#গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা
#পর্বঃ ৭
আদরের বোনটির চোখে সানগ্লাসটা পরিয়ে দিলো ধুলাবালি যাতে না পড়ে, তারপর নিজেও একটা পরে নিলাম। যাবার পথে রুমেল আস্তেই চালালো, কিন্তু তারপরেও মা জননী রুমেলকে শক্ত জড়িয়ে ধরে ছিলো, রুমেলের থেকে খুবই ফুরফুরে লাগছে, নিজেকে সত্যিকার অর্থেই রাজা মনে হচ্ছে।
মায়ের স্ত নের নি প'লগুলোও কেমন অসভ্যের মতন শক্ত হয়ে রুমেলের মনের ভাবনার প্রতি তীব্র সমর্থন দিচ্ছে, সে মজা নিতে নিতেই বাইক চালাতে লাগলো, কখন যে রাস্তা শেষ হয়ে গেলো মাতা পুত্রের কেউই বলতে পারবেনা, ছোট সোমা বলে উঠলো আম্মিইই আমরা চলে এসেছি ৷ খুবই লম্বা একটা রাত কাটলো রোমানার, ব্যাগ থেকে চবির ছড়া বের করে কেচি গেইটের তালাটা খুললো,
- আম্মা আমি বাজারের দিকে যাচ্ছি আপনার কিছু লাগবে?
- ভাইয়া ভাইয়া আমার জন্যে ক্যাটবেরি আনতে হবে।
আগে আগেই সোমা বলে উঠলো, রোমানা নিচু স্বরে না উচ্চারণ করলো, মা আর ছোটবোন কে বাড়িতে রেখে রুমেল বাজারের দিকে রওনা দিলো, মজনু মামার দোকানে পোলাপান আগে থেকেই বসেছিলো, রুমেল কে দেখে ,পাভেল চেয়ার ছেড়ে উঠে গেলো ৷ রুমেল কে জায়গা করে দিয়ে,
- ভাই বসেন আপনি,
রুমেল বসে পড়লো, পিপলু তখন বলে,
- রুমেল এবার মনেহয় রেজাউল চাচায় আর আসবে না, ধর্মপন্থী দলের প্রতি মানুষের সাপোর্ট বেশী,
রন্টু বলে তখন,
- তার উপর কদিন আগে তাদের অফিসে আগুনের কারনে সহানুভুতি আরো বাড়েছে।
- সহানুভূতি! হা হা হা রন্টু এসব দিয়ে ভোটে জিতা যায়না, ভোটের রাজনীতি আলাদা, খেলাতো মাত্র শুরু হইছে,
রুমেল শয়তানি চাহুনী দিয়ে নিজের চেলাদের দিকে তাকাতে লাগলো,
- তোরা সবগুলোই থাকবি, কাজ আছে তোদের।
রুমেল হাতের চা শেষ করেই উঠে দাড়ালো, যুবসঙ্ঘের ইলিয়াসের সাথে তার দেখা করা দরকার, পোলাপানের জন্যে কিছু ঘোড়ার ব্যবস্থা করতে হবে, ছেলেপেলেদের আড্ডায় রেখে রুমেল বাইক স্টার্ট দিলো, সকাল থেকেই রুমেলের মেজাজ ফুরফুরা ৷ আম্মাজানের সাথে রাত টা অসাধারণ ছিলো। আম্মা কেমন মজা পেয়েছে সেটা রুমেল জানে না তবে তার থেকে অস্থির লেগেছে ৷ ইচ্ছে করেই আম্মাকে ক'ন ডম ছাড়াই চু দেছি, যাতে আর কোনো বাধা না থাকে আম্মা আর আমার মধ্যে!
