Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ১০ )


 #গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ১০

আমার এমন কথায় মা এবার ঠিক পটে গেলো। ঠিকই তো, পেটের ছেলে হয়ে তার মায়ের আদর পাওয়া তার জন্মগত অধিকার। বিশেষ করে এই জোয়ান ছেলেই এখন মঙ্গলার জীবনের সব। ঘরের একমাত্র সক্ষম পুরুষ ও রোজগারি কর্তা এখন মোহিত।

মা হঠাৎ তার হাত বাড়িয়ে মুঠি করে আমার মস্ত ধো'নটা ধরলো। ওহ ভগবান, মার নরম হাতের ছোঁয়াতে আমার ধো'ন আরো ফুলে ফেঁপে উঠলো। মু'ন্ডিটা ফুলে ফেঁপে ব্যাঙের ছাতার মত ছড়িয়ে ধো'নের ছাল-চামড়া ছাড়িয়ে ঠাটানো একেবারে। মা আস্তে আস্তে নিজের নরম হাতের আঙুল বুলিয়ে বীচিসহ পুরো ধো'নটা টিপে, নেড়ে আদর করে দিচ্ছিল আর বলছিল,

-  ই শশ মাগো! তোর এটা কতো বড়ো আর মোটা রে, বাছা। আর এতো গরম মনে হচ্ছে হাত পুড়ে যাবে।

আমি মুচকি হাসি দিয়ে বললাম,

- নাম নিয়ে বলো মা। বলো, ওটা কি?

মা ছেনালি হাসিতে বলল,

- কী আবার, তোর ধো'ন! তোর ধো'নটা অনেক বড়ো ও মোটা। তোর বাবারটা তোর তুলনায় কিছুই না, একেবারে নস্যি।

- মাগো, একটু চুসে দাও ধো'নটা, মা। তোমার মুখে নিয়ে সোহাগ করলে খুব সুখ পাবো আমি, মা।

আমার কামুক মা এমন বড়সড় বা'ড়া হাতে এমনিতেই মুগ্ধ, পুলকিত হয়েছিল। আমার কথায় আরো বিগলিত হয়ে নিজের মাথাটা বালিশ থেকে উঠিয়ে আমার কোলের কাছে আনলো। একহাতে আমার বা'ড়া খেঁচতে খেঁচতে আরেক হাতে বীচি দুটো আঙুলে নিয়ে চুলকে দিচ্ছিল।

কিছুক্ষন পর, বা'ড়ায় মুদোটায় মুখ নামিয়ে মুদোতে কয়েকটা চুমু দিলো মা। পুরো ৭ ইঞ্চি বা'ড়াটায় আরো অনেকগুলো চুমু খেয়ে মা ঠোট খুলে বড় করে হাঁ করে মু'ন্ডিটা তার কোমল মুখ গহ্বরে ঢুকিয়ে নিলো।

মা আমার পুরো বা'ড়াটা তার গলা পর্যন্ত মুখে পুরে চুক চুক করে চুষতে লাগল। আমি মায়ের মাথাটা চেপে ধরে, মার এলো খোলা চুল হাতে পেঁচিয়ে মার মুখেই উর্ধঠা'প দিতে লাগলাম। আ হহ কি দারুন চোষার কায়দা! মা মু'ন্ডিটাকে জিভ দিয়ে চাটছে আর হাফুস হুফুস করে চু'ষছে। আমি চোখ বন্ধ করে চো'ষার মজা নিচ্ছি।

এভাবে বা'ড়া চুষিয়ে মার মাথাটা টেনে বা'ড়া থেকে উঠালাম। আরেকটু চুষলে মার মুখেই মা'ল আউট হবে আমার। প্রথম মা'লটা মার মুখে নয়, জীবনে প্রথমবার কোন নারী তথা নিজের মার গু'দ চু'দে ফেলতে হবে। সব ধরনের রতিলীলা শেষে স'ঙ্গমের জন্য প্রস্তুত হলাম আমি।

