#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ৩১
আমি তখন বলি মা আরেকটু মা উ ম সোনা বলে পা ছা তুলে বাঁ ড়া বের করে আবার চেপে ধরলাম মা ওমা যাচ্ছে মা যাচ্ছে উ ম সোনা যাচ্ছে উ ম উ ম সোনা মা আমার উ ম আঃ গেল গেল মা যাচ্ছে চিরিরক করে আমার বী র্য মায়ের গু দে ঢেলে দিলাম। মা তখন আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- কি সুখ দিলে তুমি সোনা, তা তোমার হয়েছে।
আমি তখন বললাম,
- হুম হবেনা এমন মাকে চু*দে মা ল বের না হলে হয়, সব ভরে দিয়েছি তোমার ভেতরে মা।
মা তখন বলল,
- আজকে যা দিলে আমাকে মা আমি হবই তোমার বী র্যে আমি মা হব।
মিথিলা তখন মা ম করছে। তাই আমি বললাম,
- মা এবার ওকে শান্ত কর আমি বের করে নেই।
মা আচ্ছা বলে আমাকে উঠতে বলল। আমি তখন বাঁ ড়া বের করতে একদম বী র্যে ভেজা চক চক করছে আমার বাঁ ড়া তখনো দাড়নো নিচু হয় নাই। ফিনকি দিয়ে লাফাচ্ছে। আমি নেমে বসতে মা উঠে বসল। মা মিথিলাকে কোলে নিয়ে দ্যাখ দাদা কি করেছে আমার বলে বসতে মা ল বেয়ে বেয়ে পড়ছে। মা আমি সামনা সামনি বসা। মা তখন বলেএক কাজ কর তোমার মেয়ের ওখানে ঘষে দাও আজই উদবোধন হয়ে যাক বলে আমার কোলে মানে বাঁ ড়ার উপর বসিয়ে দিল। আমি তখন বললাম,
- না মা সময় হোক তারপর এমনি আমি আদর করছি ওকে। আর না মা এসবের সময় হোক সব হবে।
মা তখন বলে,
- তবে বস মেয়েকে নিয়ে আমি ধুয়ে আসি।
আমি আচ্ছা তাই যাও। মা নেমে চলে গেল বাইরে ধুতে এখন আর বৃষ্টি নেই। মা চলে যেতে আমি মিথিলাকে ভালো করে বাঁ ড়ার উপর বসালাম আর বললাম কতদিনে তুই বড় হবি রে, এখনই দিতে ইচ্ছে করছে তোকে। এই বলে বাঁ ড়া ওর ছোট মুত্রদ্বারে ঠেকিয়ে দিলাম। ওকে ধরে ওর পা ছা আগে পিছে করতে লাগলাম। উঃ কি যে অনুভুতি হচ্চে। মা ফিরে আসছেনা কেন কি করছে বাইরে। প্রায় ১০ মিনিট আসছেনা।
মা ফিরে এসে মিথিলার জন্য দু ধ গরম করে ফিডারে আর বলল দাও ওকে দু ধ দেই। আমি মিথিলাকে মায়ের কোলে দিলাম, আমার কোল থেকে নামতে চাইছিল না জোর করেই দিলাম মাকে। মা ওকে নিয়ে পাশে বসল আর মুখে ফিডার দিল, আমার দিকে তাকাতে তখন মা বলল,
- কি গো এখনো নরম হয়নি।
আমি তখন বলি,
- কি করে হবে যা বলে গেলে আর নরম হয়।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- ঠিক আছে আবার হবে এখন ধুয়ে আস সন্ধ্যে প্রায় হয়ে গেছে কম সময় তো হল না।
আমি আচ্ছা বলে নিচে নেমে বাইরে এসে দেখি এখনো সন্ধ্যে হয়নি, সব ধুয়ে আবার ভেতরে এলাম। এসে দেখি মিথিলার ফিডার খাওয়া হয়ে গেছে ওকে জামা পরিয়ে হাফ প্যান্ট পরিয়ে দিয়েছে। আমাকে দেখেই মা বলল,
