Type Here to Get Search Results !

মা থেকে বউ ( পর্ব ৩৪ )


 #গল্পঃ মা থেকে বউ

#পর্বঃ ৩৪

আমি মায়ের বুকের উপর উঠে ঘপা ঘপ ঠা প শুরু করলাম। আমার বাঁ ড়া মায়ের গু দে পক পক করে ঢুকছে আর বের হচ্ছে। মা তখন আঃ আঃ আঃ সোনা আঃ আঃ আঃ আঃ করতে করতে বলে এরপর তুমি তোমার দুই মেয়ে আর আমাকে এক সাথে খেলবে তাই তো। আমি তখন বললাম,

- সে তো অনেক দেরী সোনা ওরা ছোট না, এখন তো তুমি আর আমি। আমার বাচ্চার মা হবে তুমি তারপর।

মা তখন বলে,

- নিজের মাকে যখন চু*দতে পারছ তখন বোনদের ও চু*দবে। এই পেটে তোমাদের তিনজনকে ধরেছি আর একটা হবে। সেটা হবে তোমার।

আমি উ ম সোনা মা বলে পাছা তুলে তুলে মাকে ঠা প দিতে লাগলাম। মা তখন আঃ আঃ আঃ সোনা আঃ আঃ উ ম সোনা উ ম উ ম করে আমার মুখে চুমু দিচ্ছে আঃ দাও দাও খুব গরম হয়ে গেছি সোনা আমার। নিজের ছেলের চো*দনে এত সুখ উ ম সোনা দাও উ ম উ ম আঃ আঃ আঃ আঃ আঃ সোনা আঃ আঃ। তুমি আরো জোরে জোরে দাও সোনা। আমি তখন বললাম,

- উ ম সোনা মা আমার উঃ তোমাকে চু*দতে এতসুখ মা ওমা মাগো মাকে চু দে এতসুখ পাওয়া যায় জানতাম না।

মা তখন বলল,

- আমিও কি জানতাম সোনা নিজের ছেলে এতভাল চু*দবে তবে আর বিয়ে করতাম তোমার সাথেই থাকতাম। এই সোনা মাকে চু*দতে ভালো লাগছে তো তোমার।

আমি তখন বললাম,

- উ ম আর বলেনা সোনা মাকে চু*দতে এতসুখ উ ম সোনা মা লক্ষ্মী মা আমার তোমাকে আমি পো য়াতী করবই মা।

মা তখন বলল,

- সে আমি হয়ে গেছি সোনা তোমার মা ল যা ভেতরে গেছে আমি আবার নতুন মা হয়ে গেছি শুধু সময়ের অপেক্ষা সোনা। ১০ মাস পরে তুমি তোমার বাচ্চা পাবে।

আমি উ ম সোনা বলে দু ধ দুটো ধরে চুষে খেতে খেতে গদাম গদাম করে ঠা প দিতে লাগলাম। মা তখন বলল,

- সোনা চেপে চেপে দাও সোনা উঃ সোনা আর পারছিনা সোনা উ ম আঃ আঃ আঃ সোনা এই সোনা আমার হবে এবার সোনা উঃ দাও দাও আঃ আ মাগো আঃ আঃ আঃ আঃ উঃ উঃ উঃ আঃ উঃ আঃ উঃ আ উ উ ম সোনা আমার আ উ চ এই এই হবে আমার সোনা।

আমি তখন বললাম,

- উ ম সোনা দাও আমার বাঁ ড়া তুমি ভিজিয়ে দাও তোমার গু দের রস দিয়ে সোনা।

মা তখন আঃ আঃ আঃ আঃ আঃ আঃ মা গো আঃ আঃ আঃ গেল সোনা আঃ আঃ আঃ উঃ আঃ উঃ আঃ আঃ উঃ উঃ উঃ আঃ আঃ এই গেল আঃ আঃ গেল সোনা উ ম আঃ আঃ আঃ আঃ উঃ সব বেড়িয়ে যাচ্ছে সোনা। আমি বললাম এইত মা আমারও হবে মা আরেকটু সহ্য কর সোনা আমারও হবে বি চি কেঁপে উঠেছে সোনা উ ম আঃ আঃ বলে বাঁ ড়া চেপে ধরে ওমা মাগো যাচ্ছে মা যাচ্ছে আম্নার র স বের হচ্ছে মা আঃ আঃ আঃ সোনা গো উঃ গেল আঃ আঃ আঃ সব শেষ হয়ে গেল মা। মা তখন বলে,

