Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ১ )


 সবাই বলে, মায়েরা নাকি তার পেটের ছেলেকে বেশি আদর করে, বেশি ভালোবাসে! একই ভাবে, বাপেরা নাকি নিজ ঔরসের মেয়েকে বেশি ভালোবাসে, বেশি আদর করে!

এই কথাটা যে খুবই সত্য, তার প্রমাণ আমি ও আমার মা। ছোটবেলা থেকেই আমার মা যেমন আমাকে খুব আদর করে, ভালোবাসে, ঠিক তেমনি অল্প বয়স থেকেই আমিও মাকে খুব পছন্দ করি ও ভালোবাসি। আস্তে আস্তে আমি বয়সে ও গড়নে যত বড় হতে থাকি, আমার মাও আমাকে তত বেশি আদর ভালোবাসা দিতে থাকে। প্রতিনিয়ত আমার প্রতি মায়ের আদরের পরিমাণটা বাড়ছিলো।

এভাবে, বয়সন্ধিকাল পেরিয়ে আমি আরও বড় হতে, মানে আমার ধো'ন দিয়ে বী'র্য ঝড়া শুরু হতে মায়ের প্রতি আমার আদরের পরিমাণ প্রচন্ডভাবে বাড়ে। এ যেন কেমন অনিয়ন্ত্রিত ভালোবাসা। পারস্পরিক এই আদর ভালোবাসার মধ্যে একটা অন্যরকম আকর্ষণ ছিলো, আর এই আকর্ষণই ধীরে ধীরে মাযের জন্য যৌ'ন কামনায় রূপ নিতে থাকে!

আমি ছিলাম বাবা মার একমাত্র সন্তান। উত্তর কলকাতার বেলগাছিয়া এলাকায় আমাদের দরিদ্র সংসার। বাবা স্থানীয় একটি বেসরকারি অফিসে ছোটখাট কেরানির চাকরি করে। তার স্বল্প আয়েই সংসার চলে। মা গৃহিণী। আমি বাসায় থেকে স্থানীয় কলেজে ডিগ্রি পড়েছি। পড়ালেখায় মোটেই ভালো না। বর্তমানে চাকরির চেষ্টা করছি। আর কত বাপের হোটেলে খাওয়া যায়!

আমর মায়ের নাম মঙ্গলাময়ী দেবী। মঙ্গলা বলেই পরিচিত। মার বয়স ৪০ বছর। ভরা যৌ'বনের চিরায়ত বাঙালি নারী আমার মা। সে তুলনায়, বাবা বেশ বয়স্ক। বাবার বয়স ৭৮ বছর। আর আমি মোহিতলাল মজুমদার, সবাই মোহিত বলে ডাকে। আমার বয়স সবে ২৪ বছর। পূর্ণ যৌ'বনের তাগড়া জোয়ান ছেলে।

মা মঙ্গলা গৃহকর্ম ও সংসারি কাজে ভীষণ পটু। ঠিক তেমনি, তার স্বভাব চরিত্রও ছিল ভীষণ আবেদনময়ী ও কামুকী। এই সুযোগে বলে নেই, মায়ের বয়স ৪০ বছর হলেও দেখে মনে হত আরো কম বয়সী, বড় জোর ৩২/৩৩ বছরের যুবতীদের মত মার ফিগার।

শ্যামলা বর্ণের বাঙালি নারী মা। উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চির মত হবে। সবসময় শাড়ি ব্লাউজ পেটিকোট পড়ে থাকে। ঘরে ব্রা পেন্টি পড়তো না, বাইরে গেলে কেবল পড়তো। মার শরীরের সবথেকে আকর্ষণীয় বিষয় হলো মার দু'ধ ও পাছা। ৩৬ সাইজের নিরেট, পুষ্টু দু'ধগুলো ব্লাউজের উপর দিয়ে ফুঁড়ে থাকতো। একইভাবে, মার ৩৮ সাইজের লদকা পাছাটাও যেন সায়ার কাপড় ছিঁড়ে বেরিয়ে পড়তে চাইতো। ৩৬ – ৩২ – ৩৮ সাইজের নাদুসনুদুস চরম লোভনীয় একটা শরীর মায়ের!

