#গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ
#পর্বঃ ২
প্রায়শই সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে জল খাবার খাওয়ার আগে মাকে জাপটে ধরে একচোট আদর করে নিতাম। মাঝে মাঝেই আমাকে আদর করা অবস্থায় আমার বাহু বন্ধনে আবদ্ধ থেকে মা অনেক আদরমাখা স্নেহের কথা বলতো। আজ সন্ধ্যায়-ও সেভাবে কামুকী কন্ঠে মা আমার আদর খেতে খেতে বলতে লাগলো,
– ইশশ, খোকা তোর যদি একটা বোন থাকত তাহলে খুব ভাল হতো, তাই না?
আমিও আমার যৌবনবতী মাকে জাপটে ধরে আদর করতে করতে মায়ের যৌবন পৃষ্ট পিঠ, পাছায় হাত বোলাতে বোলাতে আরও জোরে নিজের বুকের মাঝে চেপে ধরে মায়ের ডবকা মা'ই দুটার স্পর্ণ নিতে নিতে থাকি।
শুরুতেই বলেছি, আমার কামুক মা বিবাহিতা বাঙালি নারীর মত ঘরে ব্রা-পেন্টি বিহীন শাড়ি-ব্লাউজ-পেটিকোট পড়ে থাকত। সেদিন মা লাল-কাটা ডোরা কাটা সুতি শাড়ি, হাতা-কাটা বা স্লিভলেস লাল ব্লাউজ ও কালো পেটিকোট পড়ে ছিল। এই বেশে আমার মাকে আরো বেশি মোহনীয় লাগছিল আমার কামুক চোখে।
স্লিভলেস লাল ব্লাউজের দু'হাতের তলে মায়ের শ্যামলা রঙের মাংস ঠাসা বগলতলী উঁকি দিচ্ছে। বিশাল দুই দু'ধের মধুভান্ডের মাঝে গু'হার মত গোপন কিন্তু সমৃদ্ধশালী বগলের ভাঁজ আমাকে আরো কামাতুর করে দিলো। মায়ের বগলতলী থেকে কেমন যেন ঘাম-জড়ানো, নোনা, সোঁদা-মাটির মত পাগলপারা একটা ঘ্রান আসছিলো!
পরিশ্রমী গৃহবধু মায়ের কর্মক্লান্ত সেই বগলতলীর ঘ্রানে মাতোয়ারা আমি মার ব্লাউজের উপর দিয়েই নিজের দুহাতে মার ডবকা দু'ধ গুলো মলতে মলতে নরম সুরে ঘরঘর করে বলি,
- মা, আমার একটা বোন হলে তো খুবই ভাল হতো, কিন্তু তুমি আর বাবা তো আমাকে একটা বোন পাইয়ে দিলে না।
মা আমার আদর নিতে নিতে বলে,
- কী করব বল, সোনা? তোর বাবাই তো আমাকে দিতে পারল না। আমি তো আরেকটা সন্তান এখনো নিতে চাই।
আমি সুযোগ বুঝে, মা'ই মলা থামিয়ে নিজের মাথাটা মার স্ত'নের উপত্যকায় নামিয়ে নিয়ে আসি। আমি এবার মঙ্গলা মায়ের ডবকা, তুলতুলে ৩৬ সাইজের স্ত'ন দুটোতে মুখ ঘষতে ঘষতে বললাম,
- অবশ্য মা, একদিকে আমার আর কোন ভাই-বোন না হয়ে ভালই হয়েছে।
মা অবাক হয়ে বলে,
- কেন বাছা? হঠাৎ একথা বলছিস কেন?