মার ন'গ্ন দেহটা ধরে বিছানার মাঝে বালিশের উপর চিত করে শুইয়ে দিলাম। নিজেও ন'গ্ন দেহটা মার শরীরের উপর সেঁটে বিছিয়ে, মার দেহে নিজের সমস্ত ভর দিয়ে মাকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরে শুলাম। মা-ও পাল্টা জবাবে আমাকে শক্ত করে দু'হাতে জড়িয়ে আমার দেহটা নিজের দেহের উপর টেনে নিলো। এ অবস্থায়, আমাদের দেখে জোড়া লাগানো একটি দেহ বলেই বিভ্রান্ত হবে সবাই।

মার বগলের তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মার খোলা চুলে মুঠিতে নিয়ে মার ঠোটে ঠোট ডুবালাম। মা নিজের দুহাতে আমার গলা জড়িয়ে আমার মাথাটা নিজের মুখে চেপে ধরে জিহ্বা লাগিয়ে প্রাণভরে চুমোতে লাগল। তখন আমি মার কানে মুখ নিয়ে কোমল সুরে বলি,

- এ্যাই মামনি, তুমি বাবার কাছে চেয়ে যা পাওনি আমি সেই জিনিসটা তোমায় উপহার দিতে চাই।

- আ হহ ওগো আমার সোনা ছেলে, তোর বাবার কাছ থেকে শুধু তোকে ছাড়া আমি জীবনে আর কিছুই পাই নিরে সোনা। আমার সমস্ত শখ মেটানোর জন্য তুই ছাড়া আমার আর কে আছে জগতে বল!

- মামনি, আমি জানি  তোমার একটা মেয়ে সন্তান পেটে নেবার খুব শখ ছিল। তোমার সেই শখ আমি পূরণ করতে চাই মা।

- আহারে খোকা মানিক রে আমার, তোর বোনের চাহিদা তুই নিজেই পূরণ করে নে রে, লক্ষ্মী বাচ্চাটা। মা হয়ে তোর মত দায়িত্ববান, মা-সোহাগী ছেলে পেয়ে ভগবানের কাছে আমি ধন্য রে, সোনামনিটা!

মা বুঝেছে এখন আমি তাকে চু'দবো। তাই, মা নিজে থেকেই তার দুই পা দু'দিকে ভালো করে মেলে দিয়ে চু'দার সহজ আসন তৈরি করে দিলো। আমি মিশনারী পজিশনে মার গু'দের ফুটোতে ধো'নটা মুঠি করে ধরে মুদোটা দিয়ে গু'দটা রগড়ে দিলাম।

গু'দের জলে মু'ন্ডিটা ভেজানোর পাশাপাশি নিজের আঙুলে একগাদা থুতু নিয়ে ধো'নের আগা গোড়া মাখিয়ে ধো'নটা সম্পূর্ণ পিচ্ছিল করে নিলাম। মা আমার ধো'নটা ধরে তার গু'দের মুখে সেট করে দিয়ে প্রবল কামার্ত গলায় বলে,

- ই'শশ উ'ফফ বাবারে, খোকা সোনারে, লক্ষ্মী বাচ্চাটা আমার, তোর মাকে আস্তে করে দিস বাছা। তোর বা'ড়াটা অনেক বড়ো আর মোটা রে সোনা।

- হুমম ও'হহহ আ'হহ আমার জাদুমনি মামনি রে, আমার আদরের টুকরো আম্মিরে, তোমাকে আদর করেই দিবো মা। একটুও কষ্ট হবে না তোমার দেখো, মামনি।

- আ'হহ উ'হহহ সেটাই খোকা। মাকে আদর-ভালোবাসায় করিস রে বাপধন। তুই জানিস, বহুদিন পর তোর মার গু'দে কিছু ঢুকছে। তোর মুশলটা একটু একটু করে ঠেলিস খোকা সোনারে!

