Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ১৬ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ১৬

রুমেল লুঙ্গী খুলে, মায়ের সামনে হাটুগেড়ে বলতেই রোমানা যেনো বুঝতে পারলেন, রুমেলর মনের কথা, তিনি নিজের ছেলের বা*ড়া ধরে মুখে ঢুকিয়ে নিলেন, কষ্ট হচ্ছে ভিষন তারপরেও তার ঘরেরে একমাত্র পুরুষকে এখন রুমলই।

- ওহ রোমানা কি সুখ দিচ্ছো গো, তোমার চোষনের মজাই আলাদা,

তারপর রুমেল বা*ড়াটা বের করেই, মাতৃগু*দে বা*ড়াটা পুরে দিলো, সারা ঘর জুড়ে তাদের চো*দার শব্দ যেনো বাজছিলো, রোমানার হাতে দেওয়া চুড়ির রিনছিন শব্দ তার গু*দের সাথে ছেলের বা*ড়ার শব্দ, তার মা*ই দুটোর বাউন্সের শব্দ, তার পা*ছার দাবনায় রুমেলের থাপড়ানো সাথে রোমানার আ হহহহহহহ ও হহহহহহ ইইইই সব মিলিয়ে একটা দারুন শব্দতাল সৃষ্টি হয়েছ,

ঘন্টা খানেক পর, যখন রুমেল মা*ল ছাড়লো রেমানার গভিরে সে যেনো বেহুঁশ প্রায়, রুমেল উঠে বাথরুম থেকেই ফ্রেশ হয়ে আসলো, তারপর, লুঙ্গিটা পরে গায়ে শার্ট চাপিয়ে, মায়ের রুমে এসে বললো,

- কইগো?

রোমানা উ*লঙ্গ অবস্থায় পড়েছিলো, খাটে সে পিটপিট করে চোখ মেলে দেখলো, ছেলে তার সামনে দাড়িয়ে আর তার নিজের পরনে কিছুই নিয়ে, সে ডাকতে উদ্ধত হতেই রুমেল বললো,

- এসব ঢেকে লাভ কি বলো, তোমার ভেতরে তো সবসময়ই আমি বসত করছি বৌ,

রুমেল তার মায়ের চুলগুলো বিলি কেটে দিলো,

- তোমার আব্বাকে পারলে একটু দেখে আসো, বেচারা ভাতটাও খেয়ে যেতে পারে নি,

- হুম সেদিকেই যাচ্ছ, তুমি পরিষ্কার হয়ে আমার জন্যে জেগে থেকো।

রুমেলের বাইকটা বাহিরেই ছিলো সে, গেইট টানদিয়ে চাবি নিয়ে বেরহয়ে গেলো। রুমেল চলে যেতেই, রোমানা উঠে বসলো, রোমানার বুঝতে পারলো, ঘরের কর্তা এখন ছেলে, তার গু*দ বেয়ে মা ছেলের মিলিত রস এখনো তার সাক্ষী দিচ্ছে,

ঘরের বৌএর প্রতি ঘরের কর্তার হকেই সবচেয়ে বেশী,স্বামী চলে গিয়ে যেনো রুমেল কেই তার নিজের আসনে বসিয়ে দিয়ে গিয়েছে। রুমেল থানায় গিয়ে দেখলো রমিজ ডিউটি অফিসারের সাথেই বসে আছে, রুমেলর সম্মানার্থেই তাকে জেলে পুরা হয়নি,

রুমেল বাবার জন্যে হোটেল থেকে বিরিয়ানী নিয়ে গিয়েছিলো, রমিজ মির্জা যেতো টেনশানে খাওয়াও ভুলে গিয়েছে, ইসহাক মাওলানার জবান বন্দিতে তিনি জানিয়েছেন রমিজ মির্জার মাদ্রাসার কিছু ছাত্রই ঐ ঝুড়ি সদৃশ বাক্সটা তার বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিলো,

রুমেল বাবাকে ছাড়িয়ে আনার আশ্বাস দিলেও রমিজ বুঝতে পারলো,এই মামলা এতো সহজে নিপটাবে না, রুমেল সান্তনা দিয়ে বাড়ির পথ ধরলো, তাকে যে রোমানাকে আরেকবার নিতে হবে, আম্মার শরীরটা যেনো মধুরখনি,

