Type Here to Get Search Results !

মা থেকে বউ ( পর্ব ১৪ )


 #গল্পঃ মা থেকে বউ

#পর্বঃ ১৪

মাকে জড়িয়ে ধরে কতখন আদর করেছি জানিনা আমাদের সম্বিৎ ফিরল বোনের কান্নায়। দুজনেই ধরফর করে উঠে পড়লাম। মা বোনকে তুলে বুকের দু*ধ দিল, চুক চুক করে খাচ্ছে আমি একবার ওর মুখ থেকে দু*ধ টেনে বের দিতে আবার কেঁদে দিল, মা আমার হাত সরিয়ে দিয়ে বলল,

- দাদা খুব দুষ্টু তাইনা মা, তোমাকে দুধ খেতে দিচ্ছেনা, খাও মা খাও। দাদা দুষ্টুমি করে, তোমার দাদাকেও তো দিয়েছি, দাদা যখন খাবে তুমি ওকে খেতে দেবেনা তবে বরাবর হয়ে যাবে।

মা তখন আবার আমার উদ্দেশ্যে বলল,

- এবার তুমি যাও শুকিয়ে গেছে তো ধুয়ে এস।

আমি বাইরে গিয়ে বাঁ ড়া ধুয়ে এলাম। বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। মা তখন বলল,

- এখন কিন্তু শুয়ে পরা যাবেনা, তবে আমরা ঘুমিয়ে পড়ব।

আমি তখন বললাম,

- তবে রান্না করি চল।

মা বলল,

- হ্যা তাই করতে হবে।

আমি তখন বললাম,

- দাড়াও জল ফেলে আসি

বলে বেড়িয়ে গেলাম জল ফেলে আমি সেই পেটিটা নিয়ে এলাম।

মা তখন বলে,

- ওটায় কি আছে।

আমি বললাম,

- মা মাংস আছে রান্না করব এখন।

মা বলল,

- এক কাজ কর আমি করছি তুমি বোনকে নিয়ে বস।

এই বলে মা আমাকে বোনকে দিয়ে রান্নার কাজ শুরু করল। বোন আমার কোলে খেলছিল। মায়ের রান্না চাপানো হয়ে গেছে তারপর আমার কাছ থেকে বোনকে নিয়ে দু*ধ দিল। আমি তখন বললাম,

- এইবোন এত দু*ধ কেন খাওয়া লাগে তোর, আমি খাবো না মা কি তোর একার।

মা তখন মুচকি হেসে বলল,

- সোনা দাদাকে বল তুমিও আগে খেয়েছ আর এখন তো তুমি মাংস খাবে আমি তো শুধু দু*ধ খাই, আমি খাওয়ার পর থাকলে তুমি খাবে।

আমি তখন বললাম,

- দেখেছিস বোন মা এখনো তোর পক্ষে, একটু আগে যে এত সুখ দিলাম তবুও আমাকে ভালবাসেনা শুধু তোকে ভালোবাসে।

মা তখন বলল,

- এই বল তুমি সুখ পাওনি, শুধু কি মা পেয়েছে, তুমিও তো পেয়েছ।

আমি তখন মায়ের গালে চুমু দিয়ে বললাম,

- সত্যি মা আমি খুব সুখ পেয়েছি।

মা পাল্টা চুমু দিয়ে বলল,

- আমার সোনা ছেলে, আবার এমন সুখ দেব চিন্তা করোনা।

এভাবে দেখতে দেখতে দু ঘন্টা চলে গেল। রান্না শেষ। এর মধ্যে মা বোনকে স্নান করিয়ে দু*ধ দিয়ে ঘুম পারিয়ে দিয়েছে। তারপর দুজনে স্নান করে ভালো করে মাংস ভাত খেলাম। মা তখন বলল,

- বরফের মাংস তাই তেমন ভাল লাগল না কতদিন পড়ে মাংস খেলাম।

আমি তখন বললাম,

- এখন থেকে নিয়মিত খাবে।

মা বলল,

- না এমনিতেই মোটা আরো মোটা হয়ে যাবো। দরকার নেই সপ্তাহে একদিন হলেই হবে। কি গো বৃষ্টি কি থেমেছে নাকি।

আমি বললাম,

- হা বাইরে দেখবে নাকি চল পেছনে।

বলে দুজনে গিয়ে চালার উপর উঠে, থেমেছে কিন্তু আকাশ ভারী আবার নাম্বে মনে হয়। মা তখন বলল,

- ও গো, কয়দিন এখানে থাকতে হবে?

আমি তখন বললাম,

- আজ রাতে কমে যাবে সকালে দেখবে পরিস্কার। তবে রাতে ভালই বৃষ্টি হবে।

মা তখন বলল,

- এই পেছনে ত্রিপল দিয়ে রাখবে তবে আর উঠতে হবেনা। চারদিকে শুধু জল আর জল গাছপালার গোরায় জল অনেক জল বেড়েছে নোদিতে তাই না। ইচ্ছে করছে জলে নেমে স্নান করি স্বচ্ছ জল।

আমি তখন বললাম,

- মা এখানে একটা ঘর থাকলে ভালো হত কোন লকজন থাকত না শুধু আমরা এই তিনজন থাকতাম।

মা তখন বলে,

-  দুই তিনদিন ভালো লাগত তারপর বিরক্ত লাগত, মানুষ সামাজিক জীব সমাজ ছাড়া চলতে পারেনা।

