Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ৩ )


 #গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ৩

প্রথম দিন মাকে আদর করে মায়ের দু'ধ, ঠোঁট চুষে, মায়ের যৌবনভরা দেহটা ছানাছানি করে মাকে প্রথমে কামোত্তেজিত করে তুলে আগে বুঝতে হবে মা চো'দাতে চায় কী না। তবেই ধীরে সুস্থে পটিয়ে পাটিয়ে মাকে চু'দতে হবে। মা আমার ঘরে ঢুকে প্রথমে ঘরের উজ্জ্বল বড় বাতিটা নিভিয়ে দিয়ে ছোট নীলাভ ডিম-লাইট জ্বলে নিলো। তারপর মুচকি হেসে আদুরি সুরে বলল,

- খোকা, তুই জেগে আছিস তো? মাঝের এই দরজাটা বন্ধ করি দিই, কী বলিস বাছা?

আমি সানন্দে সায় জানালাম,

- নিশ্চয়ই মা, সারারাত রেলগাড়ির মত বাবার যেভাবে নাক ডাকা চলে, দরজা বন্ধ না করলে আমাদের দুজনের ঘুমই হবে না।

মা দরজা বন্ধ করে, ছিটকিনি তুলে বিছানায় আমার পাশে এসে শুলো। আমি সাথে সাথে মার দিকে কাত হয়ে শুয়ে মাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে তার তুলতুলে শরীরটা মনের সুখে আদর করতে লাগলাম। মা-ও আমার দিকে পাশ ফিরে শুয়ে আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আদর করতে করতে আমার গায়ে, ঠোটে এলোপাতাড়ি চুমু খেতে লাগলো। কেমন যেন আচ্ছন্নের মত ঘোরে একে অপরকে আদর করছিলাম আমরা মা-ছেলে।

মায়ের উষ্ণ শরীরের স্পর্শে প্রচন্ড ভাবে দাঁড়িয়ে গেলো আমার ধো'নটা। মায়ের শরীরেও একটা মোহনীয়, পরিণত নারী সুলভ কামুকী মা'গীর তীব্র কাম-উত্তেজনার গন্ধ। মার দেহের সারাদিনের জমানো ঘাম, রান্নার তেল-মশলা, আবহাওয়ার আর্দ্রতা, সুতি বাসি কাপড়ের গন্ধ সব মিলেমিশে অদ্ভুত প্রেম-কাম জাগানিয়া একটা মিষ্টি সৌরভ! মন ভরে মার দেহের সে গন্ধ শুঁকতে থাকি আমি।

মায়ের ঠোটগুলো মোটা মোটা আর পুরু, বেশ রসালো ঠোঁট যাকে বলে। নিজের দুই ঠোটে মার মোহনীয় ঠোট নিয়ে চুমুতে চুষতে খুব আরাম হচ্ছিল। মাও আমার মাথার দুপাশে হাত পেঁচিয়ে আমার মাথাটা আরো জোরে চেপে ধরে সোহাগ ভরা অজস্র চুম্বন করছিল।

দুজনের ঠোঁট পরস্পরের সাথে এমনভাবে লাগিয়ে চুমুচ্ছি যাতে মুখে মুখে দুজনের সব লালা-রস পরস্পর গিলে নিচ্ছেলাম। চুমুনোর ফাঁকে দম নিতে মুখ হা করলেও ওইটুকু সময-ও নষ্ট না করে একে অন্যের জিহ্বা নিয়ে চেটে দিচ্ছিলাম বা গালে কপালে জিভ বুলোচ্ছিলাম।

এভাবে অনেকটা সময় মাকে বিছানায় ধামসে, টিপে-ঠেসে-ঝাপ্টিয়ে নিজের দুহাত মার ভরাট ৩৬ সাইজের ফুটবলের মত বড় দু'ধের উপর রাখি। মায়ের ডবকা ডবকা স্ত'ন দুটো ব্লাউজের সুতি কাপড়ের উপর দিয়ে টিপতে টিপতে মিনতির সুরে বলি,

- ওগো, ও মামনি! বলছি কি, এবার ব্লাউজটা খোলো, তোমার দু'ধ খাব আমি।

মা ফিসফিস করে বলে,

- এই বোকা ছেলে, আস্তে কথা বল। তোর বাবা পাশের ঘরেই দেখছিস না! সব শুনতে পাবে।

বলে মা নিজেই শরীর থেকে শাড়ির আঁচল কোমড়ে নামিয়ে দিল। এরপর, চটপট ব্লাউজের সামনের দিকে মাঝের হুক-গুলো খুলে ভরাট দুটো আদুল স্ত'ন বের করে আমার মুখে একটা স্ত'নের বোঁটা পুরে দিল।

মার শ্যামলা রঙের বিরাট দু'ধের উপর ঘন মিশমিশে কালো বোঁটাগুলো ডিম লাইটের আলোয় স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। পাগলের মত মার বড়বড় দু'ধ গুলো গায়ের জোরে মুচড়ে মুচগে কষে কষে টিপলাম বহুক্ষণ। আমার এমন হিংস্র পশুর মত খাবচানিতে মা কিছুটা ব্যথা পেলেও আরাম টাই বেশি পাচ্ছিল। কামার্ত মা আবেগে "আ হহ উ হহহ উ ফফফ ওগোওও উ ফফফ বাছারে" বলে শব্দ করছিল।

