.jpg)
#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ২৪
আমি আচ্ছা বলে মেয়ের কাছে গেলাম দিব্বি ঘুমাচ্ছে। পাশ বালিশ ঠিক করে দিয়ে আমার সেলফ খুললাম তাতে ওই বাবু রা আর কি কি যেন দিয়েছিল বের করলাম। আগের ক ন ড ম এবং কিছু ওষুধ ছিল। গ্যাসের ওষুধ ভেবে নিয়ে এলাম। এসে দেখি মায়ের মাছ কাঁটা শেষ হয়ে গেছে। মা তখন বলল,
- কি গো মেয়ে ঘুমাচ্ছে তো। আর তোমার হাতে কি ওগুলো।
আমি তখন বললাম,
- ঐ যে বাবুরা এসেছিল তাঁরা রেখে গেছে, জান অরা ভেতরে ঢুকে যা করত আমার বোট কাপিয়ে দিত।
মা তখন বলে,
- কেন কি করত ওরা। দাড়াও জল তুলে দাও মাছ ধুয়ে নেই।
আমি আচ্ছা বলে জল তুলে দিয়ে বললাম,
- বোঝনা কি করত, একদিনে তিন চার বার করত ওরা আমি বোট ঝুলুনিতে বুঝতাম। ওরা চলে জাবার পর একদিন এই প্যাকেট পেয়েছি বলে একটা পাতা বের করলাম, চারটে ছিল এখন দুটো আছে লাল লাল ট্যাবলেট। দেখ।
মা ট্যাবলেট দেখে বলল,
- তোমার দরকার নেই এমনিতেই পারিনা আবার ট্যাবলেট, ও খেলে তুমি আমাকে মেরে ফেলবে।
আমি তখন বললাম,
- মা এ খেলে কি হয় গো বলনা।
মা তখন বলে,
- কি হয় বোঝ না ও খেলে তোমার ওটা আর নিচু হবেনা সব সময় দাড়িয়ে থাকবে। এখন না যখন আরো বয়স হবে তখন খাবে এখন ফেলে দাও।
আমি তখন অবাক হয়ে বললাম,
- তুমি জানলে কি করে।
মা তখন বলে,
- আরে মিথিলার বাবা খেত, আর রাতে দুই তিনবার করত আমাকে। মাছ ভেজে ফেলি কি বল। কি দেখছ তুমি এদিক ওদিক তাকিয়ে।
আমি তখন বলি,
- না দেখছি আর কেউ আসছে কিনা। না কোন বোটের দেখা পাচ্ছিনা।
মা তখন বলে,
- আজকে যাবে আকাশ তো বেশ পরিস্কার।
আমি তখন বললাম,
- দেখি বিকেলে কেমন হয় তারপর। জলে তো ভর্তি নদী। তুমি হাত ভালো করে ধুয়ে নাও সাবান দিয়ে না হলে মাছের গন্ধ আসবে।
মা আচ্ছা বলে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে এসে আমার কাছে দাঁড়ালো। আর বলল আলো দেখে মনে হয় ১১ টার বেশী বাজে। রান্না করব না। সকালে ভাত বেশী করেছি শুধু মাছ রান্না করব। আমি তখন বললাম,
- মা চলো একবার মিলন করি। অনেক সময় হয়েছে তো।
মা তখন বলে,
- মেয়ে ঘুমাচ্ছে তো তাই না, আমরা গেলেই জেগে যাবে যে।
আমি তখন বললাম,
- মেয়ে বলেছে এখন মা আর দাদা খেলবে তাই ঘুমাই।
মা তখন বলে,
- মেয়ে তোমাকে বলেছে তাই না।
- হুম, এখানে দাড়িয়ে দাড়িয়ে আমার সোনা মাকে চু*দব।
বলে মায়ের আঁচল টেনে ফেলে দিয়ে দু ধের দিকে তাকিয়ে বললাম,
- কি গো দু ধ তো বের হচ্ছে ব্লাউজ ভিজে গেছে তোমার।
মা তখন বলল,
- কি করব মেয়েটা অল্প খেয়েছে তাই।
আমি তখন "এসো তাহলে"বলে মাকে জড়িয়ে ধরে মায়ের মুখে চুমু দিলাম আর দু ধ দুটো ধরে টিপে দিতে লাগলাম। মা তখন বলল,
