Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ৫ )



 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ৫

রুমেল মায়ের হিজাবটা খুলতে লাগলো, ছোট ছোট কয়েকটা আলপিন খুলতেই হিজাবটাও খুলে গেলো, তাতেই মায়ের খোপা করা চুল গুলো দৃষ্টিগোচর হলো! রুমেল তার দুহাতে মায়ের মাথাটা ধরে নিজের দিকে নিয়ে এসে তার ঠোট দুটো দিয়ে জননীর ঠোটদুটো স্পর্ষ করলো।

তারপরেই হালকা লালা টেনেনিতে লাগলো জননীর মুখ থেকে, জননী রুমেলকে ধাক্কাদিয়ে সরিয়ে দিলো কিন্তু বড়ির নেশায় রুমেলের মাঝে কাজ করছে। রোমানা তখন বলে,

- মা ছেলেতে এসব আমাদের ধর্মে হারাম বাবা এসব জীনা।

রুমেল তার জননীর কথা শুনে বলে,

- সবার আগে মানব ধর্ম, আর তা মতে আপনি নারী আর আমি পুরুষ এটাই আসল ধর্ম ৷

জননী বুঝতে পারলেই তার বাধায় কাজ হবে না,

- আমি চিতকার দিবো বলে দিলাম,

হা হা হা হা রুমেল হাসতে লাগলো আর বললো,

- করেন চিতকার জানিয়ে দেন আপনার সব আত্মীয়দের যে আপনার ছেলে আপনাকে চু*দতে যাচ্ছে, করেন চিতকার করেন, করেন ৷

ছেলের মুখে এমন কথা শুনে জননী স্তব্দ হয়ে গেলেন, রোমানার চোখ দিয়ে পানি ঝরা শুরু করলো, এ কোথায় ফেসে গেলো সে, পেকে পড়ে যাওয়ার মতো। রোমানা অনুভব করলো ছেলে তাকে বিছানার দিকে ডেলছে, যে ছেলে কখনো তার সাথে উচুঁ বাক্য করেনি আজ সে তার সাথে নিষিদ্ধতম কাজটি করতে যাচ্ছে, রুমেল, মায়ের গা থেকে বোরখাটি উচুঁ করে খুলে নিলো,

- এতো কিছু কেনো পরেন? আম্মা, এতো কিছু খোলার সময় তো আমার নেই ,

রুমেল এর আর তা সহ্য হলো না, সে রোমানাকে বিছানায় ঠেলে শুয়িয়ে দিলো তার পর শাড়ি সমেত পেটিকোট টা উচিয়ে আসল জায়গাটা উন্মুক্ত করতো, সোডিয়াম আলোতে তার মায়ের ভো*দা চকচক করছিলো। তলপেটে এই বয়সী মহিলাদের একটু উচুঁ চর্বি থাকলেও রোমানার ছিলো না, সুধু ভো*দার দুপাশটা ফোলাছিলো একদম , জননীর ভো*দায় পানি এসে গিয়েছে আর মুখে কতইনা ভানিতা করছে,

রুমেলের মনে হতে লাগলো মানিব্যাগে বোধয় ক'ন ড ম আছে কিন্তু এতোকিছু খোজার সময় তার নেই, নিজের মুখ থেকে কিছু থুথু নিয়ে বা*ড়াতে মেখে মামনির চেরায় টাচ করিয়ে একটু রাস্তা ক্লিয়ার করে তারপর পরেই ধাক্কা দিলো, রোমানার ইচ্ছে করছিলো চিতকার করে বাড়ি সুদ্ধ মাথায় তুলতে কিন্তু চেপে গেলো আর চোখ বন্ধ করে চো*দা খেতে ই স আ হ আ হ ও হ করতে লাগলো।

রোমানার দুচোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে, এটা সুখের নাকি নিজ সন্তান দ্বারা হরন হওযার ব্যাথার বুঝা গেলো না, রোমানার দু হাত খাটের উপর চেপে ধরে, ঠা*পের পর ঠা*প দিতে থাকলো তার ছেলে, নিজের বা*ড়ার সাইজ নিযে রুমেল সবসময়ই সন্তুষ্ট ছিলো সে এপর্যন্ত যত মা গী আর কলেজের মেয়ে চু*দেছে কেউ তার বা*ড়া পুরোটা নিতে পারেনি কিন্তু আম্মার ভো*দাটা যেনো রুমেলের বা*ড়ার মাপেই তৈরী তলোয়ার খোপে রাখার মতনেই এটে গেলো!

