দিকে তাকাল। আমি তুলে হাতে নিয়ে বললাম,

- আমার মালিক অনেক পার্টি পাঠায় ওরা নিয়ে আসে সব কাজে লাগেনা আমি রেখে দেই, গত রবিবার এক জোরা এসেছিল সারাদিন ছিল পড়ে সন্ধ্যের সময় চলে যায়, আমাকে দিয়ে গেছে রেখে দিতে। আমাকে একটা বিছানার চাদর দিয়ে গেছে, আমারটা ব্যবহার করেছিল বলে। সেটাই এখন পাতা, বড় লোকের ছেলে সব অনেক টাকা, আমাকে দু হাজার বকসিস দিয়ে গেছে। খুব ভালো লোক ওরা আমার সাথে ভাই ভাই ছাড়া ব্যবহার করেনি। আধুনিক ছেলে মেয়ে আমাদের মতন না। শিক্ষিত সব।

মা কিছু বলল না বুনুকে দু*ধ দিচ্ছিল। আমার সামনে দু*ধ বের করে দু*ধ দিচ্ছে উ ফ কি বড় আর গোল মনে হয় দু*ধে ভরা বুনু খেয়ে পারছেনা। একটু পড়ে মা বুনুকে ঘুরিয়ে এবার ডানদিকের দু*দু দিতে লাগল, এখন দুটোই বের করা। মা তখন বলল,

- কি হলো পাল্টে নে, ভিজে লুঙ্গিতে দাড়িয়ে আছিস কেন।

আমি বললাম,

- ও হ্যা তবে এগুলো ছোট আর টাইট, অনেক আগের কেনা তখন আমি ছোট ছিলাম।

মা বলল,

- যাই হোক পড়ে নে, ভিজে তো নেই।

আমি "না" বলে একটা বের করে পায়ে গলিয়ে পরে নিলাম। এবার লুঙ্গির ভেতরে হাত দিয়ে বাঁ*ড়া সাইড করে রেখে লুঙ্গি খুলে ফেললাম। আমার বাঁ*ড়া একদম পায়ের সাথে লম্বা হয়ে রয়েছে সব বোঝা যাচ্ছে। মা আমাকে একবার ভালো করে দেখে নিয়ে বলল,

- দেখ খেতে খেতে ঘুমিয়ে পড়েছে অনেক রয়ে গেছে এবার ফেলে দিতে হবে না হলে ব্যাথা করবে।

আমি তখন বললাম,

- তুমি যাও ওকে ঘুম পারিয়ে দিয়ে এসো, এই এদিকে এস নিচ দিয়ে গিয়ে উপরে শুয়ে দাও, আমরা না ঘুমাতে পারলেও ওতো ঘুমাক।

মা "হ্যা" বলে আমার সাথে এসে বলল,

- তুমি রেখে দাও যেখানে ছিল সেখানে, আমি ভিজে কাপড়ে উঠবো না।

আমি "দাও" বলে বুনুকে নিয়ে ভালো করে শুয়ে দিলাম এবং নিচে নেমে এলাম আর বললাম ওখানে চল। বলে দুজনে চলে এলাম। মা তখন বলল,

- না মেয়েটা একদম কম খায় অনেক জমে আছে ফেলে দেই।

বলে চাপ দিল। তখন আমি বললাম,

- মা একটা কথা বলব, আমিও তোমার ছেলে, ফেলবে কেন? আমি খাই।

মা তখন বলল,

- যাহ তাই হয় নাকি তুমি এখন বড় হয়েছে এখন কেউ খায় লোকে শুনলে কি বলবে। এতবর ছেলে মায়ের দু*ধ খায়।

মায়ের মুখে তুমি শব্দ শুনেই বুঝতে পারলাম, মাকে একটু জোর করলেই খেতে দিবে। তাই আমি আবার বললাম,

- এখানে কে আছে যে লোকে শুনবে আমরা কি বলতে যাবো দাও না খাই, তুমি কিন্তু কথা দিয়েছ আমি যা বলব তাই শুনবে।

মা তখন বলল,

- তবে নাও আস খাও

বলে বসে রইল। আমি গিয়ে মায়ের পায়ের কাছে বসে একটা দু*ধ দুহাতে ধরে মুখে পুরে নিলাম এবং চু*ষে খেতে লাগলাম। মায়ের দিকে তাকাতে দেখি মা চোখ বুজে রয়েছে। আমি টিপে টিপে চু*ষে সব দু*ধ খেলাম বা দিকেরটার। এবার ওটাকে ছেড়ে ডান দিকেরটাতে মুখ দিলাম। টান দিতে চো চো করে আমার মুখে দু*ধ যাচ্ছে, বা হাত দিয়ে মায়ের ডান দিকেরটা টিপে চু*ষে খাচ্ছি আর ডান হাত দিয়ে বাদিকেরটা টিপে দিচ্ছি। মা তখন আমার হাত চেপে ধরে বলল,

- লাগছে তো, অত জোরে ধরে টিপলে লাগে আমার।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area