#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ৬
মায়ের দু*ধ দুটো তখন এসে আমার বুকে লাগল আ হ কি নরম আর বড় মুহূর্তের মধ্যে আমার বাঁ*ড়া দাড়িয়ে গেল মাকে আমি চেপে রেখেছি আমার বাঁ*ড়া মায়ের দুপায়ের খাঁজে খোঁচা দিতে লাগল আমি ভেতরে জা*ঙ্গিয়া পরি নাই। তখন আবার মাকে বললাম,
- একদম পাশে যাবেনা ডিলিক দিয়ে পড়ে গেলে কুমির আছে আর তোমাকে খুঁজে পাবো না।
বলে মার মুখে ভরে দিলাম জিলাপি কিন্তু আমি মাকে ছারিনি ধরেই আছি আর আমার দাঁড়িয়ে থাকা বাঁ*ড়া মার দুপায়ের খাঁজে ঠা*প দেওয়ার মতো করে চেপে চেপে ধরছি কিন্তু মা কিছু বলছে না। তাই দেখে মাকে বললাম,
- কি হল মা খেতে ভালো লাগছেনা! চিবাও?
মা অমনি কস মস করে চিবাতে লাগল। আমি তখন এক লাফে নৌকার চালার উপর উঠে বসলাম পা দুটো ফাঁকা করে ফলে আমার খাঁড়া সারে ৭ ইঞ্চি বাঁ*ড়া লুঙ্গি ঠেলে উচু হয়ে থাকল একদম মায়ের সামনে অন্ধকারে দেখা যায়না ভালো তবুও মনে হয় মা দেখতে পাচ্ছে। আমি তখন মাকে বললাম,
- ছোট খাল তো মাটিতে লেগে নরে উঠতে পারে, আমার দু পায়ের মাঝে এসে দাড়াও, আসো?
বলে জিলাপির প্যাকেট নিয়ে মাকে টেনে নিলাম। ঠিক মায়ের দু দু*ধের মাঝে আমার বাঁ*ড়া ঢুকে গেল মনে হয়, এবার মা টের পাচ্ছে কারন আমিও মায়ের দু*ধের ছোয়া পাচ্ছি আমার বাঁ*ড়ায়। আমি মায়ের মুখে আবার দিলাম নাও খাও মা আমিও নিলাম খেতে লাগলাম। আর জিজ্ঞেস করলাম,
- মা বোনের নাম কি রেখেছো?
মা তখন বলল,
- মিথিলা।
এভাবে দুজনে ৫/৬ টা করে খেয়ে নিলাম। আমার আগের জায়গায় এসে গেছি দেখেই নেমে ইঞ্জিন বন্ধ করে দিলাম এবং দুদিকে নোঙর ফেললাম। ভালো করে নোঙর ফেলে ফিরে এলাম আর বললাম এবার সস্থি। এদিকে আমার সাথে এস বলে সামনে গিয়ে ট্রিপল টেনে সাম্নেও অনেকটা ঢেকে দিলাম এবং দুদিকে ভালো করে বেঁধে দিলাম যাতে ঝর এলে উড়ে না যায়। আমি ঝর থেমে গেলেও সহজে যাওয়া যাবেনা সমুদ্রের জল না কমলে তিনদিন থাকতে হবে। মা তখন জিজ্ঞেস করলো,
- বাঘ নেই তো এখানে।
আমি বললাম,
- না সে আরও দূরে যেতে হবে এখানে নেই। তা জিলাপি টা ভালো না।
মা তখন বলল,
- হুম খুব ভালো আর টাটকা। খাওয়ার পর গায়ে যেন বল পেলাম। সকালে কয়টা পান্তা খেয়ছিলাম আর কিছু খাওয়া হয় নাই চাল ছিলনা।
এর মধ্যে হাওয়া বইতে শুরু করেছে। তাই মাকে বললাম,
- চল নিচে চল রান্না তো করতে হবে।
বলে দুজনে নিচে গেলাম। গ্যাসে আলু সিদ্ধ আর ভাত চাপিয়ে দিলাম মা বসে রান্না করছে আমি পেয়াজ লঙ্কা কেটে দিলাম আর ট্রে থেকে চারটে ডিম বের করলাম। এর মধ্যে শো শো করে ঝোরো হাওয়া বইতে শুরু করেছে শো শো করে শব্দ হচ্ছে। খানিক্ষন পড়ে বৃষ্টি শুরু হল অঝোর ধারায়। তাই মাকে বললাম,
- তুমি ভাত নামিয়ে ডিম ভাজতে থাকো, আমি কল পাম্প করে জল বের করে আসি।
বলে চলে গেলাম কিছুখন পড়ে আমি ফিরে এলাম আর বললাম,
- আজ সারারাত মাঝে মঝে জল খিঁ চে বের করতে হবে, না হলে ডুবে যেতে পারি, ঘুমালে হবেনা।
মা তখন ভাত উবুর করে বলল,
- তবে এবার ডিম ভাজি কি বলিস।
আমি বললাম,
- হ্যা তাই কর।
মা তখন বলে,
- যাক মেয়েটা ঘুমাচ্ছে বলে নিচিন্তায় রান্নাটা করতে পারছি।
