Type Here to Get Search Results !

বন্ধুর মা যখন বউ ( পর্ব ২৭ )


 #গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ

#পর্বঃ ২৭

আমি আন্টির বুকের উপরে যেতেই তিনি কোমড় উঁচিয়ে ধরে আমার বা ড়া বাম হাতে গু দে সেট করে দিল। আমি সাথে সাথেই হালকা চাপ দিয়ে আন্টির বুকের উপরে মিশনারি পজিশনে শুয়ে পড়লাম। আন্টিও ই শ করে আমাকে দুই হাতে জড়িয়ে ধরলো। আমি তখন কোমড় কিছুটা উচু করে একটা ঠা প দিলাম সাথে সাথেই আন্টি,

- ই শ মা গো ও হ

বলে চাপা চিৎকার দিল। আমি তখন বললাম,

- জান ঢুকছে?

আন্টি তখন আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বলল,

- হুম

আমি তখন বা ড়া কিছুটা বের করে এনে আন্টির গু দে একটা রাম ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ বা ড়া আবার ঢুকিয়ে দিলাম। ঠা প খেয়ে আন্টি সাথে সাথেই,

- ও ভগবান মরে গেলাম

বলেই আমাকে শক্ত করে চেপে ধরলো। আমি তখন আন্টির গালে পাল্টা চুমু দিয়ে বললাম,

- লাগলো বুঝি?

আন্টি তখন বলল,

- হুম তবে এখন সহ্য হয়ে গেছে তুমি করো।

আমি তখন আন্টির কথা মত আস্তে আস্তে কোমর তুলে তুলে চো দা শুরু করলাম। আন্টি তখন পা ফাক করে রেখেই আ হ ও হ উ হু আ ই শ আ হ রাফি আ হ করো আ হ ও হ মা আ হ ই শ করো আ হ কত বড় তোমার এটা ও হ মা আ হ কত সুখ আ হ করো রাফি করো তোমার সব সখ মিটিয়ে নাও করে করে আ হ ই শ বলে চাপা চিৎকার করছিল। কিছুক্ষণ একটানা চো দা র পরে ক্লান্ত হয়ে থেকে গেলাম আর বললাম,

- তমা একটা কথা বলি?

এই প্রথম আমি সরাসরি আন্টিকে নাম ধরে ডাকলাম। মনে একটা ভয় ছিল আন্টির রাগ করা নিয়ে কিন্ত না তিনি আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল,

- হুম বলো?

আমি তখন আন্টির কপালে একটা চুমু দিয়ে বললাম,

- তোমাকে আমি প্রথম যে দিন দেখি, সেদিন এই তোমার মায়া ভরা চেহারা দেখে আমি তোমার প্রেমে পড়ে ছিলাম তাই তোমার জন্য এতো পাগলামো করছি। আজকের এই মুহূর্তে এসে অনেক বলতে ইচ্ছে করছে "তমা আই লাভ ইউ"

আমার কথা শুনে আন্টি সাথে সাথেই বলল,

- রাফি আমিও তোমার এমন পাগলামো দেখে প্রেমে পড়ে গেছি।

বলেই আন্টি আমাকে পাগলের মতো কপালে, গালে চুমু দিতে লাগলো। আমিও তখন আসতে আসতে আন্টিকে আবার চো দা শুরু করলাম। তখন আন্টি আমাকে বলল,

- রাফি তুমি কি আমাকে খেয়ে ছেড়ে দিবে?

