Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ২৯ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ২৯

আমি তখন আন্টির কথা মতো বাথরুমে ঢুকে গেলাম। তারপরে সুন্দর করে ফ্রেশ হয়ে বের হতেই দেখলাম, আন্টি ইতি মধ্যে বিছানার চাদর পরিবর্তন করে নতুন চাদর বিছিয়ে দিয়েছে। আন্টিকে দেখলাম কন'ড'মের খালি পেকেট আর কন'ড'ম সবগুলো এক হাতে আর অন্য হাতে পুরাতন বিছানার চাদর নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখা মাত্র আন্টি বলল,

- রাফি তুমি জামা কাপড় পড়ে নাও।

বলেই আন্টি বাথরুমে চলে গেল। আমিও এই ফাঁকে রেডি হয়ে গেলাম। কিছুক্ষণ পরে আন্টি ফিরে এসে ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়তে পড়তে বলল,

- তোমাকে বিদায় দিয়ে সুন্দর করে ছান করতে হবে।

বলেই এবার আন্টি শরীরে একটা শাড়ি দ্রুত পেছিয়ে নিল আর বলল,

- কি দেখছো ওমন করে?

আমি তখন বললাম,

- আমার সুন্দরী দেবীটাকে দেখছি।

আন্টি তখন আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,

- আমি কি এখনো দেবী আছি? আমার সতীত্ব তো তুমি হরণ করে নিয়েছো।

আমিও তখন আন্টিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,

- তুমি আমার কাছে সারা জীবন দেবীর মতোই থাকবে। আর তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ঈদের দিনে এমন স্পেশাল গিফট দেওয়ার জন্য।

আন্টি তখন বলল,

- সে কি আমার তো মনেই নেই, ঈদের দিন এলে অথচ তোমাকে কিছু খেতে দেয়নি।

বলেই আন্টি আমাকে ছেড়ে রান্নাঘরে যেতে চাইলো তখন আমি বাঁধা দিয়ে বললাম,

- আমি এখন কিছুই খাবো না, আজকে তিন বার তোমার অমূল্য সম্পদ খেয়ে আমার পেট ভরে গেছে।

আন্টি তখন আবার এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আন্টি আমার বুকে মাথা রেখে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলো। আমিও চুপচাপ আন্টিকে জড়িয়ে ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম। কিছুক্ষণ পর আন্টি নিরবতা ভেঙে বলল,

- রাফি তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না আবার ঘরেও রাখতে পারছিনা।

আন্টির কথা শুনে আমি তার কপালে চুমু দিতে গিয়ে দেখি আন্টির দু চোখে জল। একি আন্টি কান্না করছে কেনো? আমি তখন আন্টির চোখের জল মুছে বললাম,

- আরে পাগলি কান্না করছো কেনো? আমি তো একবারে চলে যাচ্ছি না, তোমার যখন মন চাইবে আমাকে কল দিও দেখবে সাথে সাথেই আমি এসে হাজির।

আন্টি তখন মন খারাপ করে বলল,

- আমার ফোনে টাকা নাই শেষ হয়ে গেছে।

আমি তখন বললাম,

- আচ্ছা আমি রিচার্জ করে দিবনে, এখন তাহলে আসি।

বলে আমি আন্টির বাসার মেইন দরজার কাছে আসলাম। আন্টি তখন দরজা খুলে দেওয়ার জন্য আমার কাছে আসলো তখন আমি আন্টিকে জড়িয়ে ধরে একটা লিপ কিস দিলাম। এবার আন্টির মনটা একদম খুশিতে ভরে গেল। তারপর আন্টির বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তার মোড়ের একটা রেস্তোরাঁয় বসলাম। এক কাপ কফি অর্ডার দিয়ে, আন্টির নাম্বারে বিকাশ থেকে ৫০০ টাকা রিচার্জ করে দিলাম।

তারপর কফি খেতে খেতে শান্তকে কল দিয়ে জানতে পারলাম, সে এলাকায় ঢুকে পড়ছে আসতে আর বেশি সময় লাগবে না। আমি শান্তর জন্য বসে অপেক্ষা করতে করতে কফিটা খেয়ে যাচ্ছিল। শান্তর প্রতি আমি অনেক কৃতজ্ঞ। শান্ত যদি আমাকে ওর বাসায় না নিয়ে যেত তাহলে কখনোই আন্টির সাথে আমার দেখা হতো না। তাই শান্তর প্রতি কৃতজ্ঞতা থেকে বসে ওর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। পাঁচ সাত মিনিট পরেই শান্ত আসলো আর এসেই বলল,

- কি অবস্থা মামা?

আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,

- অবস্থা ভালো না হয়ে উপায় আছে, যে ওষুধ কিনে দিছস মাঠ ঘাট সব কাঁপিয়ে দিয়ে আসছি।

শান্ত তখন মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলো,

- দোস্ত কইবার হয়ছে?

আমি তখন বললাম,

- তিন বার

আমার কথা শুনে শান্ত অবাক হয়ে বলল,

- তিন বার ভাবী দিছে?

আমি তখন বললাম,

- হুম, না দিয়ে উপায় আছে। আসার সময় তো তোর ভাবী ছাড়তেই চাইনি।

বলেই মনে মনে বলছিলাম, আরে শালা যাকে তুই ভাবী বলছিস সে তো তোর আপন মা। তুই আজকে ঘুরতে গিয়ে আমার কপালটা খুলে দিলি। সারাটাদিন তোর সে ক্সি মা আমার কাছে লেং টা হয়ে ছিল। তারপর শান্তর সাথে আরও কিছুক্ষণ টুকটাক কথা বলে, ওকে তিন হাজার টাকা ঈদ বোনাস দিয়ে চলে এলাম।

শান্তকে তিন হাজার টাকা ঈদ বোনাস দেওয়ার কারণ হলো, ওর মা আজকে আমাকে তিনবার সুখ দিছে। এই খুশিতে ওকে টাকা দিলাম। বাসায় এসেই গোসল করতে চলে গেলাম। গোসল করার সময় আমার বা ড়া টা সুন্দর করে সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে নিলাম কারণ এটাই এখন শ্রীমতী তমা সাহার সুখের কাঠি। গোসল শেষ করে মায়ের হাতের ঈদ স্পেশাল রান্না খেয়ে আমার রুমে চলে গেলাম।

সারাদিন অনেক পরিশ্রম করার কারণে কিছুটা ক্লান্ত লাগছিল তাই বিছানায় শুয়ে শুয়ে তমা আন্টির কথা ভাবছিলাম। আন্টির সাথে কাটানো সময় গুলোর কথা মনে করে করে মুচকি হাসছিলাম। হাসতে হাসতে কখন যে চোখ লেগে গেল সেদিকে কোন খেয়াল এই নেই। কতক্ষণ ঘুমিয়েছিলাম তার কোন হিসাব নাই। ঘুম থেকে উঠে ঘড়িতে সময় দেখলাম রাত ৯ টা।

মাথার কাছ থেকে ফোনটা হাতে নিতেই দেখলাম শ্রীমতী তমা সাহা মেসেজ দিয়ে রাখছে "হ্যালো" আমিও সাথে সাথে রিপ্লে দিলাম "হাই"। মেসেজ দিয়ে আমাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো না। মিনিট তিনেক পরেই আন্টি রিপ্লে দিল "কি করো?" আমিও আন্টির মেসেজের উত্তর দিলাম,

- কি আর করবো শুয়ে শুয়ে আমার দেবীকে মিস করি, তা তুমি কি করো?

আমার মেসেজের উত্তরে আন্টি বলল,

- বসে আছি। আর এত মিস করার কি আছে? তিন বারেও কি মন ভরে নি?

আমি তখন বললাম,

- নাহ, তোমাকে সারাজীবন আদর করলেও মন ভরবে না।

মিনিট পাঁচেক পরে আন্টি মেসেজ দিল,

- আমার টার ভিতরে ব্যাথা হয়ে গেছে। যা দিছো না আমাকে, একদম পাগল বানিয়ে দিছো।

আমি সাথে সাথেই রিপ্লাই দিলাম,

- তুমিও যে সুখ দিছো, আমি এতে পাগল হয়ে গেছি। আমি তো ভাবছিলাম জান্নাতের কোন হুর ছিল আমার কাছে। তোমার শাড়ির নিচে এতো ফর্সা হবে কখনো কল্পনা করি নাই।

একটু পরেই আন্টি রিপ্লে দিল,

- এখনো কোন সুখ এই পাওনি, আসল সুখ তো ক ন ডম ছাড়া করলে পাবে। আচ্ছা এখন রাখি তোমার আঙ্কেল কাছে।

আন্টির কথা শুনে আমি কিছুটা চিন্তায় পরে গেলাম। ক ন ডম পরেই যদি এতো সুখ পাওয়া যায় তাহলে ক ন ডম ছাড়া করে না জানি কত সুখ পাওয়া যাবে।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area