আমি ব্লাউজের উপর দিয়েই মায়ের ব্রা-হীন ডবকা স্ত'ন দুটোতে আলতো ভাবে কামড় দিয়ে বললাম,
- কেন আবার! আমার যদি আরো ভাই-বোন হতে, তাহলে তুমি আমকে এত আদর করতে?! করতে না কখনো।
পরম স্নেহে মা আমার মাথাটা তার ডবকা খাড়া খাড়া স্ত'ন দুটোর উপর চেপে ধরে মুচকি হাসি দিয়ে বলে,
- নাহ, মোহিত, এটা তোর ভুল ধারণা। তোকে আমি আদর করব না, এটা কখনো হয়!
- কেন হয় না মা? তোমার ওসব চিঁড়ে ভেজানো কথায় আমি পটছি না, এই বলে দিলুম।
মা তখন আমায় আরো জাপ্টে ধরে আমার পুরো মুখে, ঠোটের উপর কিস করে আমাকে খুব আদর করতে করতে বলল,
- ওরে খোকা, তুই যে আমার জোয়ান ছেলে! আমার কাছে তোর আদরই আলাদা, বুঝলি বোকা ছেলে?!
বলে আমাকে পাগলের মত আদর করতে লাগল মা। আমার মাথাটা তার উত্তপ্ত বুকে চেপে ধরলো। আমিও মার স্ত'নে মুখ ঘষতে ঘষতে মায়ের যৌবনভরা দেহটা ছানতে ছানতে মাকে দু'ধ গুলো পকপক করে উপর দিয়ে মৃদু টিপতে থাকলাম।
আমার আদরে মাও হয়তো খুব কামোত্তেজিত হয়ে উঠেছিল। আমি মায়ের দু'ধে মুখ ঘষতে ঘষতে মায়ের ৩৮ সাইজের তরমুজের মত ঢাউস পাছাখানা ডলে টিপে দেয়ায় মা তীক্ষ্ণ স্বরে শীৎকার ধ্বনিতে "আ হ ও হ মাগো ওরে আ হ উ হ আমার সোনা ছেলে মোহিত রে" বলে আমাকে খুব আদর করছিল।
মাঝে মাঝে মা আমার পুরুষালি ঠোঁট দুটো নিজের মেয়েলি কোমল মোটা দুই ঠোঁটের মাঝে নিয়ে চুমু খাচ্ছিল। বিনিময়ে, আমিও মায়ের গালে ও ঠোঁটে চুমু দিয়ে মায়ের রসাল, কামার্ত ঠোটটা চুষে দিচ্ছিলাম। আমার ঠোট চুম্বনে মা কোন বাধা না দিয়ে দুই চোখ বুজে "আ হ আ হ উ ফ ও হ আ হ এই খোকা উ ফ খুব আরাম হচ্ছে সোনা" বলে আরো বেশি করে আমার গালে ঠোটে চুমু দিয়ে আমার ঠোট মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছিল।
এভাবে অনেকক্ষন আদরের পর সুযোগ বুঝে আদর করতে করতেই আমি মাকে বুকে চেপে ধরে মঙ্গলা মায়ের কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললাম,
- এ্যাই মামণি, তোমার ব্লাউজটা একটু খোল নাগো। তোমার এই নরম, ডাসা দু'ধ গুলো খুব খেতে ইচ্ছে করছে।
আমার কথা শুনে মা ছেনালি করে বলে,
- এ্যাই যাহ, দুষ্টু ছেলে। ছোটবেলায় তুই তো আমার অনেক দু'ধ খেয়েছিলি, তাতে খিদে মেটে নি বুঝি? ছোটবেলায় আমার এত দু'ধ খেয়েও মন ভরে নি তোর? এত বড় ধামড়া মরদ হয়েও এখন আবার মায়ের দু'ধ খেতে ইচ্ছে করছে!!
- ও মামনি খোল না তোমার ব্লাউজ। তুমি বুঝো না, ছোট বেলার খাওয়া এক রকম। আর বড় হয়ে মরদের মত শরীরে নিজের মার দু'দু খাওয়া আর এ করকম!!