আমি তখন আন্টিকে চো দা বন্ধ করে বললাম,

- নাহ সারা জীবনের জন্য রেখে দিব আর যখনি মন চাইবে তখনি তোমাকে খাব।

আন্টি তখন বলল,

- তোমাদের মতো বড় লোকদের কাছে কি আমার মতো নিন্মবিত্ত হিন্দু নারীর সতীত্বের কোনো দাম আছে? জাত খুল ভুলে তোমার প্রেমে পাগল হয়ে গু দে তোমার মুসলিম বা ড়া নিছি তোমার জন্য। তোমার জন্য আমার এই দেহটা বিলিয়ে দিয়েছি, তুমি আমাকে কখনো ছেড়ে চলে যেওনা।

আমি তখন বললাম,

- তমা তুমি আমার উপরে বিশ্বাস রাখতে পারো, আমি তোমাকে সত্যি সত্যিই ভালোবাসি। তুমি চাইলে আমরা বিয়েও করতে পারি।

আন্টি তখন বলল,

- হুম, এবার করো তাহলে।

আমি আন্টির কথা শুনেই আস্তে আস্তে চো দা শুরু করলাম। মিনিট দুই এক পরেই ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম। এদিকে আন্টি তখন দু পা দুই দিকে ফাঁক করে রেখে আ হ ও হ ই শ আ হ আরও জোরে করো আ হ ই শ আ হ ও করো রাফি আ হ ও করো জোরে আ হ জোরে দাও আ হ ই শ করতে লাগলো। একটানা মিনিট পাঁচেক ঠা পা নো র পরে কোমর ধরে গেল তাই আন্টির উপর থেকে নেমে পাশে শুয়ে পড়লাম।

আমি আন্টিকে বলতে যাব, যে আমার উপরে বসে একটু করতে। কিন্তু না আমার কষ্ট করে বলতে হলো না আন্টির বোধহয় আমার মনের কথা বুঝতে পারলো। আমি শুয়ে পড়তেই আন্টি উঠে আমার বা ড়া গু দে নিয়ে বসে পড়লো। তারপর আসতে আসতে বা ড়া র উপরে উঠ বস শুরু করলো। আমি তখন আন্টি দু ধ দুটো টিপতে টিপতে চো দা র সুখ উপভোগ করছিলাম।

আন্টি কিছুক্ষণ উঠ বস করে হঠাৎ আমার সম্পূর্ণ বা ড়া গু দে নিয়ে বসে পড়লো। তারপর আসতে আসতে সম্পূর্ণ বা ড়া গু দে নিয়ে কোমর দোলাতে শুরু করলো আর আ হ ও উ ম্ম উ হু আ হ ও ই আ হ ও জান আ হ ই শ ও হ আ হ দু ধ টিপো আরও জোরে আ হ ও হ করতে করতে আন্টি কোমর দোলানোর গতি বাড়িয়ে দিল। এবার আন্টির গু দে র ছোট বা লের ঘর্ষনে আমার তলপেটে জ্বালাপোড়া করছিল তবুও আমি চুপচাপ আন্টির দু ধ টিপে দিচ্ছিলাম।

মিনিট তিনেক পরেই হঠাৎ আন্টি আ হ ও মা গো আ হ ই শ ও হ করতে করতে রস খসিয়ে আমার বুকের উপরে শুয়ে পড়লো আর হাঁপাতে লাগলো। আমি আন্টিকে কিছুক্ষণ রেস্ট নিতে দিয়ে, নিচ থেকে তল ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। আমার বা ড়া টা আজকে কেমন জানি অবস অবস হয়ে আছে। আন্টির এত কড়া চো দ ন খেয়েও রস বের করার কোন নাম গন্ধই নেই। এদিকে আমি আন্টির পা ছা র নরম মাংসের দাবনা দুটো চাপতে চাপতে তল ঠা প দিচ্ছিলাম তখন আন্টির গু দ থেকে প'চ প'চ প'চাৎ করে শব্দ বের হচ্ছিল তা শুনে আন্টি বলল,