পিপলুর থেকে বড়ি গুলো খেয়ে এমনিতেই সে তেতে ছিলো তারপর উপর কাচারীতে মায়ের উপস্থিতি সব কিছুই সহজ করে দিয়েছিলো। এ সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, মায়ের জীবনে আব্বা যে আসন দখল করে আছে ,যে করেই হোক সে আসনে তাকেই বসতে হবে, তাকেই হতে হবে এই নারীর একমাত্র পুরুষ ৷
- ইলিয়াস ভাই পার্টি অফিসেই আছেন,
রুমেলকে দেখেই বুকে জড়িয়ে নিলেন,
- ভাইজান পার্টি অফিস দেখি খালি, পোলাপান কই?
- পার্টি অফিসের সবাইরে নিয়া তো তুমিই ঘুরতাছো,
ইলিয়াস ভাই হাসতে হাসতে বলে উঠলেন, রুমেল ও মুচকি হাসলো,
- রুমেল তুমি আমার আপন ভাইর থেকেও বেশী, লেখাপড়া আর কদিন এসব শেষ করো দু ভাই মিলে যুবসঙ্ঘের রাজনীতি করবো,
- হ ,মিয়াভই ৷ সে দিনও আসবে, এখন আমার জন্যে যে দশটা ঘোড়া দিবেন বলছিলেন সেগুলো কই?
- সব ব্যবস্থা হয়ে গেছে, পিছনে রেখেছি, নিয়ে যাইছ ৷
- মিয়াভাই, আমার পোলাপান আইসা নিয়া যাইবো।
- হোসেন দুইটা চা দিয়া যাইছ তো, শুন নির্বাচনের পরেই, হয়তো আমাগো কমিটিটা ভেঙ্গে দিবে, তখন সভাপতির জন্যে দাড়ালে ভাইরে কিন্তু পোলাপান লাগবো, তখন কিন্তু সব তোকেই ব্যাবস্থা করতে হবে, বলে রাখলাম।
- মিয়াভাই, এসব চিন্তা আমার উপর ছেড়ে দেন। আপনিই সভাপতি থাকবেন, অন্যকেউ পার্থিও হবে না, এটা রুমেল আপনারে কথা দিতেছে।
অন্যদিকে রোমানা শুরু থেকেই সে খুবি নরম মনের মানুষ, কিন্তু গতরাতের তীব্র চো*দনের পর রোমানার মধ্যে ভয় কাজ করছে ভিষন, শাড়ীর নিচে নিজের যৌ*নাঙ্গের চেরা জ্বলে জ্বলে উঠছে তার, রমিজ গলা হাক দিতেই, রোমানা চমকে উঠলো৷ স্বামী ঘরে ফিরেছেন, রোমানা তাড়াতারি হাত ধুয়ে রান্নাঘর থেকে রমিজের সামনে আসলো,
- শেষ জমানা বুঝলা বৌ, হানাহানি কাটাকাটি চলছে এখন, মানুষের অধিকার হরন করে নেওয়া হচ্ছে পদে পদে,
- আপনাকে বলেছি, এসব থেকে দূরে থাকতে ৷ কিন্তু কে শুনে কার কথা ৷ রোমানা কিছুটা রাগ করেই বললো ৷
টেবিলে বসেন আমি নাস্তা আনছি,
- লাগবেনা, আমি মসজিদেই নাস্তা সেরেছি। আম্মার এখন কি অবস্থা সেটা বলো?
- জ্বী, এখন আম্মা আগের থেকে ভালোই আছে
- আচ্ছা, শুনো আমি গোসলটা সেরে মাদ্রাসায় যাবো, কাচা শুপারি কেটে আমার জন্যে একটা পান বানিয়ে রাখো,
রমিজ মির্জা, পুকুরের দিকে লুঙ্গিটা হাতে নিয়ে চলে গেলেন। রোমানা তারজন্যে শুপারি কাটতে লাগলো, বসার সময়ও তার চেরাটা ব্যাথায় টনটন করছিলো, ছেলেটা এমন ভাবে করেছে তাকে, অনিচ্ছা সর্তেও বারবার কাল রাতের দৃশ্য গুলো চোখের সামনে চলে আসছে,
শেষ কবে রমিজ তাকে এভাবে করেছে তা মনে করতে পারছে না। ছেলের সাথে যাই হয়েছে সেটা জোরপূর্বক হলেও রেমানারও যে অসহ্য সুখ পেয়েছে এই ব্যাপারটা সে চাইলেও অস্বীকার করতে পারবে না ৷ তার দেহ কিন্তু ঠিকই সাড়া দিয়েছিলো, তারপরেও এসব পাপ! অবৈধ, নিষিদ্ধ! কেনো যে এসব ভাবনা বারবার মনের মধ্যে চলে আসছে!