- বোকা ছেলে! এখন কি আমার স্ত'নে দু'ধ আছে নাকি যে তুই আমার দু'দু খেতে চাইছিস! যাহ, অসভ্য দুষ্টু ছেলে। মার লজ্জা করে না বুঝি!
আমি তখন মাকে আমার বুকের সাথে সর্বশক্তিতে চেপে ধরে আদর করতে করতে কাম জড়ানো সুরে আবদার করে বললাম,
- উ হ, মামনি লজ্জা না পেয়ে একটু খেতে দেবে কী না বল তো! সেই কখন থেকে তোমার দু'ধ চুষতে চাইছি!
- এ্যাই যাহ, মোহিত। তোর মত নাগর মরদ ছেলের মার দু'ধ খেতে নেই! তবুও যখন বলছিস, আচ্ছা, যা খেতে দোবো। তবে বাপু এখনই না। রাতে খাবার পর ঘুমোনোর সময় দেবোক্ষণ।
কেমন যেন লাজুক নারীর মত হেসে মা আমার দাবীতে সম্মতি দিলো। আমি এতে আস্কারা পেয়ে মাকে আরো জোরে চেপে ধরি নিজের বলশালী শরীরে। মাকে ধামসাতে ধামসাতে বলি,
- রাতে তুমি আমাকে খেতে দেবে না জানি। রাতে তো তুমি আমার সাথে শোবেই না! শোবে তো ওই পঙ্গু বাবার সাথে। আমি কিভাবে দু-ধ খাবো তবে?!
মা আমাকে আদর করে নিজের বুকে শক্ত চেপে ধরে। আমার পুরো মুখটা তাতে মায়ের নরম বুকে থেতলে বসে যায়। লালরঙা সুতি ব্লাউজ ভেদ করে মার শরীরের কোমল, কামুক, মোহনীয় সুঘ্রান পাচ্ছিলাম আমি। সে অবস্থায়, মা আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিসিয়ে বলল,
- এ্যাই, বোকা ছেলে, দোবো বলেছি না সোনা। আজ রাতে মার দু'ধ খেতে দোবো তোকে ঠিকই, তুই দেখিস!
আমি আহ্লাদে ফেটে পড়ে মার দু'ধে মুখ ঘষতে ঘষতে নিজের দু'হাতের পাঞ্জায় জোরে জোরে মায়ের স্ত'ন দুটো টিপতে থাকি। এমন কামার্ত আদরে মা আরো গলে গিয়ে সাপের মত হিসহিসিয়ে দাঁত কুটে বলল,
- এই খোকা, আমি ভাবছি, আজ থেকে রাতে আমি তোর বাবার বিছানায় আর শোব না। তোর বাবার নাক ডাকার শব্দে আমার রাতে ঘুম হয় না। আজ থেকে রাতে আমি তোর বিছানায় শোব ঠিক করেছি। তোর কোন অসুবিধা হবে না তো, মোহিত সোনা?
আমি এবার মাকে আমার কোলে বসিয়ে নিয়ে মায়ের স্ত'ন দুটো কষকষিয়ে আয়েশ করে মুলতে মুলতে বলি,
- বেশ তো, আমার সাথেই রোজ রাতে ঘুমোবে তুমি মা। আমার ডাবর বেডের খাটে তোমায় নিয়ে শুতে কোনই অসুবিধে হবে না। এম্নিতেই, এই ২৪ বছর বয়সে রাতে আমার একা একা শুতে ভালো লাগে না।
- বেশ, এখন থেকে রোজ রাতে তুই আর আমি এক সাথে শোব, কেমন? ব্যাটা ছেলের আব্দার, মা হিসেবে না রেখে পারি!
- শোনো মামনি, আমি কিন্তু রোজ রাতে তোমার দু'ধ খাবো! এম্নি এম্নি তোমায় ছেড়ে দেবো না, বুঝেছো?! জোয়ান ছেলের খিদে মেটাতে হবে তোমায় রোজ, এই আমি বলে দিচ্ছি!