- এই শুনতে পাচ্ছো আমাদের ওখানে কেমন শব্দ হচ্ছে।

আমি তখন তল ঠা প দিতে দিতেই বললাম,

- হুম, শব্দটা আমাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ।

আন্টি তখন আবার বলল,

- শব্দটা শুনতে অনেক রোমান্টিক লাগছে।

আমি তখন তল ঠা প দেওয়ার গতি একটু বাড়িয়ে দিলাম তখন আন্টি আবার আ হ ও ই শ আ হ এ ই ও হ আ ই করতে লাগলো। মিনিট তিনেক পরে আমি তল ঠা প দেওয়া বন্ধ করে একটু রেস্ট নিচ্ছিলাম তখন আন্টি বলল,

- রাফি তুমি আমার ছেলের বয়সী তবুও তোমাকে বলছি "আই লাভ ইউ রাফি"

আমি তখন আবারো তল ঠা প দিতে দিতে বললাম,

- লাভ ইউ টু জান।

বলেই ঠাশ ঠাশ করে তল ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। আন্টি তখন আবারো আ হ ও হ ই উ হু আ হ ও করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরেই আন্টি আবার আ হ ও হ ই শ করতে করতে রস খসিয়ে দিল। এবার আন্টি রস খসিয়ে অনেক ক্লান্ত হয়ে গেল। আমার তখনো হয়নি তাই তল ঠা প দিতেই থাকলাম। তখন আন্টি বলল,

- এই তোমার আর কতক্ষণ লাগবে?

আমি তখনো তল ঠা প দিতে দিতে বললাম,

- জানি না, সময় লাগবে।

আন্টি তখন বলল,

- প্লিজ তাড়াতাড়ি শেষ করো আমার অনেক ক্লান্তি লাগছে।

আমি তখন আন্টিকে চো দা বন্ধ করে বললাম,

- তুমি করো তাহলে আমার দ্রুত বের হবে।

আমার কথা শুনে আন্টি চুপচাপ উঠে বসলো আর কোমর দোলাতে শুরু করলো। আমি তখন আন্টির দুই দু ধ টিপে যাচ্ছিলাম। আন্টিও আ হ ও হ ই শ আ হ উ হু উ হ করতে করতে কোমর দোলিয়ে যাচ্ছিল। মিনিট দুই এক পরেই আন্টি বলল,

- এই সোনা তোমার আর কতক্ষণ লাগবে?

আমি তখন বললাম,

- হয়ে যাবে, তুমি এবার কোমর তুলে তুলে উঠ বস করো।

আমার কথা মতো আন্টি উঠ বস করছিল আর আ হ ও হ উ হু আ হ ও হ মা আ হ ই ও হ করছিল। কিছুক্ষণ পরেই আন্টি আবার রস খসিয়ে আমার বুকের উপরে শুয়ে পড়লো। আমি যখনি তল ঠা প দিতে যাব তখনি আন্টি আমার উপর থেকে উঠে বিছানায় শুয়ে পড়লো আর হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- না গো আমি আর পারতাম না, আমার ব্যথা হয়ে গেছে।

আমি তখন উঠে বা ড়া য় কন'ড'মটা টেনে ঠিক করে বলল,

- এইতো হয়ে গেছে আর এক মিনিট। 

বলেই আন্টি উপরে চেপে গেলাম। তখন আন্টি বলল,

- এক মিনিট মনে থাকে যেনো, এক মিনিটের ভিতরে আউট করবা।

বলেই আন্টি আবার আমার বা ড়া ধরে তার গু দে সেট করে দিল। আমি সাথে সাথেই চেপে ধরে গু দে ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর দুই হাতে ভর দিয়ে উপুর হয়ে আন্টিকে ঠা পা নো শুরু করলাম। এবার বেশ জোরে জোরেই ঠাশ ঠাশ করে ঠা প দিচ্ছিলাম। আন্টি তখন আ হ ও হ রাফি আ হ মাগো আ হ ই শ লাগে ও হ রা আ হ ফি আ হ ও হ ই শ মা গো আ হ ও হ করতে করতে আমার চো দ ন খেতে লাগলো।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area