কিসের যেনো শব্দ হলে, পাতিলের উপর থেকে ঢাকনাটা বোধয় পড়ে গিয়েছে, রোমানা রান্নাঘরের দিকে দৌড়ে গেলো, আ হ সারা শরীরটায় কেমন ব্যাথা হয়ে আছে। ছেলেটা অবশ্য বাজারের দিকে যাওয়ার সময় জিগাস করেছিলো কিছু লাগবে কিনা, ইস যদি কিছু ব্যাথার অসুধ আনতে বলতাম, কিন্তু কি করবো, কাল রাতের ব্যাপরটার পর মা হয়ে ছেলেকে ব্যাথার ঔষুধ আনতে কি করে বলি!
রমিজ আসতেই পায়জামা আর পাঞ্জাবীটা পরেনিলো, তারপর রোমানার বানিয়ে দেওয়া পান চিবাতে চিবাতে কালো ছাতাটা হাতে নিয়ে রুম থেকে মাদ্রাসার উদ্দেশ্য বের হলো,
- বৌ আমি গেলাম,
- বাজার হয়ে আসতে আমার জন্যে কিছু ব্যাথার ঔষুধ আনিয়েন, শরীরটা কেমন যেনো ব্যাথা ব্যাথা লাগছে,
- কেনো, তোমার ছেলে কোনো আবার বাইক থেকে ফেলেটেলে দেয়নি তো? উন্মাদটা, এমন ভাবে বাইক চালায় রাস্তার আসে পাসে কি আছে কিছুই খেয়াল করে না, বেয়াদব।
- না না সে কিছু করেনি,
রোমানা অস্বাভাবিক ভাবে ছেলের পক্ষে সাফাই দিতে লাগলো, যদিও সাধারণত সে এমন করেনা, স্বামী ছেলেকে বকলে সে সুধু শুনে থাকে, কারন সেও জানে রুমেল কেমন।
- ঠিকাছে,
বলে রমিজ মাদ্রাসার উদ্দেশ্য রওনা দিলো, রোমানাও রান্নাঘরের দিকে চলে গেলেন। রুমেল ইলিয়াসের কাছ থেকে বের হয়ে সোজা ফোনের দোকানে গেলো, সেখান থেকে মায়ের জন্যে নীল রং এর হুয়াওয়ে y6 প্রাইম সেটটা কিনলো, বড় খালার হাতেও দেখেছি টাচ সেট, কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষক বাবার কাছে বিয়ে বসে মা এসব ইউজ করতেই পারলো না, তারপর গেলো বিখ্যাত শাড়ী ঘরে মায়ের জন্যে একটা হলুদ রং এর জামদানি কিনলো,
তারপর কিছুক্ষণ শামীমের ফ্লাক্সি দোকানে গিয়ে আড্ডা দিলে, আসার সময় একটা সিম কিনে নিলো, মায়ের জন্যে, রুমেল জানে এখন আব্বা মাদ্রাসায় যাবে আর ছোট বোন থাকবে স্কুলে তাই এসব নিয়ে সোজা বাড়ির দিকে রওনা দিলো, কিন্তু হঠাত ভাবলো, কাল রাতে মাকে যে ভাবে ইউজ করেছে, যদি কিছু হয়ে যায়!
