.jpg)
#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ৩২
আমি বললাম তবে চল। বলে নিচে গিয়ে ইঞ্জিন চালালাম আর উপরে এসে নোঙ্গর তুলে আস্তে আস্তে রওয়ানা দিলাম। সাগর জলে থই থই করছে আস্তে আস্তে গেলাম ৮ টার আগে পৌঁছে গেলাম কিন্তু ঘটে কাউকে দেখতে পেলাম না। আমি নোঙ্গর দিয়ে মাকে বললাম,
- তবে তুমি মেয়েকে নিয়ে আমি বাজার করে আনি।
মা বলল,
- হ্যা আমি রান্না চাপাই আর মেয়েকে ঘুম পারাই তুমি যাও।
আমি ১ ঘন্টা ৫ মিনিট পরে বাজার করে ফিরে এলাম। মা রান্না করে ভেতরেই বসে আছে। মিথিলা ঘুমাচ্ছে। ৯ টাও বাজে নাই। মা তখন বলল,
- চল পেছনে গিয়ে খোলা হওয়া খেয়ে আসি কেউ তো নেই আর কোন নোউকাও নেই।
বলে মাকে নিয়ে পেছনে এলাম। আমি তখন বললাম,
- জানো মা তখন মিথিলাকে ওইভাবে আমার কোলে দিয়েছ খুব গরম হয়ে গেছিলাম।
আমার কথা শুনে মুচকি হেসে বলল,
- সে আমি বুঝতে পেরেছি। না হলে অতখন দাঁড়ানো থাকে নাকি।
আমি তখন বললাম,
- যা মোবাইল তো আনা হয় নাই মালিকেও ফোন করতে হবে নেটওয়ার্ক যখন এসেছে।
মা তখন বলল,
- পরে কর আরো রাত হোক। তবে নিয়ে আস যদি এর মধ্যে ফোন করে।
আমি মোবাইল এনে পাশে রেখে মাকে ধরে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরলাম। মাও আমাকেও জড়িয়ে ধরল। আর আমার ঠোঁটে চুমু দিল। আমি মায়ের দু*ধ দুটো ধরে আস্তে আস্তে টিপতে লাগলাম আর বললাম,
- মা ব্লাউজ এর উপর দিয়ে ধরে আরাম পাইনা।
আমার কথা শুনে মা নিজেই ব্লাউজ আর ব্রা খুলে দিল। আমি তখন মায়ের শাড়ির আঁচল সরিয়ে দু*ধ মুখে নিলাম আর চুষতে লাগলাম আর বললাম,
- ভালই দু*ধ এসেছে মা।
মা তখন বলে,
- খাও সোনা মায়ের দু ধ খাও।
আমি তখন উ ম আমার সোনা মা বলে দুটো ধরে দলাই মলাই করে দু ধ চুষে খাচ্ছি জরে জরে টান দিচ্ছি। মা তখন বলে,
- আস্তে অমন করে টানলে নিচে ভিজতে শুরু করে।
আমি তখন বলি,
- মা এখন একবার দেব, বার বার ওই কথা মনে পড়ছে আর গরম হয়ে যাচ্ছি।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- এখানে দাড়িয়ে দুপুরের মতন।
আমি বললাম,
- হুম মা। কেউ এখন আসবে না সবাই চলে গেছে কারেন্ট নেইত।
মা তখন বলল,
- তুমি রেডি বলে আমার লুঙ্গির উপর হাত দিল। আর বা ড়াঁ ধরে বলল ওরে বাবা একদম রেডি তো।
আমি তখন বললাম,
- এমন সুন্দর আর সে ক্সি মা পাশে থাকলে না দাড়িয়ে পারে।
মা আমার হাত ধরে শাড়ি তুলে গু দ ধরিয়ে দিয়ে বলল,
- দ্যাখ মায়ের অবস্থা ভিজে গেছে।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- মা ওমা এবার সব খুলে ফেল মা।
আমার কথা শুনে মা সাথে সাথে শাড়ি ছায়া খুলে ফেলল।
