#গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা
#পর্বঃ ৬
রোমানার জন্যে সুধু মাত্র রুমেলের অপজিটের চেয়ারটায় খালি ছিলো, রুমেল দেখতে লাগলো সদ্য চো*দার পর মাকে অসাধারণ লাগছে, চেহারার কেমন একটা অসহায় ভাব। রুমেল উপভোগ করতে লাগলো, নিজের পর্দাবতী মাকে এমন অসহায় দেখে মজাপেতে লাগলো সে।
সাদা আলোই মাকে দেখতে অপরুপ লাগছে একদম। সদ্য চো দা খাওয়ার করানে নাকমুখ লালচে হয়ে গিয়েছে যদিও কেউই তা বুজতে পারছেনা ৷ রোমানার সব কিছুই যেনো শেষ হয়ে গেলো, ছেলে কি তাকে আর কখনো মায়ের মর্যাদা দিবে, তিনি কি কখনো আর ছেলেকে সুদুমাত্র ছেলের নজরেই দেখতে পারবেন? নিজের প্রশ্নবানে নিজেই জর্জরিত হচ্ছে রোমানা! আজকের রাতটা যেনো রোমানার জিবনের দৈর্ঘ্য একটা রাত কাটতেই চাইছে না, রুমেল তার মামীকে বললো,
- মামী আমাকে একটা শিতল পাটির ব্যাবস্থা করে দিন, আমি আমার মায়ের রুমেই শুবো।
মামী রুমেলের কথা শুনে খুবি খুশি হলেন,
- এমন ভাগ্যবান মা আর কজন আছে, যার ছেলে তার এতো কেয়ার করে, ভেবে একটু হিংসেও হলো রোমানার উপর৷ তারপর হাঁসি মুখেই বললেন সমস্যা নেই বাবা আমি ব্যাবস্থা করে দিচ্ছি।
রোমানা কিছু বলতেও পারছেন না, সদ্য চো দা খাওয়ার পর গু দটা কেমন জলছে, ছেলে যদি তার সাথে এক রুমে শোয় তার কি আর নিস্তার থাকবে?
মামী চলে যেতেই রুমেল দরজা বন্ধ করে দিলো, সোমা নিলুফার সাথেই ঘুমিয়েছে, আর আসমা আরো আগেই খাটে ঘুমিয়ে আছে, রুমেল খাটের তিনটা বালিশের দুটাই নিচে শিতল পাটিতে ছুড়ে দিলো, রোমানা খাটের পাশে বসে আছে রুমেল নিচে একটি বালিশে মাথা রেখে শুয়ে অন্যে বালিশে হাত রেখে বলতে লাগলো,
- আমার রানি কই? লাইট বন্ধ করে দিয়ে আসবেন নাকি আমি খাটে আসবো, আপনার নিজের মেয়ের সামনেই আপনাকে দিব নাকি?
রোমানা একটুও শব্দ না করেই লাইট বন্ধ করে রুমেলের পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লো। রুমেলের নির্দেশে রোমানা শাড়ি উচিয়ে তার বা ড়ার উপর বসে পড়লেন, রুমেল এবার জননীর ব্লাউজের হুক খুলতে লাগলো, তারপর ব্রাটা খুলতই মায়ের সযত্নে লুকিয়ে রাখা সম্পদ দুুটো আলগা হয়ে গেলো, রুমেল দুহাতে তাদের দখল নিলো, কি পারফেক্ট সাইজ মায়ের, হাতে এটে না গেলেও বেশি বড় না।
নিজের সহ আরো দু সন্তানের জননীকে অসহায় করে রুমেল চালাতে লাগলো তার লাঙ্গল মায়ের যৌ ন ভূমিতে। একের পর এক ঠা পে পরাজিত হয়ে যাচ্ছিলো রোমানা আক্তার, আজ থেকে ২০ বছর আগে রমিজের সাথে তার এ রুমটাতেই চো দা চু দি হয়েছিলো, বিয়ের পর ফিরানি তে এসে।
তারপর আজ এতো দিন পর আবার নিজের ছেলের দ্বারা এই রুমেই চো দা খাচ্ছেন ৷ ২০ মিনিটের চো দনে রোমানা আক্তার তার শরীরের সব কাপড় হারিয়ে ফেল্লেন ছেলে কখন যে তার শাড়ী পেটিকোট খুুুুলে মাথার উপর দিয়ে সরিয়ে দিয়েছে বলতে টেরও পাননি, রোমানা যেনো নিজেকে হারিয়ে ফেলেছেন।