এরপর নিজের মুখটা মায়ের বুকে নামিয়ে আনলাম। চুক চুক করে একটা দু'ধ চুষতে চুষতে অন্যটা ডলে টিপে দিতে লাগলাম। পুরো দু'ধের চামড়া জুড়ে চেটে চেটে খেলাম। এরপর মার্বেলের মত দাঁড়ানো বোঁটা গুলো দাঁতে চেপে চুষতে শুরু করতেই, "এ্যাই খোকা, এ্যাই, এ্যাই, ও মাগো, কী ভীষণ সুড়সুড়ি লাগে গো, আ হ আ হ এই দুষ্ট আ হ মাগো, এ্যাই খোকা, ই শ" বলে শীৎকার ছেড়ে মা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করতে লাগল।

আমি মায়ের মা'ই টেপা-চুষার ফাঁকে ফাঁকে মায়ের যৌবন ভরা পিঠ আর পা'ছায় হাত বোলাতে লাগলাম। কখনো মা'ই থেকে মুখ তুলে আবারো ঠোঁট চুষে দিচ্ছিলাম। এভাবে মার শরীরে খেলা করতে করতে বলি,

- এই মামনি, ব্লাউজটা খুলে ফেলো না গো, তাহলে মা'ই মুলতে, চুষে দিতে আরো সুবিধা হবে।

মা কিছুটা ন্যাকামি করে বলে,

- যাহ, মোহিত নাহ, ব্লাউজটা ওভাবেই আধখোলা থাক না। কি এমন অসুবিধে হচ্ছে তোর! এমনিতেই তো স্লিভলেস ব্লাউজ পড়ি, তোর মার বুক পুরোটাই খোলা আছে দেখছিস না!

- আরেহ না মামনি। পুরো খোলা আর আধখোলা পার্থক্য আছে না। ওতটুকু কাপড় রেখে আর লাভ কিগো?!

বলেই আমি নিজেই মায়ের দেহ থেকে লাল স্লিভলেস ব্লাউজ খুলে দিয়ে দুড়ে ছুড়ে ফেললাম। মাকে আবার জড়িয়ে নিয়ে মার উদোম খোলা বুকে ইচ্ছেমত দু'ধ টিপে, চুষে, চেটে, কাঁমড়ে খেতে লাগলাম। মা-ও তখন পাল্লা দিয়ে কামের আবেগে আ হহ ও হহহ ই শশ শব্দে চেঁচিয়ে যাচ্ছিল। শব্দের মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছিল বলে মা আকুল কন্ঠে বলে,

- উ ফফ রে খোকা, তোর আদরে যেভাবে শব্দ করছি আমি, পাশের ঘরে তোর বুড়ো বাপ না আবার জেগে গিয়ে ডাক দিয়ে ফেলে! একটু আস্তে মা'ই খারে সোনা-মানিক।

- আরেহহ ধুর মা, ওই হাবড়া বুড়ো, অসুস্থ বাবাকে নিয়ে চিন্তা কোর নাতো! সে দেখো নাক ডেকে ঘুমোচ্ছে। আর ডাকলে ডাকুক, সে যখন ডাকবে তখন দেখা যাবে।

এবার, মায়ের আদুল চওড়া মাঠের মত প্রশস্ত পিঠখানায় হাত বুলাতে বুলাতে লাগলাম। মার ভারী ভারী ৩৮ সাইজের পা'ছাটাতে শাড়ি, পেটিকোটের উপর দিয়ে হাত বুলাতে বুলাতে পা'ছার দাবনা টিপতে লাগলাম। এভাবে, মার দু'ধ বোঁটা মুখ চুষতে চুষতে মার ভরা যৌবনা অতৃপ্ত দেহটা ধামসাতে ধামসাতে মা প্রবল কামের আরামে আমাকে জাপটে ধরে আমার মুখে ভালো করে মা'ইয়ের বোঁটা পুরে দিতে লাগল।

অনেকটা সময় নিয়ে রাতের আঁধারে মাকে এইভাবে আদর করার পর হঠাত মা আমাকে তার দেহের সর্বশক্তিতে বুকে চেপে আ হহহ আ হহ উ হহহ ও হহহ শব্দ করে একটু কেমন নেতিয়ে গেলো। বুঝলাম, মার হস্তিনী গু'দের জল খসেছে!

মা আমার মুখটা বুক থেকে টেনে নিয়ে ঠোটে ঠোট চেপে ভালোবাসার চুমু দিয়ে বলে,

- ওহ মোহিত রে, আমার সোনা ছেলে, রাত অনেক হলো! সকালে ম্যালা কাজ পড়ে আছে। তোর-ও অফিস আছে রে বাছা। তাই বলি কি, এবার তুই তোর মামনির আদুল বুকের মাঝে ওইভাবে ঘুমো।

- হুমম মা তোমার মা'ই ও গায়ের গন্ধে ছোটবেলার মত আবার ইচ্ছে করছে তোমার বুকে মুখ ডুবিয়ে ঘুমোই।

বলতে বলতে আমি মার বুকে মুখ লুকিয়ে ঘষে ঘুমোনোর মত মাথা দিলাম। মার ৫ ফুট ৩ ইঞ্চির দেহের উপর নিজের ৫ ফুট ৯ ইঞ্চির দেহটা ঠেসে মাকে বালিশ-তোশক বানিয়ে শুয়ে পড়লাম। মাঝে মাঝেই, আমিও আমার ঠাটানো বিরাট ধো'ন খানা শাড়ি-ছাযার উপর দিয়েই মায়ের তলপেটে ঠেসে ধরে ছোট ছোট ঠা'প দিচ্ছিলাম। যেন আমি আসলে কী চাইছি তা যেন মা স্পষ্ট বুঝতে পারে।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area