সোডিয়াম আলোই মায়ের সাদা দেহ হলুদ বলে মনে হচ্ছে আর চো*দার তালে কখন যে মায়ের চুলের গোছা টা খুলে গেলো বুঝতেই পারেনি রুমেল, এবার নিজে নিচে শুয়ে মাকে পুতুলের মতো উপরে তুলে উঠবস করিয়ে চু*দতে লাগতো রুমেল, স্ত নের ঝাকুনির সাথে সাথে রুমেল অনুভব করলো মায়ের রস তার বা ড়া বেয়ে ঘেমে ঘেমে পড়ছে তখন সে একটা বালিশ ফ্লোরে দিয়ে নির্দেশ দেওয়ার সুরে বললো,

-  নিচে গিয়ে শুয়ে পড়েন আম্মা,

পরিষ্কার পরিছন্ন জননী তার ছেলের নির্দেশে ছেলের বাধ্য দাসির মতো নিচে ধুলাবালির মাঝে শুয়ে পড়লো তার শাড়ি ব্লাউজ কিছুই রুমেল খুলেনি তবে আসল জনিসটায় খুলে ঢুকিয়ে মায়ের ভেতর নিজের জায়গা ঠিকই পোক্ত করে নিয়ে ছিলো।

রুমেল তার মায়ের উপর পুর্নভর দিয়ে চু*দতে লাগলো, ৫ফুট১১ ইঞ্চির আর ৭৮ কেজি ওজনের রুমেল তার পুর্ন ওজন মায়ের উপর দিয়ে তাকে চু*দতে লাগলো, নারীর জন্ম বোধয় সহ্য করার জন্যেই, এতো ওজনের ভার নিয়েও রোমানা চো*দা খেতে লাগলো আর রুমেলের কানের কাছে আ হ ই স আসতে আ হ আ উ আ হ আসতে এ হ ই আ হ উ ফ শব্দ করতে লাগলো।

নিরব জি জি পোকার শব্দের মাঝে মৃদ্যু থপাস থপাস শব্দ আসতে লাগলো কাছারি ঘর থেকে, কেউই বুঝতে পারছে না যে ভেতরে কি চলছে, কোন ছেলে যে মায়ের বাপের বাড়ির কাচারির ফ্লোরে ফেলে তার মাকেই চু*দে চলছে, এটা কখনো কেউ কল্পনাও করবেনা ৷

আবার মাকে উঠিয়ে নিজে নিচে শুয়ে পুতুলের মতো মায়ের কোমরে হাত রেখে উঠবস করিয়ে করিয়েে মাকে চু*দতেে লাগলো, এসময় মায়ের গলার মোটা সোনার চেইনটা আর মায়ের চুলগুলো খুব-ই মনোরম ভাবে দুলছিলো সাথে ব্লাউজের ভেতরে থাকা তার মা*ইদুটো, রুমেল বেপরোয়া ভাবে তাদের কচলাতে লাগলো মা*ই দুটো আর বলতে লাগলো,

- আম্মা আপনার রাজ্যের রাজা এখন আমি, আপনিও এখন থেকে আমার রানীর মতোই আমার চো*দা খেতে থাকবেন, আর সমনেই আমাদের রাজকুমারেরাও আসবে পৃথিবীতে ৷ চিন্তা নাই তাদের কে আমি আর আপনে মিলেই মানুষ করবো ৷