কিছুক্ষণ পরে আমি ক্যান থেকে জল ঢেলে নিলাম তারপর দুজনে খেয়ে নিলাম। এবার আমি আবার জল খিঁ চতে গেলাম। দুবার যাওয়া আসায় আমার লুঙ্গি গেঞ্জি ভিজে গেল। তাই দেখে মা বলল,
- কিরে কি করেছিস তোর তো সব ভিজে গেছে, ওগুলো পাল্টা আমারও কেমন ভিজে গেছে যা সিচ আসে। এত বৃষ্টি হয় এই সুন্দরবনে নদির ভেতরে ভাবতে পারি নাই।
আমি তখন বললাম,
- মা আমাকে আবার জল সিচতে যেতে হবে দেখ কত জল হয়ে গেছে খুব জরে বৃষ্টি হচ্ছে সামনে ত্রিপল দিয়েছি বলে রক্ষা না হলে থাকা যেত না।
মা তখন বলল,
- চল আমাকে দেখিয়ে দে আমি পাম্প করে দেই চাপ কল তো।
আমি বললাম,
- হুম চাপ কল, আমি উপর দিয়ে যেতে হবে কিন্তু আস তবে তাড়াতাড়ি দেরী করলে সব ভিজে যাবে। খুব বৃষ্টি হচ্ছে সাথে হাওয়া সাবধানে আসবে কিন্তু।
- আসছি বলে
মা আমার পড়ে চালায় উঠে এদিকে এল আর নেমে বলল,
- যা ভিজে গেলাম তো একদম তুইও ভিজে গেছিস ভেতর দিয়ে আসা যেত না। তারপরে অন্ধকার।
আমি বললাম,
- দাড়াও আলো জ্বালি
বলে সামনের সুইচ দিলাম যেটা ব্যাটারির। আলো জলে উঠতে দেখি মা একদম ভিজে গেছে। আমি গেঞ্জি খুলে ফেললাম এবার ভিজে লুঙ্গি পরা। এখানে বলে রাখি আমি লম্বা ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি, একদম চর্বি নেই আমার ওজন ৬৩ কেজি। আমার নাম সজল আমার বাবার নাম ছিল সমীর। আমার মায়ের নাম সহেলী বয়স আগেই বলেছি। মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম,
- ই স একদম তুমি ভিজে গেছ তো, শাড়ির আঁচল অন্তত নিগড়ে নাও না হলে একটু পড়ে ঠান্ডায় কাপবে কিন্তু যা হাওয়া দিচ্ছে। সম্পূর্ণ শাড়ি তুমি নিগড়ে নাও পরে ভেতরে গিয়ে নতুন কিছু পরবে।
আমি লুঙ্গি কাছিয়ে নিংড়ে নিলাম আর কল পাম্প করে জল বের করতে লাগলাম। মা তখন বলল,
- তাই করি
বলে আস্তে আস্তে প্যাচ থেকে শাড়ি খুলতে লাগল, সাদা ব্লাউজ আর সাদা ছায়া পরা, ভেতরে ব্রা নেই সে আমি সন্ধ্যের আগেই দেখেছি পুরো ভিজে গেছে বলে আমি সব দেখতে পাচ্ছি কারন এখন আলো জ্বলছে।
আমার দিকে পেছন ফিরে শাড়ি খুলেছে, মায়ের বিশাল পা*ছা আমি দেখতে পাচ্ছি, ভেজা বলে মায়ের পা*ছার সাথে ছায়া লেগে গেছে পুরো পা*ছার খাঁজ দেখা যাচ্ছে, কোমর থেকে পা*ছা অনেক বড়, পেটে চর্বির ভাজ মানে পিঠ থেকে চর্বির খাঁজ গেছে সেও দেখতে পাচ্ছি, আ হ কি সে*ক্সি আমার মা, দেখতে যা লাগছে কি বলব, আমার লুঙ্গির মধ্যে বাঁ*ড়া টন টন করছে, মায়ের এই রুপ যৌ*বন দেখে।
মাথায় খুব ঘন কালো চুল খোপা বাঁধা, মায়ের গরদান বেশ লম্বা, আর কাঁধ বেশ বড় আর জোরালো। এক কথায় খুব সে*ক্সি, আমার চোখে দেখা সেরা সে*ক্সি আমার মা। কল পাম্প করতে করতে আমার ভেতরে বাঁ*ড়া পাম্প করছে, আজ ১৫/১৬ দিন থেকে মাকে নিয়ে এমন ভাবনা হচ্ছে বিশেষ করে আজকে সে বেলা থেকে ভেবে যাচ্ছি আমার উত্তে*জনা কমছেনা একটুও।
বেরেই যাচ্ছে মায়ের দেহের প্রতি, ইচ্ছে করছে এখুনি ধরে করে দেই, কিন্তু যতই আমার মাকে শর্ত দিয়ে নিয়ে আসিনা কেন আমার মায়ের অমতে করার একদম ইচ্ছে নেই, দেখি মা রাজি হয় কিনা। আমি মাকে রাজি করিয়ে করব। মা শারিটা নিংড়ে আবার পড়ে নিল। তখন আমি বললাম,
- মা যাক সব জল বের করে দিয়েছি এখন আবার এক ঘন্টা রেস্ট থাকা যাবে। সব তো ভিজেই গেছে কি করবে পাল্টে নেবে নাকি।
চলবে...

.jpg)