দুটার দিকে রুমেল বাড়িতে গিয়ে বাইক তুলে কাচারীর দরজায় তালা দিয়ে গেট লক করে ,ভেতরে আসতেই দেখলো টেবিলে মা তার জন্যে খাবার বেড়েছেন,

- ওহ খিদা লেগেছিলো ভিষন, আসো তুমিও বসো বৌ,

রোমানা, গোসল করে রুমেলের সেদিনের গিফ্ট করা শাড়ীটা পরেছিলো, রুমেল তো খেতে বসে মায়ের থেকে চোখ সরাতেই পারছিলো না,

- তোমাকে যা খাসা না লাগছে বলে বুঝতে পারবো না।

রোমানা তখন মুচকি হেসে বলল,

- তোমার লুঙ্গীর দিকে দেখেই বুঝতে পারছি, আর বুঝাতে হবে না।

- হ দেখলা তোমারে দেখে কেমন গরম হয়েছে, এখন কিন্তু তোমাকেই শান্ত করতে হবে,

- তোমার এটা প্রতিদিন আমারে মোট কতবার শান্ত করতে হবে?

- যত বার তোমায় দেখে উঠে দাড়াবে ততবার, এবার বুঝেছি আব্বায় কেনো তোমায় পর্দা করে থাকতে বলতেন, তোমার যা রুপ আর শরীরের বাক যে কেউই পাগল হতে বাধ্য

দুজনে খাওয়া শেষ করে, রুমেল তার মাকে এসব গুছিয়ে রাখতে সাহায্যে করলো, তারপর মায়ের সাথেই আব্বার রুমেই এগিয়ে গেলো, রোমানা দরজাটা বন্ধ করে দিলো, বন্ধ দরজার এপার থেকে সুধু ভেসে আসছে, মা ছেলের সুখ সংগীত ৷ রোমানার কিছু কথা বুঝা যাচ্ছিলো, যেমন,

- আমারে কিন্তু মনে করে অবশ্যই জন্মনিরোধক পিল এনে দিবা, তা নাহলে তোমার জন্যে আমার সো*নার দরজা বন্ধ,

- বৌয়ের কথায় চিরধার্য ৷

- ও হ্হ্হ্হ্হ্ লাগে তো,

- লাগুক, তোমার শরীরে আমার নিশানা আমি রেখে যেচে চাই, আম্মা ৷ ও আম্মা না রোমানা,

রুমেল বন্ধ দরজার ওপারে মাকে উল্টে পাল্টে চু*দে চলছে। রুমেল বাবাকে জেল থেকে বের করাতো দুরে থাক উল্টো রেজাউল চৌধুরীকে বলেছিলো অন্ততপক্ষে মাস খানেক যাতে থাকে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তবেই অন্যকিছু ভাবা যাবে, রেজাউল ছেলের দৃঢ়তা দেখে অবাকই হলেন, তারকাছে মনেহলো ছেলেটা তার জন্যে নিজের বাবাকেও জেল খাটাতে পিছপা হয়নি। রুমেলের প্রতি তার টানটা আরো বেড়ে গেলো,

কিছুদিন বাদেই নির্বাচন কমিশন থেকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বীতায় রেজাউল চৌধুরীকে জয়ী ঘোষনা করা হলো, সেদিন সন্ধায় পিপলুকে বলে তাদের বাড়ির সানসিটে রাখা মালগুলো নিয়ে আসলো ,ছেলেপেলেরা সবাই একসাথে বসে গিললো ৷ রুমেল মা*ল গিলে বাড়িতে গিয়ে রোমানাকে আচ্ছা মতো লাগালো, আর শেষ মুহুর্তে মা যতই ছটকাছটকি করুকনা কেনো মায়ের ভো*দাতেই মাল ঢেলে, ঘুমিয়ে পড়লো,

কবে কার চো*দনে রোমানা প্রেগনেন্ট হয়েছে তা ঠিক করে বলতে না পারলেও, রোমানা জানে তার পেটের বাচ্চাটা রুমেলেরই! সকালে, গোসল করে রোমানা গোমড়া মুখে বসেছিলো, সোমা আর আসমা গেছে স্কুল আর মাদ্রাসায়, রুমেল ঘরে আসতেই দেখলো, রোমানা মন খারাপ করে বসে আছে ,

