Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ১৫ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ১৫

খবরটা যেনো তার হজম হলো না, সাথে সাথেই সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়ায় তিনি বোম স্কোয়াডের দুজনকে ট্রেকার সহ একগাড়ি ফোর্স নিয়ে মাওলানা সাহেবের বাড়িতে সার্চ করতে যান, মাওলানার বাড়িতে আসতেই, তারা খুবি আপ্পায়ন করে দারোগা সাহেবের ফোর্স কে ভেতরে ঢুকতে দিলেন, এটা দেখে দারোগা সাহেব একটু আহত হলেন, কেউ কি তার সাথে মজা করলো নাকি?

তিনি সরাসরি মাওলানা সাহেবের নিকট গিয়ে সার্চের অনুমতি চাইলেন, যদিও হুজুরের লোকেরা দারোগার কথায় ভড়কে গেলো তারপর ইসহাক সাহেব নিজেই বললো, সার্চ করতে, মুস্তফা দারোগা তার লোকদের নিয়ে সার্চ কার্য চালাতে লাগলো, যখন ভেবেছিলো, সবি শেষ তখনই বাড়ির নিজের দিকের স্টোর রুম থেকে একটা খাজিতে ট্রেকারের মিটমিট বাতি আর পিটপিট আওয়াজ বেজে উঠলো,

বোম স্কোয়াডের স্পেশাল সদস্যরা জানালেন আসলেই বোমা পাওয়া গিয়েছে, ততক্ষণে কিছু উটকু সাংবাদিকও এসে জুটেছে, খবরটা ভাইরাল হতে সময় নিলো না,

“মাওলানা ইসহাক, জঙ্গীদের মুল হোতা গ্রেফতার” ৷ দীর্ঘদিন এচক্র দেশের ভেতরে থেকেই দেশকে ধংস করতে চাইছে।

মাওলানা সাহেবের গ্রেফতারী পরোয়ানা বের হতে বেশী সময় লাগলো না, দ্রুতই ওসি রহমান সাহেব সহ গিয়ে মাওলানা সাহেব কে হাজত বন্ধি করলেন, এলাকার অনেকেই বিস্মিত! অনেকই স্তম্ভিত! কাকে বিশ্বাস করবে, শেষ পর্যন্ত মাওলানা সাহেবও জঙ্গী কমান্ডার অনেকই আবার বিশ্বাস করে এটা বিরোধীদের চাল!

রমিজ মির্জা দুপুরের খাবার খেয়ে তার বৌ এর সাথে মাত্র বিছানায় শুয়ে ছিলেন, এমন সময়ই মাদ্রাসা থেকে কিছু ছাত্র বাড়িতে এসে তাদের হুজুর কে ডাকতে লাগলো,

- হুজুর বাড়ি আছেন নাকি?

অনেকটা বিরক্তি নিয়েই উঠে আসলো, সন্ধ্যায় মাহফিল একটু যা ঘুমিয়ে নিবো ভেবেছিলাম ৷

- কি হলো রে,

- হুজুর মাওলানা সাহেবকে তো পুলিশে ধরে নিয়ে গেলো,

রমিজ আলনা থেকে পাঞ্জাবীটা পরে নিলো, রোমানা শুনছিলো হয়তো কোনো রাজনৈতিক ব্যাপার, এসব এমনিতেই রোমানার অপছন্দ। রমিজ গেইটটা কোনমতে টেনে রেখে বাজারের অফিসের দিকে চলতে লাগলো, ছাত্ররা সহ।

অফিসে গিয়েই সে পুরো ঘটনাটা শুনলো, পাশের দোকানে টিভিতে লাইভ দেখাচ্ছে, রমিজের মতে যদিও টিভি দেখা হারাম তারপরেও সে মন দিয়ে টিভি চ্যানালের কথাগুলো শুনছিলো, দেকা যাক তদন্তের পর কি বের হয়ে আসে, মাওলানা সাহেব কি আসলেই জঙ্গী গোষ্ঠির হোতা নাকি তাকে ফাসানো হচ্ছে? জানতে চোখ রাখুন আমাদের চ্যানালে। এসব নির্ঘাত ষড়যন্ত্র! রমিজ বলে উঠলো,