- সোনা আমারও হয়ে গেছে সোনা খুব সুখ পেলাম বাবা খুব সুখ।

তারপরে মাকে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ শুয়ে রইলাম। এরপর দুজনে খেয়ে নিয়ে মেয়েকে দু ধ দিয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে উঠে মাকে আর বোনকে নিয়ে রওয়ানা দিলাম বোট তালা মেরে রেখে। অখান থেকে অনেক দুরে গেলাম একটা স্টেশনে গিয়ে নেমে চা খেলাম একটা দোকান্দারের সাথে কথা বললাম এখানে ঘর ভারা পাওয়া যায় নাকি আমারা স্বামী স্ত্রী থাকবো। এক বাচ্চা আমাদের ওর বড় আরেকটা আছে পরে তাকে নিয়ে আসবো। দোকানদার আমাদের দেখে বলল,

- আছে আর যদি পারেন অল্প টাকায় একটা বাড়ি আছে সেটাও নিতে পারেন।

আমি বললাম,

- দেখাবেন আমাদের।

দোকানদার বলল,

- একটু বসেন, চা খান পরে নিয়ে যাচ্ছি।

আমি আছা বলে বসলাম। ৯ টা বাজতে লোকটা বলল চলেন পায়ে হেটে ১০ মিনিট গেলেই হবে যার বাড়ি উনি এখন আছেন, খুব ভালো হবে। উনি কালকে দিল্লি চলে যাবেন ওনার ছেলের কাছে।

আমি চলেন তাহলে বলে আমারা গেলাম। বাড়ি ঘর দেয়াল পাকা উপরে টিন দেওয়া কাঠা জমি সব সহ বেঁচে দেবেন আসবাপত্র সহ। আমাদের দেখে পছন্দ হল দামা দামী হল। আমার বাজেটের মধ্যে পেয়ে গেলাম। কথা বাত্রা শেষ করে বললাম,

- আপনি কালকে চলে যাবেন তো কি করে কি হবে।

উনি মানে বাড়ির মালিক বলল,

- আমি একদিন থেকে না হয় দলিল দিয়ে যাবো। আজকে না হয় আমরা সবাই মিলে এখানেই থাকবো কালকে দলিল দিয়ে তারপর আমি চলে যাবো। পারবেন তো।

আমি তখন মাকে বললাম,

- কি গো নেব তো বল।

মা বলল,

- হ্যা নিয়ে নাও ভালই হবে এখানে একটা কাজ ঠিক করে নেবে তবে আমরা আর যাবো না ওদিকে। তুমি একা গিয়ে সব নিয়ে এস।

যেমন কথা তেমন কাজ আমারা থেকে গেলাম। পরের দিন সবাই মিলে গিয়ে জমি কিনে নিলাম এবং বিকেলে ফিরে এলাম। ওই মহিলা আমাদের কাছে চাবি দিয়ে বিদায় নিল। এক টুকরো জমি সাথে বাড়ি হয়ে গেল। আমি আমার বোটের মালিকে সব ফোনে বললাম। আর বোট চালাতে পারবোনা আমি অন্য জায়গায় কাজ পেয়ে গেছি কালকে ছেড়ে চলে যাবো। সারাদিন দখল গেছে রাতে বাজার করে নিজেরা রান্না করে খেলাম, নিজের বাড়িতে। দোকানদার এসে আমাদের সাথে দেখা করে গেল। মা বলল,

- ওর যদি একটা কাজ হয় তো ভালো হয়। তবে আমাদের আর চিন্তা নেই।

দোকানদার বলল,

- ঠিক আছে আমি করে দেব কালকে দোকানে আসুক কথা বলে দেব।

আমি বললাম,

- কালকে হবেনা কালকে আমরা যাবো পুরন জায়গায় সব নিয়ে আসবো। পরশু কথা বলব।

দোকানদার বলল,

- আচ্ছা তবে আমি যাই নিজের বাড়িতে থাকেন। ও যদি একটা ভ্যান কিনে নিতে পারে তবে বিল্ডারসে কাজ করতে পারবে বেশ কামাই হবে।

আমি বললাম,

- তবে তো ভালই হয় তাই করব আমি আসবো আপনার সাথে এখন।

দোকানদার বলল,

- চলেন তাহলে।

আমি তখন মাকে বললাম,

- এই আমি আসছি তবে কথা বলে।

মা বলল,

- যাও তবে কথা বলে আস। আমি মেয়েকে নিয়ে থাকি।

আমি আর দোকানদার দুজনে মিলে গেলাম এবং কথা বলে এলাম ফিরতে রাত হল। রাত সারে ১০শ টা বেজে গেছে। ফিরে এলাম এসে মাকে সুখবর দিলাম পরশু থেকে কাজে যাবো। মা তখন বলল,