মার মুখে একথা শুনে আমি আর দুনিয়াতে থাকলাম না। দিলাম কোমর নামিয়ে, দেহের ভরে নিজের পিচ্ছিল ধো'নের মু'ন্ডিটা মার রসালো গু'দে প'চচ করে ঢুকিয়ে দিলাম। তাকেই, "মাগোওও বাবাগোওও ই'শশশ উ'হহহ উ'ফফ ও'মমম আস্তে সোনারে" বলে ককিয়ে উঠে মা।

মাকে জড়িয়ে নিয়ে মার ঠোট চুষতে চুষতে, মার দু'ধগুলো মলতে মলতে মার কথামত খুবই আস্তে-ধীরে সময় নিয়ে ধো'নটা সার গু'দের গভীরে ঠেলে ঢুকাতে লাগলাম। মার গু'দের রসে ধীরে ধীরে পুরো বা'ড়াটাই মার বহুদিনের আচো'দা গু'দে ঢুকে গেলো।

এই ৪০ বছর বয়সে এক বাচ্চার মা হয়েও মার গু'দটা খুবই টাইট ও সুগঠিত। মার গু'দের ভেতরটা এতটাই গরম ছিল যে আমার মনে হচ্ছিল, কোন গরম চুল্লীতে সেদ্ধ হচ্ছে যেন আমার বা'ড়াটা!

রসালো গু'দে আপন রাস্তা করে নিয়ে বা'ড়া মশায় আর থামতে চাইছে না। মার গু'দে পুরোটা এঁটে গেছে বুঝে, বা'ড়াটা মু'দো পর্যন্ত বের করে মাকে কষে ধরে সর্ব শক্তি দিয়ে মারলাম ঠা'প। প'কাত প'কাত পচা'ত প'চাত করে মার রসালো গু'দে গোড়া পর্যন্ত ঢুকে গেলো বা'ড়াটা। "হোঁক ও'ককক ও'ফফফ হোঁ'কক" করে উঠলো মা। হয়তো আচমকা এভাবে রাম ঠা'প দেওয়াতে কিছুটা ব্যাথা পেলো মঙ্গলা মা।

এতো রসালো গু'দ মায়ের, এক চুল আর জায়গা নেই ভেতরে, মনে হচ্ছে গু'দটা আমার বা'ড়ার মাপে তৈরি, আমার বীচি মায়ের গু'দের পাড়ের সাথে মিশে গেছে। এতো সুখ লাগছে যে মনে হচ্ছে এভাবেই সারাটা জীবন মার গু'দে ধো'ন পুরে মার বুকের উপর শুয়ে থাকি। মাকে অনেক ভালোবাসতে মন চাইছিল। একটু পর, ধীরে ধীরে মার গু'দে কোমর নাচিয়ে বা'ড়াটা ভেতর-বার করে মাকে চু'দতে শুরু করলাম।

সেইসাথে, মাকে পাগলের মত আদর করছিলাম। চুমু দিচ্ছি, ঠোঁট চুষছি, কান চুষছি, গলা-ঘাড় চুষছি। মার বড়বড় দু'ধ ভান্ড দুহাতে ডলে টিপে বোঁটা মুখে দিয়ে চুষে দিচ্ছি। বুকের মাঝে জিভ বুলচ্ছি। মার দু-হাত মাথার উপর নিয়ে মার কামানো বগল চেটে দিচ্ছি। আমার এমন আদরে মা যেন গলে যাচ্ছিল! মা তার পা'ছা তুলে তুলে আমাকে পাল্টা তলঠাপ দিয়ে সাহায্য করছিল। ঢেঁকিতে ধান ভাঙার মত কোমড়সহ ধো'নটা সামনে পিছনে, আগুপিছু করে মাকে চু'দছিলাম আমি। চো'দন খেতে খেতে মা ফিসফিস করে বলল,

- এই খোকা, সন্ধ্যায় যে বাইরে হাঁটতে গেলি, পথে ফার্মেসির দোকান থেকে মার জন্য কিছু এনেছিস?


চলবে?

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area