এসব সম্পর্কে সন্ধ্যেবেলা মাহফিলে বলতে হবে, রমিজ চোখ বন্ধকরে ভাবতে লাগলো, নির্বাচন নিয়ে, এই ব্যাপারটা যদি এখনই সামলানো না যায় তাহলে মাঠে নামার আগেই তারা হেরে যাবে, চুড়ান্ত ভাবে এই আসনে তিন জনেই মনোনয়ন পেয়েছেন তার মধ্যে রেজাউল চৌধুরী আর মাওলানা সাহেবের মাঝেই কনটেস্ট ছিলো, এখন যদি তিনই না থাকেন তাহলে নির্বাচন এক চেটিয়া হয়ে যাবে,

রুমেল ব্যাস্ত তার ছেলে পেলেদের নিয়ে, কিছু পোলাপান চলে গিয়েছিলো রাতের ট্রেনে আর নতুন কিছু এসেছে সকালে, তাদের দিয়েই পরবর্তী ধাপের কাজ করাতে হবে৷ এলাকার পোলাপান এসবের জন্যে একেবারেই আনাড়ি! রুমেল পিপলুদের বাড়ি থেকে বক্সটা পাল্টে আনতে গিয়েছিলো পিপলুকে না জানিয়েই, হাতে করে সে হুবুহু একি দেখতে আরেকটা বক্স নিয়ে পিপলুদের দরজায় কড়া নাড়লো, পিপলুর মাকে সে নমস্কার জানালো,

- আরে রুমেল যে, কি মনে করে, পথ ভুল করে আসলি নাকি রে?

রুমেল কয়েক বছর আগে প্রায় আসতো কিন্তু গত দু বছর তেমন একটা আসা হয়না, রুমেলের মা মধ্য বয়স্কা মহিলা, তার মায়ের মতো এমন পর্দাশীল না, বয়সটাও আরেকটু ভারি, রুমেল পিপলুর রুমেই সে বসেছিলো,

- আরে না মাসী পিপলুর কাছে এসেছিলাম দরকারে,

- আচ্ছা দরকার ছাড়া বুঝি তোর মাসীকে দেখতে ইচ্ছে করেনা,

- করে মাসী করে কিন্তু কি করবো বলো নিজের ঘরেই ঠিকমতো থাকি না,

- তা তো ঠিক পিপলুকে দেখলেই বুঝি, আন্টি পিপলু কখন বের হলো?

- কিছুক্ষণ আগে,

- তাহলে আমি উঠি,

- আরে না দাড়া তোর প্রিয় সন্দেশ বানিয়েছি খেয়ে যা,

বলেই মালতি দেবী উল্টো ঘুরে চলে যেতেই রুমেলের বা*ড়াটা কেমন শক্ত হয়ে গেলো, ই স কি ফোলা গা ড় মাসীর, আগে কখনো চোখে পড়েনি কেনো! বাক্স নিয়ে বসেছিলো কিছুক্ষণ তারপর পিপলুর মা যেতেই সে সানসিট থেকে আগের বক্সটা নিয়ে এটা সেখানে রেখে দিলো, সন্দেশ নিয়ে পিপলুর মা রুমেলের সামনে দিলো,

- হাতে ওটা কি রে তোর,

- ওকিছু না মাসী কিছু বই মুড়ানো আছে,

রুমেল সন্দেশ শেষ করে মাসীকে আবার আসার কথা বলে বাইক স্টার্ট দিয়ে চলে গেলো। সন্ধ্যে বেলায় রমিজ মির্জা সহ অনেক বক্তায় মাহফিলে বয়ান রেখেছিলো কিন্তু দুপুরের ঘঠনায় এলাকাবাসী আতঙ্কিত ছিলো, তার উপর দক্ষিণ বাজারেও জনসাভা ছিলো তাই মাহফিলে লোকসমাগম তেমন একটা হলো না,