- তবে বৈশাখীকে ফোন করি কালকে ওকে নিয়ে আসবো কি বল। মিথিলা এখনো ঘুমাল না। তুমি মিথিলাকে নিয়ে দাঁড়াবে আমি বৈশাখীকে নিয়ে আসবো।

আমি তখন,

- আচ্ছা ফোন করবে তাঁর আগে এস কাল রাতে ও সকালে দিতে পারি নাই এখন দেব।

মা তখন বলল,

- এক কাপড়ে দুইদিন হয়ে গেল বাকী কিছু আনা হয় নাই।

আমি তখন বললাম,

- কালকে সব নিয়ে আসবো অত ভাবনা কেন এবার তো সব হল। আর তুমি মেয়েটাকে ল্যাং টা করে কেন রেখেছ এখন।

মা আমার কথা শুনে বলল,

- সব ভিজিয়ে দিয়েছে, গরম তো থাকনা ল্যাং টা কি হয়েছে।

আমি বললাম,

- তুমি তো আমার একটা নেশা ধরিয়ে দিয়েছ সেদিন আমার এইটার উপর ওকে বসিয়ে দিয়েছিলে।

বলে আমার খাঁড়া বাঁ ড়া মাকে দেখালাম। মা তখন বলল,

- আস দাও ঢুকিয়ে আগে খেলে নেই তারপর কথা বলব।

আমি মিথিলাকে ধরে পাশে বসিয়ে মায়ের গু দে বাঁ ড়া ঢুকিয়ে দিয়ে বললাম,

- এই কিরে দেখবিনা আমাদের চো দা চু দি খেলা। উ ম মা তোমার গু দে তো রসে রস হয়ে গেছে।

মা তখন বলে,

-  হবেনা কালকে সারাদিন রাত আজ সারাদিন খেলা হয় নাই এখন দিলে হবেনা।

আমি তখন মায়ের দু ধ দুটো ধরে ঘপা ঘপ ঠা প দিতে দিতে চু দ তে লাগলাম, নিজের বাড়িতে নিজের মাকে চু দছি উ ম সোনা মা আমার।

মা তখন উ ম সোনা দাও ভালো করে দাও সোনা উ ম এর মধ্যে মেয়েটা মায়ের গায়ে উঠতে লাগল। মা এই হচ্ছে মেয়েটার দোষ আমরা যখন খেলবো তখন বাঁধা দেবে। এই সর আমাদের খেলতে দে। তোর দাদা কাম বাবা কালকে থাকে আমাকে চু দতে পারছেনা এখন একটু ভালো করে চু দুক, না হলে ঘুমাতে পারবোনা। আমি তখন বললাম,

- কেন অমন করছ ও বড় হলে আমার সাথে খেলবে বলেই এমন করছে।

মা তখন বলল,

- সে আমি বুঝতে পারছি যখন খেলতে পারবে তখন সব সময় ঢুকিয়ে নিয়ে বসে থাকবে। আর মাত্র ১৫ বছর তারপর আমি এম্নিতেও পারবোনা তখন ওরা দুই বোন তোমার এটায় গেথে থাকবে বলে আমার বাঁ ড়ায় হাত দিল, উঃ কি শক্ত হয়েছে। ই স রসে ভিজে গেছে তো।

আমি তখন বললাম,

- ভিজবে না কতখন গ্যাপে খেলছি আমরা।

মা আমার মাথা টেনে নিয়ে মুখে চুমু দিয়ে বলল,

- চো দ সোনা মাকে চো দ আর বলল আমরা অনন্ত মন্দিরে গিয়ে বিয়ে টা সেরে ফেলবো কি বল।

আমি তখন বললাম,

- আচ্ছা সোনা তাই হবে এরপর আমরা রেজিস্ট্রেশন করে নেব। মেয়ে দুটোর যাতে কোন অসুবিধা না হয়।

মা তল ঠ পা দিতে দিতে বলল,

- তুমি কত কিছু ভাব মেয়েদের জন্য, আমার আর চিন্তা নেই। আমার মেয়েদের আর কোন চিন্তা নেই ওদের বাবা সব করবে, বিনিময়ে একটু চু*দবে ওদের তবে বড় হলে।

আমি তখন বললাম,

- হুম একদম ঠিক বলেছে। তুমি আমাকে চু*দতে না দিলে এত কিছু করতে পারতাম। উ ম সোনা বলে দু দুতে চুমু দিয়ে চুষে দু ধ খেতে লাগলাম।