সে ফার্মেসি একটা জন্ম নি রো'ধক পিল আর কিছু ব্যাথায় টেবলেট মায়ের জন্যে নিয়ে বাড়িতে গেলো, দেখে কেচি গেইট খোলায়, মাকে সারপ্রাইজ দিবে বলে, বাইক কাচারির কাছেই লক করে রেখে এসেছে, আস্তে করে সে ভেতরে ডুকে গেলো, ডানহাতে শপিং ব্যাগ গুলো মায়ের রুমে রেখে সোজা রান্নাঘরে চলে গেলো,
মা একমনে দাড়িয়ে দাড়িয়ে সবজি কুটছেন, রান্নঘরের শেলের উপর, রোমানা মোটামুটি ফিট একটা ফুলহাতা সেলোয়ার কামিজ পরা ছিলো, কিন্তু রুমেলের চোখ গেলো, মায়ের উর্ধ্ব মুখি পা ছাটার দিকে, সরু কোমর থেকে বাঁকা হয়ে কোমরটা হালকা উর্ধ্বমুখি হয়ে আছে আর এতেই রুমেলের ধ*নটা শক্ত হতে শুরু করলো, লম্বা চুল গুলো বিশাল এক খোপায় মা বেধে রেখেছে, আর গলা ঘাড়ের সংযোগ স্থলে বড়ো একটা তিল চোখে পড়ছে, আসলে মা সব সময়ই হিজাবে থাকেন বলে, তেমন একটা চোখে পড়েনি, আর এসময়ে সে কখনই বাড়িতে থাকেনা মা এটা ভালোকরেই জানতেন, নিজেকে সামলে নিয়ে রুমেল দরজার টোকা দিলো,
- আম্মা,
রোমানা দেখলো রুমেল এসেছে রান্নাঘরে, রোমানা স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করে বললো,
- কিরে কিছু বলবি,
অন্যসময় হলে রোমানা তড়িঘড়ি করে তার ওড়না খুজতো কিন্তু এখন কেনো যেনো এসব ভানিতা বলে মনে হচ্ছে,
- আম্মা আপনার জন্যে কিছু উপহার কিনেছিলাম,
রোমানা আগ্রহী হয়ে উঠলো, কি এনেছে জানার জন্যে,
- কি কিনেছিস আমার জন্যে,
- চলেন দেখবেন,
রুমেল মায়ের হাত ধরে রুমে নিয়ে চললো, শাড়িটা মায়ের খুবি পছন্দ হয়েছে আর মোবাইলটাও কিন্তু রোমানার মনটা খচখচ করে উঠলো ছেলে আবার কোন অবৈধ টাকায় তার জন্যে এসব নিয়ে এসেছে, সে রুমেল কে জিগাসা করলো,
রুমেল জানে তার মা যদি জানতে পারে এমপির টাকায় এগুলো কিনেছে তাহলে কখনই নিবে না, কিন্তু তাতে কি রুমেল সত্যকে যেমন মিথ্যা বানাতে তেমনি মিথ্যাকেও অবিকল সত্যের রুপ দিতে পারে,
- আম্মা, দুমাস আগে আমরা তিন বন্ধুমিলে সমবায় থেকে লোন নিয়ে যে লাইব্রেরীটা দিয়ে ছিলাম, সেটার লাভের অংশ থেকেই আপনার জন্যে এসব কিনে আনলাম, আম্মা এটা আমার প্রথম উপার্জন ছিলো।
রোমানার অন্তরটা ছেলের জন্যে নরম হতে থাকলো। রুমেল মাকে ধরে ধরে কি করে কি ব্যবহার করতে হয় দেখিয়ে দিলো আর মোবাইলের মধ্যে মায়ের ফিঙ্গার লক সেট করে দিলো, দেখেন এভাবে আঙ্গুল ছোয়ালেই সব খুলে যাবে, এর ফাকেই রুমেল মায়ের সাথে ঘনিষ্ট হয়ে পেছন বরাবর দাড়িয়ে দুহাত মায়ের নাভির দিকে এনে পেছন থেকেই জড়িয়ে ধরলো,
- আম্মা আপনারে আমি ভালোবাসে ফেলেছি,
চলবে...