আর হুজুররা অনেকেই আবার ইসহাক মোওলানাকে দেখতে যাবেন বোলে তাড়াতাড়ি মাহফিলের সমাপ্তি হয়ে গেলো, এরপর রমিজ মির্জা সহ অনেক মাদ্রাসার হুজুর এবং দলীয় লোক ইসহাক সাহেব কে দেখতে গেলেন, কারাগারে,

অন্যদিকে রাত ১০টার দিকে কিছু বন্ধুক ধারী মাদ্রাসা ছাত্ররা দক্ষিণ বাজারের জনসভায় ঢুকে জনসভা পন্ড করে দেয় হালকা গোলাগুলিও করেছিলো, যদিও প্রায় গুোলই উপরের দিকে ছোড়া হয়েছিলো তারপরেও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছিলো, পুলিশ সেখান থেকে একটা টেপ রেকর্ডার ছাড়া আর কিছুই উদ্ধার করতে পারেনি,

রুমেল মির্জা পুলিশের দেরি করে আসাতে তাদের উপর ক্ষুব্ধ এরপর, রুমেল সহ দলের কর্মীরা তার আহত হয়া এলাকাবাসীদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে লাগলো, এলাকা থমথমে হয়ে গিয়েছে, মানুষজন বাজারের দোকান পাট বন্ধ করে দিয়েছ,

রমিজ মির্জা এসেছে, থানায় তাদের পার্থীর সাথে দেখা করতে কিন্তু তাকে নাকি অন্যত্র শিফ্ট করা হযেছে, জঙ্গীবাদের মতো সিরিয়ার ইস্যু হওয়াতে জামিনও করানো যায়নি, হতাশ হয়েই রমিজ মির্জা ও তার লোকেরা থানা ছাড়লো তার উপর আবার দক্ষিণ বাজারে হামলার কথা শুনে ছেলেটার জন্যে তার চিন্তা হতে লাগলো, গরম খুন কি করতে কি করে ফেলে!

রমিজ মির্জা দক্ষিণ বাজারে গেলো, জনসভার চেয়ার টেবিল সব উল্টে পাল্টে রয়েছে, রুমেল ঠিক আছে শুনেই তার মনটা শান্ত হলো, তারপর নিজের অফিসে এসে কিছুক্ষণ বাকি যে গুটি কয়েকজন মানুষ সেখানে ছিলো তাদের সান্তনা দিয়ে খোদার উপর ভরসা রাখার কথা বলে তিনি বাড়ির দিকেই রওনা দিলেন।

ঘড়ি তখন রাত বারোটা, রমিজ মির্জা বাড়িতে পৌছাতেই রুমেলের বাইকও এসে পৌছালো, মেয়ে দুটো ঘুমিয়ে পড়লেও রোমানার চোখে ঘুমনেই, অবশেষে তার স্বামী সন্তানকে নিজের সামনে দেখে রোমানা যেনো হাপছেড়ে বাঁচলেন।

মায়ের অমন মায়া মায়া মুখটা দেখলেই রুমেল নিজেকে আর থামাতে পারে না তার পরেও আব্বার সামনে, রুমেল শান্ত হয়ে নিজের রুমে গিয়ে লুঙ্গিটা পরে নিলো, গায়ের টিশার্টটা খুলেছে এমন সময়ই বাড়িতে পুলিশের গাড়ির আওয়াজ আসলো, রমিজ কলেই মুখ ধুচ্ছিলেন, রোমানা উড়না মাথায় দিয়ে খাবার গরম করতে গিয়েছে, এমন সময় মুস্তফা দারগা আর দুজন কনস্টেবল এসে দাড়ালো উঠানে,

- হজুর বাড়ি আছেন নাকি?

রমিজ কল থেকে বের হয়েই বললো,

- কি হয়েছে, আবার!

- আর কি হবে হুজুর, আপনাকে আমাদের সাথে যেতে হবে, ওয়ারেন্ট আছে,

রুমেল লুঙ্গি পরা অবস্থা তেই সেদিকে গেলো,

- কি হয়েছে?