- কি হলো, আমার বৌয়ের চুপচাপ কেনো,

- বৌ বৌ করে যে, আমার পেটে বাচ্চা পুরে দিয়েছো, এখন লোকে জানলে কি হবে, আত্মহত্যা ছাড়াতো আমার আর উপায় নেই,

- আমার লক্ষ্মী বৌ, একদম চিন্তা করো না, কালকের মধ্যেই উপায় তোমার সামনে থাকবে, এখন দেখি মেক্সিটা উপরে তুলো দেখি,

রোমানা ছেলেকে না বলার অধিকার আরো আগেই হারিয়েছে, গত একমাসের সংসার জীবন শেষে রোমানার কাছে মনে হতে লাগলো, সে বুঝি সত্যিই রুমেলের বৌ, এমন তীব্র যৌনতা কোনো বিবাহিত স্বামী স্ত্রীর মাঝেও বোধয় হয়না,

তার আর রমিজের সংসারে তো ছিলোই না, এ কমাসে স্বামীর অভাব সে কখনই অনুভব করতে পারেনি একয়দিনে, রুমেল কোনো কিছুর কমতি রাখেনি, মায়ের সেবায় তার ধ*ন সদা উন্নত, বোন দুটোর চোখ মেরে সময় পেলেই মাকে লাগিয়েছে, একমাস পরে এসে মনে হতে লাগলো মায়ের সাস্থ্যটা যেনো একটু বেড়ে গিয়েছে, ভো*দাটা নিয়মিত চো*দনের ফলে একটু নরম হয়ে গিয়েছে, আর মা*ই গুলো আগের থেকেও একটু বড় আর ঝুলন্ত হয়েছে, কিন্তু তাতে রুমেলের মায়ের প্রতি আকর্ষণ মোটেও কমেনি বরং বেড়েছে,

দুপুরের রাউন্ড শেষ করে, সে আর রোমানা গোসল করে একসাথে খেয়ে নিলো, তারপর রুমেল গেলো এমপির বাড়িতে, রেজাউল চৌধুরী রুমেলের বাবার জামিন তৈরী করেই রেখেছিলো, রুমেল উকিলকে নিয়ে জেলা কোর্টে কাগজ জমা দিয়ে রমিজকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসলো,

রমিজ ছেলেকে দেখেই বুকে জড়িয়ে নিলো, যে ছেলেকে সে এমন তাচ্ছিল্য করেছিলো, সেই ছেলেই এখন তার খুটি হয়ে দাড়িয়েছে, রুমেল বাবাকে বাইকে করে তার অফিসে এনে নামিয়ে দিলো, তেমনই রয়েছে তার অফিস খানা,

হেলাল এসে রমিজের কদমবুচি করেতে লাগলো, ভাইজান আপনে ফিরে আসাতে বল পেলাম, তবে দলের অনেকই লাপাত্তা হযেছে, অনেকেই হাজতে, সামনের দোকানদার রমিজের জন্যে পান নিয়ে এসে হাজির,হুজুর আপনি কতদিন আমার এখান থেকে পান খান না ৷ রমিজ আপ্লুত হয়ে গেলো,

সে পান মুখে দিয়েই চিবাতে লাগলো, রুমেল ঘন্টা খানেক পর রমিজ কে নিতে আবার বাইক নিয়ে আসলো, রমিজ সবাইকে বিদায় জানিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দিলো, রাত প্রায় নটা বাজে, রোমানাকে রুমেল ফোন দিয়ে বলেছিলো আব্বার জামিনের ব্যাপারে,

রোমানা অনিচ্ছা শর্তেও শাড়ীর সাথে আবার গোমট লাগালো, রোমানার তেমন একটা ফিল কাজ করলো না, স্বামী ফিরেছে এতে সে খুশি নাকি বেজার ঠিক বুঝা গেলো না, সোমা আব্বু আব্বু করে কাছে আসতে আসতেই মুখের মাঝেই তার শব্দ হারিয়ে গেলো, যদি আব্বা আবার ধমকে উঠে,