রুমেল মাকে কুকুরের মতো করে বসিয়ে দিয়ে নিজে অন্ধকারে বসে মায়ের গু দে ঢুকানোর জন্যে বা ড়া চালাতে লাগলো, রোমানা বুঝতে পারলো ছেলে যদি গু দ না পায় তাহলে পো দ হলেও চু দে দিবে, তাই তিনিই পেছন থেকে ছেলের ধ নটা নিজে হাতে ধরে গু দে বসিয়ে দিলেন, রুমেলকে আর পায় কে দুর্বার গতিতে চলতে লাগলো তার বা ড়া ,
রেমানার যেনো জ্বলে পুড়ে যেতে লাগলো গু দের চারপাশটা, ছেলে পিঠের উপর ঝুকে মায়ের মা ই টিপে দিতে লাগলো, লেহন করতে লাগলো তার খোলা মসৃণ পিঠ , রোমানা আক্তার গু দের পানি ছেড়ে দিতে দিতে পাটির উপর উত হয়ে এলিয়ে পড়লো,
রুমেল বুঝলো মায়ের একবার হয়ে গেছে ,তখন সে মাকে চিত করে পা দুটোতে তার গলার দুপাশ দিয়ে কাধের কাছে ধরে বা ড়া জননীর গু দস্থ করলো, আবারো কোমর চালিয়ে জননীকে বুঝিয়ে দিতে লাগলো তার যৌ বনের তেজ কতটা, তারপর একেবারে ঠেলে ধরে বী র্য ছেড়ে দেওয়ার সময় দেখলো যে মা কেমন ছটফট করে উঠলো তারপরেই মায়ের দুটো হাতকে পাটিতে শক্তকরে চেপে ধরে মায়ের ঠোঁট চুষতে চুষতে সকল রাগ মায়ের ভেতরে ছেড়ে দিতে লাগলো,
শেষ ফিনকির পর রুমেল উত্তেজনায় জননীর বাম পাশে ঘাড়ে একটা কামড় দিয়ে বসলো, এতোখান সহ্য করলেও রোমানা এবার উ ফ ফফফ করে শব্দ করে উঠলো, তাতেই আসমা নড়াচড়া করতেই, রোমানা শাড়ি হাতড়াতে লাগলো, রুমেল তবুও জননীকে ছাড়তে নারাজ, রোমানা মুখ ফুটে বলেই ফেললো,
- ছাড় আমায়, আসমা উঠে যেতে পারে।
রুমেল বলল তখন,
- আম্মা ছাড়তে তো মন চায় না আপনারে।
- আসমা উঠে যাবে তো ,
- ঠিকাছে ছাড়বো যদি আপনি আমার ডাকে আসবেন বলে কথা দেন।
আসমার নড়াচড়া বাড়তে লাগলো,
- আচ্ছা আচ্ছা আসবো
রোমানা কোনো মতে শাড়িটা জড়িয়ে আসমার সাথে গিয়ে শুয়ে পড়লো খাটে। মাত্র ১টার মতো বাজে এখনো তো সারা রাত! কিছুক্ষণ পর রুমেল আবার রোমানাকে ডাকতে লাগলো,
- রোমা আমার রানি কই গেলা?
বাধ্য নারীর মতো রোমানা আবার এসে রুমেলের সাথে শুলো অর্ধন গ্ন অবস্থা তেই, স্বাভাবিক ভাবেই রুমেলের বা ড়া আবার তার উপস্থিত জানান দিতে লাগলো। আসলে এক রাতের মধ্যে এতো বার চো দন খাওয়ার কারনে রোমানা ঠিক চিন্তা করারও সুজোগ পায়নি এরপর তা কতদূর গড়াবে বা এর পরিমাণ কি হবে, রুমেল তাকে ভোর রাত পর্যন্ত ব্যাস্ত রাখলো, তারপর ধ ন ঢুকানো অবস্থা তেই দুজন নিচে শুয়ে থাকে রুমেল তার লুঙ্গিটা কোনো মতে গিট্টু বেধে, চোখ বুজে দিলো, আর রোমানা চার বার চো দি য়ে খোড়াতে খোড়াতে বাথরুমে গিয়ে গোসল করতে লাগলো।
বাথরুমের আয়নায় নিজেকে তার অন্য রকম মনে হতে লাগলো, চুলগুলো এলোমেলো, ঘাড়ের কাছে কালো দাগ, মুখ কেমন লালচে বর্ন হয়ে আছে, আয়নার প্রতিচ্ছবি তাকে জানান দিচ্ছে তার রাজ্যে নতুন রাজা এসেছে, নতুন নাগর এসেছে এখন সে তার দখলে, যা হবে দেখা যাবে, কিছুই আর লুকানোর নেই রুমেল তার সব গোপনতা ভেঙ্গে দিয়েছে,
আজান দিতে লাগলো, গোসল শেষে উজু করে নামাজ পড়তে লাগলো, যদিও এই পাপের গুনা হয়তো তার কখনই মাপ হবে না, তবে এটাই কি শেষ নাকি এখান থেকেই শুরু!