আমি তখন বললাম,

- কোন সমাজের কথা বলছ, যে সমাজ আমাদের বাঁচতে দিতে চাইলনা, আমাকে বাড়ি ছাড়া হতে হল, তোমাকে আবার বিয়ে করতে হল আমাকে এই বোটে প্রায় ৮ বছর কাটাতে হল এমন সমাজের আমার দরকার নেই। আমরা একাই থাকবো।

মা তখন আমার হাত ধরে বলে,

- বুঝি সোনা সব বুঝি সব কপালের ফের সময় না হলে কিছু হয় না। তুমি আমি দুজনের কেউ ভেবেছিলাম আমাদের মধ্যে এমন ঘটনা ঘটবে, আমরা দুজনের কেউ কোনদিন ভেবেছি।

আমি তখন বললাম,

- মা আমি ভেবেছি, প্রথম যেদিন তুমি বোনকে নিয়ে আমার কাছে এসেছিলে সেদিন রাতে, মনে মনে তোমাকে কল্পনা করে আমি খিঁ*চেছি। তুমি আসবে বলে প্রতিদিন পারে গিয়ে বসে থাকতাম, তোমাকে কপট রাগ দেখিয়েছি কিন্তু তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করত। শেষে ১২ দিন আসনাই আমার খুব খারাপ লাগত কিন্তু যেতে সাহস পাই নাই।

মা তখন বলল,

- তুমি ও বাড়ি চিনতে যে যাবে।

আমি তখন বললাম,

- না জিজ্ঞেস করলে কেউ না কেউ বলে তো দিত।

মা তখন বলে,

- সে বলে দিত, না গিয়ে ভালো করেছ তবে সবাই জেনে যেত তুমি আমার ছেলে খুব বিপদে পড়তে।

আমি তখন বললাম,

- তুমি তো কোনদিন ভাবনি তোমার ছেলের মনে কি আছে।

মা তখন মুচকি হেসে বলল,

-  না সে ভাবি নাই, তবে তুমি মিথিলাকে যখন দু*ধ দিয়েছি তোমার সামনে বসে তখন তোমার নজর আমি ভালো দেখিনি ভয় করছিল। তোমার একটা রাগ আছে আমার উপর তাই। ভেবেছি এই বয়সে আবার মা হয়েছি তোমার সে রাগ।

আমি তখন আবার বললাম,

- পরেও ভাবনি।

মা বলল,

- সে একটু সন্দেহ হয়েছিল যখন বার বার বলেছ যা বলবে তাই শুনতে হবে, যা করতে বলবে তাই করতে হবে তখন, কিন্তু আমার কোন উপায় ছিলনা। তাই তোমার সব কথায় সায় দিয়েছি।

আমি তখন মায়ের হাত ধরে বললাম,

- মা আমাকে ভুল বুঝেছ নাকি এমন করলাম বলে। আমার মনের মধ্যে একটা পাপবোধ কাজ করছিল তাই তোমাকে জোর করেও আবার করিনি, জানিনা আমার মাথায় কি ভুত চেপেছিল আমিই তোমাকে বাধ্য করেছি।

মা তখন বলল,

- তুমি তো ভেবেছ, মা যখন আমাকে ছেড়ে বিয়ে করেছে শরীরের তারনায় তবে তুমি চাইলে দোষ কি তাইত।

আমি তখন বললাম,

- না তেমন কিছু না কিন্তু আবার তাই, সে জন্যই বলেছিলাম গতর ভালো আছে আবার পেয়ে যাবে আরেকজন। আসলে আমি সহ্য করতে পাড়ছিলাম তোমাকে, আমাকে ছেড়ে চলে গেছিলে বলে। সেই রাগ।

মা আমার গলা ধরে মাথা ঘুরিয়ে বলল,

- যা হয়েছে ভালো হয়েছে

বলে আমার ঠোঁটে একটা চকাম করে চুমু দিল এবং বলল,

- আমাকে তোমার মতন কেউ ভালবাসবে না এমন আদর কেউ করবে না, আমাদের মিলনের সময় হয়েছে তাই আমরা করেছি আরো করব, দুজনের সম্মতি আছে যখন কারো কিছু বলার নেই। আমরা দুজনে এ কাজ করে সুখি, মনে কখনো পাপ বোধ আনবেনা।

আমি ফিরে মাকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু দিয়ে দু*ধ দুটো একটু টিপে দিয়ে বললাম,

- ঠিক তাই মা।

মা তখন বলল,

- উ ফ আস্তে ধরবে, সকালে এত টিপেছ এখন ব্যাথা করছে, ভাইবোন দুজন মিলে, টিপে চুষে খেয়েছ।

আমি তখন বললাম,

- মা তোমার এই দু*ধ দুটো এত সুন্দর আর সুঢোল যে দেখবে সে ঠিক থাকতে পারবে না।

মা তখন বলল,

- এইদুটো শুধু তোমার আর তোমার বোনের ও যতদিন ছোট, আর সব সময় তোমার।

আমি নেমে মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে ঘাড়ে গলায় চুমু দিতে দিতে বললাম,

- আমার সোনা মা লক্ষ্মী মা। আমি তোমার কাছ থেকে শুধু যৌ*ন সুখ না সব সুখ পাবো মা, জানি তুমি আমাকে সব ভাবে সুখি করবে।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area