আপনারা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, আমার মায়ের যৌ'বন ভরা দেহটা আমার মত ২৪ বছরের জোয়ান, মরদ ছেলের মনে কতটা কাম আগুন ধরিয়ে দেয়! আমার শ্যামলা, ৫ ফুট ৯ ইঞ্চির পেটানো মজবুত শরীরটা মার জন্য যেন কেমন কেমন করে!

কলেজ পাশ করে ডিগ্রি পাশ করা অবধি আমার যুবক হিসেবে বেড়ে ওঠার প্রাক্কালে মায়ের যৌ'বন ভরা দেহ দেখে আমি ভীষণ ভাবে কামোত্তেজিত হতাম। আর হবো নাই বা কেন! মা সবসময় যখন তখন আমাকে তার ডবকা শরীরের সাথে জড়িয়ে ধরে প্রবল আদর ও ভালোবাসা দিত।

আমার যুবক দেহটা আদর করতে করতে মা আমাকে তার বিশাল বুকে দুই হাতে জড়িয়ে ধরে মা আমার গালে, কপালে, ঠোটে চুমু খায়। ফলে অমিও মাকে নিজের সবল দুহাতে জড়িয়ে মাকে বুকে চেপে ধরতাম। মার ডানলপের মত গদিওয়ালা দু'ধ দুটো ঘষটে যায় আমার শক্ত বুকে। পরিণত বয়সের ছেলের এই আদরের ধারাবাহিকতায় আমি মাকে চো'দার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠি।

অল্প বয়স থেকেই আমি ছবিসহ চো'দা ছু'দির অনেক গল্পের বই পড়ে ও মোবাইলে পা'নু ভিডিও দেখে নর-নারীর যৌ'ন মিলন সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছি। তখন পর্যন্ত কাওকে না চু-দলেও চো'দা-চু'দির হরেক কলাকৌশল আমার মুখস্থ ছিল। নিয়মিত হ'স্ত মৈথুন করার ফলে আমার ধো'ন খানাও বেশ বড় মাপের বানানো। লম্বায় ৬ ইঞ্চির কিছু বেশি মোটা-কালো বাঁশের মত ধো'ন।

আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার মা খুবই কা'মুকী। চো:দা-চু'দি করার জন্য মা যে সব সময় ছটফট করে তাও আমি বুঝতে পারি। কিন্তু আমার মা খুব কামুকী হলেও বয়সের জন্য আমার বুড়ো বাবা খুবই দুর্বল প্রকৃতির লোক। একবার স্ট্রোক হয়ে যাওয়াতে বাবার একটা সাইড প্যারালাইজড্ড্‌ বা সম্পূর্ণ অবশ হয়ে গিয়েছিল। বিছানায় শয্যাশায়ী থাকতো বাবা। ফলে বাবা ও মায়ের মধ্যে দেহ মিলন প্রায় হতোই না। মা কামুকী হওয়া সত্ত্বেও তাই যৌন জীবনে খুবই অখুশী ছিল।

এছাড়া, মায়ের সাথে বাবার বয়সের পার্থক্য ছিল অনেক। প্রায় ৩৮ বছরের বয়সের পার্থক্য। তখন, বৃদ্ধ বাবার বয়স যুবতী ৪০ বছরের মায়ের প্রায় দ্বিগুণ। অতীতেও বাবা ঠিকমত মাকে যৌন সুখ দিতে পারত না। আমার জন্মের পর মা আরো একটা মেয়ে সন্তান চেয়েছিল। কিন্তু বাবা মায়ের পেটে আমার একটা বোন দিতে না পারায় মায়ের সাথে বাবার প্রায়ই তুমুল ঝগড়া হতো।

মায়ের মত আমিও কিন্তু মনে মনে সবসময় চাইতাম যে, আমার একটা বোন হোক। ঘরটা ভরা থাকবে আরো কিন্তু, আমি জোয়ান হয়ে ওঠায় মায়ের হয়তো মেয়ে বানানোর ইচ্ছাটায় ভাটা পড়েছিল। কারণ, আমার মত ২৪ বছরের জোয়ান ছেলের সামনে পেট বানাতে মা হয়তো লজ্জা পাচ্ছিল।

