#গল্পঃ মা থেকে বউ
#পর্বঃ ২৩
- কি আর করব ভালো করে চু*দব। এখানে যতক্ষণ আছি আমরা শুধু চো*দা চু দি করব।
মা তখন নতুন বউয়ের মতো লজ্জা পেয়ে বলল,
- অত বলেনা গরম হয়ে যাচ্ছি তো, এখনই।
আমি তখন বলি,
- না তবে খেয়ে নেই তুমি ডিম ভেজে নিয়ে আস, এর পর মাছ ধরব।
মা তখন বলল হুম আমি ভাবছি ভুলে গেলে নাকি বলতে বলতে ডিম ভাজা হয়ে গেছে, উনি ভাত বেড়ে নিয়ে এলেন আর বলেন নাও খাও আমি খাচ্চি। আমি খেতে খেতে মেয়ের মুখে দিলাম সাদা ভাত, বেশ ভালই খেল আমার হাতে। মা তখন বলল,
- আসল বাপ চিনে গেছে, খা নতুন বাবার হাতের ভাত খা।
আমি তখন মাকে কাছে নিয়ে খাইয়ে দিতে দিতে বললাম এটা আমার লক্ষ্মী মেয়ে, আর বলে মায়ের পেটে হাত দিয়ে বললাম, নতুন যে আসবে, সে আমার লক্ষ্মী মেয়ে না লক্ষ্মী ছেলে হবে কে জানে। কি গো হবে তো। মা তখন বলল,
- জানিনা যা দিয়েছ হয়েও যেতে পারে।
আমি তখন বলি,
- হবে হবে কেন হবেনা অবশ্যই হবে।
মা তখন বলে,
- তাই যেন হয়, আমিও চাই কষ্ট যত হোক তোমার সন্তানের মা হব আমি।
তারপর আমরা দুজনে মিলে খেলাম, আমি বললাম মা মোবাইলের চার্জ শেষ কি জানি কটা বাজে রোদ ওঠেনি তাই ব্যাটারি চার্জ হবেনা, এখনো আকাশ মেঘলা আজ ফিরে যেতে পারবো কিনা কে জানে। দু রাত পার হয়ে গেল। তারপর আবার বললাম,
- মা তোমাকে এই শাড়ি ব্লাউজে যা লাগছেনা খুব সুন্দর লাগছে। একদম নতুন বউএর মতন।
মা তখন বলে,
- আমি তো এখন নতুন বউ, তোমার বউ।
মার কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- হুম নতুন বউ তোমার যৌ বন একদম ফুটে উঠেছে, তবে হ্যা লোকের সামনে বউ কিন্তু দুজন যখন একা থাকবো তখন কিন্তু মা আর ছেলে।
মা তখন বলে,
- আচ্ছা তুমি যেমন চাও তাই হবে আর আমি তো সত্যি তোমার গর্ভ ধারিনী মা।
আমি বললাম,
- সেই জন্যই তো আমি মাকে নিয়ে থাকতে চাই সমাজের কাছে বউ কিন্তু আসলে নিজের মাকে বউ বানিয়ে আমি থাকবো।
এরপর মা বলল,
- হয়েছে সোনা এবার ওঠ খাওয়া তো হয়ে গেছে এবার সব ধুয়ে আনি নাও তুমি থালায় হাত ধুয়ে নাও, নোনা জল এনেছি এ দিয়ে ধুয়ে নাও আর মেয়ের কাছে থাকো আমি সব ধুয়ে আসছি।
মার কথা শুনে সাথে সাথেই আমি বললাম,
- আচ্ছা যাও সোনা আমি মেয়েকে দেখছি।
মা তখন বলে,
- হুম মেয়ে বাবার সাথে খেল। ফিরে এসে দেখি মেয়ে দু ধ খায় নাকি, দু ধ খেলে ঘুমাবে।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- হুম তারপর মেয়ের নতুন বাবাকেও দু ধ দিয়ে গু দে বাঁ ড়া নিয়ে দুজনেও ঘুমাবো।
মা তখন বলে,
- দুষ্ট ছেলে খালি ওইসব চিন্তা সব সময়, রাতে আর সকালেও তো দিলাম আবার লাগবে।
- দেখ কি অবস্থা
বলে আমি লুঙ্গি তুলে দেখালাম, একদম বা ড়া খাঁড়া হয়ে আছে। মা দেখেই বলল,
- হুম বুঝেছি, ই স কেমন দাড়িয়ে আছে দেখ ভাবা যায়।
আমি তখন বলি,
- হবেনা নতুন বউ সেজেছ আছ দেখে ঠিক থাকা যায়। যেমন দু ধ দুটো লাল ব্লাউজের ভেতর খাঁড়া হয়ে আছে। আর বসার সময় কেমন শাড়ি হাটুর উপর তুলে রেখেছ, অমন পা দেখলে খাঁড়া হয়ে পারে। সত্যি মা তুমি যা দেখতে না যে কেউ দেখলে তার লুঙ্গি প্যান্টের ভেতর অজগর হয়ে উঠবে।
মা তখন বলে,
- আমার আর কারো দরকার নেই ওইটা পেলেই হবে, একটাতেই আমি খুশী, ওটার ঠেলা সামলাতে পারিনা কষ্ট হয়ে যায়। এই আর না আমি যাই ধুয়ে আসি।
- আচ্ছা যাও সোনা।
আয় মা আমার কোলে আয় বলে মেয়েকে কোলে তুলে নিলাম। গালে মুখে চুমু দিলাম আর বললাম এইতো আমার লক্ষী মেয়ে। মা সব ধুয়ে এসে বলল দুপুরের খাবার কি হবে জাল কই তোমার মাছ ধরবে না। আমি তখন বলি হ্যা তুমি মেয়েকে দু ধ দাও আমি জাল বের করে রাখি।