রুমেল ঘুমে থেকে উঠে দেখলো মা বা বোন কেউই নেই গত রাতে বড়ি খেয়ে মাকে কতবার লাগিয়েছে রুমেল তার হিসেব ঠিক মিলাতে পারছেনা ৷ তবে আচ্ছা মতোন যে একটা গদন দিয়েছে তা ঠিকি অনুভব করতে পারছে, এতোটা কাহিল ভাবে আগে কখনো কাউকেই চু দি নি ৷
রুমেল পুকুর ঘাটে গোসল করতে গেলে, জননী জানালা দিয়ে তাকে দেখছেন, তার সুঠাম দেহ মামনির নিচটা কেমন যেনো ভিজিয়ে দিচ্ছে। রুমেল গোসল করে প্যান্ট আর শার্ট পরে নাস্তা করতে আসলো, দেখলো মা তাকে নাস্তা বেড়ে দিচ্ছেন, বাকিরা আরো আগেই সেরে নিয়েছে,
আমিই তাহলে লেট কারলাম, মা যথারিতি আরেকটা ওরনা দিয়ে চুল ঢেকে হিজাবের মতো করে রেখেছেন, সাথে ঘাড়ও ঢাকা যার ফলে কোনো দাগেই বুঝা যাচ্ছেনা তবে, মায়ের হাটার সময় একটু খুড়িয়ে হাটছে এটা মনে হলো, রুমেল তখন বললো,
- কিছুক্ষনের মধ্যেই রওনা দেওয়া লাগবো, আসমা আর সোমারে রেডি করে নেন।
- আচ্ছা,
মা নত ভাবে বললো, বাহ্ মায়ের মধ্যেতো অনেক চেইঞ্জ আসছে, একরাতেই এতোটুকু! নানুর কাছে শেষবার দেখা করতে যাওয়ারপর নানু মায়ের হাত রুমেলের হাতে দিয়ে বললেন”আমার আদরের মেয়েটা, কখনো কষ্ট দিছনা ভাই" নানু আপনার মেয়ের চিন্তা একেবারেই ছেড়ে দেন, উনার দায়িত্ব আজ থেকে সব আমার।
রোমানার মনে পড়ে গেলো আজ থেকে ২০ বছর আগে তার বাবাও একি কথা বলে রোমানার হাত রমিজের হাতে তুলে দিয়েছিলো ৷ এসব চিন্তা করতেই তার ভো দাটা কুটকুট করে উঠলো ৷ লিলুফা রুমেলের দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে, এদিকে বড় মামিতো বলে উঠলো,
রুমেল তার মায়ের দেখাশুনা তো করেই, এরকম ছেলে যেনো খোদা সবারে দেয়, রুমেল মনে মনে বললো, তাহলে তো ঘরে ঘরেই শান্তি চলে আসবে, তবে সব মা তো আর রোমানার মতো উর্ববশী না, সে ক্ষেত্রে রুমেলেই ভাগ্যবান। মা জননী হালকা ঠোট কামড়ে দিলো হয়তো যোনির ব্যাথায়। রুমেল মাকে ধরে বললো,
- মা ব্যাথা পেয়েছেন?
রোমানা সংকোচ লাগলেও সবার সামনে ছেলের সাথে কথা না বললে, কেমন লাগবে ভেবে উত্তর দিলেন,
- হুম বাবা, তবে এখন ঠিকাছি,
আসমা বায়না ধরেছে সে আরেকটা দিন থাকবে মামাবাড়ি তে মা যদিও দিতে চায়নি কিন্তু রুমেল বলাতে না করেনি সোমাও থাকতে চেয়েছিলো কিন্তু সোমা না থাকতে আবার রুমেলের নিজেরও ভালো লাগেনা৷ ছোটবোনের মিষ্টি কথা না শুনলে দিনটাই খারপ যায়,
তারপর আবারো যথা রিতি রুমেল তার আদরের বোনটির চোখে সানগ্লাসটা পরিয়ে দিলো ধুলাবালি যাতে না পড়ে, তারপর নিজেও একটা পরে নিলাম। যাবার পথে রুমেল আস্তেই চালালো, কিন্তু তারপরেও মা জননী রুমেলকে শক্ত জড়িয়ে ধরে ছিলো, রুমেলের থেকে খুবই ফুরফুরে লাগছে, নিজেকে সত্যিকার অর্থেই রাজা মনে হচ্ছে।
চলবে...