একথা বলেই মাকে ছেড়ে দিতেই রোমানা রুমেলের বুকের উপর থপাস করে পড়লো,, রুমেল ছেড়ে দিলেও ম্যাসেল ম্যামরির সুখজনিত কারনে রোমানার পা ছা নিজ গতিতে অসভ্যের মতো উঠবস করছিলো কিছুক্ষণ এবার কিন্তু ব্রা থাকা সর্তেই রুমেল তার মায়ের বোটা টের পেলো। রোমানা আক্তার ছেলের কথা কিছু বুঝে উঠার আগেই তার গু দের মধ্যে রুমেল তার বীজ বুনতে শুরু করে দিলো,

মাকে উপরে রেখেই রুমেল তার গু দের মধ্যে বী র্যের ফোয়ারা ছাড়তে লাগলো, মাকে বেড় দিয়ে চেপে ধরে ধ*নটা ভেতরে ঢুকিয়ে ধরে সব বী*র্য মায়ের গু*দে ভরে দিলো, বুকের উপর মা শুয়ে আছেন, কিছুক্ষণ পরেই রুমেলের ধ*নটা নরম হয়ে গু*দের চাপে বের হয়ে আসতেই, রুমেলের বা লের উপর মায়ের গু দ থেকে দুজনের কিছু মিশ্রিত একদলা বি র্য পড়ে গেলো।

মিনিট পনেরোয়ের পর রোমানা ছেলের বুক থেকে উঠে দাড়ালো, নিজের চুলের খোপা ঠিক করতে লাগলো, ঝেড়ে তার শাড়িতে লাগা ধুুুুলাবালি পরিষ্কার করতে লাগলো, কিন্তুু সদ্য লেপটে যাওয়া কলঙ্ক তার চরিত্র থেকে কি করে মুছবেন? রোমানা নিচের দিকে তাকিয়ে হিজাব ঠিক করতে লাগলো। ছেলের দিকে তাকাতে পারছেন না। রুমেল উঠে দাড়ালো, উঠেই খেকিয়ে উঠলো!

- হিজাব করবেন পরপুরুষের সামনে প্রানের পুরুষের সামনে না বুঝলেন?

রোমানা নিচের দিকে তাকিয়ে ছিলেন,

- কিছু বলছেন না কেনো?

রুমেল মায়ের কাধে দু হাত রাখলো,

- বুঝেছেন আম্মা?

রোমানা উত্তর না দিয়ে পারলো না, আস্তে করে বললো,

-  হুম বুঝেছি।

- চোখের দিকে তাকিয়ে বলেন

রোমানা অস্বাভাবিকভাবে রুমেলের কথা মতো তার চোখের দিকে তাকিয়েই বললো, তারপর বোরখা রেকেই রোমানা চলে যেতে লাগলো, রুমেল লুঙ্গিটা পরে নিয়ে বললো দাড়ান আমিও সাথে যাবো, বললাম না আপনি আমার রানি রানিরে সবসময় পাশে রাখতে হয় ৷

রুমেল নতুন লুঙ্গিটা পরে সদ্য ভেতরে বী র্য পাত করা নারীটিকে সাথে নিয়ে বড়মামীদের ঘরে গেলেন রাতের খাওয়ার খেতে, হাতে করে মায়ের বোরখা টা নিলো। রোমানা বাথরুমের গিয়েই তার গু দ পানি দিয়ে মুছতে লাগলো, হে মালিক কি হয়ে গেলো এসব মাসিক হয়েছে কদিন আগেই যেনো খারাপ কিছু না হয় ,তারপর যথা সম্ভব পারে মুখ ধুয়ে বের হয়ে আসলো,

ভাগ্যের কি পরিহাস রোমানার জন্যে সুধু মাত্র রুমেলের অপজিটের চেয়ারটায় খালি ছিলো, রুমেল দেখতে লাগলো সদ্য চো*দার পর মাকে অসাধারণ লাগছে, চেহারার কেমন একটা অসহায় ভাব। রুমেল উপভোগ করতে লাগলো, নিজের পর্দাবতী মাকে এমন অসহায় দেখে মজাপেতে লাগলো সে। সাদা আলোই মাকে দেখতে অপরুপ লাগছে একদম।


চলবে...


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area