রোমানা ভাত বাড়লো, অনেকদিন বাদে সবাই একসাথে খেতে বসলো, রোমানা বসে ছিলো স্বামীর পাশেই,তার অপজিটে বসেছিলো রুমেল, রুমেল পা বাড়িয়ে জননীর শাড়িটা পায়ের উপরের দিতে তুলেদিয়ে পাটা তার রানের চিপায় সিদিয়ে দিলো, রমিজের পাশে বসে ছেলের পায়ের গুতা খেয়ে জননীর গু*দে পানি চলে আসলো, রুমেল পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে মায়ের ভো*দা হাতড়ে দিতে লাগলো ৷

খাওয়া শেষে, রমিজ তার রুমে ঢুকলো, বিবি বহুদিন পর, দেখি একখিলি পান দেও, রোমানা পান বানাতে লাগলো, তখনই রমিজ আদেশের স্বরে বলে উঠেলো, দরজাটা দিয়ে দাও, রোমানার অদ্ভুত ঠেকলো তারপরেও পূর্ব অভ্যেস মতো সে স্বামীর কথা ফেলতে পারলো না, রমিজের মাথাটা যেনো ভনভন করছে,

হঠাতই বা*ড়াটা শক্ত হয়ে উঠেছে, কই গো লাইটটা বন্ধ করে এদিকে আসো, রোমানা লাইট বন্ধ করে ঘেমটটা খুলে খাটে উঠে স্বামীর পাশে শুতেই রমিজ তার বুকের উপর চেপে বসলো, মা*ই দুটো কে ব্রাউজের উপর দিয়ে টিপতে টিপতেই, রোমানার শাড়ি ছাড়া তুলে নিজের এতোদিনের ঘুমিয়ে থাকা বা*ড়াটা স্ত্রীর ভো*দায় ঢুকিয়ে দিলো, কিন্তু একটা পরিবর্তন অনুভব করলো স্ত্রীর ভো*দায়, কেমন যেনো লদলদে লাগছে, তারপরেও নেশাতুর রমিজ বুড়ো শরীরের সর্বশক্তি দিয়ে ছানতে লাগলো বৌ কে,

রমিজের বা*ড়া রেমানার মাঝে উত্তেজনা ছড়াতে পারলো না, রোমানার খাওয়ার টেবিলে ছেলের গুতো খেয়েই তেতেছিলো তার কারনেই গু*দের পর্দা রমিজে পিচ্ছিল পাচ্ছিলো, ৫ ছয় মিনিটের মতো ঠা*পিয়েই রমিজ তার জেলখাটা হাড্ডিসার কোমর দিয়ে ঠেসে ধরে বৌয়ের ভো*দায় মা*ল ফেলে দিলো, যদিও তার দূর্বল শুক্রাণু গুলো রোমানার ডিম্বানুর নাগাল পেলো না, আর তাতো আগেই নিষিক্ত করে রেখেছিলো, রমিজের নিজের ছেলেই !

রোমানার উপর রমিজ কিছুক্ষণ পড়ে নামার পর সে নিজেই গড়িয়ে পাশে সরে গেলো, রমিজ ঘুমের রাজ্যে তলিয়ে গেলেও রোমানার চোখে ঘুমনেই, সে একপর্যায়ে দরজা খুলে রুমেলের রুমে চলে গেলো,

- কি ঘুমিয়ে গেলে?

- কি যে বলো না, আমার বৌকে না চু'দে কি আমার ঘুম আসে বলো?

রোমানা ছেলের যৌবনের নৌকায় নিজেকে সপে দিলো, মাকে ঠা*পাতে ঠা*পাতে রুমেল বলতে লাগলো,

- বুড়োটা কি করতে পেরেছে?

- এটাকে কি বলবো, না ঢুকতেই শেষ,

- আরে ভিতরে ফেলে ছিলো নাকি সেটা বলো,

রোমানা তাচ্ছিল্যের স্বরে বললো ,হুম। রুমেল যেনো বাবার বী*র্যের স্পর্ষ পেতে লাগলো মায়ের গু*দে, তার বা*ড়ার শীরে গুলো যে ফুলে উঠেছে তা রোমানাও টের পেতে লাগলো,

- যাক পানের সাথে টেবলেটের গুড়াটা কাজ করেছে তাহলে,

- আ*হহহহহহহ আস্তে ঠা*পাও না,


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area