মা বলে,

- উঃ আস্তে চুষে দাও সব দু ধ বের করে নেবে নাকি মেয়েটা কি খাবে এখন কম খাও সোনা।

আমি আচ্ছা বলে উঠে ঠা পের উপর ঠা প দিতে লাগলাম গদ গদ করে শব্দ হচ্ছে আমার বাঁ ড়া মায়ের গু দে ঢুকছে বের হচ্ছে। মিথিলা এবার হামা গুরি দিয়ে আমার কাছে এল। মা চিত হয়ে শুয়ে আমি হাটু গেড়ে বসে মাকে চু দছি। মা তখন বলল,

- দেখ দেখ আবার তোমার কাছে গেছে বকা দাও ওকে। কোথায় ঢুকছে দেখ কিরে দেখবি নাকি।

আমি তখন বলি,

- তুমি না দাওনা ওকে দেখে দেখুক। ওকে ওর কাজ করতে দাও আমি তো দিচ্ছি তোমাকে ভালো করেই শান্তি দেব।

মা তখন বলে,

- না যেভাবে যাচ্ছে আমার পায়ের নিচে ঢুকে যাচ্ছে তো। তুমি যেভাবে দিচ্ছ লেগে যেতে পারে।

আমি তখন বললাম,

- আমি আছিনা ওকে লাগিয়ে দেব নাকি তুমি কি ভাবো আমাকে।

মা তখন বলে,

- ঠিক আছে যা করার কর আর বলব না।

আমি বাঁ ড়া অর্ধেক বের করে মিথিলাকে কাছে নিয়ে এলাম ওর হাত দিয়ে আমার বাঁ ড়া ধরালাম দেখ মায়ের গু দে কত রস ধরে দেখ। মিথিলা হাত সরিয়ে নিল আর হাতে আঠা আঠা লেগে গেছে বলে কেঁদে দিল হাত আমার গায়ে মুছে দিল। কিরে ভালো লাগছে না। মা তখন বলে,

- দুর কি করে ও বোঝে নাকি বাদ দাও তুমি কর আমার ভালো লাগছে না।

আমি ওকে কাছে ধরে রেখে পকা পক করে ঠা প দিতে লাগলাম দেখ মায়ের গু দে কেমন সুন্দর ঢুকছে বের হচ্ছে। মা তখন চোখ বন্ধ করে আঃ সোনা দাও দাও উঃ কি সুখ দাও সোনা। আমি তখন মিথিলাকে নামিয়ে মাকে জোরে জোরে চু*দতে লাগলাম। মা শুধু আঃ সোনা আঃ আঃ দাও দাও আর পারছিনা সোনা দাও দাও উ ম সোনা দাও উঃ না আর পারবোনা উঃ লাগিয়ে রাখ সোনা। আমি বললাম,

- হুম সোনা লাগিয়ে রাখছি বলে গপা ঘপ ঠা প দিতে লাগলাম।

মা বলে,

- আঃ সোনা গো আমার উঃ আঃ সোনা এই আমার হবে সোনা উ ম সোনা দাও দাও জোরে দাও উ ম সোনা দাও ম উঃ পারবোনা থাকতে আমি উঃ দাও দাও আ উ চ সোনা আমার কি সুন্দর চু দছে আমাকে তোমার মাকে সোনা।

আমি তখন বললাম,

- এইত মামনি আমারও হবে তুমি ধরে রাক আমাকে মা ওমা আমার হবে মা তুমি ছেড়ে দাও মা।

মা বলে,

- উ ম সোনা আরেকটু জোরে দাও আমার হবে গো সোনা জান আমার হবে উ ম আঃ আঃ আঃ আঃ সোনা দাও।

আমি তখন হুম দিচ্ছি মা দিচ্ছি বলে ঠা পের উপর ঠা প দিতে লাগলাম। মা তখন আঃ আঃ আচিরে যাচ্ছে মনে হয় উঃ না দাও দাও উ ম আঃ সোনা আঃ আঃ গেল সোনা আঃ আঃ গেল বাবা গেল তোমার মায়ের হয়ে গেল আঃ আঃ আঃ উঃ যাচ্ছে উ ম উ ম। বলে পাছা কাপিয়ে দিল। 

আমি বললাম আর একটু সোনা আমি দেই আমার হয়নি সোনা উ ম সোনা। বলে বাঁ ড়া টেনে বের করে নিলাম এবং বাঁ ড়া হাতে ধরে ওর যো নীর সামনে বাঁ ড়া ধরে খিঁ চে মা ল বের করে দিলাম।


সমাপ্ত 

পরবর্তী সময় এই গল্পের সিজন ২ আসবে, ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area