- আরো নেতা ও দেখি ঘরেই,

রোমানা খাবার রেখে গলীতে দাড়িয়ে বিষয়টা বুঝার চেষ্টা করলো, যখনই আঁচ করতে পারলো তার স্বামীকে গ্রেফতার করার জন্যেই পুলিশ এসেছে তখন যেনো তার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে গেলো, তিনি বারান্দায় দৌড়ে চলে আসলেন, রমিজ বুঝলো এবার বাজে ভাবে ফেসে গিয়েছে রোমানাকে বললো,

- চিন্তা করোনা বৌ খোদা চাইলে আবার ফিরে আসবো, রুমেল আমার যা কিছু আছে সব কিছু এখন থেকে তোর, আমার অবর্তমানে তোকেই এ সংসারের হাল ধরতে হবে, তোর মা আর বোন দুটোকে দেখে রাখিস,

রমিজ দারোগার সাথে পথ বাড়িয়ে বললো চলেন, রোমানা অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে সংযত করতে পারলো না, ছেলের সমনেই দরজায় হেলান দিয়ে কেঁদে উঠলো শব্দ করে, এতো দিনের সংসার বলে কথা, রুমেল কেচি গেইট টা আটকে, মাকে সোজা করে, বুকে জড়িয়ে ধরলো, আর তার বা*ড়াটা দিয়ে মায়ের তলপেটে খোঁচা দিয়ে মাকে বুঝিয়ে দিলো,

তোমার স্বামী গেলে কি হয়েছে আমি এখনও তোমার পাশেই আছি ৷ রোমানা যেনো রুমেলের বুকে মুখ গুজে ঠায় খুজঁতে লাগলো, এমন পরিস্থিতিতেও রুমেল তার কামনা দমিয়ে রাখতে পারলো না, সে মাকে আব্বার রুমে নিয়ে গিয়েই দরজাটা আটকে দিলো, রোমানার বুকটা ধুকধুক করছে, ছেলেকে সে সেদিন বলেছিলো এটা তোর আব্বার রুম কিন্তু আজ যেনো সে কিছুই বলতে পারছেনে না, রুমেল সরাসরিই মায়ের জামা উঠিয়ে, পায়জামাটার ফিতেটা খুজেঁ গিটটা খুলেদিলো, তারপর পায়জামার সাথে সাথে পেন্টিটাও টেনে একসাথে নিচে নিয়ে গেলো,

মধ্যের আঙ্গুল টা মায়ের ভো*দায় ঢুকিয়ে রোমানাকে চু*দতে লাগলো রুমেল, রোমানার মেনে হতে লাগলো সে যেনো কিছুই হারায়নি, উল্টো পেয়েছে রমিজ নাম টা ছিলো তার আর রুমেলের মধ্যের দেওয়াল আজ সে দেওয়ালটা সরে গেলো, রুমেল আঙ্গুল বের করে রোমানার ভো*দায় জীভ দিয়ে চুষতে থাকলো, রোমানা তখন রুমেলের মাথার চুল কামছে ধরে আ হ হ ও হ হ কি করছিস আ হ হ কি সুখ আ হ হ ই স ও হ হুম এমনে জিব ভিতরে দিয়ে দিয়ে কর আ হ আ হ ই স ও হ করতে লাগলো।

তারপর রুমেল মায়ের জামাটা উপরের দিকে সরিয়ে ব্রাটা খুলে দিলো, জামা পুরো না খুললেও তুলে রেখে সে তার মায়ের মা*ই দুটো চুষতে লাগলো, রুমেল উঠে ঘরের দুটো বাতিই জ্বালিয়ে দিলো,

-  দেখো মা তুমি যে আমার তা আজ আলোর মতোই পরিস্কার,

রুমেল লুঙ্গী খুলে, মায়ের সামনে হাটুগেড়ে বলতেই রোমানা যেনো বুঝতে পারলেন, রুমেলর মনের কথা, তিনি নিজের ছেলের বা*ড়া ধরে মুখে ঢুকিয়ে নিলেন, কষ্ট হচ্ছে ভিষন তারপরেও তার ঘরেরে একমাত্র পুরুষকে এখন রুমলই।

- ওহ রোমানা কি সুখ দিচ্ছো গো, তোমার চোষনের মজাই আলাদা,


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area