আমি মায়ের একটা পা টুলের উপর দাড় করিয়ে আস্তে করে বাঁ ড়া মায়ের গু দে ভরে দিলাম। এবং ঠা প শুরু করলাম। এর মধ্যে দেখি রাস্তা থেকে টর্চ মারছে। টর্চ দেখেই মাকে নিয়ে নিচে নেমে গেলাম। মা শাড়ি কাপড় সব নিল আমি মোবাইল নিলাম। মাকে শুয়ার জায়গায় বসিয়ে আবার বাঁ ড়া ভরে দিলাম মায়ের গু দে। মা তখন বলল,
- ই স যদি দেখে ফেলত কি হত।
আমি তখন মাকে বললাম,
- আরে না না বুঝতে পারবেনা ভয় নেই।
মা তখন বলে,
- আমার বুক কেঁপে উঠেছিল জানো।
আমি মায়ের পা তুলে চো দা শুরু করলাম। মা তখন আবার বলে,
- আমার একদম মুট নষ্ট হয়ে গেছে জানো দ্যাখ বুক কাঁপছে।
আমি তখন বললাম,
- তবে নাও মোবাইল বৈশাখীকে ফোন কর আমার বড় মেয়ে কে। মুড ভালো হয়ে যাবে।
মা অবাক হয়ে বলল,
- এই অবস্থায়।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- কি হয়েছে ও কি বুঝতে পারবে নাকি কেউ বুঝতে পারবে না। আর কি হবে ছোট মেয়ে দেখেছে বড় মেয়ে শুনবে।
মা তখন বলে,
- তুমি না যে কি বুঝি না কই দাও বলে মোবাইল চাইল।
আমি মায়ের হাতে মোবাইল দিলাম। মা তখন বলল,
- ওর বয়স কম হলে কি হবে খুব পাকা ওর বাবা আর আমি করছিলাম তখন একদিন জেগে দেখে ফেলেছে জানো। ওকে আমার ভয় লাগে। কি জিজ্ঞেস করে দেখবে।
আমি তখন বললাম,
- উ ম সোনা কোন ভয় নেই তুমি কথা বল আমি চু দি তোমাকে।
মা তখন বলল,
- তবে উঠে আস, আমাকে কোলে নিয়ে নাও।
- উ ম সোনা মা আমার এবার বুঝেছে।
বলে আমি উঠে মাকে কোলে নিয়ে বাঁ ড়া গু দে ভরে দিলাম। মা নাম্বারে কল করল। ওদিক থেকে ফোন ধরে বলল বৌদি তুমি কোথায় মানে মায়ের ননদ কল ধরেছে। মা বলল আছি এক জায়গায় বল বৈশাখী কেমন আছে। মায়ের ননদ বলল আছে ভালো পরাশুনে নেই এই কয়দিন ঝড় আর বৃষ্টি গেছে তো এই নাও মেয়ের সাথে কথা বল। তখন বৈশাখী বলল,
- মা কেমন আছ তুমি, বোন কেমন আছে, কোথায় আছ তোমরা।
মা তখন বলে,
- এইত আছি মা কয়েকদিনের মধ্যে আসবো তোমার কাছে ভালো থেকো মা, পড়াশুনা কর ঠিক মতন।
বৈশাখী তখন বলল,
- হ্যা মা বুনু কই।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- আমার কাছে আছে ও তো কথা বলতে পারেনা নিয়ে যাবো একদিন তখন বুনুর সাথে খেলা করবে কেমন।
আমি মাকে চু দে চলছি মায়ের দু ধ কাপ্তে শুরু করেছে গলাও কাঁপে কথা তেমন ঠিক করে বের হচ্ছেনা। তখন বৈশাখী বলল,
- মা তুমি এখন কোথায়? এমন গলা কেন তোমার, কি করছ তুমি এখন। বাড়িতে নেই তুমি।
মা তখন বলে,
- না সোনা, আছি এক জায়গায়। খুব ভালো জায়গায়, তোমাকে একদিন নিয়ে আসবো তখন দেখবে আমি কোথায় আছি। আমি মা খুব সুখে আছি তুমি আমাদের কাছে থাকবে। আর বাড়িতে কি করে থাকবো তোমার বাবা যা করে গেছে তাই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে আসতেঁ হয়েছে।
বৈশাখী তখন বলল,
- মা বলনা কোথায় তুমি? এমন শব্দ আসছে কেন মা।
চলবে...