- এখানে খোলা জায়গা কেমন লাগে ভেতরে চলো।
আমি তখন বললাম,
- না সোনা এখানে কেউ নেই এই খোলা আকাশের নিচে তোমাকে এখন চু*দব।
বলে চুমুতে চুমুতে মায়ের ঠোঁট চকাম চকাম করে চুষে দিচ্ছি আর দু ধ টিপে যাচ্ছি। মা তখন বলে,
- ইস কেমন করছে দেখ, আমার লজ্জা করছে, মেয়ে বড় হলে কি করবে।
আমি তখন বলি,
- ভেব না আমি তেমন না এখন ফাঁকা তাই এমন করছি, এখান থেকে গেলে এমন হবে না, রাতে আমরা স্বামী স্ত্রীর মতন খেলবো। আমি বাবা হব। আমার সন্তান হবে।
মা তখন আমাকে পাল্টা চুমু দিল আর বলল তাই যেন হয়, আমি যেন তোমার সন্তানের মা হতে পারি উ ম সোনা বলে আমার লুঙ্গির উপর দিয়ে বাঁ ড়া চেপে ধরে বলল ওরে বাবা সাপের মতন ফোস করছে তো। বাবা এত শক্ত হয়ে গেছে। মার কথা শুনে আমি তখন বললাম, এই সোনা এবার আর শাড়ি রাখা যাবেনা বলে প্যাঁচ টানে টানে খুলে দিলাম। মা তখন বলল,
- তুমি না আমাকে এখানে ল্যাং টা করবে।
আমি তখন বললাম,
- সোনা ল্যাং টা না করলে চু*দব কি করে।
মা তখন বলে,
- আবার বাজে কথা যা করার করবে বলা লাগে বার বার, এই কথা শুনলে দেহের ভেতর কেমন করে তুমি বোঝ না।
মার কথা শুনে আমি বললাম,
- উ ম সোনা তোমার দু ধ তো শক্ত হয়ে গেছে।
বলে ব্লাউজের হুক খুলতে লাগলাম। আমার সোনা মা ব্রাও পড়েছে। আমার কথা শুনে মা বলল,
- তুমি দিলে আমি কি করব তোমার যদি ভালো লাগে তাই পড়েছি।
আমি তখন বললাম,
- মা তোমার এতবর দু ধ ব্লাউজ ধরে রাখতে পারে তাই পড়তে বলেছি, ইস কেমন খাঁড়া হয়ে আছে দু ধ দুটো বলে ব্লাউজ খুলে দিলাম এখন শুধু ব্রা আর ছায়া পড়া। মা তোমাকে যা লাগছেনা এইভাবে দেখতে।
আমার কথা শুনে মা লজ্জা পেয়ে বলল,
- ই স লজ্জা করে এখন
বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে মুখে মুখ দিয়ে চকাম চকাম করে চুমু দিল এবং আমার মুখের ভেতর জিভ দিল। আমি মায়ে জিভ টেনে ভেতরে নিয়ে চুষতে চুষতে উ ম আ উ ম আ করতে লাগলাম। মা ছেলের জিভের খেলা চলছে, একবার আমার জিভ আরেকবার মায়ের জিভ চুষে দিচ্ছি আমরা। অনেখন ধরে চলছে। দুজনের ঠোঁট বেয়ে লালা পড়ছে। হঠাৎ মা মুখ আলাদা করে বলল,
- উ ম ঠোঁট ব্যাথা হয়ে গেছে আর পারছিনা সোনা।
আমি দেখি বলে ব্রার হুক খুলে দিলাম এবং মায়ের কাঁধ থেকে ব্রা বের করে দিলাম। ই স বোটা ভিজে আছে বলে মুখে নিয়ে চোষা শুরু করলাম। প্রতিটানে দু ধ আমার মুখে যাচ্ছে আমি মায়ের দু ধ টেনে টেনে চুষে খেতে লাগলাম। মা তখন বলল,
- এই টাই চুষে দাও টন টন করছে মাছ মাংস কাচ্ছি দু ধ তো বেড়ে গেছে, খাও সোনা মায়ের দু ধ খাও।
চলবে...