- এই নাও লুঙ্গি পরে নাও আর মেয়েকে ধর আমি কাপড় পরে নিচ্ছি।
আমি লুঙ্গি পরে মেয়েকে কোলে নিলাম। মা তখন ভালো করে ছায়া ব্রা ব্লাউজ পরে নিল শারিও পরে নিল আর বলল,
- ঘুম তো হলনা কি করবে এখন।
আমি বললাম,
- চল মেয়েকে নিয়ে বাইরে যাই
বলে সবাই মিলে বাইরে এলাম আর দেখে বললাম জল কমছে আকাশ পরিস্কার হয়ে গেছে মানে দুর্যোগ কেটে গেছে। তাই দেখে মা বলল,
- যাবে কি আজকে। বাজার ঘাট তো তেমন কিছু নেই।
আমি তখন বললাম,
- সে যেতে পারি এক ঘন্টা লাগবে। যাবো না আজকে থাকবো কি বল আজ কিন্তু সাগরে কোন বোট দেখা যাবেনা।
মা তখন বলল,
- চল একটা ব্যবস্থা তো করতে হবে।
আমি বললাম,
- আচ্ছা দেখি সন্ধ্যে হোক দেখি ফোন তো চার্জ হয়েছে আগে খোঁজ নেই তারপর যাবো।
মা তখন বলে,
- হ্যা দ্যাখ ফোনে চার্জ হয়েছে নাকি আমার তা কি দিয়েছ।
আমি বললাম,
- হ্যা দিয়েছিলাম তো দেখি গিয়ে কি হয়েছে।
বলে নিচে এলাম দেখি অল্প অল্প চার্জ হয়েছে। দুটো নিয়ে উপরে এলাম। দুটোই চালু করলাম আর বললাম,
- মা কাউকে ফোন করবে।
মা বলল,
- হ্যা বড় মেয়েটা কেমন আছে কে জানে একটু খোঁজ নেই ওদের।
- এই নাও বলে হাতে দিলাম আর বললাম উপরে ওঠ তবে নেটওয়ার্ক পাবে।
আমার কথা মতো ফোন হাতে নিয়ে মা বলল,
- না নেট আসছে না গো।
আমি বললাম,
- কারেন্ট নেই তাই নেটওয়ার্ক পাচ্ছেনা পরে দেখা যাবে।
তারপর এটা সেটা গল্প করতে করতে অন্ধকার হয়ে গেল। বাহিরে অন্ধকারের পাশাপাশি হালকা বাতাসে পরিবেশ টা অনেক রোমান্টিক লাগছিল। মা তখন বলল,
- মেয়েকে রাখ আমি একটু ধুপ দেই কি বল।
আমি বললাম যাও আমি মেয়েকে ঘুম পারাচ্ছি। আমি তখন মিথিলাকে সোনা বুনু সোনা মেয়ে এখন ঘুমাবে নাকি। এই বলে আদর করলতে লাগলাম। মা ফিরে এসে বলল,
- রাতে কি খাবে কিছু তো করতে হবে।
আমি বললাম,
- মা ডিম আর ভাত খাবো আর তো মাছ আছে তাইনা।
মা বলল,
- হ্যা তবে আর কি একটু পরে রান্না করব। কি করবে ওদিকে যাবে, কাজ করতে হবেনা।
আমি তখন বললাম,
- হ্যা গেলে ভালই হয় তিনদিন কোন কামাই নেই কি করব।
মা তখন বলে,
- তবে চল এখন রওয়ানা দিলে ৮ টার আগে পৌঁছে যাবো ঘটে।
আমি বললাম তবে চল। বলে নিচে গিয়ে ইঞ্জিন চালালাম আর উপরে এসে নোঙ্গর তুলে আস্তে আস্তে রওয়ানা দিলাম। সাগর জলে থই থই করছে আস্তে আস্তে গেলাম ৮ টার আগে পৌঁছে গেলাম কিন্তু ঘটে কাউকে দেখতে পেলাম না। আমি নোঙ্গর দিয়ে মাকে বললাম,
- তবে তুমি মেয়েকে নিয়ে আমি বাজার করে আনি।
চলবে...