এই বেলা বলে দেই, বেলগাছিয়ার বাড়িতে আমাদের পাশাপাশি দুটো শোবার ঘর ছিল। এক ঘরে বাবা মা থাকতো। ঠিক পাশের ঘরে আমি। একদিন, পাশের ঘরে নিজ বিছানায় পা'নু চটি পড়ছিলাম। হঠাৎ শুনলাম, মা বাবাকে বলছে,

- তোমার মত পঙ্গুর সাথে বিয়ে হয়ে আমার স্বাদ-আহ্লাদ সব নষ্ট হয়ে গেল! আমার একটা মেয়ের কত শখ ছিল, কিন্তু হায়। কিছুতেই তুমি আমাকে একটা মেয়ে দিতে পারলে না, এতটাই অক্ষম তুমি। স্বামী থাকতেও আমি বিধবা নারীর মত রাত কাটাই!

বাবার মৃদু স্বর তখন বলে,

- দেখো মঙ্গলা, তোমাকে তৃপ্ত করার মত সক্ষমতা আমার কখনোই ছিল না। এখন এই বয়সে প্যারালাইজড হবার পর তো আরো নেই।

মা মুখঝামটা দিয়ে বলল,

- হুঁহ, সেতো দেখতেই পাচ্ছি প্রতিদিন। বুঝেছি, তুমি আর কোনদিনই আমার কোন শখ মেটাতে পারবে না। এই ভরা যৌবনের দেহটা এভাবেই থাকবে, কী আর করা!

বাবা তখন বলে,

- এত চিন্তা কোর না বউ। একটা না একটা ব্যবস্থা হবেই, তুমি দেখো।

- যাহহ, ছাই হবে আমার। ইশ, তোমার বয়সটা আমাদের ছেলে মোহিতের মত হলেও হতো। দিব্যি কাজ হয়ে যেতো আমার।

এভাবেই দিন কেটে যাচ্ছিল। স্ট্রোক হওয়াতে এতদিন বাবা কোনরকম অফিসে যেত। সেটাও এখন আর পারে না। মানে বাবা একা একা আর চলাফেরা বা বিছানা থেকেই উঠতে পারে না। তাই, বাবা রিটায়ার বা অবসর নিয়ে আমাকে বাবার অফিসেই একটা চাকুরী পাইয়ে দিল যাতে আমাদের সংসারটা কোনরকম চলে। ডিগ্রি পাশ করে বেকার বসে ছিলাম বলে আমি সানন্দে চাকরিটা করতে রাজি হলাম। বাসার খুব কাছেই অফিস। বেতনও নেহাত মন্দ না।

এরপর থেকে আমি রোজ ন'টা-পাঁচটা অফিস যেতে শুর করলাম। বাড়ীতে প্যারালাইসিস বাবা বিছানায় শুয়ে থাকে আর কামুকী মা আমার মন মরা হয়ে সারাদিন ঘরের সব কাজ করে। বাবাকে বিছানা নিতে আমি অবশ্য মাকে সাহায্য করি। আজকাল মাকে আগের চাইতেও আরো বেশী করে আদর করতে লাগলাম। আর আমার মাও আমাকে আগের থেকে আরো বেশি আদর করতে লাগল।

প্রায়শই সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে জল খাবার খাওয়ার আগে মাকে জাপটে ধরে একচোট আদর করে নিতাম। মাঝে মাঝেই আমাকে আদর করা অবস্থায় আমার বাহু বন্ধনে আবদ্ধ থেকে মা অনেক আদরমাখা স্নেহের কথা বলতো। আজ সন্ধ্যায়-ও সেভাবে কামুকী কন্ঠে মা আমার আদর খেতে খেতে বলতে লাগলো,

– ইশশ, খোকা তোর যদি একটা বোন থাকত তাহলে খুব ভাল হতো, তাই না?


চলবে...


#গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area