মা মিষ্টি হেসে আমার গালে চুমু দিয়ে বলে,
- বেশ তো খাবি মার দু'ধ। আমি কি না করেছি! তবে এখন ছেড়ে দে বাপধন। তোর জল খাবারের ব্যবস্থা করি এবার।
মার কথামত মাকে বাহুবন্ধন থেকে ছেড়ে দিলাম। জল খাবার খেয়ে বাইরে খোশ মেজাজে হাঁটতে গেলাম। রাস্তায় অফিস ফেরত বেলগাছিয়ার কোন মেয়েকেই আমার মনে ধরল না। মনে হলো, এদের সবার চেয়ে আমার মঙ্গলা মা অনেক বেশি সুন্দরী, অনেক বেশি আকর্ষণীয়, অনেক বেশি সেক্সি। রাতের খাবারের সময় হওয়াতে দ্রুত ঘরে ফিরে এলাম।
বাসায় ফিরে, মা ও আমি মিলে তাড়াতাড়ি পঙ্গু বাবাকে খাইয়ে দিয়ে আমরাও খেয়ে নিলাম। তারপর আমি আমার ঘরে এসে নিজ বিছানায় ২৪ বছরের বিবাহিত স্বামীর মত স্ত্রী-রূপী ৪০ বছরের মায়ের জন্য শোবার জায়গা করে মায়ের আসার অপেক্ষায় শুয়ে থাকলাম। খালি গায়ে জাঙ্গিয়া-বিহীন দড়িবাঁধা পাজামা পড়ে রাতে ঘুমোই আমি। পাশের ঘরে তখন মা বাবার কথা শোনা যাচ্ছে। মা বাবাকে ওষুধ খাইয়ে খ্যানখেনে বিরক্তি নিয়ে বলল,
- শোনো হতচ্ছাড়া বুড়ো মিনসে, তোমার এখানে শুয়ে রাতে আমার ঠিকমত ঘুম হচ্ছে না। তাই আমি ও ঘরে খোকার বিছানায় ঘুমাচ্ছি। সারারাত খোকার সাথেই ঘুমোবো। রাতে দরকার হলে ডাক দিও।
বাবা ঘুম জড়ানো ক্লান্ত, অসুস্থ সুরে মিনমিন করে বলল,
- ঠিক আছে, গিন্নি। তুমি খোকার ঘরেই শোও। আমার দরকার হলে ডেকে নেবোক্ষণ।
এর কিছু পরেই, মা মাঝের দরজা ঠেলে আমার ঘরে শুতে আসতেই মাকে চো'দার জন্য আমার ৬ ইঞ্চির মত ধো'ন লোহার মত শক্ত হয়ে উঠল। মাকে চো'দার জন্য মনে মনে ছটপট করতে লাগলাম। কিন্তু, প্রবল চো'দার বাসনা নিয়েও দৃঢ়মনে ঠিক করলাম, মাকে বিছানায় তোলবার প্রথম দিনই মাকে চো'দা ঠিক হবে না। প্রথম দিন মাকে আদর করে মায়ের দু'ধ, ঠোঁট চুষে, মায়ের যৌবনভরা দেহটা ছানাছানি করে মাকে প্রথমে কামোত্তেজিত করে তুলে আগে বুঝতে হবে মা চো'দাতে চায় কী না। তবেই ধীরে সুস্থে পটিয়ে পাটিয়ে মাকে চু'দতে হবে। মা আমার ঘরে ঢুকে প্রথমে ঘরের উজ্জ্বল বড় বাতিটা নিভিয়ে দিয়ে ছোট নীলাভ ডিম-লাইট জ্বলে নিলো। তারপর মুচকি হেসে আদুরি সুরে বলল,
- খোকা, তুই জেগে আছিস তো? মাঝের এই দরজাটা বন্ধ করি দিই, কী বলিস বাছা?
চলবে?