বলে নিচে গিয়ে জাল বের করলাম। এবং দেখতে গেলাম কন দিকে খ্যাবলা জাল মারা যায় দেখতে লাগলাম, এত জল মাছ উঠবে দেখে নিয়ে মারলাম এক খ্যাও। টেনে তুললাম বড় বড় চিংড়ি মাছ পেলাম কয়েকটা, সাথে দুটো পোয়া ভোলা বেশ বড় সাইজের। বালতিতে মাছ রেখে আবার মারলাম। খ্যাও এবার ফাঁকা কিছুই না।
একটু সময় অপেক্ষা করে আবার দিলাম খ্যাও। এবার আবার চিংড়ি পেলাম এবং ভোলা মাছ। এভাবে থেকে থেকে খ্যাও দিচ্ছি মাঝে মাঝে মাছ পাচ্ছি। হঠাৎ মা এসে বলল,
- কি গো কি করছ তুমি বলে আমার কাছে এল আর বলল, মেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে ভেতরে এলেনা কেন।
আমি তখন বলি,
- তোমার জন্য মাছ ধরছি সোনা দেখ বালতিতে আছে।
মাছ দেখে মা বলল,
- ওমা এত মাছ কখন ধরলে গো। এর মধ্যে এত মাছ পেয়েছ, আর লাগবেনা। দুপুর রাত হয়ে যাবে গো।
আমি দাড়াও বলে আবার দিলাম খ্যাও এবার আরো ভোলা মাছ পেলাম সব মিলিয়ে ৮/১০ হবে। মা তখন বলল,
- এই আর লাগবেনা এত মাছ কেটে রান্না করতে সময় লাগবে তো।
আমি তখন বললাম,
- তোমাকে করে দিচ্ছি ভয় পাচ্ছ কেন।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- এখন খেয়ে উঠেছিনা। পেট একদম ভর্তি। এই ভরা পেটে কিছু করা যাবে না।
আমি তখন বলি,
- আরে না এখন চু*দবো না মাছ কেটে দেব।
মা তখন বলে,
- খালি বাজে কথা এরকম বাজে কথা বলবে না তোমার অভ্যেস হয়ে যাবে। কারো সামনেই হয়ত বলে দেবে।
আমি বললাম,
- ঠিক আছে সোনা মেয়ে ঘুমিয়েছে তো।
মা তখন বলল,
- তোমার যা মেয়ে ঘুমাতে চায় জোর করে ঘুম পারালাম। এদিক ওদিক তাকায় বাবা কই বাবা কই তেমন ভাব করছিল।
আমি তখন বলি,
- সত্যি মেয়েটাকে মানুষ আমি করবই অনেক বড় করব। আর বড় মেয়েটাকে নিয়ে আসবো, কারো কাছে রাখতে হবেনা।
মা তখন খুশি হয়ে বলল,
- সত্যি আনবে, কিন্তু ও এলে তোমার যখন খুশী তখন হবেনা কিন্তু। ও সব বোঝে কিন্তু মা সি ক শুরু হয়ে যাবে কিছু দিনের মধ্যে, সাত বছর বয়স, ৮/৯ এর মধ্যে মা সি ক শুরু হবে। এমনিতেই বাড়ন্ত বয়স।
আমি তখন বললাম,
- না আসুক কোন অসবিধা হবেনা, রাত তো তোমার আমার, আর স্কুলে যাবেনা সেই সময় পাবো।
মা তখন বলে,
- আবার বলছি তোমার উঠতি বয়স যখন তখন লাগবে, না পেলেই তো মাথা গরম হয়ে যাবে। ইচ্ছে করলেই তখন দিতে পারবনা ভেবে দেখো আর একবার।
আমি তখন বলি,
- শুধু আমার ইচ্ছে করবে তোমার করবে না।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- আমি কি তাই বলেছি, আমার মা সি ক বাদ দিয়ে প্রতিদিন আমাকে দিতে হবে কিন্তু মানে মাসে ২৬ দিন আমাকে দিতে হবে।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা সোনা মোটে ২৬ দিন আমি তো দিনে দুবার করে দেব তোমাকে আর ওই সময় চুষে বের করে দিতে হবে।
মা তখন বলে,
- যা দিয়েছ বা দেবে মনে হয় আর মাসিক হবেনা, ধরে গেছে।
- সত্যি বলছ।
আমার কথা শুনে মা বলল,
- এক মাস গেলে বোঝা যাবে যদি মা সি ক না হয় তখন। আচ্ছা চল মাছ কেটে নেই, তোমার কাটতে হবেনা আমি সব কেটে নিচ্ছি, তুমি দেখ মেয়ে আবার জেগে গেছে কিনা।
আমি আচ্ছা বলে মেয়ের কাছে গেলাম দিব্বি ঘুমাচ্ছে। পাশ বালিশ ঠিক করে দিয়ে আমার সেলফ খুললাম তাতে ওই বাবু রা আর কি কি যেন দিয়েছিল বের করলাম। আগের ক ন ড ম এবং কিছু ওষুধ ছিল। গ্যাসের ওষুধ ভেবে নিয়ে এলাম। এসে দেখি মায়ের মাছ কাঁটা শেষ হয়ে গেছে। মা তখন বলল,
- কি গো মেয়ে ঘুমাচ্ছে তো। আর তোমার হাতে কি ওগুলো।
চলবে...